Tag Archives: Coal

Viral: শুনলে চমকে যাবেন ভুতুড়ে এই শহরের কথা! মাটির নিচে বছরের পর বছর জ্বলছে আগুন!

১৯৬০-এর শুরুর দিকে প্রায় ১ হাজার জন লোক নিয়ে গোটা শহর গমগম করত। কিন্তু নিয়তির এমন পরিহাস যে ধীরে ধীরে গোটা শহরটাই জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৬০-এর শুরুর দিকে প্রায় ১ হাজার জন লোক নিয়ে গোটা শহর গমগম করত। কিন্তু নিয়তির এমন পরিহাস যে ধীরে ধীরে গোটা শহরটাই জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৬২ সালে মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। আদতে ওই শহরের তলায় অনেক কয়লা ছিল, একসময় শহরের মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। ফলে গোটা শহরজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়।
১৯৬২ সালে মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। আদতে ওই শহরের তলায় অনেক কয়লা ছিল, একসময় শহরের মাটির তলায় আগুন লেগে যায়। ফলে গোটা শহরজুড়ে ধ্বংসযজ্ঞ শুরু হয়ে যায়।
এরপর থেকেই এই শহরকেই 'ঘোস্ট টাউন' বা ভূতের শহর বলা হতে শুরু করা হয়। এলাকা একদম জনমানবহীন হয়ে পড়ে। গোটা শহর বসবাসযোগ্যহীন হয়ে পড়ে।
এরপর থেকেই এই শহরকেই ‘ঘোস্ট টাউন’ বা ভূতের শহর বলা হতে শুরু করা হয়। এলাকা একদম জনমানবহীন হয়ে পড়ে। গোটা শহর বসবাসযোগ্যহীন হয়ে পড়ে।
মাটির তলায় সমানে আগুন জ্বলতে থাকার ফলে কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা প্রায় ৪৮০ সেলসিয়াস ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। তাই বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়ে মানুষের পক্ষে।
মাটির তলায় সমানে আগুন জ্বলতে থাকার ফলে কিছু কিছু জায়গায় তাপমাত্রা প্রায় ৪৮০ সেলসিয়াস ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। তাই বসবাস অযোগ্য হয়ে পড়ে মানুষের পক্ষে।
১৯৯০ সালে পেনিসেলভিনিয়া দফতর থেকে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে এই আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারপর থেকেই এই শহর পুরোপুরি জনমানবহীন হয়ে পড়ে।
১৯৯০ সালে পেনিসেলভিনিয়া দফতর থেকে কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে এই আগুন নেভানোর চেষ্টা করা হয়েছিল। কিন্তু, সেই উদ্দেশ্য সফল হয়নি। তারপর থেকেই এই শহর পুরোপুরি জনমানবহীন হয়ে পড়ে।

Lung Cancer: ফুসফুসে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে এইসব কাজে, তালিকায় আপনার কাজের জায়গা নেই তো? দেখে নিন…

