হাতে ওল নিয়ে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় 

Rachana Banerjee: বন্যা পরিদর্শনে গিয়ে এ কী কিনলেন রচনা! মনে ‘ভয়’, গলার কী হবে এরপর!

হুগলি: বুধবার বলাগরের বন্যা পরিস্থিতি দেখতে গিয়েছিলেন সংসদ রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। বন্যা পরিস্থিতি ঘুরে দেখে গাড়িতে করে বাড়ি যাওয়ার সময় এক লোভনীয় জিনিস দেখতে পান রচনা। গলা ধরবে কিনা আগে জেনে নিয়েছিলেন একেবারে চাষির থেকেই, তারপরেই দেরি না করে রান্নার জন্য একেবারে চাষিদের থেকে ওল কেনেন সাংসদ।

বলেন ওল খেতে খুব ভাল লাগে, তাই এত ফ্রেশ ওল দেখে নিজেও কিনে নিলেন বাড়ির জন্য। অক্ষর চেনাতে ছোটবেলায় সহজপাঠের পাঠ্য ছিল “ওল খেও না ধরবে গলা, ওষুধ খেতে মিছেই বলা”। ওলে গলা ধরে কিনা তা নিয়ে তর্ক রয়েছে। যারা কচু পছন্দ করেন না, তারা বড় বড় চোখওয়ালা গোলাকার সবজি বাজারের ব্যাগে নিতে চান না।

আরও পড়ুন: গরম কমে শুরু ঝড়জল, বৃষ্টি আর কতদিন চলবে? পুজোতেও হবে নাকি? আবহাওয়ার বড় খবর

তবে যাদের পছন্দ ওল ভাতে, ওল ভাজা অথবা ইলিশ চিংড়ি দিয়ে রকমারি পদ। তারা ওল কেনেন। বাজারে ওলের দামও ভালই। বলাগড়ের মিলন গড় থেকে চর খয়রামারি যাওয়ার সময় রাস্তায় দাড়িয়ে রচনা দেখেন চাষিরা ওল ধুয়ে বাজারে নেবেন বলে বস্তায় ভরছেন। চাষিদের থেকে সেই ওল কিনলেন হুগলির সাংসদ। দরদাম না করলেও ওলে গলা ধরবে কিনা জানতে চান চাষির কাছে।

আরও পড়ুন: আবার কী ঘটল আরজি করে! ফের জুনিয়র ডাক্তারদের অবস্থান-স্লোগান! নিশানায় ‘সেই’ ১২ জন

সাংসদ বলেন, ‘খুব সুন্দর ওলের চাষ হয়েছে। ওল খেতে পছন্দ করি তাই নিয়ে গেলাম। হুগলির সমস্ত সবজি একেবারে ফ্রেশ। তাই ফ্রেশ সবজির স্বাদ রান্নার মাত্রা বাড়িয়ে দেয়।’ সেই কারণে ওল দেখতে পেয়ে একেবারে চাষিদের থেকেই সেই ওল কিনে নেন সংসদ তথা বাংলার দিদি নম্বর ওয়ান রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।

রাহী হালদার