কাদের জন্য তৈরি হয়েছিল জিন্স

Jeans-GK: জিন্স পছন্দ করেন খুব, জানেন জিন্স প্রথম কাদের জন্য তৈরি করা হয়? শুনলে চোখ কপালে উঠবে কিন্তু

এখন আট থেকে আশি, সবার জামাকাপড়ের তালিকায় জিন্স বা ডেনিম-এর প্যান্ট থাকবেই থাকবে। ছেলে হোক বা মেয়ে, নিত্য পরিধান হিসাবে জিন্স বহুল জনপ্রিয়। সবথেকে যে বিষয়টি জিন্সকে বেশি জনপ্রিয় করেছে সেটি হল, এর কাপড় মজবুত, সস্তা ও খুবই টেকসই।
এখন আট থেকে আশি, সবার জামাকাপড়ের তালিকায় জিন্স বা ডেনিম-এর প্যান্ট থাকবেই থাকবে। ছেলে হোক বা মেয়ে, নিত্য পরিধান হিসাবে জিন্স বহুল জনপ্রিয়। সবথেকে যে বিষয়টি জিন্সকে বেশি জনপ্রিয় করেছে সেটি হল, এর কাপড় মজবুত, সস্তা ও খুবই টেকসই।
শুধু বর্তমান নয়, প্রায় ষোড়শ শতক থেকে এর জনপ্রিয়তা একে ফ্যাশন দুনিয়ায় অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে। কিন্তু একটা কথা জানলে অবাক হতেই হবে, এই জিন্স কিন্তু ফ্যাশন দুনিয়ার জন্য বানানো হয়নি।
শুধু বর্তমান নয়, প্রায় ষোড়শ শতক থেকে এর জনপ্রিয়তা একে ফ্যাশন দুনিয়ায় অনেকটাই এগিয়ে রেখেছে। কিন্তু একটা কথা জানলে অবাক হতেই হবে, এই জিন্স কিন্তু ফ্যাশন দুনিয়ার জন্য বানানো হয়নি।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ষোড়শ শতকে এই জিন্স (Jeans) নামের উৎপত্তি হয়। সেই সময় বিভিন্ন কলকারখানা এবং শিল্পক্ষেত্রে শ্রমজীবীদের জন্য মজবুত ও টেকসই পোশাক হিসেবে জিন্স ব্যবহার করা হত। জিন্সের পোশাক প্রথম তৈরি করা হয় ইতালির জেনোয়া এলাকায়। এই জেনোয়া থেকেই প্রথম 'জিন' শব্দটির উৎপত্তি হয়। পরবর্তীতে ফ্রান্সের নিম নামক এলাকার কিছু তাঁতি এই ধরনের কাপড় তৈরি করতে শুরু করেন।
ইতিহাস থেকে জানা যায়, ষোড়শ শতকে এই জিন্স (Jeans) নামের উৎপত্তি হয়। সেই সময় বিভিন্ন কলকারখানা এবং শিল্পক্ষেত্রে শ্রমজীবীদের জন্য মজবুত ও টেকসই পোশাক হিসেবে জিন্স ব্যবহার করা হত। জিন্সের পোশাক প্রথম তৈরি করা হয় ইতালির জেনোয়া এলাকায়। এই জেনোয়া থেকেই প্রথম ‘জিন’ শব্দটির উৎপত্তি হয়। পরবর্তীতে ফ্রান্সের নিম নামক এলাকার কিছু তাঁতি এই ধরনের কাপড় তৈরি করতে শুরু করেন।
এই কাপড়কে ডি নিম (De nimes) নামকরণ করেন তাঁরা। পরে সেই নামই ধীরে ধীরে ডেনিমে পরিবর্তিত হয়। পরে উনিশ শতকে ডেভিস নামক ইউরোপের একজন লাটাভিয়ন এই জিন্স প্যান্ট তৈরি করেন। সেই সময় তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাভেডায় একজন বিক্রয়কর্মী হিসেবে এখানকার খনি শ্রমিকদের এই জিন্সের প্যান্ট বিক্রি করতে থাকেন এবং সেখান থেকে তিনি ভালো মাপের টাকা উপার্জন করেন। আস্তে আস্তে তখন থেকেই শ্রমিকদের ব্যবহারের পোশাক থেকে সাধারণের পোশাক হিসাবে এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।
এই কাপড়কে ডি নিম (De nimes) নামকরণ করেন তাঁরা। পরে সেই নামই ধীরে ধীরে ডেনিমে পরিবর্তিত হয়। পরে উনিশ শতকে ডেভিস নামক ইউরোপের একজন লাটাভিয়ন এই জিন্স প্যান্ট তৈরি করেন। সেই সময় তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাভেডায় একজন বিক্রয়কর্মী হিসেবে এখানকার খনি শ্রমিকদের এই জিন্সের প্যান্ট বিক্রি করতে থাকেন এবং সেখান থেকে তিনি ভালো মাপের টাকা উপার্জন করেন। আস্তে আস্তে তখন থেকেই শ্রমিকদের ব্যবহারের পোশাক থেকে সাধারণের পোশাক হিসাবে এর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে।
