Tag Archives: Prayagraj

বসে গিয়েছে রকমারি আফগানি ড্রাই ফ্রুটসের বিশাল বাজার, দামও বেশ কম; ফলে উপচে পড়ছে ক্রেতাদের ভিড়

Report: Rajneesh Kumar Yadav: আফগানিস্তানের ড্রাই ফ্রুটসের চাহিদা তুঙ্গে। আসলে প্রয়াগরাজের নর্থ সেন্ট্রাল কালচারাল সেন্টারে বসেছে শিল্পমেলা। সেখানেই রাখা হয়েছে ৩০ ধরনের ড্রাই ফ্রুটসের একাধিক স্টল। আর চমকপ্রদ বিষয় হল, এই ড্রাই ফ্রুটস কিন্তু ভারতের নয়, বরং তা আফগানিস্তান থেকে এসেছে। এই ড্রাই ফ্রুটসের তালিকায় রয়েছে ডুমুর, আমন্ড, পেস্তা, জাফরান, খেজুর, ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি। আর তা কেনার জন্য পড়েছে লম্বা লাইন।
Report: Rajneesh Kumar Yadav: আফগানিস্তানের ড্রাই ফ্রুটসের চাহিদা তুঙ্গে। আসলে প্রয়াগরাজের নর্থ সেন্ট্রাল কালচারাল সেন্টারে বসেছে শিল্পমেলা। সেখানেই রাখা হয়েছে ৩০ ধরনের ড্রাই ফ্রুটসের একাধিক স্টল। আর চমকপ্রদ বিষয় হল, এই ড্রাই ফ্রুটস কিন্তু ভারতের নয়, বরং তা আফগানিস্তান থেকে এসেছে। এই ড্রাই ফ্রুটসের তালিকায় রয়েছে ডুমুর, আমন্ড, পেস্তা, জাফরান, খেজুর, ব্ল্যাকবেরি ইত্যাদি। আর তা কেনার জন্য পড়েছে লম্বা লাইন।
এই মেলায় যেসব ড্রাই ফ্রুটস পাওয়া যাচ্ছে, তা রঙবেরঙের। আর একই ড্রাই ফ্রুটের একাধিক ধরন মিলছে এখানে। কিশমিশের কথাই ধরা যাক। বিভিন্ন রঙের মোট ৮ ধরনের কিশমিশ পাওয়া যাচ্ছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এখানে যেসব ড্রাই ফ্রুটস পাওয়া যাচ্ছে, তা ভারতীয় ড্রাই ফ্রুটসের তুলনায় সম্পূর্ণ রূপে ভিন্ন। আর আকারেও এই ড্রাই ফ্রুটস বেশ বড়। শিল্পমেলায় হলুদ, কালো এবং হ্যাজেলনাট রঙের কিশমিশ পাওয়া যাচ্ছে। যা বিকোচ্ছে কেজি প্রতি ২০০০ টাকা দরে।
এই মেলায় যেসব ড্রাই ফ্রুটস পাওয়া যাচ্ছে, তা রঙবেরঙের। আর একই ড্রাই ফ্রুটের একাধিক ধরন মিলছে এখানে। কিশমিশের কথাই ধরা যাক। বিভিন্ন রঙের মোট ৮ ধরনের কিশমিশ পাওয়া যাচ্ছে। আর সবথেকে বড় কথা হল, এখানে যেসব ড্রাই ফ্রুটস পাওয়া যাচ্ছে, তা ভারতীয় ড্রাই ফ্রুটসের তুলনায় সম্পূর্ণ রূপে ভিন্ন। আর আকারেও এই ড্রাই ফ্রুটস বেশ বড়। শিল্পমেলায় হলুদ, কালো এবং হ্যাজেলনাট রঙের কিশমিশ পাওয়া যাচ্ছে। যা বিকোচ্ছে কেজি প্রতি ২০০০ টাকা দরে।
আসলে এই রঙবেরঙের কিশমিশগুলি স্বাদে মিষ্টি। আর দেহের মিনারেল, ভিটামিন এবং প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ করে। আর প্রাকৃতিক মিষ্টত্বের জন্য ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও তা অন্যন্ত উপযোগী। প্রতি বছর অগাস্ট মাসে এখানকার শিল্পমেলায় ড্রাই ফ্রুটসের স্টল বসে। যার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকে গোটা শহর।
আসলে এই রঙবেরঙের কিশমিশগুলি স্বাদে মিষ্টি। আর দেহের মিনারেল, ভিটামিন এবং প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ করে। আর প্রাকৃতিক মিষ্টত্বের জন্য ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও তা অন্যন্ত উপযোগী। প্রতি বছর অগাস্ট মাসে এখানকার শিল্পমেলায় ড্রাই ফ্রুটসের স্টল বসে। যার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকে গোটা শহর।
এখানে শুধুমাত্র নানা ধরনের কিশমিশই নয়, পাওয়া যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের ডুমুরও। শরীরের সৌন্দর্য এবং এনার্জি ধরে রাখতে মানুষ প্রপচুর পরিমাণে ডুমুর সেবন করেন। আফগানি ডুমুরের মূল্য কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। ভারতে তো অনেক সময় গালফের দেশগুলি থেকে ডুমুর আমদানি করা হয়।
এখানে শুধুমাত্র নানা ধরনের কিশমিশই নয়, পাওয়া যাচ্ছে ভিন্ন ভিন্ন প্রকারের ডুমুরও। শরীরের সৌন্দর্য এবং এনার্জি ধরে রাখতে মানুষ প্রপচুর পরিমাণে ডুমুর সেবন করেন। আফগানি ডুমুরের মূল্য কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থেকে ২৫০০ টাকার মধ্যে। ভারতে তো অনেক সময় গালফের দেশগুলি থেকে ডুমুর আমদানি করা হয়।
অন্য দিকে যদিও ভারতের জম্ম-কাশ্মীরে ওয়ালনাট বা আখরোট উৎপন্ন হয়। তবে আফগানিস্তানের আখরোট কিন্তু অন্য ধরনের। আর গ্রাহকরা নিজের চোখেই সেটা চাক্ষুষ করে নিতে পারবেন। এই আখরোটের দাম শুরু হচ্ছে কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থেকে। আখরোটও মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আর আফগানি ড্রাই ফ্রুট কিন্তু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং আকারেও বেশ বড়। যার জন্য প্রতি বছর ভিড় জমান ক্রেতারা।
অন্য দিকে যদিও ভারতের জম্ম-কাশ্মীরে ওয়ালনাট বা আখরোট উৎপন্ন হয়। তবে আফগানিস্তানের আখরোট কিন্তু অন্য ধরনের। আর গ্রাহকরা নিজের চোখেই সেটা চাক্ষুষ করে নিতে পারবেন। এই আখরোটের দাম শুরু হচ্ছে কেজি প্রতি ১৫০০ টাকা থেকে। আখরোটও মানবদেহের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। আর আফগানি ড্রাই ফ্রুট কিন্তু পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং আকারেও বেশ বড়। যার জন্য প্রতি বছর ভিড় জমান ক্রেতারা।

