প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Health Tips: দিনে কটা আমন্ড খান? দু-একটা বেশিতে হিতে-বিপরীত! শরীরে ক্ষতি, হুড়মুড়িয়ে বাড়বে ওজন

*ওজন কমানোর জন্য বা কোলেস্টেরলকে বশে রাখার জন্য রোজ সকালে ৫-৬টা ভেজানো আমন্ড খেয়ে থাকেন অনেকেই। ভেজানো আমন্ডের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই রয়েছে।
*ওজন কমানোর জন্য বা কোলেস্টেরলকে বশে রাখার জন্য রোজ সকালে ৫-৬টা ভেজানো আমন্ড খেয়ে থাকেন অনেকেই। ভেজানো আমন্ডের মতো স্বাস্থ্যকর খাবার খুব কমই রয়েছে।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, যদিও আমন্ড খাওয়া খুবই উপকারী। তবে বেশি খাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। চটজলদি উপকার পাওয়ার আশায় অনেকেই বেশি আমন্ড খেয়ে ফেলেন।
*অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, যদিও আমন্ড খাওয়া খুবই উপকারী। তবে বেশি খাওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা রয়েছে। চটজলদি উপকার পাওয়ার আশায় অনেকেই বেশি আমন্ড খেয়ে ফেলেন।
*আমন্ডের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা বেশি খেয়ে নিলে হজমের সমস্যা ডেকেও আনতে পারে। অত্যধিক পরিমাণে ফাইবার গ্রহণ করলে গ্যাস-অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে ওঠে।
*আমন্ডের মধ্যে উচ্চ পরিমাণে ফাইবার রয়েছে, যা বেশি খেয়ে নিলে হজমের সমস্যা ডেকেও আনতে পারে। অত্যধিক পরিমাণে ফাইবার গ্রহণ করলে গ্যাস-অম্বল, কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা বেড়ে ওঠে।
*আমন্ডের মধ্যে অক্সালেট রয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত অক্সালেট গ্রহণ করলে এটি কিডনিতে পাথর আকারে জমতে থাকে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে ওঠে বেশি আমন্ড খেলে।
*আমন্ডের মধ্যে অক্সালেট রয়েছে। মাত্রাতিরিক্ত অক্সালেট গ্রহণ করলে এটি কিডনিতে পাথর আকারে জমতে থাকে। কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে ওঠে বেশি আমন্ড খেলে।
*আমন্ড খেলে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যদি কারও কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে এবং সে বেশি পরিমাণে আমন্ড খায়। তাহলে তিনি বিপদে পড়তে পারেন।
*আমন্ড খেলে অ্যালার্জির সমস্যাও দেখা দিতে পারে। যদি কারও কোনও অ্যালার্জির সমস্যা থেকে থাকে এবং সে বেশি পরিমাণে আমন্ড খায়। তাহলে তিনি বিপদে পড়তে পারেন।
*যদি কোনও ব্যক্তি পরিমাণ না বুঝে আমন্ড খেতে থাকেন। অত্যধিক পরিমাণে আমন্ড খেলে দেহে ক্যালোরির পরিমাণও বাড়তে শুরু করবে। তখন ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করবে।
*যদি কোনও ব্যক্তি পরিমাণ না বুঝে আমন্ড খেতে থাকেন। অত্যধিক পরিমাণে আমন্ড খেলে দেহে ক্যালোরির পরিমাণও বাড়তে শুরু করবে। তখন ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করবে।
*আমন্ডের মধ্যে ভিটামিন-E পাওয়া যায়। কিন্তু দেহে যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভিটামিন-E প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে ডায়ারিয়া, বমি, মাথা ঘোরার মতো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।
*আমন্ডের মধ্যে ভিটামিন-E পাওয়া যায়। কিন্তু দেহে যদি প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ভিটামিন-E প্রবেশ করে সেক্ষেত্রে ডায়ারিয়া, বমি, মাথা ঘোরার মতো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে।