সিলিং ফ্যান, ফ্যান, রেগুলেটর, ফ্যান স্পিড, বিদ্যুৎ বিল, ইলেকট্রিক বিল, গরমকাল, ফ্যান, সিলিং ফ্যান, সিলিং ফ্যানের উপকারিতা, বিএলডিসি ফ্যান কী, বিএলডিসি ফ্যানের বিদ্যুৎ খরচ কম হয় কেন, বিদ্যুৎ খরচ কমাতে কোন ফ্যান ব্যবহার করবেন, ফ্যান কিনবেন না এসি বনাম ফ্যান, ঘর ঠান্ডা রাখতে কোন ফ্যান কিনবেন, এসি বেডশিট, এয়ার কন্ডিশনার, গরম, গরমকাল, কোন এসি কিনবেন, এসি আর ফ্যানের মধ্যে বিদ্যুৎ খরচ কোনটিতে কম, বিদ্যুৎ খরচ কমানোর ট্রিক্স, ইলেকট্রিক বিল, বিদ্যুৎ বিল, ফ্যান, ফ্যানের হাওয়া, ফ্যানের বাজার, কুলার ফ্যান, এসি, কুলার, এয়ার কন্ডিশনার, গ্রীষ্মকাল, ঘর ঠান্ডা রাখার উপায়, ঘর ঠান্ডা রাখার প্রাকৃতিক উপায়,

BLDC Fan vs Normal Fan: তড়তড়িয়ে কমে ইলেকট্রিক বিল…! ‘সাধারণ’ ফ্যান আর ‘BLDC’ ফ্যানের তফাৎ কী জানেন? এক ফ্যানেই দুর্ধর্ষ কুলিং! কেনার আগে জানা মাস্ট

প্রচণ্ড দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত হাল হলেই গত সপ্তাহ দুয়েক অনলাইনে, অফলাইনে এসি আর কুলারের পাশাপাশি ফ্যান কেনার হিড়িক পরে গিয়েছে দোকানে দোকানে ও নানা এ-কমার্স সাইটগুলিতে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই না জেনে না বুঝে ভুল জিনিস কিনে ঠকতেও হচ্ছে ক্রেতাদের।
প্রচণ্ড দাবদাহে প্রাণ ওষ্ঠাগত হাল হলেই গত সপ্তাহ দুয়েক অনলাইনে, অফলাইনে এসি আর কুলারের পাশাপাশি ফ্যান কেনার হিড়িক পরে গিয়েছে দোকানে দোকানে ও নানা এ-কমার্স সাইটগুলিতে। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই না জেনে না বুঝে ভুল জিনিস কিনে ঠকতেও হচ্ছে ক্রেতাদের।
আসলে গরমে মানুষের হাল বড়ই নাজেহাল। দাবদাহ কিছুটা কমলেও চিটচিটে ঘাম প্যাঁচপ্যাঁচে গরম এখনও আরও বহুদিন জ্বালাবে। তাই অনেকেই এখনও ভেবে পাচ্ছেন না কী ভাবে পকেট বাঁচিয়ে ভাল থাকার উপায় খুঁজে নেওয়া যায় এই গরমে।
আসলে গরমে মানুষের হাল বড়ই নাজেহাল। দাবদাহ কিছুটা কমলেও চিটচিটে ঘাম প্যাঁচপ্যাঁচে গরম এখনও আরও বহুদিন জ্বালাবে। তাই অনেকেই এখনও ভেবে পাচ্ছেন না কী ভাবে পকেট বাঁচিয়ে ভাল থাকার উপায় খুঁজে নেওয়া যায় এই গরমে।
বিদ্যুৎ খরচ কমাতে ঘরে ঘরে এসির পাশাপাশি জোরকদমে ব্যবহার করা হচ্ছে ফ্যানের। স্বাভাবিকভাবে এতে ফ্যানের ওপরে চাপ পড়ছে। কিন্তু এই গরমে কি ফ্যান থেকে নামছে গরম হাওয়া।
বিদ্যুৎ খরচ কমাতে ঘরে ঘরে এসির পাশাপাশি জোরকদমে ব্যবহার করা হচ্ছে ফ্যানের। স্বাভাবিকভাবে এতে ফ্যানের ওপরে চাপ পড়ছে। কিন্তু এই গরমে কি ফ্যান থেকে নামছে গরম হাওয়া।
কিন্তু একটু চোখ-কান খোলা রাখলেই জানতে পারবেন পকেট বাঁচিয়ে ঠান্ডা হাওয়ার আরাম পাওয়ার জন্যই বাজারে ইতিমধ্যে চলে এসেছে এক বিশেষ ফ্যান। যার নাম, বিএলডিসি ফ্যান (BLDC Fan)। এই ধরনের ফ্যান যেমন ভাল কুলিং দিতে পারে, তেমন আপনার বিদ্যুতের বিল অনেকটাই কম হবে এর ব্যবহারে।
কিন্তু একটু চোখ-কান খোলা রাখলেই জানতে পারবেন পকেট বাঁচিয়ে ঠান্ডা হাওয়ার আরাম পাওয়ার জন্যই বাজারে ইতিমধ্যে চলে এসেছে এক বিশেষ ফ্যান। যার নাম, বিএলডিসি ফ্যান (BLDC Fan)। এই ধরনের ফ্যান যেমন ভাল কুলিং দিতে পারে, তেমন আপনার বিদ্যুতের বিল অনেকটাই কম হবে এর ব্যবহারে।
সাধারণত সিলিং ফ্যান ব্রাশলেস ডিসি মোটর দিয়ে তৈরি হয়। ডিসি মোটর এবং বিএলডিসি মোটরের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। এই ধরনের উন্নত মানের সিলিং ফ্যানে থাকে স্থায়ী ম্যাগনেট যার ফলে খুব বেশি হিট এর থেকে তৈরি হয় না।
সাধারণত সিলিং ফ্যান ব্রাশলেস ডিসি মোটর দিয়ে তৈরি হয়। ডিসি মোটর এবং বিএলডিসি মোটরের মধ্যে রয়েছে বিস্তর ফারাক। এই ধরনের উন্নত মানের সিলিং ফ্যানে থাকে স্থায়ী ম্যাগনেট যার ফলে খুব বেশি হিট এর থেকে তৈরি হয় না।
অন্যদিকে সাধারণ সিলিং ফ্যানে ফ্রিকশন হওয়ার জন্য অসম্ভব পরিমাণে হিট তৈরি হয়। সেই কারণে বিএলডিসি ফ্যানের উপকারিতা সাধারণ ফ্যানের তুলনায় অনেকটাই বেশি (BLDC Fan)।
অন্যদিকে সাধারণ সিলিং ফ্যানে ফ্রিকশন হওয়ার জন্য অসম্ভব পরিমাণে হিট তৈরি হয়। সেই কারণে বিএলডিসি ফ্যানের উপকারিতা সাধারণ ফ্যানের তুলনায় অনেকটাই বেশি (BLDC Fan)।
বেশিরভাগ মানুষের ঘরেই ব্যবহার করা হয় ডিসি মোটরের ফ্যান যা গড়ে বিদ্যুৎ খরচ করে ৭০-৮০ ওয়াট। কিন্তু অবাক হয়ে যাবেন জানলে যে বিএলডিসি ফ্যান মাত্র ৩০ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
বেশিরভাগ মানুষের ঘরেই ব্যবহার করা হয় ডিসি মোটরের ফ্যান যা গড়ে বিদ্যুৎ খরচ করে ৭০-৮০ ওয়াট। কিন্তু অবাক হয়ে যাবেন জানলে যে বিএলডিসি ফ্যান মাত্র ৩০ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
যার ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই সাশ্রয় হচ্ছে। অর্থাৎ মাস শেষে আপনার বিল আসবে অনেক কম। ইলেকট্রিক বিল দেখলে সত্যিই চমকে যাবেন। বিএলডিসি ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বছরে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় করতে পারবেন সহজেই।
যার ফলে বিদ্যুৎ খরচ অনেকটাই সাশ্রয় হচ্ছে। অর্থাৎ মাস শেষে আপনার বিল আসবে অনেক কম। ইলেকট্রিক বিল দেখলে সত্যিই চমকে যাবেন। বিএলডিসি ফ্যান ব্যবহার করলে আপনি বছরে ১৫০০ থেকে ১৬০০ টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় করতে পারবেন সহজেই।
যে কোন সাধারণ ফ্যান ১ স্পিডে চালালে খরচ করে প্রায় ১৮ ওয়াট শক্তি কিন্তু বিএলডিসি ফ্যান ৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে। পাশাপাশি আপনারা যদি যে কোনও সাধারণ ফ্যান ৫ স্পিডে চালান তাহলে ৭৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে থাকে। আবার বিএলডিসি ফ্যান ৩০ ওয়াট পর্যন্ত শক্তি খরচ করে।