Sourav Ganguly: ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি! সৌরভের কারখানা নিয়ে হাইকোর্টে মামলা! আবেদন প্রতারিত আমানতকারীদের

কলকাতা: আগে আমানতকারীদের টাকা, পড়ে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কারখানার জন্য জমি। আমানতকারীদের প্রাপ্য না মিটিয়ে কীভাবে ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি দিল রাজ্য? প্রয়াগ চিটফান্ডের আমানতকারীদের জনস্বার্থ আবেদন কলকাতা হাইকোর্টে। সেই জনস্বার্থ আবেদন গেল বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চে। যা চিটফান্ড সংক্রান্ত মামলার জন্য বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ, সেখানেই গেল আবেদন।

রাজ্যের বক্তব্য শুনে শুনানিতে সবুজসঙ্কেত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের। জানা গিয়েছে, প্রয়াগ ফিল্মসিটির জন্য ৭৫০ একর জমি নেওয়া হয়েছিল। আমানতকারীদের ২৭০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে রয়েছে প্রয়াগ ফিল্ম সিটি প্রকল্পে। প্রয়াগ চিটফান্ড থেকে টাকা ফেরত চেয়ে আমানতকারীদের মামলা বিচারাধীন।

আরও পড়ুন: অভিষেক-রুজিরার আবেদন মামলা সুপ্রিম কোর্টে, বড় প্রশ্ন তুলে দিলেন কপিল সিব্বল!

এই অবস্থায় প্রয়াগ সংস্থার সঙ্গে কথা না বলেই ১ টাকায় ৩৫০ একর জমি সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের কারখানা তৈরির জন্য দেওয়া হয় বলে অভিযোগ আমানতকারীদের। রাজ্যের এই জমি প্রদানের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করেই হল মামলা। ইতিমধ্যে জমি প্রদান নিয়ে রাজ্যের রিপোর্ট চেয়েছে চিটফান্ড সংক্রান্ত মামলার বিশেষ ডিভিশন বেঞ্চ।

প্রয়াগরাজে গঙ্গা নদীবক্ষে দেখা মিলছে ১০০ মিটার দীর্ঘ এক অদ্ভুত কালো বস্তুর, আশ্চর্য হয়েছেন এলাকার বাসিন্দারাও; জিনিসটা আসলে কী?

