Tag Archives: Interest Rates

Investment Tips: PPF-এ প্রতি মাসে ২০০০ টাকা রাখছেন ? দেখে নিন ম্যাচিউরিটির সময় কত টাকা পাবেন

সকলেই মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার জন্য বিভিন্ন স্কিমে বিনিয়োগ করে থাকেন ৷ মাথায় রাখতে হয় দুটো জিনিস নিরাপত্তা এবং রিটার্ন। ভাল রিটার্নের পাশাপাশি টাকা যাতে সুরক্ষিত থাকে এটাই হচ্ছে মূল উদ্দেশ্য ৷ আপনিও যদি রিস্ক ছাড়া ভাল রিটার্ন পেতে চান তাহলে পিপিএফ বা পাবলিক প্রভিডেন্টের থেকে ভাল কোনও বিকল্প নেই ৷
সকলেই মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়ার জন্য বিভিন্ন স্কিমে বিনিয়োগ করে থাকেন ৷ মাথায় রাখতে হয় দুটো জিনিস নিরাপত্তা এবং রিটার্ন। ভাল রিটার্নের পাশাপাশি টাকা যাতে সুরক্ষিত থাকে এটাই হচ্ছে মূল উদ্দেশ্য ৷ আপনিও যদি রিস্ক ছাড়া ভাল রিটার্ন পেতে চান তাহলে পিপিএফ বা পাবলিক প্রভিডেন্টের থেকে ভাল কোনও বিকল্প নেই ৷
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, অবসর তহবিলের জন্য পিপিএফ আদর্শ। কেন্দ্রীয় সরকার সমর্থিত স্কিম। ফলে কোনও ঝুঁকি নেই। টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। সঙ্গে ভাল রিটার্নও মেলে। বর্তমানে পিপিএফে সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
আর্থিক বিশেষজ্ঞরা বলেন, অবসর তহবিলের জন্য পিপিএফ আদর্শ। কেন্দ্রীয় সরকার সমর্থিত স্কিম। ফলে কোনও ঝুঁকি নেই। টাকা থাকে সম্পূর্ণ নিরাপদ। সঙ্গে ভাল রিটার্নও মেলে। বর্তমানে পিপিএফে সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
সুদের হার ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। বিনিয়োগকারী যদি এক ত্রৈমাসিকে কম সুদ পান, তাহলে পরের ত্রৈমাসিকে আরও বেশি সুদ পেতে পারেন। এছাড়া সুদের উপর সুদের সুবিধাও পাওয়া যায় পিপিএফে। অর্থাৎ চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ। এটাই পিপিএফকে অন্যান্য ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের চেয়ে আলাদা করে তুলেছে।
সুদের হার ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে নির্ধারিত হয়। বিনিয়োগকারী যদি এক ত্রৈমাসিকে কম সুদ পান, তাহলে পরের ত্রৈমাসিকে আরও বেশি সুদ পেতে পারেন। এছাড়া সুদের উপর সুদের সুবিধাও পাওয়া যায় পিপিএফে। অর্থাৎ চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ। এটাই পিপিএফকে অন্যান্য ক্ষুদ্র সঞ্চয় স্কিমের চেয়ে আলাদা করে তুলেছে।
পিপিএফ স্কিমে বিনিয়োগে আয়কর ছাড় পাওয়া যায়। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র আওতায় সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় মেলে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল, স্কিমে অর্জিত সুদ এবং মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত অর্থ সম্পূর্ণ করমুক্ত।
পিপিএফ স্কিমে বিনিয়োগে আয়কর ছাড় পাওয়া যায়। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র আওতায় সর্বোচ্চ ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ছাড় মেলে। সবচেয়ে বড় ব্যাপার হল, স্কিমে অর্জিত সুদ এবং মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত অর্থ সম্পূর্ণ করমুক্ত।
পিপিএফের ম্যাচিউরিটির মেয়াদ ১৫ বছর। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। ১৫ বছর পর পাঁচ বছর করে আরও দু’বার মেয়াদ বাড়ানো যায়। অবসর তহবিলের জন্য যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ বিকল্প চান, তাঁরা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে পারেন।

পিপিএফের ম্যাচিউরিটির মেয়াদ ১৫ বছর। অর্থাৎ দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ। ১৫ বছর পর পাঁচ বছর করে আরও দু’বার মেয়াদ বাড়ানো যায়। অবসর তহবিলের জন্য যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগ বিকল্প চান, তাঁরা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে পারেন।
বর্তমানে ৫০০ টাকা দিয়ে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। কেউ যদি এক বছরে ৫০০ টাকা জমা করেন তাহলে স্কিম চালু থাকবে। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের পরিমাণ বছরে ১.৫ লাখ টাকা। এখন প্রশ্ন হল, যদি কেউ পিপিএফে প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত রিটার্ন পাবেন?

বর্তমানে ৫০০ টাকা দিয়ে পিপিএফ অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। কেউ যদি এক বছরে ৫০০ টাকা জমা করেন তাহলে স্কিম চালু থাকবে। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের পরিমাণ বছরে ১.৫ লাখ টাকা। এখন প্রশ্ন হল, যদি কেউ পিপিএফে প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ করেন, তাহলে মেয়াদ শেষে তিনি কত রিটার্ন পাবেন?
পিপিএফ ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, মাসিক ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ মানে বছরে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৪০০০ টাকা। তাহলে ১৫ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩,৬০,০০০টাকা। এখন ৭.১ শতাংশ হারে সুদ এবং আসল মিলিয়ে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন প্রায় ৬.৫০ লক্ষ টাকা ৷
পিপিএফ ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, মাসিক ২ হাজার টাকা বিনিয়োগ মানে বছরে বিনিয়োগের পরিমাণ ২৪০০০ টাকা। তাহলে ১৫ বছরে তাঁর মোট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩,৬০,০০০টাকা। এখন ৭.১ শতাংশ হারে সুদ এবং আসল মিলিয়ে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন প্রায় ৬.৫০ লক্ষ টাকা ৷

৫ বছরের জন্য টাকা জমা রাখতে পারবেন? শুধু সুদই আসবে ১২ লক্ষ টাকার বেশি, পোস্ট অফিসের এই স্কিমই করবে ধনী

৫ বছর তেমন কিছু বড় সময় নয়। যে কোনও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটা ন্যূনতম সময় বলে ধরে নেওয়া হয়। তাছাড়া, বিনিয়োগের নিয়মই এই- যত বেশি বছর ধরে টাকা খাটানো যাবে, লাভও হবে তত বেশি। এবার প্রশ্ন হল, টাকা এই ৫ বছরের জন্য কোথায় জমা রাখতে হবে?
৫ বছর তেমন কিছু বড় সময় নয়। যে কোনও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে এটা ন্যূনতম সময় বলে ধরে নেওয়া হয়। তাছাড়া, বিনিয়োগের নিয়মই এই- যত বেশি বছর ধরে টাকা খাটানো যাবে, লাভও হবে তত বেশি। এবার প্রশ্ন হল, টাকা এই ৫ বছরের জন্য কোথায় জমা রাখতে হবে?
উত্তর হল পোস্ট অফিসে। তবে এই জায়গায় এসে একটা কথা বলে রাখা ভাল। যে কোনও নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন না। এই স্কিম তৈরিই হয়েছে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য, যাতে অবসরের পরেও টাকা আসা বন্ধ না হয়।
উত্তর হল পোস্ট অফিসে। তবে এই জায়গায় এসে একটা কথা বলে রাখা ভাল। যে কোনও নাগরিক পোস্ট অফিসের এই স্কিমের সুবিধা নিতে পারবেন না। এই স্কিম তৈরিই হয়েছে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য, যাতে অবসরের পরেও টাকা আসা বন্ধ না হয়।
অবসরের সময়ে অনেকেরই হাতে একথোক টাকা আসে। সেটা বিনিয়োগ না করলে কয়েক বছরেই তহবিল শূন্য হয়ে যাবে। এখানেই প্রবীণ নাগরিকদের কাজে আসে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিম।
অবসরের সময়ে অনেকেরই হাতে একথোক টাকা আসে। সেটা বিনিয়োগ না করলে কয়েক বছরেই তহবিল শূন্য হয়ে যাবে। এখানেই প্রবীণ নাগরিকদের কাজে আসে পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিম।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিমের মেয়াদই হল ৫ বছরের। পরে তা চাইলে আরও ৩ বছরের জন্য বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ৬০ বছর বা ততোধিক বয়সের যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এখানে বিনিয়োগ করতে পারেন। বেসামরিক খাতের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়া কর্মী এবং প্রতিরক্ষা খাত থেকে অবসর নেওয়া কর্মীদের শর্তসাপেক্ষে বয়সে ছাড় পাওয়া যায়। টাকা জমা করার মেয়াদ শেষ হলে আরও ৩ বছর এই স্কিম চালানো যায়। বড় সুবিধা এই যে এতে ৮০সি-র অধীনে কর ছাড়ের সুবিধাও মেলে।
পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেনস সেভিংস স্কিমের মেয়াদই হল ৫ বছরের। পরে তা চাইলে আরও ৩ বছরের জন্য বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ৬০ বছর বা ততোধিক বয়সের যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এখানে বিনিয়োগ করতে পারেন। বেসামরিক খাতের স্বেচ্ছা অবসর নেওয়া কর্মী এবং প্রতিরক্ষা খাত থেকে অবসর নেওয়া কর্মীদের শর্তসাপেক্ষে বয়সে ছাড় পাওয়া যায়। টাকা জমা করার মেয়াদ শেষ হলে আরও ৩ বছর এই স্কিম চালানো যায়। বড় সুবিধা এই যে এতে ৮০সি-র অধীনে কর ছাড়ের সুবিধাও মেলে।
এবার আসা যাক হিসাবে। কেউ যদি এই স্কিমে ৩০,০০,০০০ টাকা জমা করতে পারেন ৫ বছরের জন্য, সুদ পাবেন ৮.২ শতাংশ হারে। এই হিসেবে ৫ বছরে ১২,৩০,০০০ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা সুদ হিসাবে জমা করা হবে অ্যাকাউন্টে। এইভাবে, ৫ বছর পর ম্যাচুরিটি অ্যামাউন্ট হিসাবে মোট ৪২,৩০,০০০ টাকা পাওয়া যাবে।
এবার আসা যাক হিসাবে। কেউ যদি এই স্কিমে ৩০,০০,০০০ টাকা জমা করতে পারেন ৫ বছরের জন্য, সুদ পাবেন ৮.২ শতাংশ হারে। এই হিসেবে ৫ বছরে ১২,৩০,০০০ টাকা সুদ পাওয়া যাবে। প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা সুদ হিসাবে জমা করা হবে অ্যাকাউন্টে। এইভাবে, ৫ বছর পর ম্যাচুরিটি অ্যামাউন্ট হিসাবে মোট ৪২,৩০,০০০ টাকা পাওয়া যাবে।
একই পরিমাণ সুদ এবং সময়ের হিসাবে কেউ যদি ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেন, তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদে ৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে ৬,১৫,০০০ টাকা। প্রতি ত্রৈমাসিকের হিসাবে সুদ আসবে ৩০,৭৫০ টাকা। ম্যাচুরিটি শেষে হাতে আসবে মোট ২১,১৫,০০০ টাকা।
একই পরিমাণ সুদ এবং সময়ের হিসাবে কেউ যদি ১৫ লক্ষ টাকা জমা করেন, তাহলে ৮.২ শতাংশ সুদে ৫ বছরের জন্য পাওয়া যাবে ৬,১৫,০০০ টাকা। প্রতি ত্রৈমাসিকের হিসাবে সুদ আসবে ৩০,৭৫০ টাকা। ম্যাচুরিটি শেষে হাতে আসবে মোট ২১,১৫,০০০ টাকা।

FD বা KVP নয়, পোস্ট অফিসের এই স্কিমে পাওয়া যায় সর্বোচ্চ সুদ ! দেখুন কীভাবে ১০,৫১,১৭৫ টাকা পাওয়া যেতে পারে

সাধারণত, ফিক্সড ডিপোজিট করতে চাইলে লোকেরা প্রায়শই ব্যাঙ্কে এফডি করে। তবে কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদী এফডি করতে চায়, তবে পোস্ট অফিসে একবার বিনিয়োগ করা উচিত। পোস্ট অফিস এফডি পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট হিসাবে পরিচিত। এখানে ১, ২, ৩ এবং ৫ বছরের জন্য FD অপশন পাওয়া যাবে। এতে সবার উপরেই আলাদা সুদের হার দেওয়া হয়।
সাধারণত, ফিক্সড ডিপোজিট করতে চাইলে লোকেরা প্রায়শই ব্যাঙ্কে এফডি করে। তবে কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদী এফডি করতে চায়, তবে পোস্ট অফিসে একবার বিনিয়োগ করা উচিত। পোস্ট অফিস এফডি পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট হিসাবে পরিচিত। এখানে ১, ২, ৩ এবং ৫ বছরের জন্য FD অপশন পাওয়া যাবে। এতে সবার উপরেই আলাদা সুদের হার দেওয়া হয়।
পোস্ট অফিস ৫ বছরের ট্যাক্স ফ্রি এফডির (পোস্ট অফিস ফিক্সড ডিপোজিট) উপর ভাল সুদ দেয়। কেউ যদি এই স্কিমে অর্থ বিনিয়োগ করে, তবে কয়েক বছরে এটি দ্বিগুণেরও বেশি হতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক পোস্ট অফিস এফডি-তে সুদের হার কত এবং কীভাবে এর মাধ্যমে টাকার পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি করা যেতে পারে।
পোস্ট অফিস ৫ বছরের ট্যাক্স ফ্রি এফডির (পোস্ট অফিস ফিক্সড ডিপোজিট) উপর ভাল সুদ দেয়। কেউ যদি এই স্কিমে অর্থ বিনিয়োগ করে, তবে কয়েক বছরে এটি দ্বিগুণেরও বেশি হতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক পোস্ট অফিস এফডি-তে সুদের হার কত এবং কীভাবে এর মাধ্যমে টাকার পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি করা যেতে পারে।
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে সুদের হার --১ বছরের হিসাব – বার্ষিক ৬.৯% সুদ