এরও আছে এক ইতিহাস। শোনা যায়, একসময় এক খনি শ্রমিকের স্ত্রী এক তাঁতিকে জানিয়েছিলেন, প্রায়ই তাঁর স্বামীর প্যান্টের পকেট ছিঁড়ে যায়। কাজ করার সময়, প্রতিদিন এই সমস্যায় পড়তে হয় তাঁকে। কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? যেমন করে হোক এর উপায় বের করতে বলেন তিনি। এই সমস্যার কথা শুনে এই বিষয়ে দিনরাত এক করে ভাবতে শুরু করেন জ্যাকব ডেভিস নামের একজন তাঁতি।
এরও আছে এক ইতিহাস। শোনা যায়, একসময় এক খনি শ্রমিকের স্ত্রী এক তাঁতিকে জানিয়েছিলেন, প্রায়ই তাঁর স্বামীর প্যান্টের পকেট ছিঁড়ে যায়। কাজ করার সময়, প্রতিদিন এই সমস্যায় পড়তে হয় তাঁকে। কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়? যেমন করে হোক এর উপায় বের করতে বলেন তিনি। এই সমস্যার কথা শুনে এই বিষয়ে দিনরাত এক করে ভাবতে শুরু করেন জ্যাকব ডেভিস নামের একজন তাঁতি।
এর সমাধানস্বরূপ জিন্সের (Jeans) পকেটগুলিতে ধাতব বোতামের মতো রিভেট বসিয়ে দেন, যাতে পকেটগুলি আগের মতো ছিঁড়ে না যায়। এখনও জিন্সের প্যান্টে এই রিভেটের দেখা মেলে। অনেকের ধারণা, ওটা ফ্যাশনের জন্য। কিন্তু আদৌ তা নয়। এগুলি স্টাইল বা সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নয়।
এর সমাধানস্বরূপ জিন্সের (Jeans) পকেটগুলিতে ধাতব বোতামের মতো রিভেট বসিয়ে দেন, যাতে পকেটগুলি আগের মতো ছিঁড়ে না যায়। এখনও জিন্সের প্যান্টে এই রিভেটের দেখা মেলে। অনেকের ধারণা, ওটা ফ্যাশনের জন্য। কিন্তু আদৌ তা নয়। এগুলি স্টাইল বা সৌন্দর্যবৃদ্ধির জন্য নয়।
যখন জিন্সের (Jeans) প্যান্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, তখন নীল রঙের প্যান্ট সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয় এবং নীল রঙের জিন্সেরই সবথেকে বেশি উৎপাদন হতে থাকে। এরও কয়েকটি বিশেষ কারণ আছে। এই নীল রংই কেন সবথেকে বেশি জনপ্রিয়, তা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। যে সময় জিন্সের উৎপত্তি হয়, সে সময় আমেরিকাতে প্রচুর নীল চাষ হত। তাই তা ছিল সবথেকে বেশি সহজলভ্য।
যখন জিন্সের (Jeans) প্যান্টের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পায়, তখন নীল রঙের প্যান্ট সবথেকে বেশি জনপ্রিয় হয় এবং নীল রঙের জিন্সেরই সবথেকে বেশি উৎপাদন হতে থাকে। এরও কয়েকটি বিশেষ কারণ আছে। এই নীল রংই কেন সবথেকে বেশি জনপ্রিয়, তা নিয়ে অনেকের প্রশ্ন আছে। যে সময় জিন্সের উৎপত্তি হয়, সে সময় আমেরিকাতে প্রচুর নীল চাষ হত। তাই তা ছিল সবথেকে বেশি সহজলভ্য।
সেই কারণেই নীল রং ব্যবহার করা হত। আর খনি এলাকা বা কোনও শিল্পক্ষেত্রে কাজ করার সময় প্যান্টে অনেক দাগ লেগে যেত। সেগুলিকে ঢাকার জন্য নীল রং ছিল সবথেকে উপযোগ্য। আবার নীলের রং উঠে গিয়ে হালকা হয়ে গেলেও এই প্যান্ট অনায়াসে পরা যেত। এভাবেই শ্রমজীবী মানুষদের জন্য তৈরি জিন্স গোটা পৃথিবী জুড়ে আজ সাধারণ মানুষের নিত্য ব্যবহৃত পোশাক।
সেই কারণেই নীল রং ব্যবহার করা হত। আর খনি এলাকা বা কোনও শিল্পক্ষেত্রে কাজ করার সময় প্যান্টে অনেক দাগ লেগে যেত। সেগুলিকে ঢাকার জন্য নীল রং ছিল সবথেকে উপযোগ্য। আবার নীলের রং উঠে গিয়ে হালকা হয়ে গেলেও এই প্যান্ট অনায়াসে পরা যেত। এভাবেই শ্রমজীবী মানুষদের জন্য তৈরি জিন্স গোটা পৃথিবী জুড়ে আজ সাধারণ মানুষের নিত্য ব্যবহৃত পোশাক।