মহাকুম্ভ ২০২৫-এর কারণে প্রয়াগরাজে টানা নতুন নির্মাণের কাজ চলছে। গঙ্গার তীরে পাকা ঘাট এবং ব্রিজ তৈরির জেরে হওয়া গঙ্গার ক্ষয় রোধ করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। যা অনেকটা হলুদ সেতুর মতো দেখাচ্ছে। তবে এটা কিন্তু হাঁটার মতো কোনও সেতু নয়। বরং এটা জিও ব্যাগ। যা দেখে আশ্চর্য হচ্ছেন মানুষ।
মহাকুম্ভ ২০২৫-এর কারণে প্রয়াগরাজে টানা নতুন নির্মাণের কাজ চলছে। গঙ্গার তীরে পাকা ঘাট এবং ব্রিজ তৈরির জেরে হওয়া গঙ্গার ক্ষয় রোধ করতে জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। যা অনেকটা হলুদ সেতুর মতো দেখাচ্ছে। তবে এটা কিন্তু হাঁটার মতো কোনও সেতু নয়। বরং এটা জিও ব্যাগ। যা দেখে আশ্চর্য হচ্ছেন মানুষ।
প্রয়াগরাজের দারাগঞ্জ ঘাটে প্রায় ১০০ মিটার দীর্ঘ কালো রঙের বস্তু দেখা যাচ্ছে। এই দেখে সেখানকার মানুষ বলছেন যে, মাঘ মেলায় ব্যবহৃত পিপা ব্রিজ বা হাঁটার প্ল্যাটফর্ম এখনও গঙ্গায় রয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভাবছেন যে, ওই প্ল্যাটফর্ম এখনও সরায়নি প্রশাসন।
প্রয়াগরাজের দারাগঞ্জ ঘাটে প্রায় ১০০ মিটার দীর্ঘ কালো রঙের বস্তু দেখা যাচ্ছে। এই দেখে সেখানকার মানুষ বলছেন যে, মাঘ মেলায় ব্যবহৃত পিপা ব্রিজ বা হাঁটার প্ল্যাটফর্ম এখনও গঙ্গায় রয়ে গিয়েছে। তাঁরা ভাবছেন যে, ওই প্ল্যাটফর্ম এখনও সরায়নি প্রশাসন।
কিন্তু বিষয়টা একেবারেই এমন নয়। কালো রঙের ১০০ মিটার দীর্ঘ এই বস্তু পিপা ব্রিজ বা পিপা সেতু নয়। বরং তা হল জিও ব্যাগ। আসলে নদীর ক্ষয় এবং সংঘর্ষ রোধ করার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। এই জিও ব্যাগ তৈরি করার জন্য মজবুত পলিথিনের মতো দেখতে কালো ক্যানভাসে বালি ভরা হচ্ছে। এরপর একটি মেশিনের মাধ্যমে পিপা ব্রিজের মতো সেটিতে গঙ্গাবক্ষে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু বিষয়টা একেবারেই এমন নয়। কালো রঙের ১০০ মিটার দীর্ঘ এই বস্তু পিপা ব্রিজ বা পিপা সেতু নয়। বরং তা হল জিও ব্যাগ। আসলে নদীর ক্ষয় এবং সংঘর্ষ রোধ করার জন্যই এমনটা করা হয়েছে। এই জিও ব্যাগ তৈরি করার জন্য মজবুত পলিথিনের মতো দেখতে কালো ক্যানভাসে বালি ভরা হচ্ছে। এরপর একটি মেশিনের মাধ্যমে পিপা ব্রিজের মতো সেটিতে গঙ্গাবক্ষে বসিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
দেখেই মনে হচ্ছে, জিনিসটা খুবই ভারি। আর এটা বসানোর ফলে গঙ্গার স্রোত ধারা বাঁক নিচ্ছে। প্রয়াগরাজের গঙ্গা নদীতে টানা নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে অন্যতম হল - ফাফামাউ সিভিল লাইন ব্রিজ নির্মাণ। সেই সঙ্গে বেনারস এবং প্রয়াগরাজ রেলপথকে যুক্ত করার জন্য একটি ওভারব্রিজও তৈরি করা হচ্ছে।
দেখেই মনে হচ্ছে, জিনিসটা খুবই ভারি। আর এটা বসানোর ফলে গঙ্গার স্রোত ধারা বাঁক নিচ্ছে। প্রয়াগরাজের গঙ্গা নদীতে টানা নির্মাণ কাজ চলছে। এর মধ্যে অন্যতম হল – ফাফামাউ সিভিল লাইন ব্রিজ নির্মাণ। সেই সঙ্গে বেনারস এবং প্রয়াগরাজ রেলপথকে যুক্ত করার জন্য একটি ওভারব্রিজও তৈরি করা হচ্ছে।
এহেন পরিস্থিতিতে নির্মাণ কার্য যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া রসুলাবাদ ঘাট থেকে প্রয়াগরাজ সঙ্গম পর্যন্ত একটি ৬.৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ রিভার ফ্রন্টও বানানো হচ্ছে। যার জেরে গঙ্গা নদীর উপরে তিনটি জিও ব্যাগও ইনস্টল করা হয়েছে।
এহেন পরিস্থিতিতে নির্মাণ কার্য যাতে ব্যাহত না হয়, তার জন্য জিও ব্যাগ ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া রসুলাবাদ ঘাট থেকে প্রয়াগরাজ সঙ্গম পর্যন্ত একটি ৬.৫০ কিলোমিটার দীর্ঘ রিভার ফ্রন্টও বানানো হচ্ছে। যার জেরে গঙ্গা নদীর উপরে তিনটি জিও ব্যাগও ইনস্টল করা হয়েছে।