কোথা থেকে আসছে এই আওয়াজ?

Science: একটানা ৯ দিন সারা পৃথিবীতে এক রহস্যময় আওয়াজ! কোথা থেকে আসছে? তবে কি ‘ওরা’ চলেই এল!

পৃথিবীর এক ঘটনা নিয়ে বেজায় শঙ্কায় বিজ্ঞানীরা। হঠাৎ করেই কানে আসছে রহস্যময় এক আওয়াজ। আর তাতেই কাঁপছে পৃথিবী। একআধ দিন নয়, টানা ৯ দিন ধরে চলেছে এই আওয়াজ। আর তা নিয়েই তোলপাড় পৃথিবী।
পৃথিবীর এক ঘটনা নিয়ে বেজায় শঙ্কায় বিজ্ঞানীরা। হঠাৎ করেই কানে আসছে রহস্যময় এক আওয়াজ। আর তাতেই কাঁপছে পৃথিবী। একআধ দিন নয়, টানা ৯ দিন ধরে চলেছে এই আওয়াজ। আর তা নিয়েই তোলপাড় পৃথিবী।
অনেকেই এই আওয়াজ শুনে প্রশ্ন তুলেছেন, এই আওয়াজ কি এলিয়েনদের? কিন্তু কেন এই অদ্ভূত আওয়াজ, তা নিয়ে দ্বিধায় বিজ্ঞানীরাও।
অনেকেই এই আওয়াজ শুনে প্রশ্ন তুলেছেন, এই আওয়াজ কি এলিয়েনদের? কিন্তু কেন এই অদ্ভূত আওয়াজ, তা নিয়ে দ্বিধায় বিজ্ঞানীরাও।
এরপরই ওই আওয়াজের রহস্য সন্ধানে খোঁজ শুরু করেন বিজ্ঞানীরা। আর তাতেই হাতেনাতে ফল মেলে। দেখা যায়, গ্রিনল্যান্ডের পূর্বপ্রান্তের একটি বস্তু থেকে আসছে এই আওয়াজ। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় তার নাম fjord।
এরপরই ওই আওয়াজের রহস্য সন্ধানে খোঁজ শুরু করেন বিজ্ঞানীরা। আর তাতেই হাতেনাতে ফল মেলে। দেখা যায়, গ্রিনল্যান্ডের পূর্বপ্রান্তের একটি বস্তু থেকে আসছে এই আওয়াজ। বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় তার নাম fjord।
এই fjord আসলে কী? যে কোনও হিমবাহ, অ্যান্টার্কটিকা, আর্কটিক এবং উত্তর বা দক্ষিণ গোলার্ধের শেষপ্রান্তে বরফে আবৃত এলাকায় এই জিনিস ঘটতে পারে। হিমবাহ ঘর্ষণের ফলে ইউ আকৃতির উপত্যকার সৃষ্টি হয়। যখন সমুদ্র প্লাবিত হয়ে এই অংশে প্রবেশ করে তখন তাকে fjord বলে।
এই fjord আসলে কী? যে কোনও হিমবাহ, অ্যান্টার্কটিকা, আর্কটিক এবং উত্তর বা দক্ষিণ গোলার্ধের শেষপ্রান্তে বরফে আবৃত এলাকায় এই জিনিস ঘটতে পারে। হিমবাহ ঘর্ষণের ফলে ইউ আকৃতির উপত্যকার সৃষ্টি হয়। যখন সমুদ্র প্লাবিত হয়ে এই অংশে প্রবেশ করে তখন তাকে fjord বলে।
কিন্তু কেন সেখান থেকে বেরিয়ে আসছে এই ধরনের অদ্ভূত আওয়াজ? সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, ওই অঞ্চলে হিমবাহটির পুরুত্ব গত কয়েক দশক ধরে ক্রমাগত কমতে থাকে, যার কারণে বরফের পাহাড় ধসে পড়ে। এতেই শুরু হয় কম্পন, যা সারা বিশ্বে শোনা যেতে থাকে। এই কম্পন যে তরঙ্গের ফলে শুরু হয়েছিল, তার নাম বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় সিসমিক তরঙ্গ।
কিন্তু কেন সেখান থেকে বেরিয়ে আসছে এই ধরনের অদ্ভূত আওয়াজ? সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী, ওই অঞ্চলে হিমবাহটির পুরুত্ব গত কয়েক দশক ধরে ক্রমাগত কমতে থাকে, যার কারণে বরফের পাহাড় ধসে পড়ে। এতেই শুরু হয় কম্পন, যা সারা বিশ্বে শোনা যেতে থাকে। এই কম্পন যে তরঙ্গের ফলে শুরু হয়েছিল, তার নাম বৈজ্ঞানিক পরিভাষায় সিসমিক তরঙ্গ।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। এর পিছনে রয়েছে শুধুই প্রাকৃতিক কারণ। এই ঘটনা ভবিষ্যতেও হতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও একাংশের দাবি অনুযায়ী, এই আওয়াজ ছিল এলিয়েনের। বিজ্ঞানীরা অবশ্য এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য আশ্বাস দিয়ে জানিয়েছেন, এতে ভয়ের কিছু নেই। এর পিছনে রয়েছে শুধুই প্রাকৃতিক কারণ। এই ঘটনা ভবিষ্যতেও হতে পারে বলে সতর্ক করছেন বিজ্ঞানীরা। যদিও একাংশের দাবি অনুযায়ী, এই আওয়াজ ছিল এলিয়েনের। বিজ্ঞানীরা অবশ্য এই দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন।