Tag Archives: coronavirus

করোনাভাইরাসের কালবেলা। এমন এক অসুখ যা বিশ্বজুড়ে থাবা বসিয়েছে এবং গোটা মানবজাতির ভিত নাড়িয়ে দিয়েছে। করোনাভাইরাস (Coronavirus) বা কোভিড ১৯ (Covid 19)-এর একের পর এক ঢেউ দেখছে পৃথিবী। আমাদের দেশ-আমাদের রাজ্যও সাক্ষী এই ভয়াবহতার। এই রোগের উৎপত্তি, রোগের সংক্রমণ, রোগের বিনাশ, রোগের ভবিষ্যৎ সব কিছু নিয়েই নানা মতামত রয়েছে। তবে এই রোগের শিকার হয়ে বহু মানুষের মৃত্যুও সত্যি। প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ে আমরা বহু মানুষকে করোনার কারণে চিরতরে হারিয়েছি। এই অতিমারি আমাদের স্বাভাবিক জীবন-শিক্ষা-সম্পর্ক-কাজের ধরন একেবারে বদলে দিয়েছে। আতঙ্কিত অবস্থায় রয়েছেন গোটা বিশ্বের মানুষ। বার বার অস্তিত্ব-অনস্তিত্বের এই দোলাচল এই অতিমারির প্রাপ্তি, জীবন-মৃত্যু তো বটেই।

প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউ পেরিয়ে করোনাভাইরাসের তৃতীয় ঢেউ দেখছে পৃথিবী। আরও কত ঢেউ আসা বাকি, কারও জানা নেই। করোনার বিভিন্ন স্ট্রেন একেক সময় একেকটা দাপট দেখাচ্ছে এবং বিশ্বজুড়ে সংক্রমণ ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। এই সংক্রমণ থেকে বাঁচার নিশ্চিত কোনও পথ এখনও আবিষ্কার না হলেও, পরীক্ষামূলক ভাবে করোনাবিধি ও করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে শরীরে অ্যান্টিবডি তৈরি করে এমন টিকা তৈরি হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) সেই টিকাগুলিকে (Coronavirus Vaccine) অনুমোদন দিয়েছে। এবং গোটা বিশ্বেই করোনার টিকা দেওয়ার কাজ চলছে। গবেষক ও চিকিৎসকেরাও মাস্ক-স্যানিটাইজার ব্যবহার করা, বার বার হাত ধোওয়া এবং দূরত্ববিধি বজায় রাখার উপরই এখনও জোর দিয়ে চলেছেন। নিউ নর্ম্যাল জীবনেই অভ্যস্ত হতে বলছেন তাঁরা। তবে এরই মাঝে করোনা নিয়ে রটছে নানা ভুয়ো খবর। যাতে মানুষ আরও বিভ্রান্ত হচ্ছেন।

সম্প্রতি করোনাভাইরাসের নতুন একটি স্ট্রেন ওমিক্রন নতুন করে সংক্রমণের প্রকোপ বাড়িয়ে তুলেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো ভারত এবং পশ্চিমবঙ্গেও এর প্রভাব শুরু হয়েছে। প্রতিদিনই লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে সংক্রমণ এবং মৃত্যু। কোথায় কী পরিস্থিতি? কেন্দ্র ও রাজ্য সরকার কী ভাবছে এই অতিমারি নিয়ে? কী ভাবে রক্ষা করব আমরা নিজেদের? কী খাব, করোনা হলে কী করব? কী করব, কোনটা করব না? করোনাভাইরাস নিয়ে এমন নানা প্রশ্নই ঘুরপাক খাচ্ছে মানুষের মাথায়। সেখানেই এই প্রশ্নগুলির জবাব নিয়ে নিউজ ১৮ বাংলার ওয়েবসাইট আপনার পাশে থাকতে বদ্ধ পরিকর। প্রতিদিন চোখ রাখুন নিউজ ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে এবং খবরের সত্যিটা জেনে সতর্ক থাকুন। আতঙ্কিত নয়, সাবধানে থাকুন।

Shreyas Talpade: ‘শরীরে কী ঢুকিয়ে দিয়েছে জানি না…!’, হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক নিয়ে প্রশ্ন তুললেন শ্রেয়স তলপড়ে

কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ে। গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শ্রেয়স। যমে-মানুষে টানাটানি চলে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেওছিলেন, ‘ক্লিনিকালি ডেড ছিলাম’। যদিও এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ।
কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ে। গত বছর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন শ্রেয়স। যমে-মানুষে টানাটানি চলে। একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেওছিলেন, ‘ক্লিনিকালি ডেড ছিলাম’। যদিও এখন তিনি সম্পূর্ণ সুস্থ।
সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। শ্রেয়সের অনুমান, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গেও করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক থাকতে পারে।
সম্প্রতি কোভিশিল্ডের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। শ্রেয়সের অনুমান, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গেও করোনা ভ্যাকসিনের সম্পর্ক থাকতে পারে।
লেহরে রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শ্রেয়স তলপাড়ে বলেন, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের কোনও সম্পর্ক নেই, এ কথা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না তিনি। অভিনেতার কথায়, “আমি মাসে একবার কী বড়জোর দু’বার মদ্যপান করি। গুটখা বা সিগারেট খাই না। অন্য কোনও নেশাও নেই। হ্যাঁ কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে আমাকে বলা হয়েছিল, আজকের দিনে এটা খুবই স্বাভাবিক”।
লেহরে রেট্রোকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে শ্রেয়স তলপাড়ে বলেন, তাঁর হার্ট অ্যাটাকের সঙ্গে করোনা ভ্যাকসিনের কোনও সম্পর্ক নেই, এ কথা বুক ঠুকে বলতে পারবেন না তিনি। অভিনেতার কথায়, “আমি মাসে একবার কী বড়জোর দু’বার মদ্যপান করি। গুটখা বা সিগারেট খাই না। অন্য কোনও নেশাও নেই। হ্যাঁ কোলেস্টেরল একটু বেশি ছিল। তবে আমাকে বলা হয়েছিল, আজকের দিনে এটা খুবই স্বাভাবিক”।
এরপর ‘গোলমাল’ খ্যাত শ্রেয়স প্রশ্ন তোলেন, “আমার বিপি বা সুগার নেই। তাহলে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কী’? অভিনেতার কথায়, “শরীরের এত যত্ন নেওয়ার পরেও যখন হার্ট অ্যাটাক হল, তখন বুঝতে হবে, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে। তাই এই তত্ত্বকে আমি উড়িয়ে দিতে পারছি না”।
এরপর ‘গোলমাল’ খ্যাত শ্রেয়স প্রশ্ন তোলেন, “আমার বিপি বা সুগার নেই। তাহলে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক হওয়ার কারণ কী’? অভিনেতার কথায়, “শরীরের এত যত্ন নেওয়ার পরেও যখন হার্ট অ্যাটাক হল, তখন বুঝতে হবে, এর পিছনে অন্য কোনও কারণ আছে। তাই এই তত্ত্বকে আমি উড়িয়ে দিতে পারছি না”।
করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে: অভিনেতা বলেন, যেহেতু করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তাই তাঁর সন্দেহ হচ্ছে যে ভ্যাকসিনের কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এই কারণে ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেতা।
করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করতে হবে: অভিনেতা বলেন, যেহেতু করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, তাই তাঁর সন্দেহ হচ্ছে যে ভ্যাকসিনের কারণেই হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। এই কারণে ভ্যাকসিন নিয়ে আরও গবেষণা করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন অভিনেতা।
অকাট্য প্রমাণ খুঁজে বের করতে চান শ্রেয়স: করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ের। সে কথা গোপনও করেননি তিনি। অভিনেতার স্পষ্ট কথা, “ভ্যাকসিনের নামে আমাদের শরীরে কী ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, কেউ জানে না। ভ্যাকসিন কোম্পানির উপর আমাদের সবার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু ভ্যাকসিন শরীরে কীভাবে প্রতিক্রিয়া করছে সে সম্পর্কে আমার কাছে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। তাই এখনই কিছু বলা উচিত হবে না। তবে করোনার ভ্যাকসিন আমার শরীরে কী প্রভাব ফেলেছিল, সেই সম্পর্কে আমি বিশদে জানতে চাই”।
অকাট্য প্রমাণ খুঁজে বের করতে চান শ্রেয়স: করোনা ভ্যাকসিন নিয়ে সন্দেহ রয়েছে অভিনেতা শ্রেয়স তলপড়ের। সে কথা গোপনও করেননি তিনি। অভিনেতার স্পষ্ট কথা, “ভ্যাকসিনের নামে আমাদের শরীরে কী ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে, কেউ জানে না। ভ্যাকসিন কোম্পানির উপর আমাদের সবার বিশ্বাস রয়েছে। কিন্তু ভ্যাকসিন শরীরে কীভাবে প্রতিক্রিয়া করছে সে সম্পর্কে আমার কাছে কোনও সুনির্দিষ্ট প্রমাণ নেই। তাই এখনই কিছু বলা উচিত হবে না। তবে করোনার ভ্যাকসিন আমার শরীরে কী প্রভাব ফেলেছিল, সেই সম্পর্কে আমি বিশদে জানতে চাই”।

Covishield vaccine: কোভিশিল্ড নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ, মামলা করতে পারে নিহতের পরিবার

অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড টিকা নিয়ে চিন্তায় বহু গ্রাহক। বিশেষ করে ব্রিটেনের আদালতে কোভিশিল্ডের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করে নেওয়ার পরে টিকা নিয়ে চিন্তায় বহু মানুষ। এর মধ্যেই ভারতে কোভিশিল্ড টিকা নেওয়ার পরেই মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ তুললেন এক অভিভাবক।

আরও পড়ুন: রসমালাই থেকে বিরিয়ানি, ফ্রায়েড চিকেন ছেড়ে ওজন ঝরিয়েছেন ১৬ কেজি, বিশ্বকাপের জন্য কী কী করেছেন পন্থ

কিছু দিন আগেই বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা নির্মাতা অ্যাস্ট্রাজেনেকা স্বীকার করে নিয়েছিল যে কোভিশিল্ড নেওয়ার পরে রক্ত জমাট বাঁধা বা প্লেটলেট কমে যাওয়ার মতো বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। তার পরেই ভারতে টিকা নেওয়ার পরে মেয়ের মৃত্যুর অভিযোগ তুলল পরিবার।

আরও পড়ুন: ভোটের মাঝেই বিরাট চমক রাহুল গান্ধির! এমন আসনে লড়তে চললেন, হাওয়া ঘুরে গেল ওই দিকেই

২০২১ সালে টিকা নেওয়ার পরেই মারা যান বেণুগোপাল গোবিন্দনের ২১ বছর বয়সি কন্যা, এমনই অভিযোগ। এক্স হ্যান্ডেলে তিনি আরও দাবি করেছেন, ইউরোপের ১৫টি দেশ রক্ত জমাট বেঁধে এবং প্লেটলেট কমে গিয়ে মৃত্যুর ঘটনা ঘটার পরেই কোভিশিল্ডে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে, তখনই উচিত ছিল সেরাম ইনস্টিটিউটের এই ভ্যাক্সিন দেওয়া বন্ধ করা। পাশাপাশি আদর পুনাওয়লাকে আক্রমণ করে তিনি বলেছেন, টিকা নিয়ে যাদের প্রাণ গিয়েছে  তার জন্য জবাবদিহি করতে হবে আদর পুনাওয়ালা এবং সেরাম ইনস্টিটিউটকে। পাশাপাশি এই মৃত্যুর জন্য তিনি মামলারও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। কোভিশিল্ডের বিরল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কথা জানার পরে চিন্তায় পড়েছেন বহু মানুষ, তার মধ্যেই এই ঘটনা টিকা গ্রাহকদের চিন্তা বাড়াবে।

Living Nostradamus: এ যুগের নস্ত্রাদামুস, ব্রাজিলের জ্যোতিষির কথা ফলে অক্ষরে অক্ষরে, ২০২৪ নিয়ে দিলেন চরম বার্তা

তিনি ব্রাজিলের লোক, কিন্তু তাঁর কথাতেই কার্যত তোলপাড় পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ কারণ তিনি যা বলছেন, তা প্রায় ফলে যাচ্ছে৷ তিনি আধুনিক কালের নস্ত্রাদামুস বলে খ্যাতি লাভ করেছেন, তাঁর নাম আথোস সালোম৷ তিনি কোভিড, রানি এলিজাবেথের মৃত্যু থেকে শুরু করে ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ নিয়ে আগে থেকেই বলেছিলেন৷
তিনি ব্রাজিলের লোক, কিন্তু তাঁর কথাতেই কার্যত তোলপাড় পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ কারণ তিনি যা বলছেন, তা প্রায় ফলে যাচ্ছে৷ তিনি আধুনিক কালের নস্ত্রাদামুস বলে খ্যাতি লাভ করেছেন, তাঁর নাম আথোস সালোম৷ তিনি কোভিড, রানি এলিজাবেথের মৃত্যু থেকে শুরু করে ইউক্রেন রাশিয়ার যুদ্ধ নিয়ে আগে থেকেই বলেছিলেন৷
এ বার এই বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সাল নিয়ে তিনি আশ্চর্য কিছু প্রেডিকশন বা ভবিষ্যৎবানী করেছেন, যেগুলি দেখে চমকে যেতে হবে৷ তিনি বলেছেন, ২০২৪ সালের শেষের দিকে আবারও পৃথিবীতে হানা দিতে পারে এক ভয়ানক প্যানডেমিক বা অতিমারী৷
এ বার এই বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সাল নিয়ে তিনি আশ্চর্য কিছু প্রেডিকশন বা ভবিষ্যৎবানী করেছেন, যেগুলি দেখে চমকে যেতে হবে৷ তিনি বলেছেন, ২০২৪ সালের শেষের দিকে আবারও পৃথিবীতে হানা দিতে পারে এক ভয়ানক প্যানডেমিক বা অতিমারী৷
তিনি বলেছেন, এই নতুন প্যানডেমিকের ভাইরাস জন্ম নিতে পারে দক্ষিণ মেরু থেকে৷ এই প্যানডেমিকের শক্তি আগের অতিমারীর থেকেও অনেকটা বেশি হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন৷ এই অতিমারীর ভাইরাসের সঙ্গে দীর্ঘদিন লড়াই করতে হতে পারে বলেও তাঁর মত৷
তিনি বলেছেন, এই নতুন প্যানডেমিকের ভাইরাস জন্ম নিতে পারে দক্ষিণ মেরু থেকে৷ এই প্যানডেমিকের শক্তি আগের অতিমারীর থেকেও অনেকটা বেশি হতে পারে বলে তিনি জানিয়েছেন৷ এই অতিমারীর ভাইরাসের সঙ্গে দীর্ঘদিন লড়াই করতে হতে পারে বলেও তাঁর মত৷
তিনি বলেছেন, এর ফলে শারীরিক ও মানসিক ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে সাধারণ মানুষের৷ যদিও এই নতুন ভাইরাসের চরিত্র ও এটিক টিকা তৈরির বিষয়ে বিস্তারিত তিনি কিছু বলতে চাননি৷ তবে এটি তার কথায় স্পষ্ট যে এই ভাইরাসের দাপট আগের থেকে বেশি বেগ দেবে মানব সভ্যতাকে৷
তিনি বলেছেন, এর ফলে শারীরিক ও মানসিক ব্যপক ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে সাধারণ মানুষের৷ যদিও এই নতুন ভাইরাসের চরিত্র ও এটিক টিকা তৈরির বিষয়ে বিস্তারিত তিনি কিছু বলতে চাননি৷ তবে এটি তার কথায় স্পষ্ট যে এই ভাইরাসের দাপট আগের থেকে বেশি বেগ দেবে মানব সভ্যতাকে৷
এর পাশাপাশি আরও একটি মারাত্মক ভবিষ্যৎবানী তিনি করেছেন৷ বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশায়ল ইন্টিলিজন্সের ব্যপক উন্নতি এ বার দেখা যাবে৷ হতেও পারে, এর ফলে মৃত মানুষের সঙ্গে কথোপকথন চালাতে পারবেন সাধারণ মানুষেরা৷
এর পাশাপাশি আরও একটি মারাত্মক ভবিষ্যৎবানী তিনি করেছেন৷ বলেছেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশায়ল ইন্টিলিজন্সের ব্যপক উন্নতি এ বার দেখা যাবে৷ হতেও পারে, এর ফলে মৃত মানুষের সঙ্গে কথোপকথন চালাতে পারবেন সাধারণ মানুষেরা৷
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, মানুষরে জীবনকে বিজ্ঞান আরও সহজ ও আরও আশ্চর্য করে তুলবে৷ যে জিনিসগুলি বিশেষ ভাবাও যাচ্ছে না, সেগুলিই ঘটবে, এর ফলে নতুন নতুন চমক আসবে মানুষের জীবনে৷
একটি আন্তর্জাতিক সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে একটি সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, মানুষরে জীবনকে বিজ্ঞান আরও সহজ ও আরও আশ্চর্য করে তুলবে৷ যে জিনিসগুলি বিশেষ ভাবাও যাচ্ছে না, সেগুলিই ঘটবে, এর ফলে নতুন নতুন চমক আসবে মানুষের জীবনে৷

Covid 19 Vaccine: ২১৭ বার করোনার ভ্যাকসিন নিয়েছেন, কী মিলল বৃদ্ধের শরীরে? অবাক গবেষকরাও

কলকাতা: করোনা থেকে বাঁচতে ভ্যাকসিন নিয়েছেন প্রায় সবাই৷ অনেকে তো আবার ভ্যাকসিন নেওয়া নিয়েই দ্বিধায় ছিলেন৷ সেখানে জার্মানির বাসিন্দা এক ব্যক্তি একাই দুশো বার করোনার টিকা নিয়েছেন৷ ওই ব্যক্তির দাবি অনুযায়ী, সবমিলিয়ে ২১৭ বার করোনার ভ্যাকসিন নিয়েছেন তিনি৷