প্রতি বছর পয়লা অগাস্ট পালিত হয় বিশ্ব লাং ক্যান্সার দিবস। বিশ্বে ক্রমেই ফুসফুসের ক্যান্সারজনিত রোগের সমস্যা বাড়ার ফলেই এই দিনটির তাৎপর্য। শুরুতেই এই রোগের চিকিৎসা শুরু হলে তা প্রতিকার সম্ভব। এবং তা থেকে মুক্তিও সম্ভব। ডাক্তারদের অভিমত, শুধু ধূমপানে বাঁ দূষণের ফলেই ফুসফুসের ক্যান্সার হয় না। এর পিছনে থাকে আরও গভীর কারণ। কোনও ব্যক্তি কোথায় কাজ করেন সেই স্থানের সঙ্গেও বেড়ে যায় ফুসফুসে ক্যান্সার বাড়ার প্রবণতা।
প্রতি বছর পয়লা অগাস্ট পালিত হয় বিশ্ব লাং  ক্যানসার দিবস। বিশ্বে ক্রমেই ফুসফুসের ক্যান্সারজনিত রোগের সমস্যা বাড়ার ফলেই এই দিনটির তাৎপর্য। শুরুতেই এই রোগের চিকিৎসা শুরু হলে তা প্রতিকার সম্ভব। এবং তা থেকে মুক্তিও সম্ভব। ডাক্তারদের অভিমত, শুধু ধূমপানে বাঁ দূষণের ফলেই ফুসফুসের ক্যান্সার হয় না। এর পিছনে থাকে আরও গভীর কারণ। কোনও ব্যক্তি কোথায় কাজ করেন সেই স্থানের সঙ্গেও বেড়ে যায় ফুসফুসে ক্যান্সার বাড়ার প্রবণতা।
নির্মীয়মাণ শ্রমিক- যেকোনো নির্মাণ স্থলে কাজ করে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে ফুসফুসে ক্যান্সারের প্রবণতা সবথেকে বেশি পরিমাণে দেখা যায়। কোনও বাড়ি নির্মাণ বা পুনঃনির্মাণের সময় বাতাসে ভাসমান সুক্ষ ধূলিকণা বিপদজনক ভাবে ফুসফুসে প্রবেশ করে বিপদ ঘটায়। ফলে বেড়ে যায় ক্যান্সারের প্রবণতা।
নির্মীয়মাণ শ্রমিক- যেকোনো নির্মাণ স্থলে কাজ করে এমন ব্যক্তিদের মধ্যে ফুসফুসে ক্যান্সারের প্রবণতা সবথেকে বেশি পরিমাণে দেখা যায়। কোনও বাড়ি নির্মাণ বা পুনঃনির্মাণের সময় বাতাসে ভাসমান সুক্ষ ধূলিকণা বিপদজনক ভাবে ফুসফুসে প্রবেশ করে বিপদ ঘটায়। ফলে বেড়ে যায় ক্যান্সারের প্রবণতা।
কয়লা শ্রমিক- কয়লা কারখানার শ্রমিকদের মধ্যেও সবথেকে বেশি দেখা যায় ফুসফুসে ক্যান্সারের প্রবণতা। মূলত, ফুসফুসে সিলিকা,আর্সেনিক, সালফার জাতীয় মারাত্মক বিষাক্ত পদার্থ প্রবেশের মাধ্যমে তাঁরা এই বিপদের সম্মুখীন হন।
কয়লা শ্রমিক- কয়লা কারখানার শ্রমিকদের মধ্যেও সবথেকে বেশি দেখা যায় ফুসফুসে ক্যান্সারের প্রবণতা। মূলত, ফুসফুসে সিলিকা,আর্সেনিক, সালফার জাতীয় মারাত্মক বিষাক্ত পদার্থ প্রবেশের মাধ্যমে তাঁরা এই বিপদের সম্মুখীন হন।
কাঁচ কারখানায়- কাঁচ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি তথা কাঁচ কারখানায় কর্মরত ব্যক্তিদের মধ্যেও এই ফুসফুসের ক্যান্সারের প্রবণতা দেখা যায়।
কাঁচ কারখানায়- কাঁচ শিল্পের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি তথা কাঁচ কারখানায় কর্মরত ব্যক্তিদের মধ্যেও এই ফুসফুসের ক্যান্সারের প্রবণতা দেখা যায়।
খাদান কর্মী- একই সমস্যার সম্মুখীন হন খাদান কর্মীরাও। খাদানে কাজ করার সময়েও অ্যাসবেস্টাস জাতীয় নানান বিপদজনক পদার্থ তাঁদের ফুসফুসে প্রবেশ করে। ফলে তাঁদেরও এই ধরনের ক্যান্সারের প্রবণতা বাড়ে।
খাদান কর্মী- একই সমস্যার সম্মুখীন হন খাদান কর্মীরাও। খাদানে কাজ করার সময়েও অ্যাসবেস্টাস জাতীয় নানান বিপদজনক পদার্থ তাঁদের ফুসফুসে প্রবেশ করে। ফলে তাঁদেরও এই ধরনের ক্যান্সারের প্রবণতা বাড়ে।
ঝালাই কর্মী- লোহা ঝালাই যারা করেন তাঁদেরও এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। মূলত কার্সিনোজেনিক রাসায়নিক যেমন বেঞ্জিন-সহ নানান রাসায়নিক গ্যাসের ফলেও এই ধরনের বিপদ হতে পারে।
ঝালাই কর্মী- লোহা ঝালাই যারা করেন তাঁদেরও এই ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। মূলত কার্সিনোজেনিক রাসায়নিক যেমন বেঞ্জিন-সহ নানান রাসায়নিক গ্যাসের ফলেও এই ধরনের বিপদ হতে পারে।

