প্রেম চাপা ছিল না...তবু কেন বিয়ে করলেন না অমিতাভ-রেখা? ছিল এই বড় কারণ!

Bollywood Gossip Amitabh Rekha: প্রেম চাপা ছিল না…তবু কেন বিয়ে করলেন না অমিতাভ-রেখা? ছিল এই বড় কারণ!

বলিউডের অন্দরে অন্যতম চর্চিত জুটি অমিতাভ-রেখা। পর্দায় একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের নিয়ে চর্চাও কম নেই।
বলিউডের অন্দরে অন্যতম চর্চিত জুটি অমিতাভ-রেখা। পর্দায় একের পর এক হিট ছবি উপহার দিয়েছেন তাঁরা। তাঁদের নিয়ে চর্চাও কম নেই।
অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চনের দাম্পত্যের মাঝে বারবার রেখার নাম এসেছে।
অমিতাভ বচ্চন এবং জয়া বচ্চনের দাম্পত্যের মাঝে বারবার রেখার নাম এসেছে।
অমিতাভ এবং রেখা ৭০-এর দশকে বেশ কয়েকবার পর্দায় অসাধারণ সাফল্য নিয়ে এসেছিলেন। সেই সময়কার বিখ্যাত সব ছবি নমক হারাম (১৯৭৩), দো আন জানে (১৯৭৬), খুন পসিনা (১৯৭৭), মুকদ্দার কা সিকন্দর (১৯৭৮), মিস্টার নটবরলাল (১৯৭৯) এবং সুহাগ (১৯৭৯) বক্স অফিসে দারুন সাফল্য নিয়ে আসে এবং এই জুটিকে দর্শকদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে নিয়ে যায়।
অমিতাভ এবং রেখা ৭০-এর দশকে বেশ কয়েকবার পর্দায় অসাধারণ সাফল্য নিয়ে এসেছিলেন। সেই সময়কার বিখ্যাত সব ছবি নমক হারাম (১৯৭৩), দো আন জানে (১৯৭৬), খুন পসিনা (১৯৭৭), মুকদ্দার কা সিকন্দর (১৯৭৮), মিস্টার নটবরলাল (১৯৭৯) এবং সুহাগ (১৯৭৯) বক্স অফিসে দারুন সাফল্য নিয়ে আসে এবং এই জুটিকে দর্শকদের পছন্দের তালিকায় শীর্ষে নিয়ে যায়।

 

অমিতাভ বচ্চন ও রেখা। এই দুটো নাম একসঙ্গে বলা মানেই যেন উপচে পড়া প্রেম। তাঁদের সম্পর্কের কথা, প্রেমের কথা গোটা দেশ জানে। অথচ, তাঁরা কেউ কারও জীবনসঙ্গী নন। শুধুই একই কাজের জায়গায় দুই অভিনেতা। তবে অমিতাভ রেখার প্রেম অমিতাভের স্ত্রী জয়া ভাদুড়িরও অজানা ছিল না।
অমিতাভ বচ্চন ও রেখা। এই দুটো নাম একসঙ্গে বলা মানেই যেন উপচে পড়া প্রেম। তাঁদের সম্পর্কের কথা, প্রেমের কথা গোটা দেশ জানে। অথচ, তাঁরা কেউ কারও জীবনসঙ্গী নন। শুধুই একই কাজের জায়গায় দুই অভিনেতা। তবে অমিতাভ রেখার প্রেম অমিতাভের স্ত্রী জয়া ভাদুড়িরও অজানা ছিল না।
যদিও কখনওই প্রকাশ্যে এ নিয়ে কথা বলেননি জয়া। তবে মনে মনে যে এই সম্পর্কে তাঁর মনে আঘাত পৌঁছত, তা বেশ স্পষ্টই ছিল রেখার কাছে। হাতে নাতে প্রমাণও পেয়েছিলেন তিনি। অথচ জয়া বচ্চনই একটা সময় বলেছিলেন তিনি কোনও গুজবেই কান দেন না।
যদিও কখনওই প্রকাশ্যে এ নিয়ে কথা বলেননি জয়া। তবে মনে মনে যে এই সম্পর্কে তাঁর মনে আঘাত পৌঁছত, তা বেশ স্পষ্টই ছিল রেখার কাছে। হাতে নাতে প্রমাণও পেয়েছিলেন তিনি। অথচ জয়া বচ্চনই একটা সময় বলেছিলেন তিনি কোনও গুজবেই কান দেন না।
শোনা যায়, ওই ছবির শুট চলাকালীন একদিন জয়া আসেন অমিতাভের সঙ্গে দেখা করতে। তখনই অন্তরঙ্গ মুহূর্তে রেখার সঙ্গে স্বামীকে দেখে ফেলেন জয়া। শোনা যায়, তারপর তিনি নিজেকে আর সামলাতে পারেননি। কষিয়ে এক থাপ্পড় মেরে দেন।
শোনা যায়, ওই ছবির শুট চলাকালীন একদিন জয়া আসেন অমিতাভের সঙ্গে দেখা করতে। তখনই অন্তরঙ্গ মুহূর্তে রেখার সঙ্গে স্বামীকে দেখে ফেলেন জয়া। শোনা যায়, তারপর তিনি নিজেকে আর সামলাতে পারেননি। কষিয়ে এক থাপ্পড় মেরে দেন।
পরেরবার অমিতাভ এবং রেখা একসঙ্গে কাজ করেছিলেন যশ চোপড়ার সিলসিলায়। যা ছিল মুক্কাদার কা সিকান্দর-এর বছর তিনেক পর।
পরেরবার অমিতাভ এবং রেখা একসঙ্গে কাজ করেছিলেন যশ চোপড়ার সিলসিলায়। যা ছিল মুক্কাদার কা সিকান্দর-এর বছর তিনেক পর।
অমিতাভের প্রতি তাঁর ভালবাসার কথা কখনও লুকিয়ে রাখেননি রেখা। বরং, বারবার বলেছেন তিনি ভালবেসেছেন। কোনও স্বার্থ ছাড়া, কোনও কিছু পাওয়ার আশা ছাড়াই পাগলের মতো ভালবেসেছেন। তবে বিয়ে বা কোনওকিছুর পাওয়ার আশায় এই সম্পর্কে জড়াননি তিনি।
অমিতাভের প্রতি তাঁর ভালবাসার কথা কখনও লুকিয়ে রাখেননি রেখা। বরং, বারবার বলেছেন তিনি ভালবেসেছেন। কোনও স্বার্থ ছাড়া, কোনও কিছু পাওয়ার আশা ছাড়াই পাগলের মতো ভালবেসেছেন। তবে বিয়ে বা কোনওকিছুর পাওয়ার আশায় এই সম্পর্কে জড়াননি তিনি।
একাধিকবার সিঁথিতে সিঁদুর পরতে দেখা গেছে রেখাকে৷ স্বামী নেই, তবুও কেনও সিঁদুর পরেন? এই প্রশ্নও বহুবার উঠেছে৷ অভিনেত্রীও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কাউকে একবার ভালবাসলে, তা সহজে মিলিয়ে যায় না৷ এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে নারাজ তিনি৷
একাধিকবার সিঁথিতে সিঁদুর পরতে দেখা গেছে রেখাকে৷ স্বামী নেই, তবুও কেনও সিঁদুর পরেন? এই প্রশ্নও বহুবার উঠেছে৷ অভিনেত্রীও সাক্ষাৎকারে বলেছেন, কাউকে একবার ভালবাসলে, তা সহজে মিলিয়ে যায় না৷ এর চেয়ে বেশি কিছু বলতে নারাজ তিনি৷
তাদের প্রেমের গল্প দো আনজানে (1976) ছবির সেটে শুরু হয়েছিল, যখন অমিতাভ একজন বিবাহিত পুরুষ ছিলেন। তাদের গোপন সম্পর্কের প্রথম দিনগুলিতে, দম্পতি রেখার বন্ধুর একটি বাংলোতে দেখা করতেন।
তাদের প্রেমের গল্প দো আনজানে (1976) ছবির সেটে শুরু হয়েছিল, যখন অমিতাভ একজন বিবাহিত পুরুষ ছিলেন। তাদের গোপন সম্পর্কের প্রথম দিনগুলিতে, দম্পতি রেখার বন্ধুর একটি বাংলোতে দেখা করতেন।

 

অমিতাভ বচ্চন এবং রেখা একসঙ্গে অনেকগুলি ছবি করেছেন কিন্তু তাঁদের প্রথম ছবি ছিল 'দো আনজানে'। এই ছবির সেটেই শুরু প্রেম!
প্রসঙ্গত, অমিতাভ বচ্চন এবং রেখা একসঙ্গে অনেকগুলি ছবি করেছেন কিন্তু তাঁদের প্রথম ছবি ছিল ‘দো আনজানে’। এই ছবির সেটেই শুরু প্রেম!
জয়া বচ্চন রেখাকে বাড়িতে ডিনারের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন এবং তাঁকে অকপটে বলেছিলেন যে যাই ঘটুক না কেন তিনি তাঁর স্বামীকে কখনই ছেড়ে যাবেন না। একইভাবে, জয়া তার প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন শেষ অবধি। রেখা অবশেষে বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি হয় মিসেস বচ্চন হতে চান নয়তো অবিবাহিত থাকতে চান!
জয়া বচ্চন রেখাকে বাড়িতে ডিনারের জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন এবং তাঁকে অকপটে বলেছিলেন যে যাই ঘটুক না কেন তিনি তাঁর স্বামীকে কখনই ছেড়ে যাবেন না। একইভাবে, জয়া তার প্রতিশ্রুতি রেখেছিলেন শেষ অবধি। রেখা অবশেষে বুঝতে পেরেছিলেন যে তিনি হয় মিসেস বচ্চন হতে চান নয়তো অবিবাহিত থাকতে চান!
অমিতাভ প্রাচীন পন্থী, এমনই জানান তাঁর সহকর্মীরা। পরিবারের ঐতিহ্য এবং ভাবমূর্তি রক্ষার দায় ছিল তাঁর। পরিবার, তার সন্তানদের রক্ষা করার জন্য কোনও দিন প্রকাশ্যে রেখার সঙ্গে সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি তিনি। বিয়ের কথাও ভাবেননি তাই।
অমিতাভ প্রাচীন পন্থী, এমনই জানান তাঁর সহকর্মীরা। পরিবারের ঐতিহ্য এবং ভাবমূর্তি রক্ষার দায় ছিল তাঁর। পরিবার, তার সন্তানদের রক্ষা করার জন্য কোনও দিন প্রকাশ্যে রেখার সঙ্গে সম্পর্কের কথা স্বীকার করেননি তিনি। বিয়ের কথাও ভাবেননি তাই।
অন্যদিকে, রেখা সাহসের সাথে তার প্রতি তার ভালবাসার কথা স্বীকার করেছেন। সিলসিলা ছিল এই রহস্যময় জুটির একসঙ্গে শেষ ছবি।
অন্যদিকে, রেখা সাহসের সাথে তার প্রতি তার ভালবাসার কথা স্বীকার করেছেন। সিলসিলা ছিল এই রহস্যময় জুটির একসঙ্গে শেষ ছবি।