এরপর গত ২১ সেপ্টেম্বর মহালক্ষ্মীর মা এবং দিদি তাঁর ব্যালিকাভালের বাড়ির রেফ্রিজারেটর থেকে দেহ উদ্ধার করেছেন। মহালক্ষ্মীর দেহের টুকরো টুকরো অংশ ফ্রিজে রাখা ছিল। তার মধ্যে ছিল পোকামাকড়ও। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, মহালক্ষ্মীর দেহের ৫৯ টুকরো করেছিল অভিযুক্ত। মহালক্ষ্মীকে খুনের আগে তাঁকে বিষ দেওয়া হয়েছিল কি না, সেটা জানার জন্য টক্সিকোলজি টেস্ট করাতে তাঁর অন্ত্রের নমুনা পাঠানো হয়েছিল।

Bengaluru Murder Case: মহালক্ষ্মী হত্যাকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর মোড় ! অভিযুক্তের ঝুলন্ত দেহ মিলল ওড়িশায়, সুইসাইড নোট থেকে সামনে এল হাড়হিম করা সত্য

বেঙ্গালুরু হত্যাকাণ্ডে এক নয়া মোড়! আসলে মহালক্ষ্মীকে খুন করে নৃশংস ভাবে তাঁর দেহ ৫৯টি টুকরো করার অভিযোগ উঠেছিল যার বিরুদ্ধে, সেই অভিযুক্ত ওড়িশায় আত্মহত্যা করেছে। সেখানে গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে ওই সন্দেহভাজনের দেহ। বলা হচ্ছে, গাছ থেকে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়েছে ওই ব্যক্তি। এমনকী তার কাছ থেকে একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছে। আর তাতে খুনের অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে সে।
বেঙ্গালুরু হত্যাকাণ্ডে এক নয়া মোড়! আসলে মহালক্ষ্মীকে খুন করে নৃশংস ভাবে তাঁর দেহ ৫৯টি টুকরো করার অভিযোগ উঠেছিল যার বিরুদ্ধে, সেই অভিযুক্ত ওড়িশায় আত্মহত্যা করেছে। সেখানে গাছ থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয়েছে ওই সন্দেহভাজনের দেহ। বলা হচ্ছে, গাছ থেকে ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়েছে ওই ব্যক্তি। এমনকী তার কাছ থেকে একটি সুইসাইড নোটও পাওয়া গিয়েছে। আর তাতে খুনের অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছে সে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওড়িশার ভদ্রক জেলার ধুসুরি থানার অন্তর্গত এক গ্রামে ৩০ বছর বয়সী অভিযুক্ত মুক্তিরঞ্জন রায়ের দেহ পাওয়া গিয়েছে। শোনা যাচ্ছিল যে, অভিযুক্ত খুনি মুক্তিরঞ্জন রায় পলাতক ছিল। তার খোঁজে ওই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল বেঙ্গালুরু পুলিশ। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, অভিযুক্ত রঞ্জন মঙ্গলবার নিজের গ্রামে গিয়েছিল। কিন্তু পরে সে নিজের বাড়ি ছাড়ে এবং গ্রামের বাইরে তার দেহ মেলে।
পুলিশ সূত্রে খবর, ওড়িশার ভদ্রক জেলার ধুসুরি থানার অন্তর্গত এক গ্রামে ৩০ বছর বয়সী অভিযুক্ত মুক্তিরঞ্জন রায়ের দেহ পাওয়া গিয়েছে। শোনা যাচ্ছিল যে, অভিযুক্ত খুনি মুক্তিরঞ্জন রায় পলাতক ছিল। তার খোঁজে ওই এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছিল বেঙ্গালুরু পুলিশ। প্রাথমিক তথ্য অনুযায়ী, অভিযুক্ত রঞ্জন মঙ্গলবার নিজের গ্রামে গিয়েছিল। কিন্তু পরে সে নিজের বাড়ি ছাড়ে এবং গ্রামের বাইরে তার দেহ মেলে।