North Eastern Frontier Railways: কয়লার উপর নির্ভরতা কমিয়ে আরও সবুজ শক্তি উৎপাদনে অভিনব উদ্যোগ উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের

কলকাতা : ২০৩০ সালের মধ্যে শূন্য কার্বন নির্গমনের লক্ষ্য অর্জন করতে ভারতীয় রেলওয়ের নীতির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে। ফসিল ইন্ধনের উপর নির্ভরতা আরও কম করার প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে তার সার্ভিস বিল্ডিং ও অন্যান্য স্থাপনাগুলিতে রুফ-টপ সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট স্থাপনের দ্বারা আরও অধিক সবুজ শক্তি উৎপন্ন করার জন্য একাধিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তির মাধ্যমে শক্তির চাহিদা পূরণ করতে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে ২০২৪-এর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত নবীকরণযোগ্য উৎস থেকে ১.৪৫ মিলিয়ন ইউনিট শক্তি উৎপন্ন করা হয়েছে এবং এর ফলে সাশ্রয় হয়েছে ৯৭.৯ লক্ষ (আনুমানিক) টাকা। নন-ট্র্যাকশন শক্তি ব্যবহারের জন্য, উন্নত পাওয়ার ফ্যাক্টর, সময়মতে টাকা পরিশোধ করা হলে রেহাই ইত্যাদির জন্য উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে ২০২৪-এর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ৬৬.৭ লক্ষ (আনুমানিক) টাকাও সাশ্রয় করেছে।

‘গো গ্রিন’ অভিযানের অধীনে ২০২৪-এর জুন পর্যন্ত উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের অন্তর্গত বিভিন্ন স্টেশন ও অন্যান্য সার্ভিস বিল্ডিঙে ইতিমধ্যে স্থাপন করা রুফ টপ প্যানেলের মাধ্যমে ৬৭৬৪ কিলো ওয়াট পিক (কেডব্লিউপি) উৎপন্ন করা হয়েছে। নিজেদের ব্যবহারের জন্য কাটিহার, আলিপুরদুয়ার, রঙিয়া, লামডিং ও তিনসুকিয়া ডিভিশন যথাক্রমে ৬১০ কেডব্লিউপি, ৩৮১ কেডব্লিউপি, ১০৬৬ কেডব্লিউপি, ১০২০ কেডব্লিউপি এবং ১৯০ কেডব্লিউপি সৌর শক্তি উৎপন্ন করছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের মুখ্য কার্যালয় চত্বর এবং গুয়াহাটি সাব-ডিভিশনাল ইউনিট একত্রিতভাবে ১৪৯৭ কেডব্লিউপি উৎপন্ন ক্ষমতা স্থাপন করেছে। দু’টি ওয়ার্কশপ যথাক্রমে নিউ বঙাইগাঁও ও ডিব্রুগড়েও ১০০০ কেডব্লিউপি করে ক্ষমতা স্থাপন করা হয়েছে।উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে অধিক্ষেত্রের অসম ও ত্রিপুরার অন্তর্গত ২৪টি স্টেশন এবং অন্যান্য ফিল্ড অফিস বিল্ডিঙে সোলার রুফ টপ প্যানেল স্থাপন করা হয়েছে, যা ২০২৪-এর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ৬৪২ কেডব্লিউপি উৎপন্ন করেছে।

আরও পড়ুন : আমেরিকান মহিলাকে তাঁর প্রাক্তন স্বামীই মহারাষ্ট্রের জঙ্গলে ফেলে গিয়েছেন চেনবন্দি অবস্থায়? ক্রমশ জটিল রহস্য

