বাবা সিদ্দিকির খুনের পরে আতঙ্কে আছেন সলমন খান। ১২ অক্টোবর মুম্বইয়ের নীলমনগরে জিসান সিদ্দিকির অফিসের সামনে তিন আততায়ীর গুলিতে খুন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মন্ত্রী।

Baba Siddique Murder: টেলিগ্রামে এসেছিল গ্রিন সিগন্যাল, বাবা সিদ্দিকি হত্যাকাণ্ডের মোটিভ কী? পুলিশের হাতে এল বড় তথ্য

বাবা সিদ্দিকি হত্যা মামলার জট কাটেনি এখনও। কেন এনসিপি নেতাকে খুন করা হল? এর পিছনে কারা রয়েছে? সে সব তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। এর মধ্যেই সামনে এল বড় তথ্য। এই খুনের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের যোগ রয়েছে বলে জানতে পেরেছে মুম্বই পুলিশ।
বাবা সিদ্দিকি হত্যা মামলার জট কাটেনি এখনও। কেন এনসিপি নেতাকে খুন করা হল? এর পিছনে কারা রয়েছে? সে সব তদন্ত করে দেখছে পুলিশ। এর মধ্যেই সামনে এল বড় তথ্য। এই খুনের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ড ডন দাউদ ইব্রাহিমের যোগ রয়েছে বলে জানতে পেরেছে মুম্বই পুলিশ।
বাবা সিদ্দিকি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত বেশ কিছু তথ্য নিউজ 18 ইন্ডিয়া-এর হাতে এসেছে। পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে, এনসিপি নেতাকে খুনের অন্যতম প্রধান কারণ হল, সলমন খান সহ পুরো মুম্বইতে ভয়ের আবহ তৈরি করা। এর সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ড ও দাউদ ইব্রাহিমকেও বার্তা দেওয়া হয়েছে।
বাবা সিদ্দিকি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত বেশ কিছু তথ্য নিউজ 18 ইন্ডিয়া-এর হাতে এসেছে। পুলিশ প্রাথমিক তদন্তে জানতে পেরেছে, এনসিপি নেতাকে খুনের অন্যতম প্রধান কারণ হল, সলমন খান সহ পুরো মুম্বইতে ভয়ের আবহ তৈরি করা। এর সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ড ও দাউদ ইব্রাহিমকেও বার্তা দেওয়া হয়েছে।
মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, এই খুনের সঙ্গে দাউদের যোগসূত্র রয়েছে, যা নিয়ে তদন্ত চলছে। আততায়ীরা গত ২৮ দিনে পাঁচ বার বাবা সিদ্দিকির বাড়ি এবং অফিসে হানা দিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেইকি চালাত তারা। প্রাক্তন বিধায়কের গতিবিধির উপর কড়া নজর রেখেছিল খুনীরা। এরপরই বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার জন্য দশেরার দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়।
মুম্বই পুলিশ জানিয়েছে, এই খুনের সঙ্গে দাউদের যোগসূত্র রয়েছে, যা নিয়ে তদন্ত চলছে। আততায়ীরা গত ২৮ দিনে পাঁচ বার বাবা সিদ্দিকির বাড়ি এবং অফিসে হানা দিয়েছিল। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রেইকি চালাত তারা। প্রাক্তন বিধায়কের গতিবিধির উপর কড়া নজর রেখেছিল খুনীরা। এরপরই বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার জন্য দশেরার দিনটিকে বেছে নেওয়া হয়।
ঘটনার সময় জিশান আখতার মুম্বইয়ের ছিলেন না। তিনি মুম্বইয়ের বাইরে থেকেই পুরো অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তদন্তে এমনটাই জানতে পেরেছে মুম্বই পুলিশ। শ্যুটারদের নিয়ে এসেছিলেন শুভমের ভাই প্রবীণ। আর তাঁদের টাকা দিয়েছিলেন শুভম। বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার অস্ত্র এসেছে পঞ্জাব থেকে। পুলিশ একটি নাইন এমএমের বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে।পুলিশের সন্দেহ, পাকিস্তান বা নেপাল থেকে এই অস্ত্র পঞ্জাবে ঢোকে। ঘটনাস্থল থেলে ধৃত ২ আততায়ীর কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাতে বেশ কিছু নম্বর ডায়ালে রয়েছে কিন্তু সেগুলো সেভ করা ছিল না। এই নম্বরগুলো কার তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
