বেসরকারি শিক্ষা গ্রুপের অনুষ্ঠানে মহাকাশ বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন।

Space science West Bengal news: মহাকাশ গবেষণার উন্নতিতে এশিয়ার দেশগুলির পৃথক সংগঠন প্রয়োজন, রাজ্যে সওয়াল পদ্মভূষণ-প্রাপ্ত বিজ্ঞানীর

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : মহাকাশ বিজ্ঞানের গবেষণায় অনেকটা এগিয়েছে ভারত। আগামী দিনে ইসরোর কী কী পদক্ষেপ হতে পারে, সেই বিষয়ে দুর্গাপুরে এসে আলোচনা করলেন পদ্মভূষণ প্রাপ্ত মহাকাশ বিজ্ঞানী নাম্বি নারায়ণন। একই সঙ্গে নিজের কর্মজীবনের নানা অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন তিনি। মহাকাশ বিজ্ঞানের উন্নতিতে আগামী দিনে কি পদক্ষেপ করা উচিত সেই বিষয়টিও উঠে এসেছে তাঁর কথায়।

আরও পড়ুন: বিয়ে করলে শুধু কাকুকেই করব’! কাকুর গলায় মালা দিয়ে কী বললেন নিজের ভাইঝি?

একই সঙ্গে তিনি সওয়াল করলেন, মহাকাশ বিজ্ঞানের উন্নতিতে এশিয়ার দেশগুলি মিলে একটি সংগঠনের ব্যাপারে। এই মহাকাশ বিজ্ঞানী বলছেন, নাসা বা ইউরোপের দেশগুলি যেভাবে মহাকাশ গবেষণার জন্য এক হয়ে সংগঠন তৈরি করেছে, তেমনভাবেই এশিয়ার দেশগুলিরও সেই সংগঠন করা উচিত, যা এখনও পর্যন্ত নেই। উল্লেখ্য, দুর্গাপুরের নামকরা একটি বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গ্রুপের ২৫তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষে অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই বিভিন্ন বিষয় তিনি তুলে ধরেন।

আরও পড়ুন: কেন দেরি হচ্ছে আরজি কর কাণ্ডে অভিযুক্ত সঞ্জয়ের পলিগ্রাফ টেস্ট করাতে? কারণ জানলে বিস্মিত হবেন

অন্য দিকে জানা গিয়েছে, বেসরকারি এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গ্রুপটি দুর্গাপুরের নিজেদের শিক্ষা ব্যবস্থার প্রসার ঘটাতে বড় পরিকল্পনা করছে। দুর্গাপুরে এই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তুলতে চাইছে বিশ্বমানের একটি বিশ্ববিদ্যালয়। যে সমস্ত কোর্সগুলির চাহিদা বর্তমানে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে, সেই সমস্ত কোর্স করার সুযোগ থাকবে সেখানে পাশাপাশি এমনও অনেক কোর্স থাকবে, যেগুলি পড়াশোনার জন্য পড়ুয়াদের বাইরে যেতে হয়।

আরও পড়ুন: ৪০ জন ভারতীয় নিয়ে নেপালে পাহাড় থেকে নদীতে বাস! মৃত বহু, চারিদিকে হাহাকার

এই বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি চাইছে, পরিকল্পিত বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্য সহ দেশের পড়ুয়ারা বিভিন্ন কোর্স করার সুযোগ পাবেন। প্রসঙ্গত, বিগত কয়েক বছরে দুর্গাপুরে নামকরা একাধিক শিক্ষা কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। বিভিন্ন নিত্য নতুন ধরনের কোর্স করার সুযোগ বেড়েছে। কার্যত দক্ষিণবঙ্গের ‘এডুকেশন হাব’ হয়ে উঠেছে দুর্গাপুর। সেই জায়গায় দাঁড়িয়ে বেসরকারি এই প্রতিষ্ঠানের বিশ্ববিদ্যালয় গড়ে উঠলে, শিক্ষাক্ষেত্রে আরও অনেকটা এগিয়ে যাবে শিল্পশহর।