নটে শাক, কলমি শাক, বাথুয়া শাক, বেথো শাক, সয়া শাক, শাকের উপকারিতা, বাথুয়া শাক, শাকের রিস্ক, শীতকালীন শাক, বেথো শাক, চাকুন্দা শাক, বন চাকুন্দা, ক্যানসার, ডায়াবেটিস, ব্লাড সুগার, হৃদরোগ, সজনে পাতা সর্ষে শাক, পালং শাক, পালং শাকের জুস, ছোলা শাক, চানা শাক, ঢেঁকি শাক, পালং শাক, লাল শাক, কলমি শাক, পুই শাক, পালং শাকের উপকারিতা, শাক খাওয়ার স্বাস্থ্য গুণ, শাকের উপকারিতা, ডায়াবেটিস, রক্তাল্পতা, ওজন হ্রাস, কোন শাকের কী গুণ, কোন রোগে পালং শাক খাবেন না, শাক কারা খাবেন না, কাদের লাল শাক খাওয়া বারণ ডায়াবেটিস, ব্লাড প্রেশার, লো ব্লাড প্রেশার, কম রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, ব্লাড সুগার কন্ট্রোল টিপস, রক্তে শর্করার মাত্রা, হাই ব্লাড সুগার

Shaak: পুঁই-পালং ছাড়ুন…! বর্ষায় আঁটি আঁটি খান সস্তার এই ‘শাক’, ঝড়ের গতিতে কমায় ডায়াবেটিস-ওজন! অ্যানিমিয়ায় আশীর্বাদ

বর্ষাকালে আপনি যত বেশি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর জিনিস আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করবেন, ততই সুস্থ থাকবেন। সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে শরীর। প্রতিটি ঋতুতে সবুজ শাক খাওয়া স্বাস্থ্যকর হলেও বর্ষাকালে কিছু শাক খেলে শরীরের জন্য অনেক উপকার হবে বলেই পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্ষাকালে আপনি যত বেশি স্বাস্থ্যকর এবং পুষ্টিকর জিনিস আপনার খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করবেন, ততই সুস্থ থাকবেন। সংক্রমণ থেকে রক্ষা পাবে শরীর। প্রতিটি ঋতুতে সবুজ শাক খাওয়া স্বাস্থ্যকর হলেও বর্ষাকালে কিছু শাক খেলে শরীরের জন্য অনেক উপকার হবে বলেই পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা।
এর মধ্যে একটি শাকের নাম আসে, সেটি হল আমাদের অতি পরিচিত নোটে শাক। একে আমরান্থ শাকও বলা হয়। আমলা খাওয়া শুধু শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায় না, আয়রনের ঘাটতি দূর করে, ওজনও কমায়।
এর মধ্যে একটি শাকের নাম আসে, সেটি হল আমাদের অতি পরিচিত নোটে শাক। একে আমরান্থ শাকও বলা হয়। আমলা খাওয়া শুধু শরীরে রক্তের পরিমাণ বাড়ায় না, আয়রনের ঘাটতি দূর করে, ওজনও কমায়।
আয়ুর্বেদের মতে, জন্ডিস, প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া ইত্যাদিতেও আমরান্থ বা নটে শাক উপকারী। খাদ্য বিশেষজ্ঞ ও যোগাচার্য রমা গুপ্তের মতে, "শর্করা, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন এ, খনিজ ও আয়রন প্রচুর পরিমাণে নটে শাক পাওয়া যায়। এই শাক খেলে পেট ও কোষ্ঠকাঠিন্য সংক্রান্ত যে কোনও রোগে উপশম পাওয়া যায়। টাটকা নটে শাক নিয়মিত সেবনে বাত, রক্ত ​​ও ত্বকের রোগ নিরাময় হয়।"
আয়ুর্বেদের মতে, জন্ডিস, প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া ইত্যাদিতেও আমরান্থ বা নটে শাক উপকারী। খাদ্য বিশেষজ্ঞ ও যোগাচার্য রমা গুপ্তের মতে, “শর্করা, প্রোটিন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন এ, খনিজ ও আয়রন প্রচুর পরিমাণে নটে শাক পাওয়া যায়। এই শাক খেলে পেট ও কোষ্ঠকাঠিন্য সংক্রান্ত যে কোনও রোগে উপশম পাওয়া যায়। টাটকা নটে শাক নিয়মিত সেবনে বাত, রক্ত ​​ও ত্বকের রোগ নিরাময় হয়।”
এটি পরিপাকতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে। আসুন জেনে নিই নটে শাক খাওয়ার উপকারিতা কী কী।
এটি পরিপাকতন্ত্রকেও সুস্থ রাখে। আসুন জেনে নিই নটে শাক খাওয়ার উপকারিতা কী কী।
নটে শাক খাওয়ার উপকারিতা: ১. ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ নটে শাক সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এটি প্রয়োজনীয় পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউস। এতে ভিটামিন এ, সি, কে, ফোলেট ইত্যাদি রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
নটে শাক খাওয়ার উপকারিতা:
১. ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ নটে শাক সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভাল রাখে। এটি প্রয়োজনীয় পুষ্টির একটি পাওয়ার হাউস। এতে ভিটামিন এ, সি, কে, ফোলেট ইত্যাদি রয়েছে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
নটে শাকে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। এটি পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। মলত্যাগ স্বাভাবিক থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় না।
নটে শাকে ফাইবারের পরিমাণ অনেক বেশি। এটি পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখে। মলত্যাগ স্বাভাবিক থাকে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা হয় না।
২. এই শাকটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং অনেক ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, কারণ এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।
