Tag Archives: Kojagari Lakshmi Puja

Kojagari Lakshmi Puja 2024: লক্ষ্মীপুজোর আয়োজনে দেদার বিক্রি ধানঘেরা, জানেন কী জিনিস এটি? আপনি কিনেছেন?

পশ্চিম মেদিনীপুর: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। এই তেরো পার্বণের মধ্যে যেমন অন্যতম দেবী দুর্গার পুজো। তেমনই দেবী মহামায়ার পতিলোকে গমনের পর আপামর বাঙালি মেতে উঠেন ধনদেবী লক্ষ্মীর আরাধনায়।

বাঙালির প্রতিটি ঘরে আড়ম্বর সহকারে পূজিতা হন দেবী লক্ষ্মী। লক্ষ্মীপুজোর প্রাক্কালে বাজারে ভিড় সাধারণ মানুষের। একদিকে যেমন পুজোর নানা সামগ্রী কিনছেন তাঁরা, তেমনই বিক্রি হচ্ছে নানান সাজসজ্জার জিনিসও, বিক্রি হচ্ছে প্রতিমাও।

আরও পড়ুন: বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টির সতর্কতা জারি কলকাতা-সহ বাংলাজুড়ে, কোথায় কোথায় বেশি বৃষ্টি? আবহাওয়ার বড় খবর

তবে মনে করা হয়, দেবী লক্ষ্মী যেমন ধনদেবী, তেমনি লক্ষ্মীর আগমনে বাড়িতে শস্য শ্যামলা হয়ে ওঠে। তবে বর্তমান দিনে শহর কিংবা শহরকেন্দ্রিক এলাকায় ধানের চাষ হয় না। পুজোর সাজ সরঞ্জামে লাগে ধানের গাছ বা ধানঘেরা। স্বাভাবিক ভাবে পুজোর প্রাক্কালে বাজারে বেশ বিক্রি হচ্ছে ধানঘেরা ও ধানের গাছ।

তবে জানেন কি,  কী এই ধানঘেরা? মূলত প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলে বাড়ির মহিলারা এই ধানঘেরা তৈরি করতেন। এটি দেখতে কিছুটা অলংকারের মতো। মূলত ধান শিষ দিয়ে তাকে বিভিন্ন ভাবে বাঁকিয়ে প্রস্তুত করা হয় এই ধানঘেরা। যা ধনদেবী লক্ষ্মীর আরাধনায় কাজে লাগে। যেহেতু পুজোর আয়োজনে কাজে লাগে, তাই বাজারে বিক্রির পরিমাণও বেশি।

আরও পড়ুন: ৯৯% মানুষ এই উত্তর দিতে পারেননি, আপনি কি জানেন কোন ফল নিয়ে বিমানে উঠলে জরিমানা হতে পারে?

প্রসঙ্গত সুপারি, সালু, ফুলের মতো ধানঘেরা ও অত্যাবশ্যকীয় একটি পুজোর উপকরণ। স্বাভাবিক ভাবে বাজারে বিক্রি হচ্ছে ১০ টাকা, ১৫ টাকা প্রতি পিস। শহর শহরতলি এলাকার মানুষ যারা এই ধরনের জিনিস বানিয়ে দেবীর আয়োজন করতে পারেন না, তাঁরা কিনছেন ক্রেতাদের থেকে। স্বাভাবিক ভাবে পুজোর একদম প্রাক মুহূর্তে ভিড় বাজারে। অন্যান্য জিনিসের পাশাপাশি বেশ ভাল বিক্রি হচ্ছে ধানঘেরা ও ধানের গাছ।

রঞ্জন চন্দ

Kojagari Lakshmi Puja Market Price: লক্ষ্মীপুজোর দিন ফলের বাজারে আগুন, হাত পুড়ছে ক্রেতাদের

লক্ষী পুজোর বাজারে মহার্ঘ কমলালেবু। এমনিতেই ফলের বাজারে আগুন। তারমধ্যে একটি কমলালেবুর দাম শুনেই মাথায় হাত পড়ছে ক্রেতাদের। আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জ, হাসিমারা, আলিপুরদুয়ার বাজারে একটি কমলালেবু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। শরৎকালেই হালকা শীতের আভাষ দিতে শুরু হয়েছে জেলায়। ভোরের দিকে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে জেলাজুড়ে। একটু বেশি রাতের দিকে রাস্তায় হালকা কুয়াশা দেখা যায়।
লক্ষী পুজোর বাজারে মহার্ঘ কমলালেবু। এমনিতেই ফলের বাজারে আগুন। তারমধ্যে একটি কমলালেবুর দাম শুনেই মাথায় হাত পড়ছে ক্রেতাদের। আলিপুরদুয়ার জেলার কালচিনি, হ্যামিল্টনগঞ্জ, হাসিমারা, আলিপুরদুয়ার বাজারে একটি কমলালেবু বিক্রি হচ্ছে ১৫ টাকায়। শরৎকালেই হালকা শীতের আভাষ দিতে শুরু হয়েছে জেলায়। ভোরের দিকে ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে জেলাজুড়ে। একটু বেশি রাতের দিকে রাস্তায় হালকা কুয়াশা দেখা যায়।
বলা যেতে পারে লক্ষ্মী পুজো মিটলে একটু হলেও বাড়তে পারে শীতের দাপট। শীতের আগমনের আগেই বাজারে চলে এসেছে কমলালেবু। যদিও রং ধরেনি লেবুর। বোঝাই যায় পরিণত হওয়ার আগে সেগুলিকে বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়েছে।
বলা যেতে পারে লক্ষ্মী পুজো মিটলে একটু হলেও বাড়তে পারে শীতের দাপট। শীতের আগমনের আগেই বাজারে চলে এসেছে কমলালেবু। যদিও রং ধরেনি লেবুর। বোঝাই যায় পরিণত হওয়ার আগে সেগুলিকে বিক্রির জন্য নিয়ে আসা হয়েছে।
এদিকে লক্ষ্মী পুজোর আগে কমলালেবু বাজারে দেখে মুখ ফিরিয়ে নিতেও পারছেন না ক্রেতারা। বাধ্য হয়ে বেশি টাকা খরচ করে ক্রয় করতে হচ্ছে কমলালেবু।
এদিকে লক্ষ্মী পুজোর আগে কমলালেবু বাজারে দেখে মুখ ফিরিয়ে নিতেও পারছেন না ক্রেতারা। বাধ্য হয়ে বেশি টাকা খরচ করে ক্রয় করতে হচ্ছে কমলালেবু।
এই বিষয়ে ফল ব্যবসায়ী মিঠুন দাস জানান, "কমলালেবু বাইরের থেকে আনা হয়না, জেলার বক্সা থেকে আনা হয়েছে। তাই বলে খুব একটা অপরিণত নয়, মিষ্টি হবে খেতে। সময়ের আগে চলে আসায় দামটা বেশি রাখা হয়েছে।" শুধু এই ফল নয়,সব ফলের দাম আকাশছোঁয়া,মধ্যবিত্তের হাতে ছ্যাঁকা লাগার উপক্রম।
এই বিষয়ে ফল ব্যবসায়ী মিঠুন দাস জানান, “কমলালেবু বাইরের থেকে আনা হয়না, জেলার বক্সা থেকে আনা হয়েছে। তাই বলে খুব একটা অপরিণত নয়, মিষ্টি হবে খেতে। সময়ের আগে চলে আসায় দামটা বেশি রাখা হয়েছে।” শুধু এই ফল নয়,সব ফলের দাম আকাশছোঁয়া,মধ্যবিত্তের হাতে ছ্যাঁকা লাগার উপক্রম।
বুধবার ও বৃহস্পতিবার লক্ষী পুজো, এবছর দুদিন লক্ষী পুজো।আর পুজোর বাজারে বিশেষ করে ফলের দোকানে গেলেই বাজেটের বাইরে টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে ক্রেতাদের। আপেল ১৫০ টাকা কেজি, কমলা একটা ১৫টাকা, আখ একটা পঞ্চাশ টাকা, নারকেল একটা ৬০টাকা দাম নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা বলে জানা যায়। (তথ্য - অনন‍্যা দে)
বুধবার ও বৃহস্পতিবার লক্ষী পুজো, এবছর দুদিন লক্ষী পুজো।আর পুজোর বাজারে বিশেষ করে ফলের দোকানে গেলেই বাজেটের বাইরে টাকা খরচ হয়ে যাচ্ছে ক্রেতাদের। আপেল ১৫০ টাকা কেজি, কমলা একটা ১৫টাকা, আখ একটা পঞ্চাশ টাকা, নারকেল একটা ৬০টাকা দাম নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা বলে জানা যায়। (তথ্য – অনন‍্যা দে)

Kojagari Lakshmi Puja 2024: নারকেল কোড়ানো ঝক্কি! এক মিনিটেই হবে মুশকিল আসান, বাড়ির মতো নাড়ু-মোয়া মিলছে এইখানে…

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: বাংলায় শারদীয়া দুর্গোৎসবের পর আশ্বিন মাসের শুক্লপক্ষের শেষে পূর্ণিমা তিথিতে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আরাধনা করা হয়। রাত পোহালেই চারিদিকে উচ্চারিত হবে মা লক্ষ্মীর মন্ত্র। শুরু হবে দেবীর আরাধনা বাঙালি হিন্দুর ঘরে ঘরে। বাঙালির লক্ষ্মী পুজোর সঙ্গে নাড়ু একটি ঐতিহ্য জড়িত আছে।

এক সময় মা-ঠাকুমারা নিজের হাতে বানাতেন এই পদ। কিন্তু, সময় বদলেছে। এখন রমণীরা অফিস ও বাড়ি এক সঙ্গে সামলে চলেছেন। সে কারণে বাড়িতে নাড়ু বানানোর সময় নেই। এখন সকলেরই ভরসা মিষ্টির দোকানের উপরেই। নারকেল কুরিয়ে, আঁচে চড়িয়ে, গোল্লা পাকিয়ে নাড়ু তৈরির ঝক্কিও কম নয়।

আরও পড়ুন-    এই বাঙালি নায়িকার সঙ্গে হোটেলের ঘরে রাত কাটান সুপারস্টার! হাতেনাতে ধরা পড়তেই যা করেন অভিনেতার স্ত্রী… কেঁপে ওঠে গোটা ইন্ডাস্ট্রি

কিন্তু চিনি বা গুড় দিয়ে তৈরি নারকেলের নাড়ু ছাড়া বাঙালির লক্ষ্মীপুজো হয় নাকি। তায় এখন প্যাকেটবন্দি নারকেল নাড়ুর চাহিদা তুঙ্গে উঠেছে। প্যাকেট করা নারকেলের নাড়ু বাজারে দেদার বিক্রি হচ্ছে। এখন আর সেভাবে আর কেউ বাড়িতে নাড়ু বানাতে চান না। সময়ও নেই। সে জন্যই নাড়ু তৈরি করে প্যাকেটে ভরে সেই নাড়ুই বিক্রি হচ্ছে বিভিন্ন দোকানে।

আরও পড়ুন-    অভাগা অভিনেত্রী…! বিয়ের ১১ দিনেই গুলিবিদ্ধ স্বামী, ১১ মাস পরই মৃত্যু, এই মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রবধূ হয়ে চরম সর্বনাশ হয়েছিল, কে এই নায়িকা?

এ প্রসঙ্গে এক ব্যবসায়ী বলেন, বাজারে নাড়ুর চাহিদার জোগান দিতে দুর্গাপুজোর সময় থেকেই নাড়ু তৈরি করে প্যাকেটবন্দি করে বেখেছেন। আমাদের এলাকার বিভিন্ন মহিলাদের ডেলি রোজের পয়সা দিয়ে নাড়ু তৈরি করা হচ্ছে। আর সেই নাড়ুই আমরা এলাকার বিভিন্ন দোকানে দোকানে খুচরো ও পাইকারি ভাবে বিক্রি করি। এখান থেকে নাড়ু চলে যায় কলকাতার বিভিন্ন বাজারে। আর এভাবেই তৈরি হচ্ছে নারকেল নাড়ু তিলের নাড়ু, লাড্ডু আরওবিভিন্ন ধরনের প্রসাদ।

সুমন সাহা

Kojagari Lakshmi Puja 2024: খড়িমাটি বা চালের পিটুলি অতীত, ডিজিটাল আলপনার রাজত্ব এখন কোজাগরীতে, দামও একেবারে জলের দরে

জলপাইগুড়ি: কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোয় বাজার দখল ডিজিটাল আলপনার! রাত পোহালেই ঘটবে লক্ষীর আগমন।বাড়ির উঠোন থেকে ঘরের মধ্যে সাজানোর প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে। আজ থেকেই জলপাইগুড়িতে লক্ষ্মীপুজোর বাজারে জমজমাট ভিড় সাধারণ মানুষের। অগ্নিমূল্য বাজারেও জলপাইগুড়ির বাজারে মাত্র পাঁচ টাকাতেই মিলছে লক্ষ্মীর পায়ের ছাপ।

