Tag Archives: Jeans

Jeans Pants: জিন্স প‍্যান্টে কেন থাকে এই ‘ছোট্ট পকেট’? রোজই পরেন, তাও ৯৯% লোকজনই জানেন না, আসল কারণ শুনলে চমকে যাবেন

জিন্স প‍্যান্ট মোটামুটি ভাবে সবাই পরেছেন। জিন্স প‍্যান্টের পকেটে মধ‍্যে একটি ছোট পকেট থাকে। এই ছোট্ট পকেট থাকার কারণ জানেন কী? জিন্স প‍্যান্ট রোজ পরলেও বেশিভাগ লোকজনই জানেন না এই পকেটের আসল গুরুত্ব।
জিন্স প‍্যান্ট মোটামুটি ভাবে সবাই পরেছেন। জিন্স প‍্যান্টের পকেটের মধ‍্যে একটি ছোট পকেট থাকে। এই ছোট্ট পকেট থাকার কারণ জানেন কী? জিন্স প‍্যান্ট রোজ পরলেও বেশিভাগ লোকজনই জানেন না এই পকেটের আসল গুরুত্ব।
আরাম সঙ্গে ফ‍্যাশন। দুইয়ের মিশেলে জিন্স জেন এক্স থেকে জেন ওয়াই, সকলের আলমারীর তাকে জায়গা করে নিয়েছে। আঁটোসাঁটো ‘ন‍্যারোই’ হোক, বা ঢিলেঢালা ‘কার্গো’, সারাবছর ধরে পরার জন‍্য প্রচুর জনের পছন্দের পোশাক হয়ে উঠেছে জিন্স।
আরাম সঙ্গে ফ‍্যাশন। দুইয়ের মিশেলে জিন্স জেন এক্স থেকে জেন ওয়াই, সকলের আলমারীর তাকে জায়গা করে নিয়েছে। আঁটোসাঁটো ‘ন‍্যারোই’ হোক, বা ঢিলেঢালা ‘কার্গো’, সারাবছর ধরে পরার জন‍্য প্রচুর জনের পছন্দের পোশাক হয়ে উঠেছে জিন্স।
পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এই একটি প‍্যান্ট ফ‍্যাশনে বরাবর ‘ইন’। আলমারির নানা রঙের জিন্সের সারি থাকলেও অনেকেই জানেন না জিন্স প‍্যান্টে কেন থাকে ছোট্ট পকেট। আদৌ কি এর কোনও ব‍্যবহার রয়েছে?
পুরুষ, মহিলা নির্বিশেষে এই একটি প‍্যান্ট ফ‍্যাশনে বরাবর ‘ইন’। আলমারির নানা রঙের জিন্সের সারি থাকলেও অনেকেই জানেন না জিন্স প‍্যান্টে কেন থাকে ছোট্ট পকেট। আদৌ কি এর কোনও ব‍্যবহার রয়েছে?
জিন্সের ছোট্ট পকেট বেশিরভাগ সময়ই প‍্যান্টের সামনের দিকে বড় পকেটের মধ‍্যে থাকে। আবার কখনও কখনও জিন্সের পেছনের দিকেও থাকতে পারে। এই ছোট্ট পকেটে সাধারণত কোনও জিনিসপত্র রাখা যায়না।
জিন্সের ছোট্ট পকেট বেশিরভাগ সময়ই প‍্যান্টের সামনের দিকে বড় পকেটের মধ‍্যে থাকে। আবার কখনও কখনও জিন্সের পেছনের দিকেও থাকতে পারে। এই ছোট্ট পকেটে সাধারণত কোনও জিনিসপত্র রাখা যায়না।
তাহলে কেন থাকে এই ছোট্ট পকেট। মোবাইল হোক বা পার্স, কোনও কিছুই রাখা যায় না ওই ছোট্ট জায়গায়। তাহলে কোন জিনিস রাখার জন‍্য বানান ওই পকেট?
তাহলে কেন থাকে এই ছোট্ট পকেট। মোবাইল হোক বা পার্স, কোনও কিছুই রাখা যায় না ওই ছোট্ট জায়গায়। তাহলে কোন জিনিস রাখার জন‍্য বানান ওই পকেট?
আসলে এই ছোট্ট পকেটের উত্পত্তি জিন্সের জন্মলগ্নের সময়ে। সেকালে মূলত পুরুষরা জিন্স প‍্যান্ট পরতেন। এই ছোট্ট পকেটকে বলা হয় ‘ওয়াচ পকেট’ বা ‘ফব’ পকেট।

