লক্ষী পুজার বাজার

Kojagari Lakshmi Puja Market Price: লক্ষ্মীপুজোর বাজারে আগুন! ডাবল সেঞ্চুরি নাশপাতি, বেদানার, গাজ- ফুলকপিতে হাত দিলেই ছ্যাঁকা, কোন সবজির কত দাম

লক্ষ্মীপুজোর ঠিক মুখে ফলমূল, সবজির দাম আকাশছোঁয়া,মাথায় হাত আম বাঙালির।কোজাগরী লক্ষী পুজোতে খিচুড়ির সঙ্গে সবজি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই সবজি কিনতেই পকেটে টান মধ্যবিত্ত বাঙালির। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই বাড়তে শুরু করেছিল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে লক্ষ্মীপুজোর বাজার করতে গিয়ে হাতে গরম ছ্যাঁকা লাগছে সাধারণ গৃহস্থের। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
লক্ষ্মীপুজোর ঠিক মুখে ফলমূল, সবজির দাম আকাশছোঁয়া,মাথায় হাত আম বাঙালির।কোজাগরী লক্ষী পুজোতে খিচুড়ির সঙ্গে সবজি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই সবজি কিনতেই পকেটে টান মধ্যবিত্ত বাঙালির। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই বাড়তে শুরু করেছিল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে লক্ষ্মীপুজোর বাজার করতে গিয়ে হাতে গরম ছ্যাঁকা লাগছে সাধারণ গৃহস্থের। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
অনেকেই বাধ্য হচ্ছেন পুজোর ফর্দে বেশ কিছু কাটছাঁট করতে। পুজোর জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালিকে। কেমন রয়েছে জলপাইগুড়ির বাজার? আসুন জেনে নেওয়া যাক। বাজারে যেতেই চোখে পড়ে সারি সারি পুজোর সরঞ্জামের দোকান। শোলার ফুল থেকে শুরু করে চাঁদমালা, ধান, কড়ি সবকিছুর দামই আকাশছোঁয়া। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
অনেকেই বাধ্য হচ্ছেন পুজোর ফর্দে বেশ কিছু কাটছাঁট করতে। পুজোর জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালিকে। কেমন রয়েছে জলপাইগুড়ির বাজার? আসুন জেনে নেওয়া যাক। বাজারে যেতেই চোখে পড়ে সারি সারি পুজোর সরঞ্জামের দোকান। শোলার ফুল থেকে শুরু করে চাঁদমালা, ধান, কড়ি সবকিছুর দামই আকাশছোঁয়া। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
পুজোর আগে এদিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন ৮০ টাকা, আদা ২০০ টাকা, ফুলকপি ৮০-১০০টাকা, গাজর ১২০ টাকা, বটবটি ১০০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, লঙ্কা ১০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, ঝিঙে- ৬০ টাকা,টমেটো- ৮০ টাকা,শসা- ৮০ টাকা। অন্যদিকে, ফলের বাজারেও চড়া দাম। আপেল, নাশপাতি, বেদানা বিকোচ্ছে ২০০-২৫০ টাকা কেজি দর। একটুকরো আখ ৩০ টাকা, কলা ৪ টে ২৫ টাকা।(তথ্য - সুরজিৎ দে)
পুজোর আগে এদিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন ৮০ টাকা, আদা ২০০ টাকা, ফুলকপি ৮০-১০০টাকা, গাজর ১২০ টাকা, বটবটি ১০০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, লঙ্কা ১০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, ঝিঙে- ৬০ টাকা,টমেটো- ৮০ টাকা,শসা- ৮০ টাকা। অন্যদিকে, ফলের বাজারেও চড়া দাম। আপেল, নাশপাতি, বেদানা বিকোচ্ছে ২০০-২৫০ টাকা কেজি দর। একটুকরো আখ ৩০ টাকা, কলা ৪ টে ২৫ টাকা।(তথ্য – সুরজিৎ দে)
বিক্রেতাদের কথায়, বিগত কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার কারণেই জলপাইগুড়ির সবজি বাজার অগ্নিমূল্য । ফল, সবজির পাশাপাশি লাগামছাড়া হয়েছে ফুলের দামও। বৃষ্টির কারণে ফুল চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই ফুলের এই চড়া দাম, এমনটাই জানাচ্ছেন ফুল ব্যবসায়ীরা। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
বিক্রেতাদের কথায়, বিগত কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার কারণেই জলপাইগুড়ির সবজি বাজার অগ্নিমূল্য । ফল, সবজির পাশাপাশি লাগামছাড়া হয়েছে ফুলের দামও। বৃষ্টির কারণে ফুল চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই ফুলের এই চড়া দাম, এমনটাই জানাচ্ছেন ফুল ব্যবসায়ীরা। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
ক্রেতাদের কথায়, এত দামে সবজি কিনে খাওয়া সম্ভবই নয়। যে হারে দাম ক্রমশই বাড়ছে তাতে থলে ভরে বাজার তো দূর এক্কেবারে স্বল্প কিছু নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদেরও লাভও তেমন হচ্ছে না বলেই জানালেন তারা। কবে বাজারের আকাশ ছোঁয়া দাম খানিক কমবে এখন সেই আশাতেই দিন গুনছে সাধারণ মধ্যবিত্ত। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
ক্রেতাদের কথায়, এত দামে সবজি কিনে খাওয়া সম্ভবই নয়। যে হারে দাম ক্রমশই বাড়ছে তাতে থলে ভরে বাজার তো দূর এক্কেবারে স্বল্প কিছু নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদেরও লাভও তেমন হচ্ছে না বলেই জানালেন তারা। কবে বাজারের আকাশ ছোঁয়া দাম খানিক কমবে এখন সেই আশাতেই দিন গুনছে সাধারণ মধ্যবিত্ত। (তথ্য – সুরজিৎ দে)