লক্ষ্মীপুজো মানেই আলপনা। কিন্তু, ঐতিহ্যবাহী সেই খড়িমাটি বা চালের পিটুলি দিয়ে হাতে আঁকা আলপনা এখন শহরের বাড়িতে খুব একটা চোখে পড়ে না । নয়া প্রজন্মের ব্যস্ততম জীবনে ঘরে আলপনা দেওয়ার সময়ের বড্ড অভাব! সে কারণেই বাজারে এখন দখল নিয়েছে বিভিন্ন রকমারি ডিজিটাল আলপনা। দেদার বিকোচ্ছে সেগুলি। মাত্র ৫ টাকা থেকে শুরু করে ডিজাইন অনুযায়ী বিভিন্ন দাম রয়েছে রকমারি আলপনার। একেই সহজলভ্য অন্যদিকে, ধৈর্য সহকারে হাতে আলপনা আঁকার ঝুট ঝামেলাও নেই। মা লক্ষ্মীর পায়ের ছাপ থেকে শুরু করে বাজারে মেলে নানা রকমের নকশা। সেই ডিজিটাল আলপনা কিনতে ভিড় জমাচ্ছে ক্রেতারা।

আরও পড়ুন-    এই বাঙালি নায়িকার সঙ্গে হোটেলের ঘরে রাত কাটান সুপারস্টার! হাতেনাতে ধরা পড়তেই যা করেন অভিনেতার স্ত্রী… কেঁপে ওঠে গোটা ইন্ডাস্ট্রি

একদিকে যেমন খড়িমাটি দিয়ে ঐতিহ্যবাহী আলপনা আঁকার প্রচলন খানিক কম হলেও আছে, অন্যদিকে ডিজিটাল আলপনা দখল করে নিচ্ছে বাজার। সহজলভ্যতা এবং কম দামের কারণে ডিজিটাল আলপনা মানুষকে বেশি আকর্ষণ করছে।

আরও পড়ুন-    অভাগা অভিনেত্রী…! বিয়ের ১১ দিনেই গুলিবিদ্ধ স্বামী, ১১ মাস পরই মৃত্যু, এই মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রবধূ হয়ে চরম সর্বনাশ হয়েছিল, কে এই নায়িকা?

একজন ক্রেতা বলেন, “আগে খড়িমাটি দিয়ে আঁকা ছাড়া আর কোনও উপায় ছিল না। কিন্তু এখন ডিজিটাল আলপনা এত সহজলভ্য যে কেউই এটা কিনতে পারে।” বিক্রেতাদের কথায়, “ডিজিটাল আলপনার চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। বিশেষ করে তরুণ প্রজন্ম এগুলো বেশি পছন্দ করে।” ভবিষ্যতে ঐতিহ্যবাহী আলপনার বাজার ডিজিটাল আলপনা দখল করবে তা বর্তমান পরিস্থিতিতেই স্পষ্ট। এভাবেই খড়িমাটি এবং ডিজিটাল আলপনায় এখনও টিকে রয়েছে বাঙালি সংস্কৃতির ঐতিহ্য আলপনা।

সুরজিৎ দে

Kojagari Lakshmi Puja 2024: মা লক্ষ্মীর ভীষণ প্রিয়, কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর ভোগে রাখুন ওপার বাংলার বিখ্যাত ‘নারকেলের রসকরা’

কোচবিহার: বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ। তবে এসবের মধ্যে বাঙালির সবচাইতে শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপুজো। তবে দুর্গাপুজোর দশমী পেরোতেই যে পূর্ণিমা তিথি আসে। সেই তিথিতে বাঙালির প্রায় প্রত্যেকটি ঘরে ঘরে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর আয়োজন করা হয়। সংসারের সুখ, শান্তি, ধন এবং ঐশ্বর্য প্রাপ্তির জন্য দেবী লক্ষ্মীকে আরাধনা করা হয় এদিন। এই বিশেষ দিন উপলক্ষে প্রায় প্রত্যেকটি বাড়িতে বিশেষ কিছু সুস্বাদু মিষ্টির পদ তৈরি করা হয়। এমনই একটি সুস্বাদু মিষ্টির পদের নাম নারকেলের রসকরা।

রান্নায় অভিজ্ঞ গৃহবধূ মাধবী চৌধুরী জানান, “দীর্ঘ সময় ধরে এই সুস্বাদু মিষ্টি পদটি তৈরি করছেন তাঁরা। প্রতিবছর কোজাগরী লক্ষ্মী পুজোয় এই সুস্বাদু মিষ্টি পদটি লক্ষ্মীকে ভোগ হিসেবে দেওয়া হয়। সুস্বাদু এই নারকেলের মিষ্টি পদটি মূলত ওপার বাংলা থেকে এসেছে। তাইতো এর মধ্যে কিছুটা খাওয়াতেই বাঙালিয়ানার ছোঁয়া পাওয়া যায়। এই পদটি তৈরি করতে কোড়ানো নারকেল, নারকেলের জল, ক্ষীর দুধ, সামান্য চিনি এবং এলাচ গুঁড়ো প্রয়োজন। সব কিছু মিলিয়ে যখন সুস্বাদু এই মিষ্টি পদটি তৈরি হয়। যেকোনও মানুষের মন আকর্ষণ করতে পারে এই সুস্বাদু পদটি।”

আরও পড়ুন-   এই বাঙালি নায়িকার সঙ্গে হোটেলের ঘরে রাত কাটান সুপারস্টার! হাতেনাতে ধরা পড়তেই যা করেন অভিনেতার স্ত্রী… কেঁপে ওঠে গোটা ইন্ডাস্ট্রি

তিনি আরও জানান, “প্রথমে কোড়ানো নারকেল নারকেলের জল দিয়ে ভাল করে কিছুটা মেখে নিয়ে গরমে বসিয়ে দিতে হবে। এছাড়া পরিমাণ মতন দুধ নিয়ে জাল দিয়ে বেশ কিছুটা ঘন তৈরি করতে হবে ক্ষীরের মতন। ধীরে ধীরে সেই জল কিছুটা শুকিয়ে এলে, সেই ক্ষীর দুধটি মিশিয়ে দিতে হবে তার মধ্যে। এরপর আবার কিছুক্ষণ ভাল মতো মিশিয়ে নিতে হবে। মাঝে কিছুটা স্বাদ মতো চিনি যুক্ত করতে হবে এই মিশ্রণে। তারপর গোটা মিশ্রণটি শুঁকিয়ে আসলে সেই মিশ্রণে সামান্য কিছুটা এলাচ গুঁড়ো মিশিয়ে দিতে হবে সুগন্ধির জন্য। তারপর একটি প্লেটে নামিয়ে কিছুটা ঠান্ডা হলে গোল গোল নাড়ুর মতো সাইজ বানাতে হবে।”

আরও পড়ুন-   অভাগা অভিনেত্রী…! বিয়ের ১১ দিনেই গুলিবিদ্ধ স্বামী, ১১ মাস পরই মৃত্যু, এই মুখ্যমন্ত্রীর পুত্রবধূ হয়ে চরম সর্বনাশ হয়েছিল, কে এই নায়িকা?

