শুনলে চমকে যাবেন ভুতুড়ে এই শহরের কথা! মাটির নিচে বছরের পর বছর জ্বলছে আগুন ভুতুড়ে বাড়ি নিয়ে সবার মনেই কৌতূহল থাকে। কিন্তু যদি সেটা হয় ভূতুড়ে শহর তবে তা নিয়ে কৌতূহল আরও বেড়ে যায়। ঠিক এমনই শহর হল আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া অঞ্চলের সেন্ট্রালিয়া। এক সময় লোকজনে গমগম করলেও এখন তা নেহাতই খণ্ডহর। কিন্তু কেন এই অবস্থা?

Viral: শুনলে চমকে যাবেন ভুতুড়ে এই শহরের কথা! মাটির নিচে বছরের পর বছর জ্বলছে আগুন!

১৯৬০-এর শুরুর দিকে প্রায় ১ হাজার জন লোক নিয়ে গোটা শহর গমগম করত। কিন্তু নিয়তির এমন পরিহাস যে ধীরে ধীরে গোটা শহরটাই জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৬০-এর শুরুর দিকে প্রায় ১ হাজার জন লোক নিয়ে গোটা শহর গমগম করত। কিন্তু নিয়তির এমন পরিহাস যে ধীরে ধীরে গোটা শহরটাই জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৬২ সালে মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। আদতে ওই শহরের তলায় অনেক কয়লা ছিল, একসময় শহরের মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। ফলে গোটা শহরজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়।
১৯৬২ সালে মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। আদতে ওই শহরের তলায় অনেক কয়লা ছিল, একসময় শহরের মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। ফলে গোটা শহরজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়।
এরপর থেকেই এই শহরকেই 'ঘোস্ট টাউন' বা ভূতের শহর বলা হতে শুরু করা হয়। এলাকা একদম জনমানবহীন হয়ে পড়ে। গোটা শহর বসবাসযোগ্যহীন হয়ে পড়ে।
এরপর থেকেই এই শহরকেই ‘ঘোস্ট টাউন’ বা ভূতের শহর বলা হতে শুরু করা হয়। এলাকা একদম জনমানবহীন হয়ে পড়ে। গোটা শহর বসবাসযোগ্যহীন হয়ে পড়ে।
মাটির তলায় সমানে আগুন জ্বলতে থাকার ফলে কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা প্রায় ৪৮০ সেলসিয়াস ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। তাই বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়ে মানুষের পক্ষে।
মাটির তলায় সমানে আগুন জ্বলতে থাকার ফলে কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা প্রায় ৪৮০ সেলসিয়াস ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। তাই বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়ে মানুষের পক্ষে।
১৯৯০ সালে পেনিসেলভিনিয়া দফতর থেকে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে এই আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারপর থেকেই এই শহর পুরোপুরি জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৯০ সালে পেনিসেলভিনিয়া দফতর থেকে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে এই আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারপর থেকেই এই শহর পুরোপুরি জনমানবহীন হয়ে পড়ে।