ঘটনার সময় জিশান আখতার মুম্বইয়ের ছিলেন না। তিনি মুম্বইয়ের বাইরে থেকেই পুরো অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তদন্তে এমনটাই জানতে পেরেছে মুম্বই পুলিশ। শ্যুটারদের নিয়ে এসেছিলেন শুভমের ভাই প্রবীণ। আর তাঁদের টাকা দিয়েছিলেন শুভম। বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার অস্ত্র এসেছে পঞ্জাব থেকে। পুলিশ একটি নাইন এমএমের বিদেশি পিস্তল উদ্ধার করেছে।
পুলিশের সন্দেহ, পাকিস্তান বা নেপাল থেকে এই অস্ত্র পঞ্জাবে ঢোকে। ঘটনাস্থল থেলে ধৃত ২ আততায়ীর কাছ থেকে দুটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে পুলিশ। তাতে বেশ কিছু নম্বর ডায়ালে রয়েছে কিন্তু সেগুলো সেভ করা ছিল না। এই নম্বরগুলো কার তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের কাছ থেকে টেলিগ্রাম এবং স্ন্যাপচ্যাটে বাবা সিদ্দিকির খুনি শিবকুমার গৌতমের কাছে অর্ডার এসেছিল। শিবকুমারকেই সমস্ত তথ্য বিষ্ণোই গ্যাং দিত। তিনি অন্য শ্যুটারদের তা জানাতেন। খুনের পরিকল্পনার সময়েই কাকে, কেন খুন করা হবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল সব শ্যুটারদের। বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার পর শিবকুমারকে উজ্জয়নীর ওমকারেশ্বরে গিয়ে গ্যাংয়ের এক সদস্যের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।
পুলিশ জানিয়েছে, লরেন্স বিষ্ণোইয়ের গ্যাংয়ের কাছ থেকে টেলিগ্রাম এবং স্ন্যাপচ্যাটে বাবা সিদ্দিকির খুনি শিবকুমার গৌতমের কাছে অর্ডার এসেছিল। শিবকুমারকেই সমস্ত তথ্য বিষ্ণোই গ্যাং দিত। তিনি অন্য শ্যুটারদের তা জানাতেন। খুনের পরিকল্পনার সময়েই কাকে, কেন খুন করা হবে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল সব শ্যুটারদের। বাবা সিদ্দিকিকে হত্যার পর শিবকুমারকে উজ্জয়নীর ওমকারেশ্বরে গিয়ে গ্যাংয়ের এক সদস্যের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ।
সূত্র মারফত পাওয়া খবর অনুযায়ী, পঞ্জাবের পাতিয়ালা জেলে গুরমেলের সঙ্গে দেখা করেছিলেন জিশান আখতার। জিশানই গুরমেলকে লরেন্স গ্যাংয়ে ঢোকায়। তবে আততায়ীরা কেন খুনের জন্য দশেরার দিনকে বেছে নিল, তা নিয়ে বিস্মিত পুলিশ। কারণ ওই দিন শহরের প্রতিটা কোণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা ব্যবস্থার ফাঁক গলে মাছিও যেতে পারে না। বাবা সিদ্দিকির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন ২ জন নিরাপত্তাকর্মী। ঘটনার ঠিক আগেই তাঁদের শিফট চেঞ্জ হয়েছিল। তবে হামলার সময় বাবা সিদ্দিকির সঙ্গে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা কেন গুলি চালালেন না, তাও তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
সূত্র মারফত পাওয়া খবর অনুযায়ী, পঞ্জাবের পাতিয়ালা জেলে গুরমেলের সঙ্গে দেখা করেছিলেন জিশান আখতার। জিশানই গুরমেলকে লরেন্স গ্যাংয়ে ঢোকায়। তবে আততায়ীরা কেন খুনের জন্য দশেরার দিনকে বেছে নিল, তা নিয়ে বিস্মিত পুলিশ। কারণ ওই দিন শহরের প্রতিটা কোণে পুলিশ মোতায়েন করা হয়। নিরাপত্তা ব্যবস্থার ফাঁক গলে মাছিও যেতে পারে না। বাবা সিদ্দিকির নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিলেন ২ জন নিরাপত্তাকর্মী। ঘটনার ঠিক আগেই তাঁদের শিফট চেঞ্জ হয়েছিল। তবে হামলার সময় বাবা সিদ্দিকির সঙ্গে থাকা নিরাপত্তাকর্মীরা কেন গুলি চালালেন না, তাও তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।