আপনি এই রোগে আক্রান্ত নন তো!

Hypersomnia Disease: ৮-১০ ঘণ্টা ঘুমোনোর পরও সারাদিন ক্লান্ত, ঝিমোচ্ছেন! সাবধান, আপনি এই রোগে আক্রান্ত নন তো?

সুস্থ থাকতে প্রতিটি মানুষকেই রাতে অন্তত ৭-৯ ঘন্টা ভালো করে ঘুমোনো উচিত। তবে আমাদের চারপাশে এমন অনেকে আছেন, যারা রাতে ৮-১০ ঘন্টা ঘুমোনোর পরও সারাদিন ঝিমোতে থাকে। এটা  ভালো ব্যাপার নয়৷ আপনি হয়তো হাইপাসোমরনিয়া রোগে আক্রান্ত!
সুস্থ থাকতে প্রতিটি মানুষকেই রাতে অন্তত ৭-৯ ঘন্টা ভালো করে ঘুমোনো উচিত। তবে আমাদের চারপাশে এমন অনেকে আছেন, যারা রাতে ৮-১০ ঘন্টা ঘুমোনোর পরও সারাদিন ঝিমোতে থাকে। এটা  ভালো ব্যাপার নয়৷ আপনি হয়তো হাইপাসোমরনিয়া রোগে আক্রান্ত!
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, অতিরিক্ত ঘুমকে হাইপারসোমনোলেন্সও বলা হয়। যারা দীর্ঘ সময় ধরে পর্যাপ্ত ঘুমোতে পারেন না তাদের জন্য ক্লান্তি এবং তার কারণে ঘুম পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। তবে এমন অনেকে আছেন যারা ভালো ঘুমের পরও ক্লান্তই থেকে যান। এটাকেই হাইপারসোমনিয়া বলা হয়, বাংলায় ঘুমের ব্যাধি৷
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের রিপোর্ট অনুযায়ী, অতিরিক্ত ঘুমকে হাইপারসোমনোলেন্সও বলা হয়। যারা দীর্ঘ সময় ধরে পর্যাপ্ত ঘুমোতে পারেন না তাদের জন্য ক্লান্তি এবং তার কারণে ঘুম পাওয়া একটি সাধারণ সমস্যা। তবে এমন অনেকে আছেন যারা ভালো ঘুমের পরও ক্লান্তই থেকে যান। এটাকেই হাইপারসোমনিয়া বলা হয়, বাংলায় ঘুমের ব্যাধি৷
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে হাইপারসোমনিয়া বা নিদ্রা রোগ বেশি দেখা যায়। হাইপারসোমনিয়া বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৫% মহিলাকে প্রভাবিত করে। সাধারণত, ১৭ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মধ্যেই এর প্রভাব বেশি দেখা যায়। মনে রাখবেন এই রোগ  কর্মক্ষেত্রে এবং সামাজিক ক্ষেত্রে আপনার কাজ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করবে। শুধু তাই নয়, আপনার জীবনে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় এই নিদ্রা রোগ৷
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে হাইপারসোমনিয়া বা নিদ্রা রোগ বেশি দেখা যায়। হাইপারসোমনিয়া বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ৫% মহিলাকে প্রভাবিত করে। সাধারণত, ১৭ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মধ্যেই এর প্রভাব বেশি দেখা যায়। 
হাইপারসোমনিয়া হওয়ার সঠিক কারণ কী? বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই রোগের কারণ জানা যায় না। গবেষকরা এই রোগের জন্য হাইপোক্রেটিন/ওরেক্সিন, ডোপামিন, হিস্টামিন, সেরোটোনিন এবং গামা-অ্যামিনোবুটারিক অ্যাসিড সহ মস্তিষ্ক এবং সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইডে নিউরোট্রান্সমিটারের প্রভাবকে দায়ি করেছেন৷ হাইপারসোমনিয়ার কারণ জেনেটিকও হতে পারে৷ তাই সাবধানে থাকুন৷
হাইপারসোমনিয়া হওয়ার সঠিক কারণ কী? বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এই রোগের কারণ জানা যায় না। গবেষকরা এই রোগের জন্য হাইপোক্রেটিন ওরেক্সিন, ডোপামিন, হিস্টামিন, সেরোটোনিন এবং গামা-অ্যামিনোবুটারিক অ্যাসিড সহ মস্তিষ্ক এবং সেরিব্রোস্পাইনাল ফ্লুইডে নিউরোট্রান্সমিটারের প্রভাবকে দায়ি করেছেন৷ হাইপারসোমনিয়ার কারণ জেনেটিকও হতে পারে৷ তাই সাবধানে থাকুন৷
বারবার বেশি করে ঘুম পেলেই ডাক্তারের কাছে যান৷ হাইপারসোমনিয়ার চিকিৎসা কি? অনেক ধরনের ঘুম পরীক্ষার মাধ্যমে এই রোগ ধরা পড়ে।
বারবার বেশি করে ঘুম পেলেই ডাক্তারের কাছে যান৷ হাইপারসোমনিয়ার চিকিৎসা কি? অনেক ধরনের ঘুম পরীক্ষার মাধ্যমে এই রোগ ধরা পড়ে।  মনে রাখবেন এই রোগ  কর্মক্ষেত্রে এবং সামাজিক ক্ষেত্রে আপনার কাজ করার ক্ষমতাকে প্রভাবিত করবে। শুধু তাই নয়, আপনার জীবনে দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয় এই নিদ্রা রোগ৷
প্রথমেই আসবে রোজকার জীবনযাত্রায় বদল নিয়ে আসা৷ হাইপারসোমনিয়া রোগীদের অবশ্যই ঘুম বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা বলতে হবে। রোগের কারণ বুঝে তারপর বিশেষজ্ঞরা ওষুধ দেবেন।
প্রথমেই আসবে রোজকার জীবনযাত্রায় বদল নিয়ে আসা৷ হাইপারসোমনিয়া রোগীদের অবশ্যই ঘুম বিশেষজ্ঞের কাছে গিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা বলতে হবে। রোগের কারণ বুঝে তারপর বিশেষজ্ঞরা ওষুধ দেবেন।
তবে কিছু বিষয় আপনার হাতেও রয়েছে৷ ঘুমের পরিবেশ ভালো করতে হবে৷ আরামদায়ক বিছানায় ঘুম ভালো হয়৷ খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে কফি পান কমাতে পারলে ভালো৷ মদ্যপান থেকে নিজেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখুন৷ এবং অবশ্যই ঘরে ব্যায়াম করুন৷
তবে কিছু বিষয় আপনার হাতেও রয়েছে৷ ঘুমের পরিবেশ ভালো করতে হবে৷ আরামদায়ক বিছানায় ঘুম ভালো হয়৷ খাওয়া দাওয়ার ক্ষেত্রে কফি পান কমাতে পারলে ভালো৷ মদ্যপান থেকে নিজেকে যতটা সম্ভব দূরে রাখুন৷ এবং অবশ্যই ঘরে ব্যায়াম করুন৷