কোন প্রাণী বলুন তো?

GK: জানেন, পৃথিবীতে কোন প্রাণী সবথেকে বেশি মানুষ মারে? শুনলে হাসি পাবে হয়ত, কিন্তু এটাই সত্যি! কোন প্রাণী বলুন তো?

কোন প্রাণীর কারণে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ যায়? না, এর উত্তর হাঙর হবে না। যদিও হলিউডি সিনেমায় মানুষের জন্য সবচেয়ে হুমকি হিসেবে তুলে ধরা প্রাণীর তালিকায় থাকে হাঙর, তাণ্ডব চালানো উল্লুক। তবে সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণীর আকার আরও অনেক ছোট। রেজরের মতো ধারালো দাঁতের কামড়ে নয়, বরং প্রাণী থেকে ছড়ানো রোগে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তাহলে কোন প্রাণীর কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ যায়?
কোন প্রাণীর কারণে প্রতিবছর সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ যায়? না, এর উত্তর হাঙর হবে না। যদিও হলিউডি সিনেমায় মানুষের জন্য সবচেয়ে হুমকি হিসেবে তুলে ধরা প্রাণীর তালিকায় থাকে হাঙর, তাণ্ডব চালানো উল্লুক। তবে সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণীর আকার আরও অনেক ছোট। রেজরের মতো ধারালো দাঁতের কামড়ে নয়, বরং প্রাণী থেকে ছড়ানো রোগে বেশি মানুষের মৃত্যু হয়। তাহলে কোন প্রাণীর কারণে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ যায়?
পৃথিবীতে যত ক্ষতিকর প্রাণী আছে, তার মধ্যে মশা অন্যতম। মশাই একমাত্র প্রাণী যে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ নিয়ে থাকে। মশার কামড়ে সৃষ্ট অসুখে প্রতিবছর বিশ্বে সাত লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। এই তথ্য জানিয়ে বিজনেস ইনসাইডার জানিয়েছে, তালিকায় মশার পর আছে মানুষ।
পৃথিবীতে যত ক্ষতিকর প্রাণী আছে, তার মধ্যে মশা অন্যতম। মশাই একমাত্র প্রাণী যে সবচেয়ে বেশি মানুষের প্রাণ নিয়ে থাকে। মশার কামড়ে সৃষ্ট অসুখে প্রতিবছর বিশ্বে সাত লাখ ৫০ হাজার মানুষ মারা যায়। এই তথ্য জানিয়ে বিজনেস ইনসাইডার জানিয়েছে, তালিকায় মশার পর আছে মানুষ।
অবশ্য কেবল স্ত্রী মশাই কামড়ায়। বিশেষ করে আফ্রিকায় ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি খুবই খারাপ। অঞ্চলটিতে প্রতিবছর ম্যালেরিয়ায় যত মানুষের মৃত্যু হয়, তা বিশ্বের মোট মশার কামড়ে মৃত্যুর ৯৫ থেকে ৯৬ শতাংশ।
অবশ্য কেবল স্ত্রী মশাই কামড়ায়। বিশেষ করে আফ্রিকায় ম্যালেরিয়া পরিস্থিতি খুবই খারাপ। অঞ্চলটিতে প্রতিবছর ম্যালেরিয়ায় যত মানুষের মৃত্যু হয়, তা বিশ্বের মোট মশার কামড়ে মৃত্যুর ৯৫ থেকে ৯৬ শতাংশ।
মানুষের মৃত্যুর প্রশ্নে মানুষই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভংয়কর প্রাণী। অবশ্য এটাকে নরহত্যা বলাই ভাল। ‘আওয়ারওয়ার্ল্ড ইনডেটা’ ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে যত মানুষের প্রাণ যায়, তার মধ্যে নরহত্যার ঘটনায় ছিল ০.৭ শতাংশ। প্রতিবছর হত্যাকাণ্ডে চার লাখ মানুষ প্রাণ যায়।