লামডিং ডিভিশনের উদয়পুর এবং রঙিয়া ডিভিশনের বামুনিগাঁও, আজারা, গহপুর, বরপেটা রোড, দুধনৈ ও কৃষ্ণাই ইত্যাদির মতো প্রধান স্টেশনগুলিতে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়াও, ২০২৪-এর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত ২১০০টি বিএলডিসি ফ্যান জোনের বিভিন্ন স্থানে স্থাপন করা হয়েছে, যেখানে স্ট্যান্ডার্ড ইন্ডাকশন মোটোরের পরিবর্তে ব্রাশলেস মোটোর ব্যবহার করা হয়েছে, যার ফলে প্রতিটি সিলিং ফ্যানে ৩২ ওয়াট করে সাশ্রয় করা হয়েছে। এর ফলে ৬৭২০০ ওয়াট এবং ৮০৬ ইউনিট (আনুমানিক) শক্তির ব্যবহার সাশ্রয় করা হয়েছে। উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের পক্ষ থেকে সমস্ত সম্ভাব্য স্টেশন বিল্ডিং, সার্ভিস/অফিস বিল্ডিং, আবাসিক বিল্ডিং ও এলসি গেটগুলিতে সোলার প্ল্যান্ট স্থাপন করার পরিকল্পনা করা হয়েছে।উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ে নিজেদের শক্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণের জন্য সৌর শক্তির সর্বাধিক ব্যবহার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। যার ফলে স্টেশন ও অন্যান্য সার্ভিস বিল্ডিংগুলির দৈনন্দিন শক্তির শক্তির চাহিদা পূরণে সহায়ক হবে। পরিবেশ অনুকূলের পাশাপাশি এর ফলে রেলওয়ের জন্য মূল্যবান খরচ ও দেশের জন্য বিদেশি মুদ্রা সাশ্রয় করতে সহায়ক হবে।

GK: বলুন দেখি, কোন জিনিসটি ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা? এত সহজ উত্তর, কিন্তু জানেন না প্রায় কেউই

যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার পর সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়। এই সময় যারা ইন্টারভিউ নেন, তারা কখনও কখনও ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করেন, যা শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যান।
যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক লিখিত পরীক্ষায় পাশ করার পর সফল প্রার্থীদের ইন্টারভিউ এর জন্য ডাকা হয়। এই সময় যারা ইন্টারভিউ নেন, তারা কখনও কখনও ওই প্রার্থীর উপস্থিত বুদ্ধির যাচাইয়ের জন্য এমন কিছু প্রশ্ন ঘুরিয়ে করেন, যা শুনে অনেকেই ঘাবড়ে যান।
কিন্তু আপনি যদি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন তাহলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এরকই একটি প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে রাখা হল। দেখুন তো, উত্তরটা আপনার জানা আছে কিনা।
কিন্তু আপনি যদি ঠান্ডা মাথায় চিন্তা করেন তাহলে আপনিও উত্তর দিতে পারবেন। এরকই একটি প্রশ্ন আজ আপনাদের সামনে রাখা হল। দেখুন তো, উত্তরটা আপনার জানা আছে কিনা।
প্রশ্নটি হল, কোন জিনিসটি ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা? প্রশ্ন শুনেই ঘাবড়ে যাচ্ছেন তো! এ আবার এমন কী জিনিস? উত্তরটা কিন্তু খুব সহজ, এবং জিনিসটিও চেনা।
প্রশ্নটি হল, কোন জিনিসটি ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা? প্রশ্ন শুনেই ঘাবড়ে যাচ্ছেন তো! এ আবার এমন কী জিনিস? উত্তরটা কিন্তু খুব সহজ, এবং জিনিসটিও চেনা।
উত্তরটি হল --- কয়লা। কয়লা এমন একটা জিনিস সাধারণ অবস্থায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করার পর সাদা বা ধূসর রঙের হয়ে থাকে।
উত্তরটি হল — কয়লা। কয়লা এমন একটা জিনিস সাধারণ অবস্থায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করার পর সাদা বা ধূসর রঙের হয়ে থাকে।
কয়লা এক প্রকারের জীবাশ্ম জ্বালানী। প্রাচীন কালের বৃক্ষ দীর্ঘদিন মাটির তলায় চাপা পড়ে ধীরে ধীরে কয়লায় পরিণত হয়। সাধারণত কয়লা কালো বর্ণের হয়ে থাকে। কার্বনের একটি রূপ।
কয়লা এক প্রকারের জীবাশ্ম জ্বালানী। প্রাচীন কালের বৃক্ষ দীর্ঘদিন মাটির তলায় চাপা পড়ে ধীরে ধীরে কয়লায় পরিণত হয়। সাধারণত কয়লা কালো বর্ণের হয়ে থাকে। কার্বনের একটি রূপ।
ইন্দোনেশিয়া, ভারত, চিনের দেশে কয়লা খনি আছে। কয়লাকে চার শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। পিট, লিগনাইট, বিটুমিনাস, অ্যানথ্রাসাইট। এদের মধ্যে অ্যানথ্রাসাইট সবচেয়ে উন্নত মানের।
ইন্দোনেশিয়া, ভারত, চিনের দেশে কয়লা খনি আছে। কয়লাকে চার শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। পিট, লিগনাইট, বিটুমিনাস, অ্যানথ্রাসাইট। এদের মধ্যে অ্যানথ্রাসাইট সবচেয়ে উন্নত মানের।
তবে, এই ক্ষেত্রে যে মজার প্রশ্নটি আপনাদের উদ্দেশ্যে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল, সেই উত্তরটি নিশ্চয় পেয়েছেন! অর্থাৎ, একমাত্র কয়লাই এমন একটি জিনিস যা ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা রঙের হয়।
তবে, এই ক্ষেত্রে যে মজার প্রশ্নটি আপনাদের উদ্দেশ্যে ছুড়ে দেওয়া হয়েছিল, সেই উত্তরটি নিশ্চয় পেয়েছেন! অর্থাৎ, একমাত্র কয়লাই এমন একটি জিনিস যা ঠান্ডায় কালো, গরমে লাল আর ব্যবহার করলে সাদা রঙের হয়।