ওই ব্যক্তির দাবি খতিয়ে দেখতে তাঁকে পরীক্ষা করেও দেখেছেন গবেষকরা৷ তাঁদের দাবি, দুশো বার টিকা নিলেও ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা যথেষ্ট ভাল৷ এমন কি, করোনা ভাইরাসকে প্রতিরোধ করতে শরীরে যে ধরনের কোষ এবং অ্যান্টিজেনের প্রয়োজন, সেগুলিও ওই ব্যক্তির শরীরে আর পাঁচজনের থেকে বেশিই মাত্রাতেই রয়েছে৷

আরও পড়ুন: কটায় ব্রেকফাস্ট, কখন লাঞ্চ? জানুন খাওয়া দাওয়ার সঠিক নিয়ম, ঝুঁকি কমবে সুগার-স্ট্রোকের

জানা গিয়েছে, ২৯ মাসের মধ্যে এই ২১৭টি করোনার ভ্যাকসিন নিয়েছেন ওই ব্যক্তি৷ ওই ব্যক্তি যে অন্তত ১৩৪ বার টিকা নিয়েছেন, দ্য ল্যানসেট ইনফেকশাস ডিজিজ পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেস্ট রিপোর্টে তা নিশ্চিতও করেছেন গবেষকরা৷

সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট দেখেই ওই ৬২ বছর বয়সি ওই ব্যক্তির কথা জানতে পারেন গবেষকরা৷ পরের পর এই ভাবে ভ্যাকসিন নেওয়া বা হাইপার ভ্যাক্সিনেশনের কী প্রভাব ওই ব্যক্তির শরীরে পড়েছে, তা খতিয়ে দেখতে বিভিন্ন ধরনের টেস্ট করেছেন গবেষকরা৷ ওই ব্যক্তির শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার উপরে কী প্রভাব পড়েছে, তাও খতিয়ে দেখা হয়৷

ওই ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন পরীক্ষায় দেখা গিয়েছে, ২০১৯ সালের নভেম্বর মাস থেকে ২০২৩ সালের অক্টোবর মাস পর্যন্ত ওই ব্যক্তির শরীরে কোনও অস্বাভাবিকতা ধরা পড়েনি৷ এমন কি, অতীতে তিনি কোভিড আক্রান্ত হয়েছেন, এমন কোনও প্রমাণও পাননি গবেষকরা৷

প্রায় দুশো বার করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে তাঁর শরীরে কোনও সমস্যা তৈরি হয়নি বলেও দাবি করেছেন ওই ব্যক্তি৷ বরং গবেষকরা তাঁর শরীরে প্রচুর পরিমাণে টি ফ্যাক্টর সেল পেয়েছেন, যা করোনা প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে৷ তিন বার যাঁরা ভ্যাকসিন নিয়েছেন, তাঁদের তুলনায় ওই ব্যক্তির শরীরে এই টি ফ্যাক্টর সেল অনেক বেশি সংখ্যায় সক্রিয় রয়েছে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা৷ তবে এর পরেও নির্দিষ্ট ডোজের অতিরিক্ত করোনার ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন না গবেষকরা৷

Coronavirus Death: ফের মারণ ‘করোনার’ থাবা রাজ্যে! কোভিডে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু যুবকের, দেহ নিয়ে টানাপড়েন

রাজ‍্যে ফের করোনা আক্রান্তের মৃত্যু৷ মৃতের নাম আশিষ হালদার৷ রবিবার বেলেঘাটা আই ডি হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে তার৷ মৃতের বয়স ২৪ বছর৷

নেহেরু কলোনী, রিজেন্ট পার্ক এর বাসিন্দা আশিষ হালদার৷ জ্বর এবং শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে গত মঙ্গলবার ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি করা হয়৷ কোভিড রিপোর্ট পজিটিভ আসার পরে বেলেঘাটা আই ডি হাসপাতালের স্থানান্তরিত করা হয়৷

আরও পড়ুন-        মহাশিবরাত্রিতে বিরল কাকতালীয় যোগ! সর্বার্থ সিদ্ধি যোগে প্রসন্ন করুন শিবকে, রাতারাতি ‘ধনী’ হওয়া কেউ আটকাতে পারবে না…!

আরও পড়ুন-       মাত্র ১৯-এ অকালে সব শেষ, লাস্ট পোস্টে কী লিখেছিলেন আমিরের অনস্ক্রিন কন্যা, ভাইরাল হতেই চোখে জল ভক্তদের

গতকাল রাত ১০ টা ২০ মিনিটে মৃত্যু হয় বছর ২৪-এর যুবক আশিষ হালদারের৷ মৃত্যুর পর দেহ নিয়ে টানাপড়েন শুরু হয়৷ পরিবার দেহ চাইলে হাসপাতাল বলে দেয় দেহ দেওয়া যাবে না৷

আজ দুপুর পর্যন্ত চলে টানাপোড়েন৷ শেষমেশ ১৬ ঘণ্টা পর সোমবার দুপুরে কলকাতা পুরসভার গাড়িতে দেহ পাঠানো হয় ধাপায়৷ পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে৷

Norovirus Spreading: অবিরাম বমি-পেট খারাপ-জ্বর! ফের হানা নরোভাইরাসের, ভারতেও ছড়াচ্ছে আতঙ্ক

ফের থাবা বসাল নরোভাইরাস। মার্কিন স্বাস্থ্য নিয়ামক সংস্থা সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)-এর তরফে পেটে আক্রমণকারী এই ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়ার খবর প্রকাশ করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাংশে সম্প্রতি মারাত্মক ছড়িয়ে পড়েছে এই সংক্রামক ভাইরাস।
ফের থাবা বসাল নরোভাইরাস। মার্কিন স্বাস্থ্য নিয়ামক সংস্থা সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি)-এর তরফে পেটে আক্রমণকারী এই ভাইরাসের ছড়িয়ে পড়ার খবর প্রকাশ করা হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একাংশে সম্প্রতি মারাত্মক ছড়িয়ে পড়েছে এই সংক্রামক ভাইরাস।
সিডিসি-র দাবি শীতের শেষে বসন্তেই এই রোগ সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়ে বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এই মারণরোগের উপসর্গের মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ডায়েরিয়া, সারা শরীরে ব্যথা। ২০২২ সালে করোনাভাইরাসের দাপাদাপি চলাকালীন ভারতেও হানা দিয়েছিল নরোভাইরাস। কেরালায় দুই শিশুর শরীরে পাওয়া গিয়েছিল এই রোগের জীবাণু। তবে চিকিৎসকের দাবি, এই রোগ আট থেকে আশি যে কারও হতে পারে।
সিডিসি-র দাবি শীতের শেষে বসন্তেই এই রোগ সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়ে বলে প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে। এই মারণরোগের উপসর্গের মধ্যে রয়েছে জ্বর, মাথাব্যথা, ডায়েরিয়া, সারা শরীরে ব্যথা। ২০২২ সালে করোনাভাইরাসের দাপাদাপি চলাকালীন ভারতেও হানা দিয়েছিল নরোভাইরাস। কেরালায় দুই শিশুর শরীরে পাওয়া গিয়েছিল এই রোগের জীবাণু। তবে চিকিৎসকের দাবি, এই রোগ আট থেকে আশি যে কারও হতে পারে।
ফের আমেরিকায় নতুন করে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় গোটা বিশ্বে আতঙ্ক বাড়ছে। ভারতেও বাড়ছে আশঙ্কা। কী হয় এই নরোভাইরাস শরীরে ঢুকলে? নরোভাইরাসে আক্রান্ত হলে বমি, ডায়রিয়া, জ্বরের মতো উপসর্গ থাকে। অত্যন্ত সংক্রামক এই ভাইরাস বিষাক্ত খাবার, জল এবং বদ্ধ জায়গা থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
ফের আমেরিকায় নতুন করে এই ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ায় গোটা বিশ্বে আতঙ্ক বাড়ছে। ভারতেও বাড়ছে আশঙ্কা। কী হয় এই নরোভাইরাস শরীরে ঢুকলে? নরোভাইরাসে আক্রান্ত হলে বমি, ডায়রিয়া, জ্বরের মতো উপসর্গ থাকে। অত্যন্ত সংক্রামক এই ভাইরাস বিষাক্ত খাবার, জল এবং বদ্ধ জায়গা থেকে ছড়িয়ে পড়তে পারে।
নরোভাইরাস আক্রান্তের ক্ষেত্রে বয়সের সীমা মানে না। যে কোনও বয়সেই এই ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে। এটির সঙ্গে রোটাভাইরাসের মিল রয়েছে৷ যেটিও ডায়েরিয়ার জন্য দায়ী।
নরোভাইরাস আক্রান্তের ক্ষেত্রে বয়সের সীমা মানে না। যে কোনও বয়সেই এই ভাইরাস আক্রমণ করতে পারে। এটির সঙ্গে রোটাভাইরাসের মিল রয়েছে৷ যেটিও ডায়েরিয়ার জন্য দায়ী।
নার্সিং হোম, জাহাজে, কোনও বদ্ধ জায়গায় এই ভাইরাস সংক্রামিত হতে পারে৷ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার দিন দুই পর থেকেই উপসর্গ দেখা দেয়। তলপেটে ব্যথা, বমি, মাথা যন্ত্রণা, জ্বরের মতো উপসর্গ থাকে৷
নার্সিং হোম, জাহাজে, কোনও বদ্ধ জায়গায় এই ভাইরাস সংক্রামিত হতে পারে৷ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার দিন দুই পর থেকেই উপসর্গ দেখা দেয়। তলপেটে ব্যথা, বমি, মাথা যন্ত্রণা, জ্বরের মতো উপসর্গ থাকে৷
পাশাপাশি, কেউ দীর্ঘদিন ধরে কোনও রোগে ভুগলে, তাঁদের মধ্যেও খুব সহজে এই ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে বলে জারি করা হয়েছে সতর্কতা। খাবার, জল থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর প্রবণতা বেশি থাকলেও, অপরিচ্ছন্ন হাত মুখ গেলেও আপনি সংক্রমিত হতে পারেন।
পাশাপাশি, কেউ দীর্ঘদিন ধরে কোনও রোগে ভুগলে, তাঁদের মধ্যেও খুব সহজে এই ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে বলে জারি করা হয়েছে সতর্কতা। খাবার, জল থেকে এই ভাইরাস ছড়ানোর প্রবণতা বেশি থাকলেও, অপরিচ্ছন্ন হাত মুখ গেলেও আপনি সংক্রমিত হতে পারেন।
নরোভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে প্রত্যেককে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। হাত ধুয়ে খাবার খেতে হবে। পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্না করা খাবার খেতে হবে বলেও জারি করা হয়েছে সতর্কতা।
নরোভাইরাস থেকে রক্ষা পেতে প্রত্যেককে পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন থাকতে হবে। হাত ধুয়ে খাবার খেতে হবে। পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন ভাবে রান্না করা খাবার খেতে হবে বলেও জারি করা হয়েছে সতর্কতা।

New COVID19 Test: এখন বুকের X-ray দিয়ে কোভিড পরীক্ষা! নতুন ব্যবস্থায় ৯০ শতাংশ কার্যকরীতা

কলকাতা: কোভিড অতিমারী পেরিয়ে এসেছে বিশ্ব। তবু এখনও ছাড়েনি আতঙ্ক। প্রায় প্রতিদিনই নতুন নতুন সংক্রমণের খবর মিলছে। কোনও না কোনও দেশে মিলছে নতুন উপ-প্রজাতির ভাইরাসের সন্ধান।

এই পরিস্থিতিতে কোভিড নির্ণয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ, চিকিৎসা এবং সংক্রমণ রোধের ক্ষেত্রে। অস্ট্রেলিয়ান গবেষকরা সম্প্রতি দাবি করেছেন, একটি AI সিস্টেম তাঁরা তৈরি করেছেন যা, ৯৮ শতাংশের বেশি সঠিক ভাবে বুকের এক্স-রে থেকে কোভিড-১৯ সনাক্ত করতে পারে। এই পরীক্ষাই সর্বাধিক দ্রুত বলে দাবি।

আরও পড়ুন Warmth in Winter: উষ্ণতায় ভরিয়ে তুলুন জীবন, উপভোগ করুন কড়া শীত! সঙ্গী হোক এই কটা জিনিস