খুব সহজেই তৈরি হওয়া এই নারকেলের রসকরা ওপার বাংলার বেশিরভাগ বাড়িগুলিতে বেশ অনেকটাই জনপ্রিয়। দীর্ঘ সময় পরেও বহু বাড়িতে ওপার বাংলার সেই স্মৃতি বজায় রেখে কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর জন্য এই সুস্বাদু পদটি তৈরি করা হয়। যাঁরা এখনও পর্যন্ত এই নারকেলের রসকরা খেয়েছেন সকলেই এই প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছেন।

Sarthak Pandit

Kojagari Lakshmi Puja 2024: রাত পোহালেই সেই মাহেন্দ্রক্ষণ…! কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর পূর্ণিমাতে সারারাত জেগে থাকলে কী হয়? জানুন আসল কারণ 

সাধারণত কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে সারারাত জেগে থাকার বিধি আছে৷ ‘কোজাগর ’ অর্থাৎ ‘কে জেগে আছে’। পূর্ণিমা তিথিতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে রাত জাগার বিধান রয়েছে। তাই একে কোজাগরী পূর্ণিমা বলা হয়। 'ঘুমিয়ে লক্ষ্মী হন বিরূপা, জাগরণে লক্ষ্মীর কৃপা। নইলে কেন জাগে কোজাগরে'। এই তিথিতে সন্ধে বেলা লক্ষ্মীদেবীর পুজো করে। নারকেল জলপান এবং চিঁড়া ভক্ষণ করলে ভাল হয়। রাত জেগে পাশা খেলা ও এই পুজোর অঙ্গ।
সাধারণত কোজাগরী পূর্ণিমার রাতে সারারাত জেগে থাকার বিধি আছে৷ ‘কোজাগর ’ অর্থাৎ ‘কে জেগে আছে’। পূর্ণিমা তিথিতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে রাত জাগার বিধান রয়েছে। তাই একে কোজাগরী পূর্ণিমা বলা হয়। ‘ঘুমিয়ে লক্ষ্মী হন বিরূপা, জাগরণে লক্ষ্মীর কৃপা। নইলে কেন জাগে কোজাগরে’। এই তিথিতে সন্ধে বেলা লক্ষ্মীদেবীর পুজো করে। নারকেল জলপান এবং চিঁড়া ভক্ষণ করলে ভাল হয়। রাত জেগে পাশা খেলা ও এই পুজোর অঙ্গ।
জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরেরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিট গতে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। তাই এই সময়ের মধ্যে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে পারেন।
জ্যোতিষবীদ কৌশিক শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরেরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ড গতে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন। আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিট গতে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ। তাই এই সময়ের মধ্যে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করতে পারেন।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ুন এবং ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন। লক্ষ্মীপুজোর দিন বাড়িতে দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ স্থাপন করলে খুবই শুভ ফল পাওয়া যায়। এই দিন দেবীর পায়ের সামনে পাঁচটি কড়ি রেখে পুজো করান এবং সেই কড়ি গুলো ক্যাশবাক্সে রেখে দিন। সমৃদ্ধি পাবে। এই দিন কুমারী মেয়ে অর্থাৎ ছোট বাচ্চা পাঁচটি মেয়েকে তাঁদের পছন্দ মতো কিছু উপহার দিলে মা লক্ষ্মী দেবী খুবই প্রসন্ন হন।
লক্ষ্মীপুজোর দিন অবশ্যই লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ুন এবং ১০৮ বার গায়ত্রী মন্ত্র জপ করুন। লক্ষ্মীপুজোর দিন বাড়িতে দক্ষিণাবর্ত শঙ্খ স্থাপন করলে খুবই শুভ ফল পাওয়া যায়। এই দিন দেবীর পায়ের সামনে পাঁচটি কড়ি রেখে পুজো করান এবং সেই কড়ি গুলো ক্যাশবাক্সে রেখে দিন। সমৃদ্ধি পাবে। এই দিন কুমারী মেয়ে অর্থাৎ ছোট বাচ্চা পাঁচটি মেয়েকে তাঁদের পছন্দ মতো কিছু উপহার দিলে মা লক্ষ্মী দেবী খুবই প্রসন্ন হন।
কোনও পুজোয় সুফল তখনই মেলে যখন আরাধ্যা ঈশ্বর তাঁর ভক্তের উপর প্রসন্ন হন। ঠিক এই কারনেই লক্ষ্মীপুজোয় পাঁচালী পড়া লক্ষ্মী পুজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি ঘটে।
কোনও পুজোয় সুফল তখনই মেলে যখন আরাধ্যা ঈশ্বর তাঁর ভক্তের উপর প্রসন্ন হন। ঠিক এই কারনেই লক্ষ্মীপুজোয় পাঁচালী পড়া লক্ষ্মী পুজোর একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তাই লক্ষ্মীর পাঁচালী পাঠ করলে রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি ঘটে।
লক্ষ্মীর পাঁচালী বইয়ে দেবীকে আরাধনা করার সমস্ত মন্ত্র লেখা আছে, তাতে দেবী আহ্বান মন্ত্র রয়েছে, সেই মন্ত্র উচ্চারণ করে ঘটে ও দেবীর পায়ে ফুল দিয়ে তাঁর অর্চনা শুরু করুন। হাতে ফুল নিয়ে পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র উচ্চারণ করুন। এরপর শাঁখ বাজিয়ে লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ে সংসারের মঙ্গল কামনা করুন।
লক্ষ্মীর পাঁচালী বইয়ে দেবীকে আরাধনা করার সমস্ত মন্ত্র লেখা আছে, তাতে দেবী আহ্বান মন্ত্র রয়েছে, সেই মন্ত্র উচ্চারণ করে ঘটে ও দেবীর পায়ে ফুল দিয়ে তাঁর অর্চনা শুরু করুন। হাতে ফুল নিয়ে পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র উচ্চারণ করুন। এরপর শাঁখ বাজিয়ে লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়ে সংসারের মঙ্গল কামনা করুন।

Kojagari Lakshmi Puja 2024: ভয়ঙ্কর দুঃসময় চূর্ণ-বিচূর্ণ…! মা লক্ষ্মীর প্রিয় ৪ রাশি কাঁপাবে বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ড! কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোয় হবে ধনবর্ষা, ঝাঁপি উপুড় করে ঢেলে দেবেন অঢেল টাকা-সুখ-সমৃদ্ধি

রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। আর দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতেই তোড়জোড় শুরু হয়ে যায় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর৷ দুর্গাপুজোর পরেই শারদ পূর্ণিমাতে পুজো হয় ধন ও সমৃদ্ধির দেবী লক্ষ্মীর।
রাত পোহালেই কোজাগরী লক্ষ্মীপুজো। আর দুর্গাপুজো শেষ হতে না হতেই তোড়জোড় শুরু হয়ে যায় কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর৷ দুর্গাপুজোর পরেই শারদ পূর্ণিমাতে পুজো হয় ধন ও সমৃদ্ধির দেবী লক্ষ্মীর।
উন্নাওয়ের জ্যোতিষী ঋষিকান্ত মিশ্র বলেছেন, এবছর লক্ষ্মীপুজো কবে পড়েছে ১৬ না ১৭ তা নিয়ে নানা মত রয়েছে৷ তবে পঞ্জিকা অনুযায়ী এই বছর কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর তিথি শুরু হচ্ছে ১৬ অক্টোবর  বুধবার সন্ধে ৭টা ২৩ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে। এবং শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে।
উন্নাওয়ের জ্যোতিষী ঋষিকান্ত মিশ্র বলেছেন, এবছর লক্ষ্মীপুজো কবে পড়েছে ১৬ না ১৭ তা নিয়ে নানা মত রয়েছে৷ তবে পঞ্জিকা অনুযায়ী এই বছর কোজাগরী লক্ষ্মীপুজোর তিথি শুরু হচ্ছে ১৬ অক্টোবর বুধবার সন্ধে ৭টা ২৩ মিনিট ৪৫ সেকেন্ডে। এবং শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে।
মা লক্ষ্মীকে সম্পদ ও সমৃদ্ধির  দেবী বলে মানা হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে কোনও কোনও রাশির জাতকদের ওপর মা লক্ষ্মীর বিশেষ কৃপাদৃষ্টি বর্ষিত হয়। এই সব রাশির জাতক-জাতিকারা মায়ের কৃপায় প্রচুর ধন-সম্পদ লাভ করে থাকেন। জেনে নিন মা লক্ষ্মীর প্রিয় রাশি কোনগুলি৷
মা লক্ষ্মীকে সম্পদ ও সমৃদ্ধির দেবী বলে মানা হয়। জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে কোনও কোনও রাশির জাতকদের ওপর মা লক্ষ্মীর বিশেষ কৃপাদৃষ্টি বর্ষিত হয়। এই সব রাশির জাতক-জাতিকারা মায়ের কৃপায় প্রচুর ধন-সম্পদ লাভ করে থাকেন। জেনে নিন মা লক্ষ্মীর প্রিয় রাশি কোনগুলি৷
বৃষ রাশি: মা লক্ষ্মীর প্রিয়  রাশির মধ্যে একটি হল বৃষ রাশি৷ এই রাশির জাতকদের উপর সর্বদা মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকে৷ এদের সংসারে কখনওই অর্থাভাব হয় না৷ এরা বুদ্ধিমান ও কঠোর পরিশ্রমী হয়ে থাকেন৷ নিজেদের বুদ্ধিতে এবং মা লক্ষ্মীর অশেষ কৃপায় জীবনে প্রচুর সাফল্য অর্জন করে৷
বৃষ রাশি: মা লক্ষ্মীর প্রিয় রাশির মধ্যে একটি হল বৃষ রাশি৷ এই রাশির জাতকদের উপর সর্বদা মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ থাকে৷ এদের সংসারে কখনওই অর্থাভাব হয় না৷ এরা বুদ্ধিমান ও কঠোর পরিশ্রমী হয়ে থাকেন৷ নিজেদের বুদ্ধিতে এবং মা লক্ষ্মীর অশেষ কৃপায় জীবনে প্রচুর সাফল্য অর্জন করে৷
মিথুন রাশি: মিথুন রাশির জাতক-জাতিকাদের উপর মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় থাকে৷ এরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান৷ দেবীর কৃপায় অঢেল অর্থ লাভ করতে পারেন৷ কোনওদিনই কষ্টের মুখ দেখতে হয় না এঁদের৷ এই রাশির জাতকরা কঠোর পরিশ্রমী হয় এবং জীবনে বড় সাফল্য লাভ করতে পারে৷
মিথুন রাশি: মিথুন রাশির জাতক-জাতিকাদের উপর মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় থাকে৷ এরা অত্যন্ত সৌভাগ্যবান৷ দেবীর কৃপায় অঢেল অর্থ লাভ করতে পারেন৷ কোনওদিনই কষ্টের মুখ দেখতে হয় না এঁদের৷ এই রাশির জাতকরা কঠোর পরিশ্রমী হয় এবং জীবনে বড় সাফল্য লাভ করতে পারে৷
সিংহ রাশি: মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় থাকে সিংহ রাশির জাতকদের উপর৷ মায়ের কৃপায় এরা প্রচুর অর্থ ও সম্পদ অর্জন করে থাকেন৷ সিংহ রাশির জাতকরা রাজার হালে থাকেন এবং সবাইকে চালনা করার ক্ষমতা তাদের মধ্যে থাকে৷ এরা অন্যের কষ্টে দুঃখ পায় এবং দান-ধ্যান করেন৷
সিংহ রাশি: মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ সবসময় থাকে সিংহ রাশির জাতকদের উপর৷ মায়ের কৃপায় এরা প্রচুর অর্থ ও সম্পদ অর্জন করে থাকেন৷ সিংহ রাশির জাতকরা রাজার হালে থাকেন এবং সবাইকে চালনা করার ক্ষমতা তাদের মধ্যে থাকে৷ এরা অন্যের কষ্টে দুঃখ পায় এবং দান-ধ্যান করেন৷
মীন রাশি: মীন রাশির জাতক-জাতিকারা মা লক্ষ্মীর প্রিয় হন৷ এই রাশির গ্রহের অধিপতি হলেন বৃহস্পতি৷ মা লক্ষ্মীর পাশাপাশি নারায়ণের কৃপাদৃষ্টিও এঁদের উপর থাকে৷ এরা প্রচুর পরিশ্রম করতে পারে৷ সেই কারণে টাকা পয়সার অভাব এদের হয় না৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে অর্থ-সম্পদ পান এরা৷
মীন রাশি: মীন রাশির জাতক-জাতিকারা মা লক্ষ্মীর প্রিয় হন৷ এই রাশির গ্রহের অধিপতি হলেন বৃহস্পতি৷ মা লক্ষ্মীর পাশাপাশি নারায়ণের কৃপাদৃষ্টিও এঁদের উপর থাকে৷ এরা প্রচুর পরিশ্রম করতে পারে৷ সেই কারণে টাকা পয়সার অভাব এদের হয় না৷ মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদে অর্থ-সম্পদ পান এরা৷

Kojagari Lakshmi Puja Market Price: লক্ষ্মীপুজোর বাজারে আগুন! ডাবল সেঞ্চুরি নাশপাতি, বেদানার, গাজ- ফুলকপিতে হাত দিলেই ছ্যাঁকা, কোন সবজির কত দাম

লক্ষ্মীপুজোর ঠিক মুখে ফলমূল, সবজির দাম আকাশছোঁয়া,মাথায় হাত আম বাঙালির।কোজাগরী লক্ষী পুজোতে খিচুড়ির সঙ্গে সবজি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই সবজি কিনতেই পকেটে টান মধ্যবিত্ত বাঙালির। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই বাড়তে শুরু করেছিল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে লক্ষ্মীপুজোর বাজার করতে গিয়ে হাতে গরম ছ্যাঁকা লাগছে সাধারণ গৃহস্থের। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
লক্ষ্মীপুজোর ঠিক মুখে ফলমূল, সবজির দাম আকাশছোঁয়া,মাথায় হাত আম বাঙালির।কোজাগরী লক্ষী পুজোতে খিচুড়ির সঙ্গে সবজি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর সেই সবজি কিনতেই পকেটে টান মধ্যবিত্ত বাঙালির। দুর্গাপুজোর আগে থেকেই বাড়তে শুরু করেছিল নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে লক্ষ্মীপুজোর বাজার করতে গিয়ে হাতে গরম ছ্যাঁকা লাগছে সাধারণ গৃহস্থের। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
অনেকেই বাধ্য হচ্ছেন পুজোর ফর্দে বেশ কিছু কাটছাঁট করতে। পুজোর জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালিকে। কেমন রয়েছে জলপাইগুড়ির বাজার? আসুন জেনে নেওয়া যাক। বাজারে যেতেই চোখে পড়ে সারি সারি পুজোর সরঞ্জামের দোকান। শোলার ফুল থেকে শুরু করে চাঁদমালা, ধান, কড়ি সবকিছুর দামই আকাশছোঁয়া। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
অনেকেই বাধ্য হচ্ছেন পুজোর ফর্দে বেশ কিছু কাটছাঁট করতে। পুজোর জোগাড় করতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হচ্ছে মধ্যবিত্ত বাঙালিকে। কেমন রয়েছে জলপাইগুড়ির বাজার? আসুন জেনে নেওয়া যাক। বাজারে যেতেই চোখে পড়ে সারি সারি পুজোর সরঞ্জামের দোকান। শোলার ফুল থেকে শুরু করে চাঁদমালা, ধান, কড়ি সবকিছুর দামই আকাশছোঁয়া। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
পুজোর আগে এদিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন ৮০ টাকা, আদা ২০০ টাকা, ফুলকপি ৮০-১০০টাকা, গাজর ১২০ টাকা, বটবটি ১০০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, লঙ্কা ১০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, ঝিঙে- ৬০ টাকা,টমেটো- ৮০ টাকা,শসা- ৮০ টাকা। অন্যদিকে, ফলের বাজারেও চড়া দাম। আপেল, নাশপাতি, বেদানা বিকোচ্ছে ২০০-২৫০ টাকা কেজি দর। একটুকরো আখ ৩০ টাকা, কলা ৪ টে ২৫ টাকা।(তথ্য - সুরজিৎ দে)
পুজোর আগে এদিন বাজার ঘুরে দেখা যায়, বেগুন ৮০ টাকা, আদা ২০০ টাকা, ফুলকপি ৮০-১০০টাকা, গাজর ১২০ টাকা, বটবটি ১০০ টাকা, ফুলকপি ১২০ টাকা, লঙ্কা ১০০ টাকা, গাজর ১২০ টাকা, ঝিঙে- ৬০ টাকা,টমেটো- ৮০ টাকা,শসা- ৮০ টাকা। অন্যদিকে, ফলের বাজারেও চড়া দাম। আপেল, নাশপাতি, বেদানা বিকোচ্ছে ২০০-২৫০ টাকা কেজি দর। একটুকরো আখ ৩০ টাকা, কলা ৪ টে ২৫ টাকা।(তথ্য – সুরজিৎ দে)
বিক্রেতাদের কথায়, বিগত কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার কারণেই জলপাইগুড়ির সবজি বাজার অগ্নিমূল্য । ফল, সবজির পাশাপাশি লাগামছাড়া হয়েছে ফুলের দামও। বৃষ্টির কারণে ফুল চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই ফুলের এই চড়া দাম, এমনটাই জানাচ্ছেন ফুল ব্যবসায়ীরা। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
বিক্রেতাদের কথায়, বিগত কয়েকদিনের প্রবল বৃষ্টির কারণে ফসল নষ্ট হওয়ার কারণেই জলপাইগুড়ির সবজি বাজার অগ্নিমূল্য । ফল, সবজির পাশাপাশি লাগামছাড়া হয়েছে ফুলের দামও। বৃষ্টির কারণে ফুল চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সেই কারণেই ফুলের এই চড়া দাম, এমনটাই জানাচ্ছেন ফুল ব্যবসায়ীরা। (তথ্য – সুরজিৎ দে)
ক্রেতাদের কথায়, এত দামে সবজি কিনে খাওয়া সম্ভবই নয়। যে হারে দাম ক্রমশই বাড়ছে তাতে থলে ভরে বাজার তো দূর এক্কেবারে স্বল্প কিছু নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদেরও লাভও তেমন হচ্ছে না বলেই জানালেন তারা। কবে বাজারের আকাশ ছোঁয়া দাম খানিক কমবে এখন সেই আশাতেই দিন গুনছে সাধারণ মধ্যবিত্ত। (তথ্য - সুরজিৎ দে)
ক্রেতাদের কথায়, এত দামে সবজি কিনে খাওয়া সম্ভবই নয়। যে হারে দাম ক্রমশই বাড়ছে তাতে থলে ভরে বাজার তো দূর এক্কেবারে স্বল্প কিছু নিয়েই ফিরতে হচ্ছে। এতে ব্যবসায়ীদেরও লাভও তেমন হচ্ছে না বলেই জানালেন তারা। কবে বাজারের আকাশ ছোঁয়া দাম খানিক কমবে এখন সেই আশাতেই দিন গুনছে সাধারণ মধ্যবিত্ত। (তথ্য – সুরজিৎ দে)

Kojagari Lakshmi Puja 2024: লক্ষ্মী পুজোয় রবি যোগ! কোজাগরী পূর্ণিমায় সারারাত জাগলেই কি হবে লক্ষ্মীলাভ? সঠিক নিয়ম, শুভ মূহূর্ত জেনে পুজো করলেই ঘরে উপচে পড়বে সুখ সমৃদ্ধি

দুর্গাপুজো শেষ মানেই শুরু লক্ষ্মীপুজোর প্রস্তুতি। আগামী বুধবার এবং বৃহস্পতিবার অর্থাত্‍ ১৬ এবং ১৭ অক্টোবর বেশিরভাগ বাঙালির ঘরে হবে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা। রাত জেগে করা হবে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো।
দুর্গাপুজো শেষ মানেই শুরু লক্ষ্মীপুজোর প্রস্তুতি। আগামী বুধবার এবং বৃহস্পতিবার অর্থাত্‍ ১৬ এবং ১৭ অক্টোবর বেশিরভাগ বাঙালির ঘরে হবে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা। রাত জেগে করা হবে কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো।
পুরীর কেন্দ্রীয় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষী ডক্টর গণেশ মিশ্র জানালেন কোজাগরি লক্ষ্মী পুজোর দিন ঠিক কী কী করা উচিত। লক্ষ্মী পুজোর বিধির বিষয়ে বিশদে জানালেন তিনি
পুরীর কেন্দ্রীয় সংস্কৃত বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষী ডক্টর গণেশ মিশ্র জানালেন কোজাগরি লক্ষ্মী পুজোর দিন ঠিক কী কী করা উচিত। লক্ষ্মী পুজোর বিধির বিষয়ে বিশদে জানালেন তিনি
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন।
গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে, বুধবার সন্ধে ৭টা ৪২ মিনিট ৩৭ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি আরম্ভ। পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা ১৭ মিনিট ৩৬ সেকেন্ডে পূর্ণিমা তিথি শেষ। যাঁরা গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে লক্ষ্মীদেবীর আরাধনা করবেন, তাঁরা এই সময়েই পুজো করতে পারবেন।
আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিটে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ।
আবার বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, বুধবার রাত ৮টা ৪১ মিনিটে কোজাগরী পূর্ণিমা তিথি শুরু। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫৬ মিনিটে পূর্ণিমা তিথি শেষ।
অন্যমতে আবার, এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমা পড়েছে আগামী ১৬ অক্টোবর রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে আর পূর্ণিমা শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৪টে ৫০ মিনিটে।
অন্যমতে আবার, এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমা পড়েছে আগামী ১৬ অক্টোবর রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে আর পূর্ণিমা শেষ হচ্ছে ১৭ অক্টোবর বিকেল ৪টে ৫০ মিনিটে।
যাঁরা রাতে পুজো করবেন, তাঁরা ১৬ তারিখ রাতেই পুজো করতে পারেন। কারণ ১৬ তারিখেই হবে রাত্রি জাগরণ। তবে দিনের বেলা পুজো করতে চাইলে ১৭ অক্টোবর পুজো করুন।

যাঁরা রাতে পুজো করবেন, তাঁরা ১৬ তারিখ রাতেই পুজো করতে পারেন। কারণ ১৬ তারিখেই হবে রাত্রি জাগরণ। তবে দিনের বেলা পুজো করতে চাইলে ১৭ অক্টোবর পুজো করুন।
তিথি অনুযায়ী, কোজাগরী পূর্ণিমায় চাঁদ উঠবে সন্ধ্যা ৫টা ৫ মিনিটে। ওই দিন চন্দ্র মীন ও রোহিণী নক্ষত্রে থাকবে। এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমার দিনে রবি যোগ তৈরি হচ্ছে। এটি সকাল ৬:২৩ থেকে গঠিত হচ্ছে, যা সন্ধ্যা ৭:১৮ পর্যন্ত চলবে।
তিথি অনুযায়ী, কোজাগরী পূর্ণিমায় চাঁদ উঠবে সন্ধ্যা ৫টা ৫ মিনিটে। ওই দিন চন্দ্র মীন ও রোহিণী নক্ষত্রে থাকবে। এ বছর কোজাগরী পূর্ণিমার দিনে রবি যোগ তৈরি হচ্ছে। এটি সকাল ৬:২৩ থেকে গঠিত হচ্ছে, যা সন্ধ্যা ৭:১৮ পর্যন্ত চলবে।
কোজাগরী পূর্ণিমায় নিশিতা মুহূর্তে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করার পরামর্শ দিলেন জ‍্যোতিষবিদ। সেইসঙ্গে তিনি জানালেন, প্রথমেই ঘর পরিষ্কার করুন। সন্ধ্যায় দেবী লক্ষ্মীর উদ্দেশ্যে সাতমুখী প্রদীপ জ্বালান।
কোজাগরী পূর্ণিমায় নিশিতা মুহূর্তে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করার পরামর্শ দিলেন জ‍্যোতিষবিদ। সেইসঙ্গে তিনি জানালেন, প্রথমেই ঘর পরিষ্কার করুন। সন্ধ্যায় দেবী লক্ষ্মীর উদ্দেশ্যে সাতমুখী প্রদীপ জ্বালান।
পূজার স্থানে একটি কাঠের মঞ্চে দেবী লক্ষ্মীর মূর্তি স্থাপন করুন। দেবী লক্ষ্মীকে অক্ষত, লাল সিঁদুর, লাল গোলাপ, পদ্মফুল, কমলগট্ট, হলুদ কড়ি, ধূপ, প্রদীপ, সুগন্ধি, নৈবেদ্য ইত্যাদি নিবেদন করুন। দেবীকে দুধের তৈরি সাদা মিষ্টি নিবেদন করুন।
পূজার স্থানে একটি কাঠের মঞ্চে দেবী লক্ষ্মীর মূর্তি স্থাপন করুন। দেবী লক্ষ্মীকে অক্ষত, লাল সিঁদুর, লাল গোলাপ, পদ্মফুল, কমলগট্ট, হলুদ কড়ি, ধূপ, প্রদীপ, সুগন্ধি, নৈবেদ্য ইত্যাদি নিবেদন করুন। দেবীকে দুধের তৈরি সাদা মিষ্টি নিবেদন করুন।
শঙ্খ ও ঘণ্টার ধ্বনিতে দেবী লক্ষ্মীর আরতি করুন। আপনার ইচ্ছা পূরণের জন্য দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রার্থনা করুন। এরপর রাতে বাড়ির প্রধান দরজা খোলা রাখুন। রাতে জাগ্রত থাকুন। জ‍্যোতিষবিদের মতে, দেবী লক্ষ্মীর কৃপায় এভাবেই ধন সম্পদে ভরবে ঘর।
শঙ্খ ও ঘণ্টার ধ্বনিতে দেবী লক্ষ্মীর আরতি করুন। আপনার ইচ্ছা পূরণের জন্য দেবী লক্ষ্মীর কাছে প্রার্থনা করুন। এরপর রাতে বাড়ির প্রধান দরজা খোলা রাখুন। রাতে জাগ্রত থাকুন। জ‍্যোতিষবিদের মতে, দেবী লক্ষ্মীর কৃপায় এভাবেই ধন সম্পদে ভরবে ঘর।(দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।)