Coal Mine: গোটা গ্রাম আতঙ্কে! খনিতে বিস্ফোরণ হলেই উড়ে আসছে বড় বড় পাথর, বীভৎস কাণ্ড

পশ্চিম বর্ধমান: একটা গোটা গ্রাম আতঙ্কে কাঁটা। খনিতে বিস্ফোরণ হলেই সিঁদুরে মেঘ দেখছেন গ্রামের মানুষ। যখন তখন মাথার উপর ছাদ ভেঙ্গে পড়ার ভয় পাচ্ছেন। বিস্ফোরণের শব্দ পেলেই আশ্রয় নিচ্ছেন নিরাপদ স্থানে। কারণ খনিতে বিস্ফোরণ হলে যখন তখন উড়ে আসছে বড় বড় পাথর। যে কোনও সময় বড় বিপদের আশঙ্কায় ভুগছেন জামুড়িয়ার কাঁটাবেরিয়া গ্রামের মানুষ।

জামুরিয়া বিধানসভার অন্তর্গত কাঁটাবেড়িয়া গ্রাম। এই গ্রামের আশপাশেই রয়েছে ইসিএল-এর কয়লা খনি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ সেই খনিতে কয়লা উত্তোলনের জন্য বিস্ফোরণ করা হচ্ছে। আর সেই বিস্ফোরণের ভয়ানক ফল ভুগতে হচ্ছে গোটা গ্রামের মানুষকে। গ্রামের বিভিন্ন ঘরবাড়িতে পড়ছে বিস্ফোরণের প্রভাব। কংক্রিটের ঘরে ধরছে ফাটল। আবার মাটির ঘরগুলির দু-একটি কার্যত ভেঙে পড়েছে।

আরও পড়ুন: ফোন সময়ে আপডেট করছেন না? বড় ক্ষতি হচ্ছে! বিস্ফোরণ হতে পারে কী? ৯৯%ই করছেন বিরাট ভুল

স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করছেন, বিগত প্রায় দু বছর ধরে এমন সমস্যা চলছে। তার বলছেন খনি কর্তৃপক্ষ সেইভাবে সতর্ক না হয়ে কয়লা উত্তোলনের জন্য বিস্ফোরণ করছে। বিস্ফোরণের তীব্রতার জেরে ঘরবাড়িতে ফাটল ধরা পড়ছে।

পাথর উড়ে এসে আহত হচ্ছেন গ্রামের মানুষ। সম্প্রতি গ্রামের একটি শিশুও পাথর উড়ে এসে আহত হয়েছে বলে দাবি করছেন স্থানীয়রা। আবার তারা বলছেন, চার থেকে পাঁচ কেজি ওজনের বড় বড় পাথর কখনও উড়ে আসছে। যার ফলে টালির বাড়িগুলি ভেঙে পড়ছে।

