৫ বছরের জন্য টাকা জমা রাখতে পারবেন? শুধু সুদই আসবে ১২ লক্ষ টাকার বেশি, পোস্ট অফিসের এই স্কিমই করবে ধনী

৫ বছর তেমন কিছু বড় সময় নয়। যে কোনও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটা ন্যূনতম সময় বলে ধরে নেওয়া হয়। তাছাড়া, বিনিয়োগের নিয়মই এই- যত বেশি বছর ধরে টাকা খাটানো যাবে, লাভও হবে তত বেশি। এবার প্রশ্ন হল, টাকা এই ৫ বছরের জন্য কোথায় জমা রাখতে হবে?
৫ বছর তেমন কিছু বড় সময় নয়। যে কোনও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটা ন্যূনতম সময় বলে ধরে নেওয়া হয়। তাছাড়া, বিনিয়োগের নিয়মই এই- যত বেশি বছর ধরে টাকা খাটানো যাবে, লাভও হবে তত বেশি। এবার প্রশ্ন হল, টাকা এই ৫ বছরের জন্য কোথায় জমা রাখতে হবে?
উত্তর হল পোস্ট অফিসে। তবে এই জায়গায় এসে একটা কথা বলে রাখা ভাল। যে কোনও নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন না। এই স্কিম তৈরিই হয়েছে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য, যাতে অবসরের পরেও টাকা আসা বন্ধ না হয়।
উত্তর হল পোস্ট অফিসে। তবে এই জায়গায় এসে একটা কথা বলে রাখা ভাল। যে কোনও নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন না। এই স্কিম তৈরিই হয়েছে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য, যাতে অবসরের পরেও টাকা আসা বন্ধ না হয়।
অবসরের সময়ে অনেকেরই হাতে একথোক টাকা আসে। সেটা বিনিয়োগ না করলে কয়েক বছরেই তহবিল শূন্য হয়ে যাবে। এখানেই প্রবীণ নাগরিকদের কাজে আসে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিম।
অবসরের সময়ে অনেকেরই হাতে একথোক টাকা আসে। সেটা বিনিয়োগ না করলে কয়েক বছরেই তহবিল শূন্য হয়ে যাবে। এখানেই প্রবীণ নাগরিকদের কাজে আসে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিম।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিমের মেয়াদই হল ৫ বছরের। পরে তা চাইলে আরও ৩ বছরের জন্য বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ৬০ বছর বা ততোধিক বয়সের যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এখানে বিনিয়োগ করতে পারেন। বেসামরিক খাতের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়া কর্মী এবং প্রতিরক্ষা খাত থেকে অবসর নেওয়া কর্মীদের শর্তসাপেক্ষে বয়সে ছাড় পাওয়া যায়। টাকা জমা করার মেয়াদ শেষ হলে আরও ৩ বছর এই স্কিম চালানো যায়। বড় সুবিধা এই যে এতে ৮০সি-র অধীনে কর ছাড়ের সুবিধাও মেলে।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিমের মেয়াদই হল ৫ বছরের। পরে তা চাইলে আরও ৩ বছরের জন্য বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ৬০ বছর বা ততোধিক বয়সের যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এখানে বিনিয়োগ করতে পারেন। বেসামরিক খাতের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়া কর্মী এবং প্রতিরক্ষা খাত থেকে অবসর নেওয়া কর্মীদের শর্তসাপেক্ষে বয়সে ছাড় পাওয়া যায়। টাকা জমা করার মেয়াদ শেষ হলে আরও ৩ বছর এই স্কিম চালানো যায়। বড় সুবিধা এই যে এতে ৮০সি-র অধীনে কর ছাড়ের সুবিধাও মেলে।
এবার আসা যাক হিসাবে। কেউ যদি এই স্কিমে ৩০,০০,০০০ টাকা জমা করতে পারেন ৫ বছরের জন্য, সুদ পাবেন ৮.২ শতাংশ হারে। এই হিসেবে ৫ বছরে ১২,৩০,০০০ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা সুদ হিসাবে জমা করা হবে অ্যাকাউন্টে। এইভাবে, ৫ বছর পর ম্যাচুরিটি অ্যামাউন্ট হিসাবে মোট ৪২,৩০,০০০ টাকা পাওয়া যাবে।
এবার আসা যাক হিসাবে। কেউ যদি এই স্কিমে ৩০,০০,০০০ টাকা জমা করতে পারেন ৫ বছরের জন্য, সুদ পাবেন ৮.২ শতাংশ হারে। এই হিসেবে ৫ বছরে ১২,৩০,০০০ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা সুদ হিসাবে জমা করা হবে অ্যাকাউন্টে। এইভাবে, ৫ বছর পর ম্যাচুরিটি অ্যামাউন্ট হিসাবে মোট ৪২,৩০,০০০ টাকা পাওয়া যাবে।
একই পরিমাণ সুদ এবং সময়ের হিসাবে কেউ যদি ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেন, তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদে ৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে ৬,১৫,০০০ টাকা। প্রতি ত্রৈমাসিকের হিসাবে সুদ আসবে ৩০,৭৫০ টাকা। ম্যাচুরিটি শেষে হাতে আসবে মোট ২১,১৫,০০০ টাকা।
একই পরিমাণ সুদ এবং সময়ের হিসাবে কেউ যদি ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেন, তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদে ৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে ৬,১৫,০০০ টাকা। প্রতি ত্রৈমাসিকের হিসাবে সুদ আসবে ৩০,৭৫০ টাকা। ম্যাচুরিটি শেষে হাতে আসবে মোট ২১,১৫,০০০ টাকা।