২. এই শাকটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং অনেক ধরনের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে, কারণ এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে।
এটি খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। প্রচুর ভিটামিনের উপস্থিতির কারণে এটি কোষের বৃদ্ধি ও মেরামত করতে সাহায্য করে।
এটি খেলে চোখের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। দৃষ্টিশক্তি উন্নত করে। প্রচুর ভিটামিনের উপস্থিতির কারণে এটি কোষের বৃদ্ধি ও মেরামত করতে সাহায্য করে।
৩. আমলা বা আমড়ার শাক বা নটে শাক খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এই পাতায় উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি কার্ডিওভাসকুলার সংক্রান্ত সমস্যাও নিরাময় করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমিয়ে হার্টকে নিরাপদ রাখে।
৩. আমলা বা আমড়ার শাক বা নটে শাক খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। এই পাতায় উচ্চ পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। এটি কার্ডিওভাসকুলার সংক্রান্ত সমস্যাও নিরাময় করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেমন বিটা-ক্যারোটিন, ভিটামিন সি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস এবং প্রদাহ কমিয়ে হার্টকে নিরাপদ রাখে।
৪. যদি আপনার ওজন বাড়তে থাকে তাহলে অবশ্যই নটে শাক খান। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি নিয়মিত অন্তর্ভুক্ত করে আপনি বাড়তে থাকা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
৪. যদি আপনার ওজন বাড়তে থাকে তাহলে অবশ্যই নটে শাক খান। আপনার খাদ্যতালিকায় এটি নিয়মিত অন্তর্ভুক্ত করে আপনি বাড়তে থাকা ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন।
এই সবজিতে ক্যালরির পরিমাণ বেশি নয়। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা পূর্ণতার অনুভূতি দেয়। এটি আপনাকে অতিরিক্ত কিছু খাওয়া থেকে বিরত রাখে। ফাইবার হজমের স্বাস্থ্যকেও সমর্থন করে, যা অন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
এই সবজিতে ক্যালরির পরিমাণ বেশি নয়। এটি ফাইবার সমৃদ্ধ, যা পূর্ণতার অনুভূতি দেয়। এটি আপনাকে অতিরিক্ত কিছু খাওয়া থেকে বিরত রাখে। ফাইবার হজমের স্বাস্থ্যকেও সমর্থন করে, যা অন্ত্রকে সুস্থ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়।
৫. যাদের শরীরে রক্তশূন্যতা আছে তাদের অবশ্যই নটে শাক খেতে হবে। রক্তশূন্যতার কারণে একজন ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করে। আমরান্থে বা নটে শেক প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এর সেবন শরীরে সঠিক রক্ত ​​সঞ্চালন করতে সাহায্য করে।
৫. যাদের শরীরে রক্তশূন্যতা আছে তাদের অবশ্যই নটে শাক খেতে হবে। রক্তশূন্যতার কারণে একজন ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করে। আমরান্থে বা নটে শেক প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় এর সেবন শরীরে সঠিক রক্ত ​​সঞ্চালন করতে সাহায্য করে।
হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়তা করে। শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য এটি প্রয়োজনীয়। নিয়মিত আমলা খাওয়া রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি দেয় এবং শক্তিরের পুষ্টি যোগায়।
হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সহায়তা করে। শরীরে অক্সিজেন পরিবহনের জন্য এটি প্রয়োজনীয়। নিয়মিত আমলা খাওয়া রক্তাল্পতা থেকে মুক্তি দেয় এবং শক্তিরের পুষ্টি যোগায়।
৬. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও নটে শাক খুব স্বাস্থ্যকর। এতে কিছু বিশেষ বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এর মাধ্যমে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৬. ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও নটে শাক খুব স্বাস্থ্যকর। এতে কিছু বিশেষ বায়োঅ্যাকটিভ যৌগ রয়েছে, যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এর মাধ্যমে শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা স্বাভাবিকভাবেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
৭. হাড় মজবুত রাখতে নটে শাক খাওয়া যেতে পারে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই পাতা অস্টিওপোরোসিস থেকে রক্ষা করে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম যা হাড় ও পেশীর কার্যকারিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
৭. হাড় মজবুত রাখতে নটে শাক খাওয়া যেতে পারে। ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ এই পাতা অস্টিওপোরোসিস থেকে রক্ষা করে। এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাসিয়াম যা হাড় ও পেশীর কার্যকারিতার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিন।