আবেদনপত্র দাখিল: কোথায় কোন সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে, তা রিফিউজাল লেটারে দেওয়া থাকবে। রিফিউজাল লেটার পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে। যদি একাধিকবার বাতিল করা হয়, তখন কী করণীয়? একাধিক বার আবেদন করার পরেও যদি নেতিবাচক জবাব আসে, তখন বুঝতে হবে, আবেদনকারী কিছু ভুল করছেন। প্রথম বারের মতো বারবার একই ভুল করে আবেদন করলে কিন্তু তা বাতিলই হয়ে যাবে।

Schengen Visa-র আবেদন বাতিল হয়ে গিয়েছে? তাহলে ফের আবেদন করার সময় এই ভুলগুলো ভুলেও করবেন না

সামনেই তো দুর্গাপুজো! আর সেই সঙ্গে শুরু হয়ে যাচ্ছে টানা উৎসবের মরশুম। আর এই সময় বেড়াতে বেড়িয়ে পড়তে কার না ভাল লাগে! এদিকে ভারতীয়দের মধ্যে ইউরোপ ভ্রমণের জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়ছে। এমনকী ইউরোপীয় কমিশনের রিপোর্ট বলছে যে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ভারতীয়দের মধ্যে Schengen Visa-র জন্য আবেদন ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু Schengen Visa-র আবেদন যদি বাতিল হয়ে যায়, তাহলে কী কী করা উচিত?
সামনেই তো দুর্গাপুজো! আর সেই সঙ্গে শুরু হয়ে যাচ্ছে টানা উৎসবের মরশুম। আর এই সময় বেড়াতে বেড়িয়ে পড়তে কার না ভাল লাগে! এদিকে ভারতীয়দের মধ্যে ইউরোপ ভ্রমণের জনপ্রিয়তা ক্রমেই বাড়ছে। এমনকী ইউরোপীয় কমিশনের রিপোর্ট বলছে যে, ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ভারতীয়দের মধ্যে Schengen Visa-র জন্য আবেদন ৪৩ শতাংশ বেড়েছে। কিন্তু Schengen Visa-র আবেদন যদি বাতিল হয়ে যায়, তাহলে কী কী করা উচিত?
বলে রাখা ভাল যে, Schengen Visa-র আবেদন যদি বাতিল হয়ে যায়, তাহলে যে কোনও সময়ে ফের আবেদন করা যাবে ওই ভিসার জন্য। তবে এর জন্য নির্দিষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তবে নতুন ভিসার আবেদন করার আগে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। যাতে ভিসার আবেদন ফের না বাতিল হয়ে যায়।
বলে রাখা ভাল যে, Schengen Visa-র আবেদন যদি বাতিল হয়ে যায়, তাহলে যে কোনও সময়ে ফের আবেদন করা যাবে ওই ভিসার জন্য। তবে এর জন্য নির্দিষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তবে নতুন ভিসার আবেদন করার আগে কয়েকটা বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। যাতে ভিসার আবেদন ফের না বাতিল হয়ে যায়।
ভিসার আবেদন বাতিল হলে কীভাবে আবেদনপত্র লিখতে হবে? রিফিউজাল নোটিফিকেশন গ্রহণ করতে হবে: Schengen Visa বাতিল হয়ে গেলে আবেদনকারীর কাছে স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম ফর নোটিফায়িং অ্যান্ড মোটিভেটিং রিফিউজাল আসে। আসলে এই ফর্মে প্রত্যাখ্যানের কারণ বর্ণনা করা থেকে। সেই নথির কপি আবেদনকারী পাবেন।
ভিসার আবেদন বাতিল হলে কীভাবে আবেদনপত্র লিখতে হবে? রিফিউজাল নোটিফিকেশন গ্রহণ করতে হবে: Schengen Visa বাতিল হয়ে গেলে আবেদনকারীর কাছে স্ট্যান্ডার্ড ফর্ম ফর নোটিফায়িং অ্যান্ড মোটিভেটিং রিফিউজাল আসে। আসলে এই ফর্মে প্রত্যাখ্যানের কারণ বর্ণনা করা থেকে। সেই নথির কপি আবেদনকারী পাবেন।
আবেদন করার অধিকার রয়েছে কি না, তা নির্ধারণ করতে হবে: Schengen Visa বাতিল হওয়ার পরে এর জন্য ফের আবেদন শুরু করার আগে মেম্বার স্টেট আবেদন মঞ্জুর করবে কি না, তা যাচাই করতে হবে। আবেদন জানাতে পারবেন কি না, তা জানার জন্য মেম্বার স্টেটের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। তারা সম্মতি দিলে আবেদনপত্র লেখা শুরু করতে পারেন।