এখন যে পদ্ধতিতে কোভিড-১৯ পরীক্ষা করা হয়, সেটি হল RT-PCR পরীক্ষা। তার চেয়ে এই এক্স-রে পরীক্ষা বেশি কার্যকরী হতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি সিডনি (UTS), ডেটা সায়েন্স ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক আমির এইচ গ্যান্ডোমির মতে, ‘বহুল ব্যবহৃত কোভিড-১৯ পরীক্ষা, রিয়েল-টাইম পলিমারেজ চেইন রিঅ্যাকশন (পিসিআর), ধীর এবং ব্যয়বহুল হতে পারে। অনেক সময় সঠিক ফলও পাওয়া যায় না। সেজন্যই রেডিওলজিস্টদের ম্যানুয়ালি সিটি স্ক্যান বা এক্স-রে পরীক্ষা করতে হবে, যা সময়সাপেক্ষ এবং ত্রুটির প্রবণ হতে পারে। কিন্তু নতুন AI সিস্টেমটি খুবই কার্যকরী। বিশেষত সেই সব দেশে যেখানে কোভিড-১৯-সংক্রমণ বেশি এবং রেডিওলজিস্টের অভাব রয়েছে।’

বুকের এক্স-রে বহনযোগ্য, সর্বত্রই পাওয়া যায় এবং সিটি স্ক্যানের তুলনায় আয়নাইজিং বিকিরণের এক্সপোজারও কম। ফলে এটা খুবই উপকারী হতে চলেছে বলে দাবি গ্যান্ডোমির।

কোভিড-১৯-এ সাধারণত জ্বর, কাশি, শ্বাসকষ্ট, গলা ব্যথার মতো উপসর্গ থাকে। তাই সাধারণ ফ্লু বা অন্য ধরনের নিউমোনিয়া থেকে একে পৃথক করা কঠিন।

আরও পড়ুন Avoid Smartphone Covers: শখ করে ফোনে কভার লাগিয়েছেন? বিরাট বিপদ ঘটে যেতে পারে, বন্ধই হয়ে যেতে পারে ফোনে কথা, সাবধান!

সায়েন্টিফিক রিপোর্ট জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাপত্রে জানান হয়েছে, কাস্টম কনভোল্যুশনাল নিউরাল নেটওয়ার্ক (Custom-CNN) নামক একটি ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করা হয়েছে এই সিস্টেমের জন্য।

অধ্যাপক গ্যান্ডোমি বলেন, ‘ডিপ লার্নিং একটি এন্ড-টু-এন্ড সমাধান দিতে পারে। যদি একটি PCR পরীক্ষা বা রাপিড অ্যান্টিজেন পরীক্ষায় নেতিবাচক বা অনিশ্চিত ফলাফল দেখায়, তাহলে রোগীদের ভাইরাসের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে রেডিওলজিক্যাল ইমেজিংয়ের প্রয়োজন হতে পারে। সেই ক্ষেত্রে নতুন AI সিস্টেম উপকারী হতে পারে।’

তুলনামূলক বিশ্লেষণের মাধ্যমে Custom-CNN মডেলটির কার্যক্ষমতা মূল্যায়ন করা হয়েছিল। দেখা গেছে, নতুন মডেলটি অন্য AI ডায়াগনস্টিক মডেলের থেকে অনেক ভাল কাজ করেছে।

 

Coronavirus: ১০০ আক্রান্তের ১০০ জনের মৃত্যু নিশ্চিত! করোনার এই স্ট্রেন অতি ভয়ঙ্কর, কী ঘটতে চলেছে…

*আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে। করোনার আরও ভয়ঙ্কর স্ট্রেন নিয়ে গবেষণাগারে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালাচ্ছে চিন। চিনের এই নতুন গবেষণায় যে ভাইরাসের কথা জানা গিয়েছে, তা ১০০ শতাংশ মারণ। অর্থাৎ, ১০০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, ১০০ জনের মৃত্যু হবে নিশ্চিত। ইতিমধ্যেই ইঁদুরের ওপরে পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে ১০০ শতাংশ সাফল্য পেয়েছে চিন। ফাইল ছবি। 
*আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে। করোনার আরও ভয়ঙ্কর স্ট্রেন নিয়ে গবেষণাগারে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ চালাচ্ছে চিন। চিনের এই নতুন গবেষণায় যে ভাইরাসের কথা জানা গিয়েছে, তা ১০০ শতাংশ মারণ। অর্থাৎ, ১০০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলে, ১০০ জনের মৃত্যু হবে নিশ্চিত। ইতিমধ্যেই ইঁদুরের ওপরে পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে ১০০ শতাংশ সাফল্য পেয়েছে চিন। ফাইল ছবি।
*চিনের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি একটি নভেল করোনাভাইরাস স্ট্রেন, GX_P2V নিয়ে পরীক্ষা শুরু করেছেন। যার প্রয়োগে জিনগতভাবে পরিবর্তিত ইঁদুরের মৃত্যুহার ১০০ শতাংশ নিশ্চিত হয়েছে। এই স্ট্রেনটি GX/2017 এর একটি মিউটেশন একটি ভাইরাস, যা 2017 সালে মালয়েশিয়ান প্যাঙ্গোলিনে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হয়েছিল। ফাইল ছবি। 
*চিনের বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি একটি নভেল করোনাভাইরাস স্ট্রেন, GX_P2V নিয়ে পরীক্ষা শুরু করেছেন। যার প্রয়োগে জিনগতভাবে পরিবর্তিত ইঁদুরের মৃত্যুহার ১০০ শতাংশ নিশ্চিত হয়েছে। এই স্ট্রেনটি GX/2017 এর একটি মিউটেশন একটি ভাইরাস, যা 2017 সালে মালয়েশিয়ান প্যাঙ্গোলিনে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত হয়েছিল। ফাইল ছবি।
*জেনেটিক কাঠামো পরিবর্তিত ইঁদুরের উপর GX_P2V ভাইরাসের প্রয়োগের প্রভাব সাংঘাতিক। দেখা গিয়েছে, এই ভাইরাল শরীরে প্রবেশের পরে তা মস্তিষ্ক-সহ একাধিক অঙ্গ আক্রমণ করতে শুরু করছে কিছুক্ষণেই। তাতে আক্রান্ত ইঁদুরের অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটছে। এভাবেই নানা সমস্যা শুরু হওয়ার মাত্র ৮ দিনের মধ্যেই মৃত্যু হচ্ছে তাদের। ফাইল ছবি। 
*জেনেটিক কাঠামো পরিবর্তিত ইঁদুরের উপর GX_P2V ভাইরাসের প্রয়োগের প্রভাব সাংঘাতিক। দেখা গিয়েছে, এই ভাইরাল শরীরে প্রবেশের পরে তা মস্তিষ্ক-সহ একাধিক অঙ্গ আক্রমণ করতে শুরু করছে কিছুক্ষণেই। তাতে আক্রান্ত ইঁদুরের অবস্থার দ্রুত অবনতি ঘটছে। এভাবেই নানা সমস্যা শুরু হওয়ার মাত্র ৮ দিনের মধ্যেই মৃত্যু হচ্ছে তাদের। ফাইল ছবি।
*জানা গিয়েছে, ভাইরাস প্রয়োগের মাত্র কয়েকঘণ্টার মধ্যেই ইঁদুরটি দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে ওজন। এরপর চলাফেরা বন্ধ হয়ে যায়। মারা যাওয়ার আগে ইঁদুরগুলির চোখ সাদা হয়ে যায়। এই গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন কারণে সমস্ত ইঁদুর মারা মারা যায়। ফাইল ছবি। 
*জানা গিয়েছে, ভাইরাস প্রয়োগের মাত্র কয়েকঘণ্টার মধ্যেই ইঁদুরটি দ্রুত অসুস্থ হয়ে পড়ে। ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে ওজন। এরপর চলাফেরা বন্ধ হয়ে যায়। মারা যাওয়ার আগে ইঁদুরগুলির চোখ সাদা হয়ে যায়। এই গবেষণায় ভিন্ন ভিন্ন কারণে সমস্ত ইঁদুর মারা মারা যায়। ফাইল ছবি।
*তবে ইঁদুরের ওপরে ১০০ শতাংশ সফল হলেও এই ভাইরাস মানুষের শরীরে কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিশেষজ্ঞ ফ্রাঙ্কোইস ব্যালোক্স জানান, "এই গবেষণাটি কার্যকর নয় ঠিকই, কিন্তু বিপজ্জনক হতে পারে।" ফাইল ছবি।
*তবে ইঁদুরের ওপরে ১০০ শতাংশ সফল হলেও এই ভাইরাস মানুষের শরীরে কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের বিশেষজ্ঞ ফ্রাঙ্কোইস ব্যালোক্স জানান, “এই গবেষণাটি কার্যকর নয় ঠিকই, কিন্তু বিপজ্জনক হতে পারে।” ফাইল ছবি।
*'এই উন্মাদনা খুব দেরি হওয়ার আগেই বন্ধ করতে হবে,' পোস্ট করেছেন ডঃ গেনাদি গ্লিনস্কি, এক অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক৷ ফাইল ছবি। 
*’এই উন্মাদনা খুব দেরি হওয়ার আগেই বন্ধ করতে হবে,’ পোস্ট করেছেন ডঃ গেনাদি গ্লিনস্কি, এক অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক৷ ফাইল ছবি।
*এই গবেষণাটি উহানের গবেষণা থেকে আলাদা, যেটি কোভিড-১৯ কোথা থেকে এসেছে সে সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার সঙ্গে যুক্ত ছিল। COVID-19-র উৎপত্তি এখনও জানা যায়নি। ইতিমধ্যেই চিনে নতুন গবেষণায় ভাইরাস নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ফাইল ছবি।
*এই গবেষণাটি উহানের গবেষণা থেকে আলাদা, যেটি কোভিড-১৯ কোথা থেকে এসেছে সে সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণার সঙ্গে যুক্ত ছিল। COVID-19-র উৎপত্তি এখনও জানা যায়নি। ইতিমধ্যেই চিনে নতুন গবেষণায় ভাইরাস নিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ফাইল ছবি।

করোনার পর এই ভাইরাস ছড়ানোর আশঙ্কা! কোভিডের থেকে ২০ গুণ ভয়ঙ্কর!

