হাওড়া: তেল বা ইলেক্ট্রিক ছাড়াই জ্বলবে দীপ! এবার দীপাবলী ও কালীপুজোর আলোর উৎসবে দারুন জনপ্রিয়তা এই বাতির। দুর্গাপুজো ও লক্ষ্মী পুজোর পরই এই বাংলায় জোর প্রস্তুতি শুরু হয় কালীপুজোর।
আর মাত্র হাতে গনা কয়েকটা দিন পরই আলোর উৎসব। কালীপুজো মানেই রঙ বেরঙের আলোর মেলা।
আরও পড়ুন: শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে আরও এগোল ‘দানা’, এই মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান কোথায় জানুন
প্রতি বছর কালীপুজোর বেশ কিছুদিন আগে থেকে মানুষের চাহিদা পূরণ করতে বাজার দোকানে মাটির প্রদীপ, মোমবাতি, ইলেকট্রিক আলোর পসরা দেখা যায়। মাটির প্রদীপ ও মোমবাতির চাহিদা কিছুটা কম হয়েছে।
আরও পড়ুন: শক্তি বাড়িয়ে উপকূলের দিকে আরও এগোল ‘দানা’, এই মুহূর্তে ঘূর্ণিঝড়ের অবস্থান কোথায় জানুন
কয়েক বছরে চাহিদা বেড়েছে ইলেকট্রিক লাইটের। তবে এবার কালীপুজো ও দীপাবলির বাজার মাতাচ্ছে ব্যাটারি লাইট। তেল ও ইলেকট্রিক ছাড়াই এই শৌখিন লাইট আসন্ন কালীপুজোর উৎসবকে সামনে রেখে চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হচ্ছে।
তেল বা কোনরকম ইলেকট্রিক সংযোগ ছাড়াই এই লাইট জ্বলবে। মূলত প্রদীপ জ্বালতে তেল এবং মোমবাতির পরিবর্তে ইলেকট্রিক লাইট অনেক বেশি সুবিধা জনক।
যে কারণে দিন দিন কালীপুজো বা আলোর উৎসবে মানুষের পছন্দের ইলেকট্রিক লাইট। প্রতি বছর কালীপুজো অর্থাৎ আলোর উৎসবের বেশ কিছুদিন আগে থেকেই বাজারে রঙ বেরঙের নানা ডিজাইনের ইলেকট্রিক আলো পাওয়া যায়। এবার ইলেকট্রিক লাইটের পাশাপাশি ব্যাটারি চালিত আলোর দারুন চাহিদা।
এই ব্যাটারি চালিত আলো যেমন দেখতে আকর্ষণীয় তেমনি নিরাপদে ইচ্ছেমত ব্যবহারের উপযোগী। এই আলো ইলেকট্রিক বা তেল মোমবাতির থেকে বেশ সুবিধা জনক।
একই সঙ্গে এই আলোর রকমারি আইটেম সহজে মানুষের নজর কেড়েছে। এ প্রসঙ্গে বিক্রেতা জানান, এই ব্যাটারি চালিত আলোর দারুন চাহিদা। ইলেকট্রিক বা মাটির প্রদীপ ও মোমবাতির থেকে এই আলোর সুবিধা রয়েছে। দেখতেও বেশ আকর্ষণীয়। তুলনামূলক দাম বেশি হলেও আলোর উৎসবে এই ব্যাটারি চালিত আলোর চাহিদা দারুন।
রাকেশ মাইতি