#মুম্বই: বচ্চন পরিবারে খানিক স্বস্তি। হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং আরাধ্যা। ট্যুইটে এ কথা জানিয়েছেন জুনিয়র বচ্চন। ঐশ্বর্য এবং আরাধ্যার করোনা রিপোর্ট নেগেটিভ আসার পরেই তাঁদের হাসপাতাল থেকে ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন চিকিৎসকরা। তবে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অমিতাভ বচ্চন ও অভিষেক৷
অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ট্যুইটে লেখেন, “আপনাদের প্রার্থনার প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। ঐশ্বর্য এবং আরাধ্যার কোভিড টেস্ট রিপোর্ট নেগেটিভ। হাসপাতাল থেকে দু’জনকেই ছাড়া হয়েছে। আপাতত তাঁরা হোম কোয়ারেন্টাইন থাকবে। তবে আমি এবং বাবা এখনও হাসপাতালে রয়েছি ।”
Thank you all for your continued prayers and good wishes. Indebted forever. ??
Aishwarya and Aaradhya have thankfully tested negative and have been discharged from the hospital. They will now be at home. My father and I remain in hospital under the care of the medical staff.— Abhishek Bachchan (@juniorbachchan) July 27, 2020
১৭ জুলাই বলিউড অভিনেত্রী তথা বচ্চন পরিবারের পুত্রবধূ ঐশ্বর্য রাই বচ্চন এবং নাতনি আরাধ্যা করোনা সংক্রমণ নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ৷ ঐশ্বর্য ও আরাধ্যার শরীরে করোনা সংক্রমণের মাঝারি লক্ষণ ছিল। ফলে প্রথমে হোম আইসোলেশনে থাকলেও পরে তাঁদের নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১০ দিন পর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন তাঁরা। তবে অমিতাভ-জায়া জয়া বচ্চন প্রথম থেকেই কোভিড নেগেটিভ।
প্রসঙ্গত, ১১ জুলাই করোনা আক্রান্ত হন অমিতাভ বচ্চন। সেদিনই তাঁকে নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বলিউডের শাহেনশাহ নিজেই করোনা সংক্রমিত হওয়ার খবর ট্যুইটে করে জানান। রাতে অভিষেক বচ্চনও জানান তাঁর শরীরেও থাবা বসিয়েছে মারণ ভাইরাস। রাতে নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। তারপর থেকে এখনও চিকিৎসা চলছে তাঁদের দু-জনেরই।
Mumbai: Aishwarya Rai Bachchan, daughter Aaradhya discharged from Nanavati Hospital after testing negative for #COVID19 pic.twitter.com/9OxkJuaA9A
— ANI (@ANI) July 27, 2020
এ দিকে, অমিতাভ এবং অভিষেক করোনা আক্রান্ত হওয়ায় ১২ জুলাই আরাধ্যা ও ঐশ্বর্যের করোনা পরীক্ষা করা হলে রিপোর্ট পজেটিভ আসে। সেই কথা ট্যুইটে জানান জুনিয়র বচ্চন। যদিও তারপরেও হোম আইসোলেশনে ছিলেন অভিষেক ঘরণী এবং মেয়ে আরাধ্যা। কিন্তু হঠাৎই দু’জনের শরীরে মৃদু উপসর্গই দেখা দিলে ১৭ জুলাই তাঁদের নানাবতী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। ১০ দিন পর আজ ছাড়া পেলেন মা-মেয়ে।