মানুষের মৃত্যুর প্রশ্নে মানুষই দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভংয়কর প্রাণী। অবশ্য এটাকে নরহত্যা বলাই ভাল। ‘আওয়ারওয়ার্ল্ড ইনডেটা’ ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে যত মানুষের প্রাণ যায়, তার মধ্যে নরহত্যার ঘটনায় ছিল ০.৭ শতাংশ। প্রতিবছর হত্যাকাণ্ডে চার লাখ মানুষ প্রাণ যায়।
বিশ্বজুড়েই বিষধর সাপ রয়েছে। সাপের কামড়ে যেমন মানুষের মৃত্যু হয়, আবার অন্যভাবেও মানুষের প্রাণ নিতে পারে। ব্ল্যাক ম্যাম্বা নামের সাপের মাত্র দুই ফোঁটা বিষে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। অন্যদিকে অজগর মানুষকে আস্ত গিলে খেতে পারে। তবে অধিকাংশ মৃত্যুর কারণ সাপের কামড়ে। প্রতিবছর বিশ্বে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় সাপের বিষে।
বিশ্বজুড়েই বিষধর সাপ রয়েছে। সাপের কামড়ে যেমন মানুষের মৃত্যু হয়, আবার অন্যভাবেও মানুষের প্রাণ নিতে পারে। ব্ল্যাক ম্যাম্বা নামের সাপের মাত্র দুই ফোঁটা বিষে মানুষের মৃত্যু হতে পারে। অন্যদিকে অজগর মানুষকে আস্ত গিলে খেতে পারে। তবে অধিকাংশ মৃত্যুর কারণ সাপের কামড়ে। প্রতিবছর বিশ্বে ১ লাখ ৩৮ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় সাপের বিষে।
মানুষের বন্ধু কুকুর। তবে প্রাণীটি মানুষের সবচেয়ে শত্রু হয়ে ওঠে, যখন সেটি জলাতঙ্কের কারণ হয়। কুকুর তার প্রভুকে রক্ষায় অনাহুত ব্যক্তির ওপর আক্রমণ করে। তাকে কামড়ে দেয়। কুকুরের কামড়ে বা আঁচড়ে জলাতঙ্ক রোগ হয়। চিকিৎসা না নিলে এতে মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর জলাতঙ্ক রোগে মৃত্যু হয় ৫৯ হাজার মানুষের।
মানুষের বন্ধু কুকুর। তবে প্রাণীটি মানুষের সবচেয়ে শত্রু হয়ে ওঠে, যখন সেটি জলাতঙ্কের কারণ হয়। কুকুর তার প্রভুকে রক্ষায় অনাহুত ব্যক্তির ওপর আক্রমণ করে। তাকে কামড়ে দেয়। কুকুরের কামড়ে বা আঁচড়ে জলাতঙ্ক রোগ হয়। চিকিৎসা না নিলে এতে মানুষের মৃত্যু হয়। বিশ্বব্যাপী প্রতিবছর জলাতঙ্ক রোগে মৃত্যু হয় ৫৯ হাজার মানুষের।
হিংস্র প্রাণী হিসেবে কুমিরের পরিচিতি বিশ্বজোড়া। দাঁতের গঠনই বলে দেয় এই সরীসৃপ কতটা ভয়ংকর। মিঠা ও নোনা উভয় জলেতে থাকে কুমির। কুমির যত শক্তিতে কামড় দেয়, তা যে কোনও প্রাণীর কামড়ের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। কুমির যে এলাকায় থাকে, সেখানে যে কোনও প্রাণী ঢুকলে সে আক্রমণ করে।
হিংস্র প্রাণী হিসেবে কুমিরের পরিচিতি বিশ্বজোড়া। দাঁতের গঠনই বলে দেয় এই সরীসৃপ কতটা ভয়ংকর। মিঠা ও নোনা উভয় জলেতে থাকে কুমির। কুমির যত শক্তিতে কামড় দেয়, তা যে কোনও প্রাণীর কামড়ের মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। কুমির যে এলাকায় থাকে, সেখানে যে কোনও প্রাণী ঢুকলে সে আক্রমণ করে।