How to make bhoger kichuri: ৩০ মিনিটে রেডি পারফেক্ট ভোগের নিরামিষ খিচুড়ি! এই সিক্রেট টিপস মাথায় রাখুন! প্লেট চেটেপুটে সাফ

হাতে আর ২দিন। তারপরেই কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। আর লক্ষ্মী পুজো মানেই ভোগের খিচুড়ি। কিন্তু ভোগের খিচুড়ি বাড়িতে কখনই পারফেক্ট হয় না। তাই, যদি এই পদ্ধতি মেনে করেন তাহলে সকলে চেটেপুটে খাবে।
হাতে আর ২দিন। তারপরেই কোজাগরী লক্ষ্মী পুজো। আর লক্ষ্মী পুজো মানেই ভোগের খিচুড়ি। কিন্তু ভোগের খিচুড়ি বাড়িতে কখনই পারফেক্ট হয় না। তাই, যদি এই পদ্ধতি মেনে করেন তাহলে সকলে চেটেপুটে খাবে।
প্রথমে চাল ভাল করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে নিন। শুকনো খোলায় সোনা মুগের ডাল ভেজে নিন। আলু, ফুলকপি, পটল, কুমড়ো ডুমো করে কেটে নুন-হলুদ মাখিয়ে ছাঁকা তেলে ভেজে তুলুন।
প্রথমে চাল ভাল করে ধুয়ে জল ঝরিয়ে নিন। শুকনো খোলায় সোনা মুগের ডাল ভেজে নিন। আলু, ফুলকপি, পটল, কুমড়ো ডুমো করে কেটে নুন-হলুদ মাখিয়ে ছাঁকা তেলে ভেজে তুলুন।
কড়াইয়ে ঘি গরম করুন। ঘিয়ে পাঁচফোড়ন, তেজপাতা এবং শুকনো লঙ্কা ফোঁড়ন দিন। সুগন্ধ উঠলে তাতে আদা বাটা দিয়ে ভেজে নিন।
কড়াইয়ে ঘি গরম করুন। ঘিয়ে পাঁচফোড়ন, তেজপাতা এবং শুকনো লঙ্কা ফোঁড়ন দিন। সুগন্ধ উঠলে তাতে আদা বাটা দিয়ে ভেজে নিন।
আদার কাঁচাগন্ধ চলে গেলে তাতে হিং ফোঁড়ন দিন। এবার এতে চাল-ডাল দিয়ে কষাতে থাকুন। এরপর এতে হলুদ, জিরে, লঙ্কা গুঁড়ো এবং মটরশুঁটি দিয়ে ফের একবার কষাতে হবে।
আদার কাঁচাগন্ধ চলে গেলে তাতে হিং ফোঁড়ন দিন। এবার এতে চাল-ডাল দিয়ে কষাতে থাকুন। এরপর এতে হলুদ, জিরে, লঙ্কা গুঁড়ো এবং মটরশুঁটি দিয়ে ফের একবার কষাতে হবে।
কাঁচা গন্ধ চলে গেলে তাতে স্বাদমতো নুন ও চিনি দিয়ে মেশান। সামান‍্য গরম মশলা দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ কষানোর পর এতে ভেজে রাখা আলু, ফুলকপি, পটস, কুমড়ো মিশিয়ে দিন এবং গরম জল দিয়ে হাঁড়ির মুখ ঢেকে দিন।
কাঁচা গন্ধ চলে গেলে তাতে স্বাদমতো নুন ও চিনি দিয়ে মেশান। সামান‍্য গরম মশলা দিয়ে দিন। কিছুক্ষণ কষানোর পর এতে ভেজে রাখা আলু, ফুলকপি, পটস, কুমড়ো মিশিয়ে দিন এবং গরম জল দিয়ে হাঁড়ির মুখ ঢেকে দিন।
চাল-ডাল সিদ্ধ হয়ে এলে এবং জল শুকিয়ে আসলে নামিয়ে নিন। তবে, নামানোর আগে ঘি, গরম মশলা দিয়ে দিতে ভুলবেন না।
চাল-ডাল সিদ্ধ হয়ে এলে এবং জল শুকিয়ে আসলে নামিয়ে নিন। তবে, নামানোর আগে ঘি, গরম মশলা দিয়ে দিতে ভুলবেন না।
সিক্রেট টিপস- ভোগের খিচুড়ি রান্নায় সব সমপরিমাণ দেওয়ার কথা বলা হয়। ফলে চাল ও ডাল সম পরিমাণ নিতে হবে। তার আগে, মুগের ডাল হালকা ভাজতে হবে।
সিক্রেট টিপস- ভোগের খিচুড়ি রান্নায় সব সমপরিমাণ দেওয়ার কথা বলা হয়। ফলে চাল ও ডাল সম পরিমাণ নিতে হবে। তার আগে, মুগের ডাল হালকা ভাজতে হবে।