আসলে এই ছোট্ট পকেটের উত্পত্তি জিন্সের জন্মলগ্নের সময়ে। সেকালে মূলত পুরুষরা জিন্স প‍্যান্ট পরতেন। এই ছোট্ট পকেটকে বলা হয় ‘ওয়াচ পকেট’ বা ‘ফব’ পকেট।
সেসময় ঘড়ি হাতে পরার চল শুরু হয়নি। ছোট্ট ঘড়ি পকেটে রাখা হত। ঘড়ি বা এইজাতীয় ছোট্ট জিনিস পকেটে নিরাপদে রাখার জন‍্যই তৈরি হয়েছিল এই ছোট্ট পকেট। তবে বর্তমানে ঘড়ি আর পকেটে রাখা হয়না।
সেসময় ঘড়ি হাতে পরার চল শুরু হয়নি। ছোট্ট ঘড়ি পকেটে রাখা হত। ঘড়ি বা এইজাতীয় ছোট্ট জিনিস পকেটে নিরাপদে রাখার জন‍্যই তৈরি হয়েছিল এই ছোট্ট পকেট। তবে বর্তমানে ঘড়ি আর পকেটে রাখা হয়না।
কিন্তু ১৫০ বছরের পুরনো ফ‍্যাশন আজও থেকে গিয়েছে। অবশ‍্য আধুনিক জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন ছোট ছোট জিনিস রাখতেই পারেন এই পকেটে। কয়েন থেকে বিল, বা কার্ডের মতো ছোটোখাটো জিনিসপত্র দিব‍্যি নিরাপদে থাকবে এই পকেটে।
কিন্তু ১৫০ বছরের পুরনো ফ‍্যাশন আজও থেকে গিয়েছে। অবশ‍্য আধুনিক জীবনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বিভিন্ন ছোট ছোট জিনিস রাখতেই পারেন এই পকেটে। কয়েন থেকে বিল, বা কার্ডের মতো ছোটোখাটো জিনিসপত্র দিব‍্যি নিরাপদে থাকবে এই পকেটে।

 

Knowledge Story: বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে Jeans পরা নিষেধ? ৯০% মানুষই জানেন না সঠিক উত্তর, নাম শুনলে চমকে যাবেন গ্যারান্টি!