-২ বছরের হিসাব – বার্ষিক ৭.০% সুদ

-৩ বছরের হিসাব – ৭.১% বার্ষিক সুদ

-৫ বছরের হিসাব – ৭.৫% বার্ষিক সুদ
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে সুদের হার –
-১ বছরের হিসাব – বার্ষিক ৬.৯% সুদ
-২ বছরের হিসাব – বার্ষিক ৭.০% সুদ
-৩ বছরের হিসাব – ৭.১% বার্ষিক সুদ
-৫ বছরের হিসাব – ৭.৫% বার্ষিক সুদ
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে নিজেদের বিনিয়োগ করা টাকার পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি হতে পারে। তবে এর জন্য একটি জিনিস করতে হবে। প্রথমে ৫ বছরের জন্য ৫ লাখ টাকার এফডি করতে হবে। কিন্তু, ৫ বছর পরে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য আবার এই FD ঠিক করতে হবে। এইভাবে FD-র মেয়াদ ১০ বছর হয়ে যাবে।
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে নিজেদের বিনিয়োগ করা টাকার পরিমাণ দ্বিগুণেরও বেশি হতে পারে। তবে এর জন্য একটি জিনিস করতে হবে। প্রথমে ৫ বছরের জন্য ৫ লাখ টাকার এফডি করতে হবে। কিন্তু, ৫ বছর পরে পরবর্তী ৫ বছরের জন্য আবার এই FD ঠিক করতে হবে। এইভাবে FD-র মেয়াদ ১০ বছর হয়ে যাবে।
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১০,৫১,১৭৫ টাকা পাওয়া যাবে -কেউ যখন পোস্ট অফিস এফডিতে ৫ বছরের জন্য ৫ লাখ টাকা জমা করে, তখন পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে ২,২৪,৯৭৪ টাকা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ৫ বছর পর ৭,২৪,৯৭৪ টাকা পাওয়া যাবে।
পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমে ১০,৫১,১৭৫ টাকা পাওয়া যাবে –
কেউ যখন পোস্ট অফিস এফডিতে ৫ বছরের জন্য ৫ লাখ টাকা জমা করে, তখন পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট ক্যালকুলেটর অনুযায়ী, ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে ২,২৪,৯৭৪ টাকা পাওয়া যাবে। অর্থাৎ ৫ বছর পর ৭,২৪,৯৭৪ টাকা পাওয়া যাবে।
কিন্তু, যখন পরবর্তী ৫ বছরের জন্য আবার এই পরিমাণের FD করা হবে, তখন ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে, এতে সুদ হিসাবে ৩,২৬,২০১ টাকা পাওয়া যাবে। ৭,২৪,৯৭৪ + ৩,২৬,২০১ টাকা যোগ করলে মোট হবে ১০,৫১,১৭৫ টাকা। এইভাবে, পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে ১০,৫১,১৭৫ টাকা পাওয়া যাবে।
কিন্তু, যখন পরবর্তী ৫ বছরের জন্য আবার এই পরিমাণের FD করা হবে, তখন ৭.৫ শতাংশ সুদের হারে, এতে সুদ হিসাবে ৩,২৬,২০১ টাকা পাওয়া যাবে। ৭,২৪,৯৭৪ + ৩,২৬,২০১ টাকা যোগ করলে মোট হবে ১০,৫১,১৭৫ টাকা। এইভাবে, পোস্ট অফিস টাইম ডিপোজিট স্কিমের মেয়াদপূর্তিতে ১০,৫১,১৭৫ টাকা পাওয়া যাবে।

FD না কি PPF ? কোথায় টাকা রাখা বেশি লাভজনক? কী কী সুবিধা পাওয়া যায়? জানুন পুরো হিসেব

 