আগে News18-এর খবরে জানানো হয়েছে যে, বেঙ্গালুরু পুলিশের মতে, ২৯ বছর বয়সী মহালক্ষ্মীর খুনে মূল অভিযুক্ত রঞ্জন রায়ই। মহালক্ষ্মী পেশায় একজন সেলসপার্সন ছিলেন। পুলিশ সূত্রের মতে, একসঙ্গে কাজ করতেন অভিযুক্ত আর মহালক্ষ্মী। কিন্তু অন্য একজনের সঙ্গে মহালক্ষ্মীর সম্পর্ক কিছুতেই মানতে পারেনি মুক্তিরঞ্জন রায়। যদিও কার সঙ্গে মহালক্ষ্মীর সম্পর্ক ছিল, সেটা প্রকাশ্যে আনেনি ওই সূত্রটি। গত ১ সেপ্টেম্বর শেষবার কাজে গিয়েছিলেন মহালক্ষ্মী। তাঁর পরিবারের দাবি, গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর মোবাইল ফোনটি বন্ধ ছিল।
আগে News18-এর খবরে জানানো হয়েছে যে, বেঙ্গালুরু পুলিশের মতে, ২৯ বছর বয়সী মহালক্ষ্মীর খুনে মূল অভিযুক্ত রঞ্জন রায়ই। মহালক্ষ্মী পেশায় একজন সেলসপার্সন ছিলেন। পুলিশ সূত্রের মতে, একসঙ্গে কাজ করতেন অভিযুক্ত আর মহালক্ষ্মী। কিন্তু অন্য একজনের সঙ্গে মহালক্ষ্মীর সম্পর্ক কিছুতেই মানতে পারেনি মুক্তিরঞ্জন রায়। যদিও কার সঙ্গে মহালক্ষ্মীর সম্পর্ক ছিল, সেটা প্রকাশ্যে আনেনি ওই সূত্রটি। গত ১ সেপ্টেম্বর শেষবার কাজে গিয়েছিলেন মহালক্ষ্মী। তাঁর পরিবারের দাবি, গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে তাঁর মোবাইল ফোনটি বন্ধ ছিল।
এরপর গত ২১ সেপ্টেম্বর মহালক্ষ্মীর মা এবং দিদি তাঁর ব্যালিকাভালের বাড়ির রেফ্রিজারেটর থেকে দেহ উদ্ধার করেছেন। মহালক্ষ্মীর দেহের টুকরো টুকরো অংশ ফ্রিজে রাখা ছিল। তার মধ্যে ছিল পোকামাকড়ও। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, মহালক্ষ্মীর দেহের ৫৯ টুকরো করেছিল অভিযুক্ত। মহালক্ষ্মীকে খুনের আগে তাঁকে বিষ দেওয়া হয়েছিল কি না, সেটা জানার জন্য টক্সিকোলজি টেস্ট করাতে তাঁর অন্ত্রের নমুনা পাঠানো হয়েছিল।
এরপর গত ২১ সেপ্টেম্বর মহালক্ষ্মীর মা এবং দিদি তাঁর ব্যালিকাভালের বাড়ির রেফ্রিজারেটর থেকে দেহ উদ্ধার করেছেন। মহালক্ষ্মীর দেহের টুকরো টুকরো অংশ ফ্রিজে রাখা ছিল। তার মধ্যে ছিল পোকামাকড়ও। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, মহালক্ষ্মীর দেহের ৫৯ টুকরো করেছিল অভিযুক্ত। মহালক্ষ্মীকে খুনের আগে তাঁকে বিষ দেওয়া হয়েছিল কি না, সেটা জানার জন্য টক্সিকোলজি টেস্ট করাতে তাঁর অন্ত্রের নমুনা পাঠানো হয়েছিল।
এমনকী,রেফ্রিজারেটরে পাওয়া আঙুলের ছাপও খতিয়ে দেখছে ফরেন্সিক দল।প্রায় ৯ মাস ধরে স্বামী হেমন্ত দাসের সঙ্গে থাকতেন না মহালক্ষ্মী। আলাদা হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের একটি বছর চারেকের কন্যাসন্তানও রয়েছে। মহালক্ষ্মীর স্বামী পুলিশের কাছে জানিয়েছিলেন যে, অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল মহালক্ষ্মীর।
এমনকী,রেফ্রিজারেটরে পাওয়া আঙুলের ছাপও খতিয়ে দেখছে ফরেন্সিক দল। প্রায় ৯ মাস ধরে স্বামী হেমন্ত দাসের সঙ্গে থাকতেন না মহালক্ষ্মী। আলাদা হয়ে গিয়েছিলেন তাঁরা। তাঁদের একটি বছর চারেকের কন্যাসন্তানও রয়েছে। মহালক্ষ্মীর স্বামী পুলিশের কাছে জানিয়েছিলেন যে, অন্য এক ব্যক্তির সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক ছিল মহালক্ষ্মীর।