পোশাকের সবচেয়ে বড় পার্থক্য দেখা যায় গোটা বিশ্বে। তবে বেশিরভাগ দেশে পুরুষদের পোশাকের কোনও আইটেম থাকলে তা হল জিন্স। এর প্রধান বিশেষত্ব হল এটি সকলের  কাছে জনপ্রিয়। তবে জানেন কি, পৃথিবীতে এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে জিন্স নিষিদ্ধ৷
পোশাকের সবচেয়ে বড় পার্থক্য দেখা যায় গোটা বিশ্বে। তবে বেশিরভাগ দেশে পুরুষদের পোশাকের কোনও আইটেম থাকলে তা হল জিন্স। এর প্রধান বিশেষত্ব হল এটি সকলের কাছে জনপ্রিয়। তবে জানেন কি, পৃথিবীতে এমন এক দেশ রয়েছে যেখানে জিন্স নিষিদ্ধ৷
এই সত্যটা কিন্তু অনেকেই জানেন না। হ্যাঁ, বিশ্বে এমন একটি দেশ আছে যেখানে জিন্স পরা নিষিদ্ধ এবং সেখানকার লোকেরা চাইলেও জিন্স পরতে পারে না৷ কিন্তু কেন এই নিয়ম? এই নিষেধাজ্ঞার পেছনের কারণটাও কিন্তু কম আকর্ষণীয় নয়।
এই সত্যটা কিন্তু অনেকেই জানেন না। হ্যাঁ, বিশ্বে এমন একটি দেশ আছে যেখানে জিন্স পরা নিষিদ্ধ এবং সেখানকার লোকেরা চাইলেও জিন্স পরতে পারে না৷ কিন্তু কেন এই নিয়ম? এই নিষেধাজ্ঞার পেছনের কারণটাও কিন্তু কম আকর্ষণীয় নয়।
সাধারণত, ইন্টারনেটে যখন লোকেরা এই প্রশ্নটি খোঁজে তখন এটি সম্পর্কিত একটি মজার প্রশ্ন আসে, সেটি হল নীল জিন্স কোন দেশে নিষিদ্ধ ? কিন্তু রিপোর্টে দেখা গেছে, এমন একটি দেশ আছে যেখানে শুধু নীল নয়, সব ধরনের জিন্স পরাই নিষিদ্ধ। এই দেশের নাম জানলে চমকে যাবেন। দেশটির নাম হল উত্তর কোরিয়া।
সাধারণত, ইন্টারনেটে যখন লোকেরা এই প্রশ্নটি খোঁজে তখন এটি সম্পর্কিত একটি মজার প্রশ্ন আসে, সেটি হল নীল জিন্স কোন দেশে নিষিদ্ধ ? কিন্তু রিপোর্টে দেখা গেছে, এমন একটি দেশ আছে যেখানে শুধু নীল নয়, সব ধরনের জিন্স পরাই নিষিদ্ধ। এই দেশের নাম জানলে চমকে যাবেন। দেশটির নাম হল উত্তর কোরিয়া।
উত্তর কোরিয়া তার অদ্ভুত আইনের জন্য ইতিমধ্যেই বেশ কুখ্যাত। এটা জেনে আরও অবাক হবেন যে উত্তর কোরিয়ায় লোকেরা জিন্স পরতে পারে না কারণ জিন্স পরলে এখানে শাস্তি রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম হল? এই প্রশ্নের উত্তরটাও কম আকর্ষণীয় নয়।
উত্তর কোরিয়া তার অদ্ভুত আইনের জন্য ইতিমধ্যেই বেশ কুখ্যাত। এটা জেনে আরও অবাক হবেন যে উত্তর কোরিয়ায় লোকেরা জিন্স পরতে পারে না কারণ জিন্স পরলে এখানে শাস্তি রয়েছে। কিন্তু কেন এমন নিয়ম হল? এই প্রশ্নের উত্তরটাও কম আকর্ষণীয় নয়।
উত্তর কোরিয়ায়, নীল জিন্সকে আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আমেরিকাকে এদেশের চিরশত্রু মনে করা হয়। এগুলো নিষিদ্ধ করে পশ্চিমা ও আমেরিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। উত্তর কোরিয়া ২০০৯ সালে সুইডেনে জিন্স রপ্তানি করার পরিকল্পনা করেছিল, যাতে সেখানকার পাব ডিপার্টমেন্টাল স্টোর নোকো ব্র্যান্ড নামে এটি বিক্রি করতে পারে। কিন্তু সারা বিশ্বে এর এত বিরোধিতা হয়েছিল যে এই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।
উত্তর কোরিয়ায়, নীল জিন্সকে আমেরিকান সাম্রাজ্যবাদের প্রতীক হিসাবে বিবেচনা করা হয়। আমেরিকাকে এদেশের চিরশত্রু মনে করা হয়। এগুলো নিষিদ্ধ করে পশ্চিমা ও আমেরিকার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়। উত্তর কোরিয়া ২০০৯ সালে সুইডেনে জিন্স রপ্তানি করার পরিকল্পনা করেছিল, যাতে সেখানকার পাব ডিপার্টমেন্টাল স্টোর নোকো ব্র্যান্ড নামে এটি বিক্রি করতে পারে। কিন্তু সারা বিশ্বে এর এত বিরোধিতা হয়েছিল যে এই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়।
মজার বিষয় হল যে অনেক লোক বিশ্বাস করে যে উত্তর কোরিয়াতে জিন্স তৈরির অনুমতি রয়েছে, তবে সেগুলি পরা নয়। কিন্তু এখানে ভিতরের সব তথ্য সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত। বহির্বিশ্বে পৌঁছানো কোনও তথ্যও অসম্পূর্ণ হতে পারে। কারণ কেউ এটা নিশ্চিত করার অবস্থানে নেই। তবে বিশ্বাস করা হয়, উত্তর কোরিয়ায় জিন্স পরা নিষিদ্ধ।
মজার বিষয় হল যে অনেক লোক বিশ্বাস করে যে উত্তর কোরিয়াতে জিন্স তৈরির অনুমতি রয়েছে, তবে সেগুলি পরা নয়। কিন্তু এখানে ভিতরের সব তথ্য সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রিত। বহির্বিশ্বে পৌঁছানো কোনও তথ্যও অসম্পূর্ণ হতে পারে। কারণ কেউ এটা নিশ্চিত করার অবস্থানে নেই। তবে বিশ্বাস করা হয়, উত্তর কোরিয়ায় জিন্স পরা নিষিদ্ধ।

Jeans For Rs 50,000: আপনার জিন্সে আছে অদ্ভুত এই দাগ? এটি বিক্রি হচ্ছে ৫০ হাজার টাকায়, অদ্ভুত কাণ্ড