ঝুঁকি নিতে না চাইলে এফডি বা পিপিএফে বিনিয়োগ আদর্শ। ফিক্সড ডিপোজিটে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। এর উপর ঠিক হয় সুদের হার। মেয়াদ কয়েক দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
ঝুঁকি নিতে না চাইলে এফডি বা পিপিএফে বিনিয়োগ আদর্শ। ফিক্সড ডিপোজিটে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। এর উপর ঠিক হয় সুদের হার। মেয়াদ কয়েক দিন থেকে ১০ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
অন্য দিকে, পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড সরকার সমর্থিত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ বিকল্প। অবসরের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। লক ইন পিরিয়ড ১৫ বছর। মেয়াদ শেষে আরও পাঁচ বছর করে ২ বার বাড়ানো যায়। এই দুই বিনিয়োগ বিকল্পের পার্থক্য, সুবিধা এবং কোনটা বেশি লাভজনক দেখে নেওয়া যাক।
অন্য দিকে, পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড সরকার সমর্থিত দীর্ঘমেয়াদি বিনিয়োগ বিকল্প। অবসরের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে। লক ইন পিরিয়ড ১৫ বছর। মেয়াদ শেষে আরও পাঁচ বছর করে ২ বার বাড়ানো যায়। এই দুই বিনিয়োগ বিকল্পের পার্থক্য, সুবিধা এবং কোনটা বেশি লাভজনক দেখে নেওয়া যাক।
বিনিয়োগের ধরন: এফডি-তে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। আমানতের উপর সুদ মেলে। পিপিএফে বার্ষিক বা ১২ কিস্তিতে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়।
বিনিয়োগের ধরন: এফডি-তে একসঙ্গে পুরো টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। আমানতের উপর সুদ মেলে। পিপিএফে বার্ষিক বা ১২ কিস্তিতে দেড় লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যায়।
সুদের হার: এফডিতে নির্দিষ্ট সুদের হার নেই। ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ৩.৫০ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশ হারে বার্ষিক সুদ পাওয়া যায়। পিপিএফে প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের হার ঘোষণা করে কেন্দ্র সরকার। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে বার্ষিক সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
সুদের হার: এফডিতে নির্দিষ্ট সুদের হার নেই। ব্যাঙ্ক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। সাধারণত ৩.৫০ শতাংশ থেকে ৯ শতাংশ হারে বার্ষিক সুদ পাওয়া যায়। পিপিএফে প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের হার ঘোষণা করে কেন্দ্র সরকার। ২০২৪-২৫ অর্থবর্ষের প্রথম ত্রৈমাসিকে বার্ষিক সুদের হার ৭.১ শতাংশ।
লিকুইডিটির পার্থক্য: মেয়াদ শেষের আগে এফডি ভাঙালে জরিমানা দিতে হয়। পিপিএফে বিনিয়োগের পাঁচ বছর পর আংশিক প্রত্যাহারের সুবিধা মেলে। ১৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের অনুমতি দেওয়া হয়।
লিকুইডিটির পার্থক্য: মেয়াদ শেষের আগে এফডি ভাঙালে জরিমানা দিতে হয়। পিপিএফে বিনিয়োগের পাঁচ বছর পর আংশিক প্রত্যাহারের সুবিধা মেলে। ১৫ বছরের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর সম্পূর্ণ প্রত্যাহারের অনুমতি দেওয়া হয়।
ট্যাক্স সুবিধা: আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০-সির আওতায় এফডি এবং পিপিএফ, উভয় বিনিয়োগ থেকেই কর সুবিধা পাওয়া যায়। এফডির সুদের উপর প্রযোজ্য কর গ্রাহকের আয়কর ব্র্যাকেটের উপর নির্ভর করে। যাইহোক আয়কর আইনের ৮০টিটিবি-র আওতায় প্রবীণ নাগরিকরা এফডি-তে বেশি সুদ এবন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত করছাড় পান। পিপিএফে প্রাপ্ত সুদ এবং রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত।
ট্যাক্স সুবিধা: আয়কর আইন ১৯৬১-এর ধারা ৮০-সির আওতায় এফডি এবং পিপিএফ, উভয় বিনিয়োগ থেকেই কর সুবিধা পাওয়া যায়। এফডির সুদের উপর প্রযোজ্য কর গ্রাহকের আয়কর ব্র্যাকেটের উপর নির্ভর করে। যাইহোক আয়কর আইনের ৮০টিটিবি-র আওতায় প্রবীণ নাগরিকরা এফডি-তে বেশি সুদ এবন ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত করছাড় পান। পিপিএফে প্রাপ্ত সুদ এবং রিটার্ন সম্পূর্ণ করমুক্ত।
ঝুঁকি কত: এফডি বিনিয়োগ নিরাপদ মাধ্যম। গ্রাহকদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স দেওয়া হয়। পিপিএফ কেন্দ্র সরকার সমর্থিত হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদ।
ঝুঁকি কত: এফডি বিনিয়োগ নিরাপদ মাধ্যম। গ্রাহকদের ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ডিপোজিট ইনস্যুরেন্স দেওয়া হয়। পিপিএফ কেন্দ্র সরকার সমর্থিত হওয়ায় সম্পূর্ণ নিরাপদ।
সুদ গণনা: পিপিএফে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ গণনা করা হয়। এফডিতে দেওয়া হয় সহজ সুদ।
সুদ গণনা: পিপিএফে চক্রবৃদ্ধি হারে সুদ গণনা করা হয়। এফডিতে দেওয়া হয় সহজ সুদ।
কোনটা লাভজনক: পিপিএফ এবং এফডি-র মধ্যে কোনটা লাভজনক, তা নির্ভর করে গ্রাহকের বিনিয়োগের উদ্দেশ্য এবং ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর। যারা ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ এবং কর বাঁচাতে চান, তাঁরা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে পারেন। অন্য দিকে, এফডিতে গ্রাহক নিজেই মেয়াদ বাছতে পারেন। ট্যাক্স সেভিংস এফডি-র লক ইন পিরিয়ডও কম।
কোনটা লাভজনক: পিপিএফ এবং এফডি-র মধ্যে কোনটা লাভজনক, তা নির্ভর করে গ্রাহকের বিনিয়োগের উদ্দেশ্য এবং ঝুঁকি নেওয়ার ক্ষমতার উপর। যারা ভবিষ্যতের জন্য বিনিয়োগ এবং কর বাঁচাতে চান, তাঁরা পিপিএফে বিনিয়োগ করতে পারেন। অন্য দিকে, এফডিতে গ্রাহক নিজেই মেয়াদ বাছতে পারেন। ট্যাক্স সেভিংস এফডি-র লক ইন পিরিয়ডও কম।

Post Office Scheme: পোস্ট অফিসের এই স্কিমে প্রতি মাসে মিলবে ২০,৫০০ টাকা, সংসার চালানো নিয়ে চিন্তা করতে হবে না

জমানো টাকা যদি বেতনের মতো প্রতি মাসে পাওয়া যায়? এর থেকে ভাল আর কী হতে পারে! পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে পুরো পাঁচ বছর প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা মিলবে। সংসার খরচ নিয়ে আর টেনশন করতে হবে না। এই স্কিম শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্য।
জমানো টাকা যদি বেতনের মতো প্রতি মাসে পাওয়া যায়? এর থেকে ভাল আর কী হতে পারে! পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে পুরো পাঁচ বছর প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা মিলবে। সংসার খরচ নিয়ে আর টেনশন করতে হবে না। এই স্কিম শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিকদের জন্য।
পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখে এই স্কিম তৈরি করেছে পোস্ট অফিস, যাতে প্রবীণ নাগরিকরা অবসর গ্রহণের পর নিয়মিত আয় থেকে বঞ্চিত না হন। যাঁরা ভিআরএস নিয়েছেন, তাঁরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে সরকার।
পোস্ট অফিস সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিম: ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী ব্যক্তিদের কথা মাথায় রেখে এই স্কিম তৈরি করেছে পোস্ট অফিস, যাতে প্রবীণ নাগরিকরা অবসর গ্রহণের পর নিয়মিত আয় থেকে বঞ্চিত না হন। যাঁরা ভিআরএস নিয়েছেন, তাঁরাও এই স্কিমে বিনিয়োগ করতে পারেন। বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ৮.২ শতাংশ হারে সুদ দিচ্ছে সরকার।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে যদি একসঙ্গে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে হাতে আসবে ১০,২৫০ টাকা। শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লাখ। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতি বছর সুদ হিসেবে ২,৪৬,০০০ হাজার টাকা পাবেন বিনিয়োগকারী। তার মানে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা এবং প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা হাতে আসবে।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে যদি একসঙ্গে ১৫ লাখ টাকা বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে প্রতি ত্রৈমাসিকে হাতে আসবে ১০,২৫০ টাকা। শুধু সুদ থেকে আয় হবে ২ লাখ। সর্বোচ্চ ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করলে প্রতি বছর সুদ হিসেবে ২,৪৬,০০০ হাজার টাকা পাবেন বিনিয়োগকারী। তার মানে প্রতি মাসে ২০,৫০০ টাকা এবং প্রতি ত্রৈমাসিকে ৬১,৫০০ টাকা হাতে আসবে।
করছাড় পাওয়া যায়: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকা। প্রতি মাসে প্রাপ্ত অর্থ বা সুদ বিনিয়োগের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। পাশাপাশি বিনিয়োগ থেকে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড়ও পাওয়া যায়।
করছাড় পাওয়া যায়: পোস্ট অফিসের সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমে ন্যূনতম ১০০০ টাকা দিয়ে বিনিয়োগ শুরু করা যায়। সর্বোচ্চ বিনিয়োগের পরিমাণ ৩০ লাখ টাকা। প্রতি মাসে প্রাপ্ত অর্থ বা সুদ বিনিয়োগের পরিমাণের উপর নির্ভর করে। পাশাপাশি বিনিয়োগ থেকে ধারা ৮০সি-র অধীনে করছাড়ও পাওয়া যায়।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব: একসঙ্গে জমা টাকার পরিমাণ: ৩০ লক্ষ টাকা।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের হিসাব: একসঙ্গে জমা টাকার পরিমাণ: ৩০ লক্ষ টাকা।
-সময়কাল: ৫ বছর-সুদের হার:৮.২ শতাংশ

-মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত অর্থ: ৪২,৩০,০০০ টাকা

-সুদের আয়: ১২,৩০,০০০ টাকা

-ত্রৈমাসিক আয়: ৬১,৫০০ টাকা

-মাসিক আয়: ২০,৫০০ টাকা

-বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০
-সময়কাল: ৫ বছর
-সুদের হার:৮.২ শতাংশ
-মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত অর্থ: ৪২,৩০,০০০ টাকা
-সুদের আয়: ১২,৩০,০০০ টাকা
-ত্রৈমাসিক আয়: ৬১,৫০০ টাকা
-মাসিক আয়: ২০,৫০০ টাকা
-বার্ষিক সুদ – ২,৪৬,০০০
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের সুবিধা: এই সঞ্চয় প্রকল্প পরিচালনা করে ভারত সরকার। ফলে টাকা নিরাপদে থাকবে। মিলবে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন। এতে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর আওতায় বিনিয়োগকারী প্রতি বছর ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত করছাড় পেতে পারেন। প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের টাকা পাওয়া যায়। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।
সিনিয়র সিটিজেন সেভিংস স্কিমের সুবিধা: এই সঞ্চয় প্রকল্প পরিচালনা করে ভারত সরকার। ফলে টাকা নিরাপদে থাকবে। মিলবে গ্যারান্টিযুক্ত রিটার্ন। এতে আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-এর আওতায় বিনিয়োগকারী প্রতি বছর ১.৫ লাখ টাকা পর্যন্ত করছাড় পেতে পারেন। প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের টাকা পাওয়া যায়। প্রতি বছর এপ্রিল, জুলাই, অক্টোবর এবং জানুয়ারি মাসের প্রথম দিনে অ্যাকাউন্টে সুদ জমা হয়।

Post Office Schemes: পোস্ট অফিসের এই স্কিম থেকে মাত্র ৫ বছরে গ্যারান্টি সহ ১৪,০২,৫৫২ লক্ষ টাকা পাবেন !

কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন সহ একটি বিনিয়োগের স্কিম খোঁজেন, তাহলে তাঁকে পোস্ট অফিসে যেতে হবে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC) একটি ভাল স্কিম। পোস্ট অফিসের এই ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নেই। এছাড়াও এতে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে, কর ছাড়ও পাওয়া যায় এবং আরও অনেক সুবিধা রয়েছে।
কেউ যদি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ এবং নিশ্চিত রিটার্ন সহ একটি বিনিয়োগের স্কিম খোঁজেন, তাহলে তাঁকে পোস্ট অফিসে যেতে হবে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট (NSC) একটি ভাল স্কিম। পোস্ট অফিসের এই ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্পে বিনিয়োগের সর্বোচ্চ সীমা নেই। এছাড়াও এতে একাধিক অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে, কর ছাড়ও পাওয়া যায় এবং আরও অনেক সুবিধা রয়েছে।
দ্বিগুণ সুবিধা -পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। এতে বার্ষিক ৭% সুদ পাওয়া যাচ্ছে। এতে সুদের উপর দ্বিগুণ সুবিধা পাওয়া যাবে। এই স্কিমে টাকা ও সুদ বার্ষিক ভিত্তিতে চক্রবৃদ্ধি হয়। তবে এতে আংশিক প্রত্যাহার করা যাবে না। সম্পূর্ণ অর্থপ্রদান শুধুমাত্র মেয়াদপূর্তিতে উপলব্ধ হবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুসারে, যদি ১০০০ টাকা স্কিমে জমা করা হয়, তাহলে ৫ বছর পরে ১৪০৩ টাকা পাওয়া যাবে।
দ্বিগুণ সুবিধা –
পোস্ট অফিসের ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট স্কিমের মেয়াদ ৫ বছর। এতে বার্ষিক ৭% সুদ পাওয়া যাচ্ছে। এতে সুদের উপর দ্বিগুণ সুবিধা পাওয়া যাবে। এই স্কিমে টাকা ও সুদ বার্ষিক ভিত্তিতে চক্রবৃদ্ধি হয়। তবে এতে আংশিক প্রত্যাহার করা যাবে না। সম্পূর্ণ অর্থপ্রদান শুধুমাত্র মেয়াদপূর্তিতে উপলব্ধ হবে। পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট অনুসারে, যদি ১০০০ টাকা স্কিমে জমা করা হয়, তাহলে ৫ বছর পরে ১৪০৩ টাকা পাওয়া যাবে।
১০ লক্ষ টাকা জমা করলে পাওয়া যাবে ১৪,০২,৫৫২ লক্ষ টাকা -পোস্ট অফিস এনএসসি ক্যালকুলেটর অনুসারে, যদি এই স্কিমে ১০ লক্ষ টাকার একক বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে ৫ বছর পর ম্যাচিউরিটির সময় মোট ১৪,০২,৫৫২ টাকা পাওয়া যাবে। এতে, শুধুমাত্র সুদ থেকে ৪,০২,৫৫২ টাকা লাভ হবে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ যে কোনও জায়গা থেকে করা যেতে পারে এবং যে কোনও পোস্ট অফিসে করা যেতে পারে। NSC অ্যাকাউন্ট সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা দিয়ে খোলা হয়। এর কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। এতে ১০০ টাকার গুণিতকে যে কোনও পরিমাণ জমা করা যেতে পারে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি গ্যারান্টি পাওয়া যায়।
১০ লক্ষ টাকা জমা করলে পাওয়া যাবে ১৪,০২,৫৫২ লক্ষ টাকা –
পোস্ট অফিস এনএসসি ক্যালকুলেটর অনুসারে, যদি এই স্কিমে ১০ লক্ষ টাকার একক বিনিয়োগ করা হয়, তাহলে ৫ বছর পর ম্যাচিউরিটির সময় মোট ১৪,০২,৫৫২ টাকা পাওয়া যাবে। এতে, শুধুমাত্র সুদ থেকে ৪,০২,৫৫২ টাকা লাভ হবে। ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেটে বিনিয়োগ যে কোনও জায়গা থেকে করা যেতে পারে এবং যে কোনও পোস্ট অফিসে করা যেতে পারে। NSC অ্যাকাউন্ট সর্বনিম্ন ১০০০ টাকা দিয়ে খোলা হয়। এর কোনও সর্বোচ্চ সীমা নেই। এতে ১০০ টাকার গুণিতকে যে কোনও পরিমাণ জমা করা যেতে পারে। বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারি গ্যারান্টি পাওয়া যায়।
কারা এনএসসি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন -ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট দেশের যে কোনও পোস্ট অফিসে খোলা যাবে। এর বিশেষত্ব হল যে কোনও নাগরিক এতে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের সুবিধাও রয়েছে। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের বাবা-মা তাদের জায়গায় সার্টিফিকেট কিনতে পারেন। NSC ৫ বছরের আগে প্রত্যাহার করা যাবে না। ছাড় শুধুমাত্র কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে পাওয়া যায়। সরকার প্রতি ৩ মাস অন্তর NSC-র সুদের হার পর্যালোচনা করে।
কারা এনএসসি অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন –
ন্যাশনাল সেভিংস সার্টিফিকেট দেশের যে কোনও পোস্ট অফিসে খোলা যাবে। এর বিশেষত্ব হল যে কোনও নাগরিক এতে অ্যাকাউন্ট খুলতে পারবেন। এতে জয়েন্ট অ্যাকাউন্টের সুবিধাও রয়েছে। ১০ বছরের বেশি বয়সী শিশুদের বাবা-মা তাদের জায়গায় সার্টিফিকেট কিনতে পারেন। NSC ৫ বছরের আগে প্রত্যাহার করা যাবে না। ছাড় শুধুমাত্র কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে পাওয়া যায়। সরকার প্রতি ৩ মাস অন্তর NSC-র সুদের হার পর্যালোচনা করে।
বিনিয়োগ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জেনে নেওয়া দরকার -
বিনিয়োগ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো জেনে নেওয়া দরকার –
- NSC যে কোনও ভারতীয় পোস্ট অফিস থেকে করা যাবে।- সুদ বার্ষিক জমা হয়। কিন্তু, শুধুমাত্র মেয়াদপূর্তিতে প্রদান করা হয়।

- লোনের জন্য জামানত হিসাবে NSC সমস্ত ব্যাঙ্ক এবং NBFC দ্বারা গৃহীত হয়।
– NSC যে কোনও ভারতীয় পোস্ট অফিস থেকে করা যাবে।
– সুদ বার্ষিক জমা হয়। কিন্তু, শুধুমাত্র মেয়াদপূর্তিতে প্রদান করা হয়।
– লোনের জন্য জামানত হিসাবে NSC সমস্ত ব্যাঙ্ক এবং NBFC দ্বারা গৃহীত হয়।
- বিনিয়োগকারী তাঁর পরিবারের যে কোনও সদস্যকে মনোনীত করতে পারেন।- NSC ইস্যু করার তারিখ এবং মেয়াদপূর্তির তারিখের মধ্যে একবারই একজন থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করা যেতে পারে।
– বিনিয়োগকারী তাঁর পরিবারের যে কোনও সদস্যকে মনোনীত করতে পারেন।
– NSC ইস্যু করার তারিখ এবং মেয়াদপূর্তির তারিখের মধ্যে একবারই একজন থেকে অন্য ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করা যেতে পারে।