কচুর শাকের উপকারিতা

Calcium: বনে-বাদাড়ে জন্মায়, সস্তার এই শাক ক্যালসিয়াম-আয়রনের খনি! মেয়েরা সপ্তাহে একদিন খান রক্তাল্পতা গায়েব

*প্রত্যেকের শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখতে কচু শাক কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। এই শাকের আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকে।
*প্রত্যেকের শরীরে অক্সিজেনের সরবরাহ ঠিক রাখতে কচু শাক কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে। এই শাকের আয়রন ও ফোলেট রক্তের পরিমাণ বাড়ায়। ফলে অক্সিজেন সরবরাহ পর্যাপ্ত থাকে।
*কচুতে রয়েছে আয়রন, যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে সাহায্য করতে। যাদের রক্তশূন্যতা, তাদের নিয়মিত কচুর শাক খেলে উপকার মেলে। এমনকি রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জন্য উপকারী।
*কচুতে রয়েছে আয়রন, যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে সাহায্য করতে। যাদের রক্তশূন্যতা, তাদের নিয়মিত কচুর শাক খেলে উপকার মেলে। এমনকি রক্তের কোলেস্টেরল কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ রোগীর জন্য উপকারী।
*কচু শাকে থাকা ফাইবার বা আঁশ খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। এমনকি যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যতার সমস্যা আছে, তাদের পক্ষে কচুশাক উপকারী।
*কচু শাকে থাকা ফাইবার বা আঁশ খাবারকে সহজে হজম করতে সাহায্য করে। এমনকি যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যতার সমস্যা আছে, তাদের পক্ষে কচুশাক উপকারী।
*কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস, যা দাঁত ও শরীরের হাড়ের গঠনে এবং ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচু শাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
*কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাংগানিজ ও ফসফরাস, যা দাঁত ও শরীরের হাড়ের গঠনে এবং ক্ষয়রোগ প্রতিরোধে কচু শাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
*কচু গাছ সাধারণত রাস্তাঘাট থেকে বিভিন্ন জায়গায় জন্মাতে দেখা যায়। চিকিৎসকরা জানান, এই কচু শাকে ভিটামিন-এ থাকে, যা রাতকানা রোগ, ছানি পড়া-সহ চোখের নানান রোগ প্রতিরোধ-সহ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
*কচু গাছ সাধারণত রাস্তাঘাট থেকে বিভিন্ন জায়গায় জন্মাতে দেখা যায়। চিকিৎসকরা জানান, এই কচু শাকে ভিটামিন-এ থাকে, যা রাতকানা রোগ, ছানি পড়া-সহ চোখের নানান রোগ প্রতিরোধ-সহ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।