যে কোন সাধারণ ফ্যান ১ স্পিডে চালালে খরচ করে প্রায় ১৮ ওয়াট শক্তি কিন্তু বিএলডিসি ফ্যান ৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে। পাশাপাশি আপনারা যদি যে কোনও সাধারণ ফ্যান ৫ স্পিডে চালান তাহলে ৭৮ ওয়াট শক্তি খরচ করে থাকে। আবার বিএলডিসি ফ্যান ৩০ ওয়াট পর্যন্ত শক্তি খরচ করে।
এই গরমে প্রত্যেকের বাড়িতে একটানা ফ্যান চলে এবং মাসের শেষে বিদ্যুতের বিল সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দেয়। এই চিন্তার হাত থেকে বাঁচতে সব থেকে বড় বিকল্প হল বাজারে নতুন চমক এই বিএলডিসি ফ্যান।
এই গরমে প্রত্যেকের বাড়িতে একটানা ফ্যান চলে এবং মাসের শেষে বিদ্যুতের বিল সবার কপালে চিন্তার ভাঁজ ফেলে দেয়। এই চিন্তার হাত থেকে বাঁচতে সব থেকে বড় বিকল্প হল বাজারে নতুন চমক এই বিএলডিসি ফ্যান।
শুধুমাত্র এতে বিদ্যুৎ খরচই কম হয় না, পাশাপাশি বিএলডিসি ফ্যানে আওয়াজও কম হয়। যে কোনও সাধারণ ফ্যানে এর থেকে অনেক বেশি আওয়াজ হয়। যেহেতু বিএলডিসি ফ্যানে ব্রাশলেস প্রযুক্তি থাকে তাই আবার যেমন কম হয় তেমনি কুলিং করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
শুধুমাত্র এতে বিদ্যুৎ খরচই কম হয় না, পাশাপাশি বিএলডিসি ফ্যানে আওয়াজও কম হয়। যে কোনও সাধারণ ফ্যানে এর থেকে অনেক বেশি আওয়াজ হয়। যেহেতু বিএলডিসি ফ্যানে ব্রাশলেস প্রযুক্তি থাকে তাই আবার যেমন কম হয় তেমনি কুলিং করার ক্ষমতা অনেক বেশি।
গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে, সাধারণ ফ্যানে বছরে ১.৬ টন কার্বন তৈরি হয়। অন্যদিকেদ, বিএলডিসি ফ্যান ৬০ শতাংশ কার্বন এমিশন কমিয়ে দেয়। বিদ্যুতের খরচ বাঁচানোর জন্য এবং ঘর ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল রাখতে অনেকেই বর্তমানে বিএলডিসি ফ্যানের দিকে ঝুঁকছেন।
গবেষণার মাধ্যমে জানা যায় যে, সাধারণ ফ্যানে বছরে ১.৬ টন কার্বন তৈরি হয়। অন্যদিকেদ, বিএলডিসি ফ্যান ৬০ শতাংশ কার্বন এমিশন কমিয়ে দেয়। বিদ্যুতের খরচ বাঁচানোর জন্য এবং ঘর ঠান্ডা ঠান্ডা কুল কুল রাখতে অনেকেই বর্তমানে বিএলডিসি ফ্যানের দিকে ঝুঁকছেন।
জেনে রাখা ভাল যে এই বিএলডিসি ফ্যানে আপনারা পেয়ে যাবেন উন্নত মানের বহু প্রযুক্তি যেমন, পাওয়ার সেভিং মোড যা অন করে বিদ্যুৎ খরচ কমানো যায়, পাশাপাশি রিমোট কন্ট্রোলের সুবিধাও থাকে এই ধরণের ফ্যানগুলিতে। আর দামও নাগালের মধ্যেই।
জেনে রাখা ভাল যে এই বিএলডিসি ফ্যানে আপনারা পেয়ে যাবেন উন্নত মানের বহু প্রযুক্তি যেমন, পাওয়ার সেভিং মোড যা অন করে বিদ্যুৎ খরচ কমানো যায়, পাশাপাশি রিমোট কন্ট্রোলের সুবিধাও থাকে এই ধরণের ফ্যানগুলিতে। আর দামও নাগালের মধ্যেই।