অনেকেই এখন বলেন, পৃথিবী করোনার আগে একরকম ছিল, করোনার পর আরেকরকম হয়েছে। কথাটা যে অমূলক নয়, তা আপনিও হয়তো এর বাক্যে স্বীকার করে নেবেন!
অনেকেই এখন বলেন, পৃথিবী করোনার আগে একরকম ছিল, করোনার পর আরেকরকম হয়েছে। কথাটা যে অমূলক নয়, তা আপনিও হয়তো এর বাক্যে স্বীকার করে নেবেন!
করোনার জেরে বহু মানুষের বড় ক্ষতি হয়েছে। অনেকেরই জীবন বদলে দিয়েছে করোনা মহামারী। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, অনেকে প্রিয়জনকে হারিয়ে অসহায় হয়েছেন।
করোনার জেরে বহু মানুষের বড় ক্ষতি হয়েছে। অনেকেরই জীবন বদলে দিয়েছে করোনা মহামারী। বহু মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন, অনেকে প্রিয়জনকে হারিয়ে অসহায় হয়েছেন।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য বলেছেন, করোনাতেই শেষ নয়। আরও ভাইরাস হানা হতে পারে পৃথিবীতে। ফলে এখনই মানবডাতির সাবধান হওয়া ছাড়া গতি নেই।
বিজ্ঞানীরা অবশ্য বলেছেন, করোনাতেই শেষ নয়। আরও ভাইরাস হানা হতে পারে পৃথিবীতে। ফলে এখনই মানবডাতির সাবধান হওয়া ছাড়া গতি নেই।
দাবোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমি ফোরামে এক জায়গায় হয়েছেন বহু রাষ্ট্রনেতা। সেখানে Disease X নিয়ে কথা উঠেছে। বলা হচ্ছে, করোনার পর এই ভাইরাস নিয়ে সব থেকে বেশি ভয়।
দাবোসে ওয়ার্ল্ড ইকোনমি ফোরামে এক জায়গায় হয়েছেন বহু রাষ্ট্রনেতা। সেখানে Disease X নিয়ে কথা উঠেছে। বলা হচ্ছে, করোনার পর এই ভাইরাস নিয়ে সব থেকে বেশি ভয়।
করোনার থেকে ২০ গুণ ভয়ঙ্কর Disease X. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড. টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস ইতিমধ্যে একটি বিশেষজ্ঞদের প্যানেল গঠন করেছেন। সেই প্যানেল ঠিক করবে, ডিজিজ এক্স হানা দিলে কীভাবে মোকাবিলা করা হবে।
করোনার থেকে ২০ গুণ ভয়ঙ্কর Disease X. বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান ড. টেড্রোস আধানম ঘেব্রেইসাস ইতিমধ্যে একটি বিশেষজ্ঞদের প্যানেল গঠন করেছেন। সেই প্যানেল ঠিক করবে, ডিজিজ এক্স হানা দিলে কীভাবে মোকাবিলা করা হবে।
ওষুধ ও ভ্যাকসিনের উপর সব থেকে বেশি জোর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে এখনই এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ার কোনও অস্ত্র নেই কারও হাতে।
ওষুধ ও ভ্যাকসিনের উপর সব থেকে বেশি জোর দিচ্ছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তবে এখনই এই ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়ার কোনও অস্ত্র নেই কারও হাতে।
পশ্চিম আফ্রিকায় ২০১৪-য় ইবোলা মহামারীর পরে ডিজিজ X এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে, WHO করোনাভাইরাস, ক্রিমিয়ান-কঙ্গো হেমোরেজিক ফিভার, ইবোলা ভাইরাস ডিজিজ এবং মারবার্গ ভাইরাস ডিজিজ, লাসা ফিভার, মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম (MERS) এবং SARS, নিপাহ, হেনিপাভাইরাল ডিজিজ, রিফ্ট ভ্যালি ফিভার, জিকার মতো ভাইরাসজনিত রোগের ঘোষণা করেছিল।
পশ্চিম আফ্রিকায় ২০১৪-য় ইবোলা মহামারীর পরে ডিজিজ X এর প্রস্তুতি শুরু হয়েছিল। পরবর্তীকালে, WHO করোনাভাইরাস, ক্রিমিয়ান-কঙ্গো হেমোরেজিক ফিভার, ইবোলা ভাইরাস ডিজিজ এবং মারবার্গ ভাইরাস ডিজিজ, লাসা ফিভার, মিডল ইস্ট রেসপিরেটরি সিন্ড্রোম (MERS) এবং SARS, নিপাহ, হেনিপাভাইরাল ডিজিজ, রিফ্ট ভ্যালি ফিভার, জিকার মতো ভাইরাসজনিত রোগের ঘোষণা করেছিল।

Coronavirus News: ফের করোনার চোখ রাঙানি! আগে থেকেই জেনে নিন কী খাবার খেলে বাঁচা ‌যাবে এই রোগ থেকে

জলপাইগুড়ি: সালটা ২০২০। দুঃস্বপ্নের একটি বছর। করোনা মহামারীর কবলে পড়েছিল গোটা দুনিয়া। প্রায় ৪ বছর পর ওলট পালট হয়ে যাওয়া জীবনযাপন যেই খানিক স্থিতিশীল হয়েছে। তবে ফের মাথা চারা দিয়ে পুনরায় ফিরে আসছে সেই করোনা। সম্প্রতি কোভিড জেএন.১ কে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা করোনার ধরন হিসেবে চিহ্নিত করেছে। তাদের মতে, এটি ইমিউন সিস্টেম ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে আরও সংক্রামক হতে পারে। তাই এবার আগেভাগেই করোনা থেকে বাঁচতে প্রস্তুতি নিতে হবে। কিন্তু কিভাবে? পরামর্শ দিলেন পুষ্টি বিশেষজ্ঞ উত্তরা সাহা।

বিশেষজ্ঞের কথায়, কোভিডের হাত থেকে রক্ষা পেতে আমাদের ভেতর থেকে স্ট্রং হতে হবে। অর্থাৎ বাড়াতে হবে শারীরিক ইমিউনিটি পাওয়ার। তাই প্রোটিন, ভিটামিন, মিনারেল, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার এবং যথেচ্ছ পরিমাণের ফ্লুইড সমৃদ্ধ ব্যালেন্স ডায়েট মেনে চলা অত্যন্ত জরুরি। করোনায় আক্রান্ত হলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে সঙ্গে স্বাদও চলে যায়। সহজেই যাতে করোনা থাবা বসাতে না পারে তাই ফ্রিজার ফুড অর্থাৎ প্রসেসড খাবার ব্যতিরেকে বাড়ির বানানো হালকা টাটকা খাবার ও সব ধরনের ফল এবং সবজি প্রতিদিনের ডায়েট এর তালিকায় রেখে শরীরের ইমিউনিটি বাড়ানোর পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞ।

আরও পড়ুন5 Superfood for Anemia: আর নেই চিন্তা, এই পাঁচ খাবারেই শরীরে রক্ত থাকবে ভরপুর, ধারে কাছে ঘেঁষবে না রক্তশূন্যতা

রোজ ৫টি ফল, পরিমিত সবজি খাওয়ায়ার পাশাপাশি যতটা সম্ভব ফ্রিজে রাখা খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকার পরামর্শই দেন তিনি। শীত কালে বাজারে নানা সবজি মেলে। এর মধ্যে সবুজ সবজি যেমন ব্রোকলি, বাঁধাকপি, মটরশুঁটি ইত্যাদি, এছাড়াও মরশুমি রঙিন সবজি যেমন গাজর, বিট ইত্যাদি সহ সমস্ত সবজি ও সবধরনের ফল খাওয়া জরুরি।

তবে অবশ্যই আপনি যদি কোনও রোগে আক্রান্ত থাকেন তা হলে সেসব মেনেই সবজি খেতে হবে। তা হলেই আপনি হবেন ভেতর থেকে মজবুত। এর পাশাপাশি বাহ্যিক ভাবেও নিজেকে রক্ষা করতে ভীড় সামলে যাতায়াত করা, দূরত্ব বজায় রেখে চলা, মাস্ক-স্যানিটাইজার ব্যবহার করা অত্যন্ত জরুরী।

সুরজিৎ দে