সাধারণত বিভিন্ন রকমের জিন্স বর্তমান বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে৷ বিশ্বের নানা প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের স্টাইলও নতুন করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে৷ কখনও ‘নেকেড ড্রেসিং’ বা কখনও ‘আগলি ড্রেসিং’ ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে৷
সাধারণত বিভিন্ন রকমের জিন্স বর্তমান বাজারে জনপ্রিয়তা পেয়েছে৷ বিশ্বের নানা প্রান্তে বিভিন্ন ধরনের স্টাইলও নতুন করে সাধারণ মানুষের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে৷ কখনও ‘নেকেড ড্রেসিং’ বা কখনও ‘আগলি ড্রেসিং’ ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে৷
কিন্তু সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ধরনের জিন্সের জনপ্রিয়তা শুরু হয়েছে গোটা বিশ্বজুড়ে৷ নেট মাধ্যমে সেই ছবিটি কার্যত ঝড় তুলেছে৷ অনেকেই বলছেন, এমন একটি জিন্সের দাম এত টাকা হতে পারে, তা না দেখলে কেউ বিশ্বাস করতে পারবেন না৷
কিন্তু সম্প্রতি একটি অদ্ভুত ধরনের জিন্সের জনপ্রিয়তা শুরু হয়েছে গোটা বিশ্বজুড়ে৷ নেট মাধ্যমে সেই ছবিটি কার্যত ঝড় তুলেছে৷ অনেকেই বলছেন, এমন একটি জিন্সের দাম এত টাকা হতে পারে, তা না দেখলে কেউ বিশ্বাস করতে পারবেন না৷
ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে ‘পি স্টেনইড ডেনিম’৷ হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, প্রস্রাবের দাগ যুক্ত এক একটি জিন্স বিক্রি হচ্ছে বিশাল দামে৷ এটি তৈরি করেছে জর্ডনলুকা সংস্থা৷ সংস্থাটি তৈরি হয়েছে জর্ডন বাওয়েন ও লুকা মার্চেটোর তৈরি করা সংগঠনের তরফ থেকে৷ যেটি প্রদর্শিত হয়েছে মিলান ফ্যাশন উইকেও৷
ইন্টারনেটে ঝড় তুলেছে ‘পি স্টেনইড ডেনিম’৷ হ্যাঁ, ঠিকই শুনেছেন, প্রস্রাবের দাগ যুক্ত এক একটি জিন্স বিক্রি হচ্ছে বিশাল দামে৷ এটি তৈরি করেছে জর্ডনলুকা সংস্থা৷ সংস্থাটি তৈরি হয়েছে জর্ডন বাওয়েন ও লুকা মার্চেটোর তৈরি করা সংগঠনের তরফ থেকে৷ যেটি প্রদর্শিত হয়েছে মিলান ফ্যাশন উইকেও৷
এটি টিকটক-সহ পৃথিবীর জনপ্রিয়তম সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে জনপ্রিয়তার ঝড় তুলেছে৷ সেখানেই অনেকে ভাবছেন, কে এই জিনস এত দামে কিনছেন, আর কেনই বা কিনছেন? ব্রিটিশ এই সংস্থাটি এই ধরনের জিনস বিক্রি করছেন ৬০৮ মার্কিন ডলারে, ভারতীয় অর্থে যেটি হচ্ছে ৫০ হাজারের বেশি৷
এটি টিকটক-সহ পৃথিবীর জনপ্রিয়তম সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মগুলিতে জনপ্রিয়তার ঝড় তুলেছে৷ সেখানেই অনেকে ভাবছেন, কে এই জিনস এত দামে কিনছেন, আর কেনই বা কিনছেন? ব্রিটিশ এই সংস্থাটি এই ধরনের জিনস বিক্রি করছেন ৬০৮ মার্কিন ডলারে, ভারতীয় অর্থে যেটি হচ্ছে ৫০ হাজারের বেশি৷
আর এই জিনসটির একেবারে আসলটির দাম ৮১১ মার্কিন ডলার, যেটির দাম হতে চলেছে ৬৭ হাজার ৬০০ টাকা৷ একাধিক প্রকাশন সংস্থার মতে এই সংস্থাটি ৪১ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য করে৷
আর এই জিনসটির একেবারে আসলটির দাম ৮১১ মার্কিন ডলার, যেটির দাম হতে চলেছে ৬৭ হাজার ৬০০ টাকা৷ একাধিক প্রকাশন সংস্থার মতে এই সংস্থাটি ৪১ হাজার কোটি টাকার বাণিজ্য করে৷