Snake News: ভয়ঙ্কর বিষাক্ত সাপের কামড়েও মৃত্যু হয় না কার? কারণ ও অবিশ্বাস্য ক্ষমতা জানলে অবাক হবেন

সাপ সামনে দেখলে ভয় পান না এমন মানুষের সঙ্গে হাতে গোনা। সাপেরর বিষ সেই আতঙ্কের প্রধান কারণ। প্রতিবছর আমাদের দেশ বা বিশ্বে সাপের কামড়ে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়। যে কোনও প্রাণীরও মৃত্যু হতে পারে সাপের বিষের কারণে।
সাপ সামনে দেখলে ভয় পান না এমন মানুষের সঙ্গে হাতে গোনা। সাপেরর বিষ সেই আতঙ্কের প্রধান কারণ। প্রতিবছর আমাদের দেশ বা বিশ্বে সাপের কামড়ে প্রচুর মানুষের মৃত্যু হয়। যে কোনও প্রাণীরও মৃত্যু হতে পারে সাপের বিষের কারণে।
তবে এ বিশ্বে এমন একটি প্রাণী রয়েছে যার কাছে হার মেনে যায় সাপের বিষ। সাপের ছোবলেও কোনও কিছুই হয় না বেজির। সাপ আর বেজির শত্রুতার কথা আমাদের সকলের জানা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বেজির সামনে পরাজিত হয় বিষধর সাপ।
তবে এ বিশ্বে এমন একটি প্রাণী রয়েছে যার কাছে হার মেনে যায় সাপের বিষ। সাপের ছোবলেও কোনও কিছুই হয় না বেজির। সাপ আর বেজির শত্রুতার কথা আমাদের সকলের জানা। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বেজির সামনে পরাজিত হয় বিষধর সাপ।
আমরা সবাই জানি, বহু প্রাণীর সাপের বিষে মৃত্যু হয়। সাপ কামড়ানোর পরেও বেজির কিন্তু মৃত্যু হয় না। সাপের সাথে লড়াই করে বেঁচে যায় বেজি। তবে প্রশ্ন হল কেন সাপের ছোবলে মৃত্যু হয় না বেজির। এর একাধিক কারণ রয়েছে।
আমরা সবাই জানি, বহু প্রাণীর সাপের বিষে মৃত্যু হয়। সাপ কামড়ানোর পরেও বেজির কিন্তু মৃত্যু হয় না। সাপের সাথে লড়াই করে বেঁচে যায় বেজি। তবে প্রশ্ন হল কেন সাপের ছোবলে মৃত্যু হয় না বেজির। এর একাধিক কারণ রয়েছে।
আসলে বেজির শরীরে এক ধরনের বিশেষ গ্লাইকোপ্রোটিন রয়েছে, যা সাপের সামান্য পরিমাণ বিষকে নির্বিষ করতে পারে। এটি বেজির অন্যতম বড় শক্তি। তবে, সাপ যদি সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে বিষ ঢেলে দেয়, তখন বেজির বেঁচে থাকা অসম্ভব।
আসলে বেজির শরীরে এক ধরনের বিশেষ গ্লাইকোপ্রোটিন রয়েছে, যা সাপের সামান্য পরিমাণ বিষকে নির্বিষ করতে পারে। এটি বেজির অন্যতম বড় শক্তি। তবে, সাপ যদি সম্পূর্ণ শক্তি দিয়ে বিষ ঢেলে দেয়, তখন বেজির বেঁচে থাকা অসম্ভব।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন সাপ সেই বিষ ঢেলে দিতে পারে না? এর উত্তর লুকিয়ে আছে বেজির গতি আর চালাকিতে। সাপ যখনই ছোবল মারার চেষ্টা করে, বেজি তার অসম্ভব দ্রুতগতিতে নিজেকে সরিয়ে নেয়, আর ঠিক সেই মুহূর্তে সাপের আক্রমণ ব্যর্থ হয়ে যায়।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, কেন সাপ সেই বিষ ঢেলে দিতে পারে না? এর উত্তর লুকিয়ে আছে বেজির গতি আর চালাকিতে। সাপ যখনই ছোবল মারার চেষ্টা করে, বেজি তার অসম্ভব দ্রুতগতিতে নিজেকে সরিয়ে নেয়, আর ঠিক সেই মুহূর্তে সাপের আক্রমণ ব্যর্থ হয়ে যায়।
আরও একটি রহস্যময় বিষয় হলো বেজির লোম। বেজির ঘন ও পিচ্ছিল লোম সাপের ছোবলকে পুরোপুরি কার্যকর হতে দেয় না। সাপের বিষাক্ত দাঁত ঠিকমতো বেজির ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না, যার ফলে সাপের বিষ বেজির শরীরে পুরোপুরি কাজ করে না।
আরও একটি রহস্যময় বিষয় হলো বেজির লোম। বেজির ঘন ও পিচ্ছিল লোম সাপের ছোবলকে পুরোপুরি কার্যকর হতে দেয় না। সাপের বিষাক্ত দাঁত ঠিকমতো বেজির ত্বকের ভেতরে প্রবেশ করতে পারে না, যার ফলে সাপের বিষ বেজির শরীরে পুরোপুরি কাজ করে না।
এই লড়াইয়ে বেজির সবচেয়ে বড় কৌশল হলো সাপকে ক্লান্ত করা। বারবার আক্রমণ করে সাপ যখন অবশেষে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তখনই বেজি তার সুযোগ কাজে লাগায়। সাপের মাথা একবার বেজির মুঠোয় ধরা পড়লেই, সেখানেই লড়াইয়ের সমাপ্তি। বেজি তার ধারালো দাঁত দিয়ে সাপের মাথা চিঁবিয়ে মেরে দেয়।
এই লড়াইয়ে বেজির সবচেয়ে বড় কৌশল হলো সাপকে ক্লান্ত করা। বারবার আক্রমণ করে সাপ যখন অবশেষে ক্লান্ত হয়ে পড়ে, তখনই বেজি তার সুযোগ কাজে লাগায়। সাপের মাথা একবার বেজির মুঠোয় ধরা পড়লেই, সেখানেই লড়াইয়ের সমাপ্তি। বেজি তার ধারালো দাঁত দিয়ে সাপের মাথা চিঁবিয়ে মেরে দেয়।