কিন্তু বিষয়টা একেবারেই এমন নয়। কালো রঙের ১০০ মিটার দীর্ঘ এই বস্তু পিপা ব্রিজ বা পিপা সেতু নয়। বরং তা হল জিও ব্যাগ। আসলে নদীর ক্ষয় এবং সংঘর্ষ রোধ করার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। এই জিও ব্যাগ তৈরি করার জন্য মজবুত পলিথিনের মতো দেখতে কালো ক্যানভাসে বালি ভরা হচ্ছে। এরপর একটি মেশিনের মাধ্যমে পিপা ব্রিজের মতো সেটিতে গঙ্গাবক্ষে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে।

প্রয়াগরাজে গঙ্গা নদীবক্ষে দেখা মিলছে ১০০ মিটার দীর্ঘ এক অদ্ভুত কালো বস্তুর, আশ্চর্য হয়েছেন এলাকার বাসিন্দারাও; জিনিসটা আসলে কী?

মহাকুম্ভ ২০২৫-এর কারণে প্রয়াগরাজে টানা নতুন নির্মাণের কাজ চলছে। গঙ্গার তীরে পাকা ঘাট এবং ব্রিজ তৈরির জেরে হওয়া গঙ্গার ক্ষয় রোধ করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। যা অনেকটা হলুদ সেতুর মতো দেখাচ্ছে। তবে এটা কিন্তু হাঁটার মতো কোনও সেতু নয়। বরং এটা জিও ব্যাগ। যা দেখে আশ্চর্য হচ্ছেন মানুষ।
মহাকুম্ভ ২০২৫-এর কারণে প্রয়াগরাজে টানা নতুন নির্মাণের কাজ চলছে। গঙ্গার তীরে পাকা ঘাট এবং ব্রিজ তৈরির জেরে হওয়া গঙ্গার ক্ষয় রোধ করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। যা অনেকটা হলুদ সেতুর মতো দেখাচ্ছে। তবে এটা কিন্তু হাঁটার মতো কোনও সেতু নয়। বরং এটা জিও ব্যাগ। যা দেখে আশ্চর্য হচ্ছেন মানুষ।
প্রয়াগরাজের দারাগঞ্জ ঘাটে প্রায় ১০০ মিটার দীর্ঘ কালো রঙের বস্তু দেখা যাচ্ছে। এই দেখে সেখানকার মানুষ বলছেন যে, মাঘ মেলায় ব্যবহৃত পিপা ব্রিজ বা হাঁটার প্ল্যাটফর্ম এখনও গঙ্গায় রয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভাবছেন যে, ওই প্ল্যাটফর্ম এখনও সরায়নি প্রশাসন।
প্রয়াগরাজের দারাগঞ্জ ঘাটে প্রায় ১০০ মিটার দীর্ঘ কালো রঙের বস্তু দেখা যাচ্ছে। এই দেখে সেখানকার মানুষ বলছেন যে, মাঘ মেলায় ব্যবহৃত পিপা ব্রিজ বা হাঁটার প্ল্যাটফর্ম এখনও গঙ্গায় রয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভাবছেন যে, ওই প্ল্যাটফর্ম এখনও সরায়নি প্রশাসন।
কিন্তু বিষয়টা একেবারেই এমন নয়। কালো রঙের ১০০ মিটার দীর্ঘ এই বস্তু পিপা ব্রিজ বা পিপা সেতু নয়। বরং তা হল জিও ব্যাগ। আসলে নদীর ক্ষয় এবং সংঘর্ষ রোধ করার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। এই জিও ব্যাগ তৈরি করার জন্য মজবুত পলিথিনের মতো দেখতে কালো ক্যানভাসে বালি ভরা হচ্ছে। এরপর একটি মেশিনের মাধ্যমে পিপা ব্রিজের মতো সেটিতে গঙ্গাবক্ষে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু বিষয়টা একেবারেই এমন নয়। কালো রঙের ১০০ মিটার দীর্ঘ এই বস্তু পিপা ব্রিজ বা পিপা সেতু নয়। বরং তা হল জিও ব্যাগ। আসলে নদীর ক্ষয় এবং সংঘর্ষ রোধ করার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। এই জিও ব্যাগ তৈরি করার জন্য মজবুত পলিথিনের মতো দেখতে কালো ক্যানভাসে বালি ভরা হচ্ছে। এরপর একটি মেশিনের মাধ্যমে পিপা ব্রিজের মতো সেটিতে গঙ্গাবক্ষে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
দেখেই মনে হচ্ছে, জিনিসটা খুবই ভারি। আর এটা বসানোর ফলে গঙ্গার স্রোত ধারা বাঁক নিচ্ছে। প্রয়াগরাজের গঙ্গা নদীতে টানা নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে অন্যতম হল - ফাফামাউ সিভিল লাইন ব্রিজ নির্মাণ। সেই সঙ্গে বেনারস এবং প্রয়াগরাজ রেলপথকে যুক্ত করার জন্য একটি ওভারব্রিজও তৈরি করা হচ্ছে।
দেখেই মনে হচ্ছে, জিনিসটা খুবই ভারি। আর এটা বসানোর ফলে গঙ্গার স্রোত ধারা বাঁক নিচ্ছে। প্রয়াগরাজের গঙ্গা নদীতে টানা নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে অন্যতম হল – ফাফামাউ সিভিল লাইন ব্রিজ নির্মাণ। সেই সঙ্গে বেনারস এবং প্রয়াগরাজ রেলপথকে যুক্ত করার জন্য একটি ওভারব্রিজও তৈরি করা হচ্ছে।
এহেন পরিস্থিতিতে নির্মাণ কার্য যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া রসুলাবাদ ঘাট থেকে প্রয়াগরাজ সঙ্গম পর্যন্ত একটি ৬.৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ রিভার ফ্রন্টও বানানো হচ্ছে। যার জেরে গঙ্গা নদীর উপরে তিনটি জিও ব্যাগও ইনস্টল করা হয়েছে।
এহেন পরিস্থিতিতে নির্মাণ কার্য যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া রসুলাবাদ ঘাট থেকে প্রয়াগরাজ সঙ্গম পর্যন্ত একটি ৬.৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ রিভার ফ্রন্টও বানানো হচ্ছে। যার জেরে গঙ্গা নদীর উপরে তিনটি জিও ব্যাগও ইনস্টল করা হয়েছে।