দুনিয়ার সবচেয়ে ভাগ্যবান মানুষ

Luckiest Man: এই মানুষটিই বিশ্বের সবথেকে ভাগ্যবান ব্যক্তি! মৃত্যু-অর্থ সবই যেন তাঁর ভৃত্য! ঘটনা শুনলে আঁতকে না উঠে পারবেন না

বিপর্যয় আর বিপত্তিকে যেন জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বানিয়ে ফেলেছেন ফ্রেন সিলাক। বয়স তখন তার ৩২-৩৩ হবে। জীবনে কখনও বিমানে ওঠার অভিজ্ঞতা ছিল না। সময় যে কাকে দিয়ে কখন কী করিয়ে ফেলে, কে জানে।
বিপর্যয় আর বিপত্তিকে যেন জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ বানিয়ে ফেলেছেন ফ্রেন সিলাক। বয়স তখন তার ৩২-৩৩ হবে। জীবনে কখনও বিমানে ওঠার অভিজ্ঞতা ছিল না। সময় যে কাকে দিয়ে কখন কী করিয়ে ফেলে, কে জানে।
তারই পরিক্রমায় তিনি পৌঁছে গেলেন বিমানবন্দরে। উঠে পড়লেন বিমানে। আর দুর্ঘটনায় পড়া বিমান থেকে সোজা খড়ের গাদার উপর ভূপতিত হয়ে রক্ষা পেল তার প্রাণ। শুধু তা-ই নয়, লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে নদীতে গিয়ে পড়া, দু-তিনবার বাস দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া, একবার গিরিখাতের মুখ থেকে জ্যান্ত ফিরে আসা, ভস্মীভূত গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসা আর তারপর ১ লক্ষ মার্কিন ডলারের লটারিতে জয়ী হওয়া- ভাগ্যদেবী যার উপর এতটা সুপ্রসন্ন, তার কথা তো জানতেই হয়।
তারই পরিক্রমায় তিনি পৌঁছে গেলেন বিমানবন্দরে। উঠে পড়লেন বিমানে। আর দুর্ঘটনায় পড়া বিমান থেকে সোজা খড়ের গাদার উপর ভূপতিত হয়ে রক্ষা পেল তার প্রাণ। শুধু তা-ই নয়, লাইনচ্যুত ট্রেন থেকে নদীতে গিয়ে পড়া, দু-তিনবার বাস দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পাওয়া, একবার গিরিখাতের মুখ থেকে জ্যান্ত ফিরে আসা, ভস্মীভূত গাড়ি থেকে বেরিয়ে আসা আর তারপর ১ লক্ষ মার্কিন ডলারের লটারিতে জয়ী হওয়া- ভাগ্যদেবী যার উপর এতটা সুপ্রসন্ন, তার কথা তো জানতেই হয়।
ফ্রেন সিলাককে আপনি ভাগ্যবান বলবেন না অপয়া বলবেন, তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তার সঙ্গেই কেন এত দুর্ঘটনা ঘটতে যাবে, আর কেনই বা সেগুলো থেকে তিনি একা সহি সালামতে বেঁচে ফিরবেন, তা এক রহস্যই বটে!
ফ্রেন সিলাককে আপনি ভাগ্যবান বলবেন না অপয়া বলবেন, তা একান্তই আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। তার সঙ্গেই কেন এত দুর্ঘটনা ঘটতে যাবে, আর কেনই বা সেগুলো থেকে তিনি একা সহি সালামতে বেঁচে ফিরবেন, তা এক রহস্যই বটে!
১৯২৯ সালের ১৪ জুন জন্ম নেওয়া ক্রোয়েশিয়ান এই নাগরিকের বয়স আর কিছুদিন পরেই ৯৫ বছর হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের কাছে তিনি ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট ম্যান’ এবং ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট আনলাকিয়েস্ট ম্যান’ খেতাব জিতেছেন।
১৯২৯ সালের ১৪ জুন জন্ম নেওয়া ক্রোয়েশিয়ান এই নাগরিকের বয়স আর কিছুদিন পরেই ৯৫ বছর হতে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে সাংবাদিকদের কাছে তিনি ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট ম্যান’ এবং ‘ওয়ার্ল্ড’স লাকিয়েস্ট আনলাকিয়েস্ট ম্যান’ খেতাব জিতেছেন।
৭ বার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে আর ৪ বার ব্যর্থ বিবাহের আঘাত সহ্য করে এখনও তিনি দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বেড়ালের নয়টি জান নিয়ে যে প্রবাদবাক্যটি প্রচলিত আছে, ফ্রেন সিলাকের বেলায়ও তা প্রযোজ্য বলেই মনে হচ্ছে।
৭ বার মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে এসে আর ৪ বার ব্যর্থ বিবাহের আঘাত সহ্য করে এখনও তিনি দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। বেড়ালের নয়টি জান নিয়ে যে প্রবাদবাক্যটি প্রচলিত আছে, ফ্রেন সিলাকের বেলায়ও তা প্রযোজ্য বলেই মনে হচ্ছে।
এখানেই শেষ নয়, ২০০৩ সালে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি টানা কয়েক বছর ধরে লটারি কিনছিলেন। অবশেষে সে বছর লটারি জিতেছেন। শুরুর দিকের দুর্ঘটনাগুলো নিয়ে খটকা লাগায় ২০১০ সালে আবারও তার সাক্ষাৎকার নেয় টেলিগ্রাফ। সেবার তিনি বলেন, জীবনে একবার লটারি কিনে সেবারই এক লক্ষ ডলার পেয়ে গেছেন তিনি।
বয়সের ভারেও তার এমন স্মৃতিভ্রম হতে পারে বলে মনে করেন সাইকোলজিস্টরা। তবে মাইক্রোবাস সহ গাড়িতে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনাগুলোর রেকর্ড চেক করে সত্যতা পাওয়া গিয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হতে কম কষ্ট করতে হয়নি ফ্রেন সিলাককে।
বয়সের ভারেও তার এমন স্মৃতিভ্রম হতে পারে বলে মনে করেন সাইকোলজিস্টরা। তবে মাইক্রোবাস সহ গাড়িতে আগুন লেগে যাওয়ার ঘটনাগুলোর রেকর্ড চেক করে সত্যতা পাওয়া গিয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে সৌভাগ্যবান ব্যক্তি হতে কম কষ্ট করতে হয়নি ফ্রেন সিলাককে।