দিয়া মির্জা

Guess the Actress: প্রথম ছবিতেই বাজিমাত! অপরূপ সুন্দরী নায়িকার টানা দু-বছর মেলেনি কোনও সিনেমা! বিএমডব্লিউ, অডি ছাড়া চলে না, এখন কী করছেন?

ছোট থেকেই অভিনয়ের প্রতি টান। সুযোগ পেলেই স্কুলের নাটকে নাম লেখাতেন। তারপর স্কুলের চেনা মঞ্চ থেকে ফিলিপিনসের ম্যানিলা। ২০০০ সালে মাত্র ১৯-এই জিতে নিয়েছেন ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’-এর খেতাব। তিনি আর কেউ নয় দিয়া মির্জা।
ছোট থেকেই অভিনয়ের প্রতি টান। সুযোগ পেলেই স্কুলের নাটকে নাম লেখাতেন। তারপর স্কুলের চেনা মঞ্চ থেকে ফিলিপিনসের ম্যানিলা। ২০০০ সালে মাত্র ১৯-এই জিতে নিয়েছেন ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’-এর খেতাব। তিনি আর কেউ নয় দিয়া মির্জা।
১৯৮১ সালে হায়দরাবাদে দিয়ার জন্ম। কলেজে পড়ার সময় থেকেই তাই চাকরি করেছেন দিয়া। এক সংস্থার মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ পদে নিযুক্ত ছিলেন বেশ কিছু দিন। তাই দশটা-পাঁচটার চাকরির পাশাপাশি চালিয়ে গিয়েছেন মডেলিং। বিভিন্ন নামী সংস্থার মুখ হয়ে উঠেছিলেন যুবতী দিয়া। অভিনয়ের সুযোগ খুঁজে চলেছিলেন হন্যে হয়ে। এর পরেই ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’। বলিউডের দিকে এগিয়ে যান আরও এক ধাপ।
১৯৮১ সালে হায়দরাবাদে দিয়ার জন্ম। কলেজে পড়ার সময় থেকেই তাই চাকরি করেছেন দিয়া। এক সংস্থার মার্কেটিং এক্সিকিউটিভ পদে নিযুক্ত ছিলেন বেশ কিছু দিন। তাই দশটা-পাঁচটার চাকরির পাশাপাশি চালিয়ে গিয়েছেন মডেলিং। বিভিন্ন নামী সংস্থার মুখ হয়ে উঠেছিলেন যুবতী দিয়া। অভিনয়ের সুযোগ খুঁজে চলেছিলেন হন্যে হয়ে। এর পরেই ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’। বলিউডের দিকে এগিয়ে যান আরও এক ধাপ।
২০০১ সালে ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ ছবির হাত ধরে বলিউডে আত্মপ্রকাশ। বিপরীতে ছিলেন আর মাধবন। প্রশংসিত হয়েছিলেন নবাগতা নায়িকা। প্রথম ছবি বাণিজ্যিক সাফল্য না পেলেও তাই কাজের অভাব হয়নি দিয়ার। ছবি করে গিয়েছেন পর পর। যদিও সিংহভাগ ছবিই মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে।
২০০১ সালে ‘রেহনা হ্যায় তেরে দিল মে’ ছবির হাত ধরে বলিউডে আত্মপ্রকাশ। বিপরীতে ছিলেন আর মাধবন। প্রশংসিত হয়েছিলেন নবাগতা নায়িকা। প্রথম ছবি বাণিজ্যিক সাফল্য না পেলেও তাই কাজের অভাব হয়নি দিয়ার। ছবি করে গিয়েছেন পর পর। যদিও সিংহভাগ ছবিই মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে।
২০ বছরের সুদীর্ঘ কেরিয়ার। কিন্তু দিয়ার ঝুলিতে সফল ছবি সংখ্যা লক্ষ্যণীয় ভাবে কম। তালিকায় চোখ বুলিয়ে মনে রাখার মতো কোনও চরিত্র সেইভাবে নেই।
২০ বছরের সুদীর্ঘ কেরিয়ার। কিন্তু দিয়ার ঝুলিতে সফল ছবি সংখ্যা লক্ষ্যণীয় ভাবে কম। তালিকায় চোখ বুলিয়ে মনে রাখার মতো কোনও চরিত্র সেইভাবে নেই।
শ্যামবর্ণ হওয়ার কারণে বলিউডে কাজ হারানো নতুন কিছু নয়। কিন্তু দিয়ার ক্ষেত্রে উলট-পুরাণ। ‘অতিরিক্ত’ ফর্সা হওয়ায় নাকি অনেক চরিত্র হাতছাড়া হয়েছে তাঁর! অধরা থেকে গিয়েছে প্রত্যাশিত সাফল্য। টানা দু-বছর পায়নি কোনও কাজ।
শ্যামবর্ণ হওয়ার কারণে বলিউডে কাজ হারানো নতুন কিছু নয়। কিন্তু দিয়ার ক্ষেত্রে উলট-পুরাণ। ‘অতিরিক্ত’ ফর্সা হওয়ায় নাকি অনেক চরিত্র হাতছাড়া হয়েছে তাঁর! অধরা থেকে গিয়েছে প্রত্যাশিত সাফল্য। টানা দু-বছর পায়নি কোনও কাজ।
বলিউডে দু’দশক পার। তবু শাহরুখ-সলমন-আমিরদের মতো কোনও ‘খান’-এর সঙ্গে সফল ছবি নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাঁর ঝুলিতে এসেছে ‘ক্যামিও’ চরিত্র। ‘ওম শান্তি ওম’, ‘কুরবান’-এর মতো ছবিতে কয়েক মিনিট মুখ দেখানোর সুযোগ পেয়েছেন শুধু।
বলিউডে দু’দশক পার। তবু শাহরুখ-সলমন-আমিরদের মতো কোনও ‘খান’-এর সঙ্গে সফল ছবি নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই তাঁর ঝুলিতে এসেছে ‘ক্যামিও’ চরিত্র। ‘ওম শান্তি ওম’, ‘কুরবান’-এর মতো ছবিতে কয়েক মিনিট মুখ দেখানোর সুযোগ পেয়েছেন শুধু।
২০১৪ সালে বিয়ে করেছিলেন দীর্ঘ দিনের প্রেমিক, পেশায় ব্যবসায়ী সাহিল সঙ্ঘকে। পাঁচ বছরের মাথায় সেই সংসার ভাঙে। বিচ্ছেদ হয় সাহিল-দিয়ার। তবে দাম্পত্য ভাঙলেও তাঁদের বন্ধুত্ব এখনও অমলিন। ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ফের বিয়ে করেন ব্যবসায়ী বৈভব রেখিকে। ২০২১-এর মে মাসে পুত্রসন্তানের মা হন দিয়া। একরত্তির নাম রেখেছেন অভ্যান আজাদ।
২০১৪ সালে বিয়ে করেছিলেন দীর্ঘ দিনের প্রেমিক, পেশায় ব্যবসায়ী সাহিল সঙ্ঘকে। পাঁচ বছরের মাথায় সেই সংসার ভাঙে। বিচ্ছেদ হয় সাহিল-দিয়ার। তবে দাম্পত্য ভাঙলেও তাঁদের বন্ধুত্ব এখনও অমলিন। ২০২১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ফের বিয়ে করেন ব্যবসায়ী বৈভব রেখিকে। ২০২১-এর মে মাসে পুত্রসন্তানের মা হন দিয়া। একরত্তির নাম রেখেছেন অভ্যান আজাদ।