এই প্রাণীটি কী?

GK: সাত বছর! এমন প্রাণীর কথা কখনও শোনেননি, বিজ্ঞানীরাও চমকে উঠছেন! জেনে আঁতকে উঠবেন

দুই একদিন নয়, মাসও নয়, নয় দুই এক বছরও। টানা সাত বছর ধরে একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকা এক প্রাণীর সন্ধান মিলেছে এবার। ইউরোপের গবেষকরা সামুদ্রিক স্যালামান্ডার নামের এই প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন। এটি গিরগিটি সদৃশ উভচর জীব। গুহাবাসী স্যালামান্ডারও বলা হয়ে থাকে এই প্রাণীকে।
দুই একদিন নয়, মাসও নয়, নয় দুই এক বছরও। টানা সাত বছর ধরে একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকা এক প্রাণীর সন্ধান মিলেছে এবার। ইউরোপের গবেষকরা সামুদ্রিক স্যালামান্ডার নামের এই প্রাণীর খোঁজ পেয়েছেন। এটি গিরগিটি সদৃশ উভচর জীব। গুহাবাসী স্যালামান্ডারও বলা হয়ে থাকে এই প্রাণীকে।
ফক্স নিউজ বলছে, এই স্যালামান্ডার দীর্ঘ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকে। আর নড়াচড়া না করে একই জায়গায় প্রায় ৭ বছর ধরে স্থির হয়ে থাকতে দেখা গেছে একটি স্যালামান্ডারকে।
ফক্স নিউজ বলছে, এই স্যালামান্ডার দীর্ঘ বছর পর্যন্ত জীবিত থাকে। আর নড়াচড়া না করে একই জায়গায় প্রায় ৭ বছর ধরে স্থির হয়ে থাকতে দেখা গেছে একটি স্যালামান্ডারকে।
গবেষকরা এই প্রাণীটিকে দুই হাজার ৫৬৯ দিন স্থির হয়ে এক জায়গাতেই অবস্থান করতে দেখেছেন।
গবেষকরা এই প্রাণীটিকে দুই হাজার ৫৬৯ দিন স্থির হয়ে এক জায়গাতেই অবস্থান করতে দেখেছেন।
গত ২৮ জানুয়ারি জার্নাল অব জুওলজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত তথ্য তুলে ধরেন বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার একদল বিজ্ঞানী।
গত ২৮ জানুয়ারি জার্নাল অব জুওলজিতে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ সংক্রান্ত তথ্য তুলে ধরেন বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার একদল বিজ্ঞানী।
এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন হাঙ্গেরির ইয়োতোভোস লোর‌্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক গার্গেলি বালাস। তিনি বলেন, একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকে এই স্যালামান্ডার। এ সময়টাতে প্রাণীগুলো কিছুই করে না।
এই গবেষণার নেতৃত্ব দেন হাঙ্গেরির ইয়োতোভোস লোর‌্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক গার্গেলি বালাস। তিনি বলেন, একই জায়গায় স্থির হয়ে থাকে এই স্যালামান্ডার। এ সময়টাতে প্রাণীগুলো কিছুই করে না।
ইউরোপের বিভিন্ন গুহায় বসবাস করে গুহাবাসী স্যালামান্ডার। অন্ধকারচ্ছন্ন জায়গায় অবস্থান তাদের। প্রাণীটির শরীরের চামড়া ফ্যাকাশে বর্ণের এবং চোখ নেই। খাদ্য ছাড়াও বছরের পর বছর বাঁচতে পারে এই স্যালামান্ডার।

ইউরোপের বিভিন্ন গুহায় বসবাস করে গুহাবাসী স্যালামান্ডার। অন্ধকারচ্ছন্ন জায়গায় অবস্থান তাদের। প্রাণীটির শরীরের চামড়া ফ্যাকাশে বর্ণের এবং চোখ নেই। খাদ্য ছাড়াও বছরের পর বছর বাঁচতে পারে এই স্যালামান্ডার।
একই প্রজাতির প্রাণীকে কাছে পেলে কোনও কোনও ছোটো স্যালামান্ডার হয়তো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে; তবে সেটিও ঘটে খুব বিরল। এক যুগে একবার এ রকম ঘটনার দেখা মেলে।
একই প্রজাতির প্রাণীকে কাছে পেলে কোনও কোনও ছোটো স্যালামান্ডার হয়তো এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যেতে পারে; তবে সেটিও ঘটে খুব বিরল। এক যুগে একবার এ রকম ঘটনার দেখা মেলে।