উল্লেখ্য, মাসখানেক আগেও এমন সমস্যা দেখা গিয়েছিল খনি অঞ্চলে। সে সময় প্রতিবাদ করতে দেখা গিয়েছিল স্থানীয় মানুষজনকে। আবার একই ধরনের সমস্যায় ভুগছেন কাঁটাবেড়িয়া এলাকার মানুষ। তারা বলছেন, বিগত ২ বছর ধরে এই সমস্যা চলছে।

আরও পড়ুন: বাজারে ছেয়ে আছে ল‍্যাংড়া, হিমসাগর, চৌসা! দেদার খাচ্ছেন আম? বাড়ছে নাকি ইউরিক অ‍্যাসিড? বড় সত‍্যি জানেন না ৯৯% লোকজন

তারা একাধিকবার খনি কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানিয়েছেন। তাদের সমস্যার কথা বলেছেন। কিন্তু সেইভাবে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তাই তারা আবেদন জানাচ্ছেন, সমস্ত রকম সর্তকতা নিয়েই খনিতে বিস্ফোরণ করা হোক। যাতে গ্রামের মানুষজনের কোনও সমস্যা না হয়। পদক্ষেপ না করলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন গ্রামবাসীরা।

নয়ন ঘোষ

ECL Act: ইসিএল-এর ‘তুঘলকি’ আইনে গোটা গ্রাম হারিয়ে ফেলার ভয়!

পশ্চিম বর্ধমান: আস্ত একটা গ্রাম হারিয়ে ফেলার ভয় ঘিরে ধরেছে ওদের। গ্রামে সবকিছুই আছে। কিন্তু একটা ঘটনা যেন গোটা গ্রামটাকে নিস্তব্ধতায় ঢেকে দিয়েছে। দিশেহারা করে দিয়েছে গ্রামের আড়াই থেকে তিন হাজার পরিবারকে। গ্রামে স্কুল আছে, আছে শিশু শিক্ষাকেন্দ্র, আছে পঞ্চায়েত অফিস। কিন্তু আস্ত গ্রামটাই যে আর কতদিন থাকবে তা কেউ জানেন না।

পাণ্ডবেশ্বর খনি এলাকার নবগ্রামের অস্তিত্ব নিয়ে এমনই অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এই গ্রামে আড়াই থেকে তিন হাজার পরিবারের বসবাস। গ্রাম থেকে অল্প দূরত্বে রয়েছে ইসিএলের খোলা মুখ খনি। যা বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে গ্রামের মানুষের কাছে। কারণ কয়লা খননের জন্য খনি এলাকা সম্প্রসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসিএল। আর তার জন্যই গ্রামে ঘনিয়ে এসেছে বিপদের আশঙ্কা। ইসিএলের সিদ্ধান্তে গ্রাম হারানোর ভয় পাচ্ছেন মানুষ।

আরও পড়ুন: বাঁকুড়ার কৃষক করলেন অবাক কাণ্ড! নিজেই ভাবতে পারেননি

জানা গিয়েছে, খনি সম্প্রসারণের জন্য নবগ্রাম মৌজায় সিভি অ্যাক্ট লাগু করেছে ইসিএল কর্তৃপক্ষ। সিভি অ্যাক্ট অনুযায়ী যেখানে এই নিয়ম লাঘু করা হবে, সেই জায়গার জমি ক্রয় বা বিক্রয় করা যাবে না। ফলে উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া জমির মালিকানা হারানোর ভয় পাচ্ছেন স্থানীয় মানুষরা। ঘরবাড়ি, জমি-জায়গা সহ গোটা গ্রাম হারানোর ভয় পাচ্ছেন স্থানীয় মানুষজন।

কয়লা উত্তোলক সংস্থার এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে গ্রামে। ইসিএলের এই সিদ্ধান্তের কথা জানতে পেরে ক্ষোভে ফেটে পড়ছেন নবগ্রামের মানুষ। তাঁরা বলছেন, এই বিষয়ে ইসিএল কর্তৃপক্ষ আগে থেকে কোনওরকম তথ্য দেয়নি। আলোচনা করা হয়নি গ্রামবাসীদের সঙ্গে। কোনওরকম আলোচনা ছাড়াই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। যার ফলে সংস্থার প্রতি তীব্র ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন এলাকার সমস্ত মানুষ। একইসঙ্গে প্রয়োজনে বড় আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা।

নয়ন ঘোষ