আবেদন করার অধিকার রয়েছে কি না, তা নির্ধারণ করতে হবে: Schengen Visa বাতিল হওয়ার পরে এর জন্য ফের আবেদন শুরু করার আগে মেম্বার স্টেট আবেদন মঞ্জুর করবে কি না, তা যাচাই করতে হবে। আবেদন জানাতে পারবেন কি না, তা জানার জন্য মেম্বার স্টেটের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। তারা সম্মতি দিলে আবেদনপত্র লেখা শুরু করতে পারেন।
ভিসা রিফিউজালের কারণ বিশ্লেষণ: রিফিউজাল চিঠিতে আবেদন বাতিলের কারণ বিশ্লেষণ করে থাকে মেম্বার স্টেট। ফলে সেই কারণগুলি পরের আবেদনের চিঠিতেও তুলে ধরতে হবে।
ভিসা রিফিউজালের কারণ বিশ্লেষণ:
রিফিউজাল চিঠিতে আবেদন বাতিলের কারণ বিশ্লেষণ করে থাকে মেম্বার স্টেট। ফলে সেই কারণগুলি পরের আবেদনের চিঠিতেও তুলে ধরতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ: ভিসা রিফিউজালের পরে আবেদন করলে কিছু সাপোর্টিং ডকুমেন্ট পেশ করতে হয়। ভিসা বাতিলের নানা কারণ থাকতে পারে। যেমন - ভুয়ো নথি, ক্রিমিনাল চার্জ, অপর্যাপ্ত ফান্ড ইত্যাদি। আর কোন কারণে তা বাতিল হচ্ছে, সেটা রিফিউজাল লেটারে উল্লিখিত থাকবে। ফলে সেই অনুযায়ী নথি পেশ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় নথি সংগ্রহ: ভিসা রিফিউজালের পরে আবেদন করলে কিছু সাপোর্টিং ডকুমেন্ট পেশ করতে হয়। ভিসা বাতিলের নানা কারণ থাকতে পারে। যেমন – ভুয়ো নথি, ক্রিমিনাল চার্জ, অপর্যাপ্ত ফান্ড ইত্যাদি। আর কোন কারণে তা বাতিল হচ্ছে, সেটা রিফিউজাল লেটারে উল্লিখিত থাকবে। ফলে সেই অনুযায়ী নথি পেশ করতে হবে।
আবেদনপত্র লেখার ধরন: আবেদনপত্রে তিনটি প্যারাগ্রাফ থাকা আবশ্যক। ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি কোন কারণে ভিসা রিফিউজালের আবেদন করা হচ্ছে, সেটাও জানাতে হবে। কেন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত ভুল, সেটারও ব্যাখ্যা দিতে হবে। আর অতিরিক্ত লেখা এড়িয়ে চলতে হবে।
আবেদনপত্র লেখার ধরন: আবেদনপত্রে তিনটি প্যারাগ্রাফ থাকা আবশ্যক। ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার পাশাপাশি কোন কারণে ভিসা রিফিউজালের আবেদন করা হচ্ছে, সেটাও জানাতে হবে। কেন কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত ভুল, সেটারও ব্যাখ্যা দিতে হবে। আর অতিরিক্ত লেখা এড়িয়ে চলতে হবে।
আবেদনপত্র দাখিল: কোথায় কোন সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে, তা রিফিউজাল লেটারে দেওয়া থাকবে। রিফিউজাল লেটার পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে। যদি একাধিকবার বাতিল করা হয়, তখন কী করণীয়? একাধিক বার আবেদন করার পরেও যদি নেতিবাচক জবাব আসে, তখন বুঝতে হবে, আবেদনকারী কিছু ভুল করছেন। প্রথম বারের মতো বারবার একই ভুল করে আবেদন করলে কিন্তু তা বাতিলই হয়ে যাবে।
আবেদনপত্র দাখিল: কোথায় কোন সময়ের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে, তা রিফিউজাল লেটারে দেওয়া থাকবে। রিফিউজাল লেটার পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে আবেদনপত্র জমা করতে হবে। যদি একাধিকবার বাতিল করা হয়, তখন কী করণীয়? একাধিক বার আবেদন করার পরেও যদি নেতিবাচক জবাব আসে, তখন বুঝতে হবে, আবেদনকারী কিছু ভুল করছেন। প্রথম বারের মতো বারবার একই ভুল করে আবেদন করলে কিন্তু তা বাতিলই হয়ে যাবে।