Category Archives: পূর্ব মেদিনীপুর

West Bengal Digha Weather: দিঘার আবহাওয়ায় বড় বদল! সাগর সফরের আগে জেনে নিন, চলতি মাসের শেষেই পাল্টাবে সব!

তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী। নভেম্বরের শেষেই শীতের প্রবেশ দিঘায়। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ জুড়েই শীতের আমেজ শুরু। জেলায় জেলায় তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী। নভেম্বরের শেষেই শীতের প্রবেশ দিঘায়। উত্তরবঙ্গের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ জুড়েই শীতের আমেজ শুরু। জেলায় জেলায় তাপমাত্রার পারদ নিম্নমুখী। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
সকাল থেকেই বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে শীতের আমেজ মিলছে। বেশ কিছু জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রিরীনিচে নেমেছে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
সকাল থেকেই বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়া, পূর্ব মেদিনীপুর-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাতে শীতের আমেজ মিলছে। বেশ কিছু জেলায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রিরীনিচে নেমেছে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
শুধু সকাল বেলা নয় সন্ধ্যের পরেও শীতের আমেজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘা-সহ অন্যান্য জায়গায় উপভোগ করা যাচ্ছে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
শুধু সকাল বেলা নয় সন্ধ্যের পরেও শীতের আমেজ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার দিঘা-সহ অন্যান্য জায়গায় উপভোগ করা যাচ্ছে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলা তথা রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন নগরী দিঘায় এই উইকেন্ডে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। শেষ ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় বৃষ্টি হয়নি। শেষ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি কম। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলা তথা রাজ্যের জনপ্রিয় পর্যটন নগরী দিঘায় এই উইকেন্ডে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। শেষ ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় বৃষ্টি হয়নি। শেষ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ১ ডিগ্রি কম। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
এদিন অর্থাৎ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। দিঘা সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৯ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
এদিন অর্থাৎ ২৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। দিঘা সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৯ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলার সদর শহর তমলুকেও নভেম্বরে শেষেই শীতের আমেজ রয়েছে। এদিন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকবে ২৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের তুলনায় ১ ডিগ্রি কম। তমলুক সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৬ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলার সদর শহর তমলুকেও নভেম্বরে শেষেই শীতের আমেজ রয়েছে। এদিন তাপমাত্রা সর্বোচ্চ থাকবে ২৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা স্বাভাবিকের তুলনায় ১ ডিগ্রি কম। তমলুক সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৬ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শিল্পশহর হলদিয়ার তাপমাত্রা তুলনামূলক কিছুটা বেশি। এদিনের তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে প্রায় ২ ডিগ্রি কম। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৩ শতাংশ। হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী আগামী কয়েকদিন আরও নিম্নমুখী হবে তাপমাত্রা। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার শিল্পশহর হলদিয়ার তাপমাত্রা তুলনামূলক কিছুটা বেশি। এদিনের তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে প্রায় ২ ডিগ্রি কম। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৩ শতাংশ। হাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী আগামী কয়েকদিন আরও নিম্নমুখী হবে তাপমাত্রা। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলার কাঁথি শহরেও চলতি সপ্তাহের শেষে আবহাওয়া বদলের সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন শহরের তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ২৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের তুলনায় ১ ডিগ্রি কম। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৯ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
জেলার কাঁথি শহরেও চলতি সপ্তাহের শেষে আবহাওয়া বদলের সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন শহরের তাপমাত্রা থাকবে সর্বোচ্চ ২৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৭.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের তুলনায় ১ ডিগ্রি কম। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৭৯ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
রাতের দিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমবে। এগরা শহর সংলগ্ন এলাকায় তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ কমছে। এগরা শহরের এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৮১ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
রাতের দিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কমবে। এগরা শহর সংলগ্ন এলাকায় তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ কমছে। এগরা শহরের এদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন ১৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৮১ শতাংশ। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
আবহাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিন দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা আরও নিম্নমুখী হবে। নভেম্বরের শেষ থেকেই শীতের আমেজ থাকবে জেলা জুড়ে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)
আবহাওয়া অফিসের রিপোর্ট অনুযায়ী, আগামী কয়েক দিন দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তাপমাত্রা আরও নিম্নমুখী হবে। নভেম্বরের শেষ থেকেই শীতের আমেজ থাকবে জেলা জুড়ে। (তথ্য- সৈকত শী, ছবি- প্রতীকী)

Viral Video: ফুটবলের সাইজে কদমা! থালার সাইজে বাতাসা! খাওয়া তো পরের কথা চোখে দেখেছেন?

ময়না: পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাচীনতম মেলা ময়না রাস মেলা। ময়নার রাসমেলা মানেই বিখ্যাত কদমা মিষ্টি। টেনিস বলের সাইজ থেকে ফুটবলের সাইজ পর্যন্ত কদমা মিষ্টি পাওয়া যায় ময়নার রাস মেলায়। শুধুমাত্র চিনি থেকে তৈরি হয় এই কদমা মিষ্টি। ময়নার রাস মেলায় দীর্ঘ ৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে মিষ্টির দোকান নিয়ে বসেন ভানু মোহন দাস সহ বিভিন্ন মিষ্টি দোকানদারেরা। মেলায় এক একটি মিষ্টি দোকানদার গড়ে ৩৫ থেকে ৪০ কুইন্টাল চিনির কদমা তৈরি করে থাকেন।

চিনিকে জলের সঙ্গে ফুটিয়ে তৈরি হয় চিনির গাঢ় মিশ্রণ। চিনির মিশ্রণে দেওয়া হয় মাত্র দুই চা চামচ লেবুর রস। তারপর আঁচ থেকে নামিয়ে চিনির রস একটি লম্বা পাত্রের মধ্যে ঢালা হয়। মিশ্রণটি ঠাণ্ডাহয়ে এলে একটি মণ্ডআকারে পরিণত হয়। তারপর ওই মণ্ডটি বারবার সুতোর মতো টানাটানি করে ধবধবে সাদা করা হয়। সম্পূর্ণ সাদা হয়ে গেলে। একটি পাটাতনের উপর ফেলে ৩২ টি ভাঁজ করা হয় পুরো মণ্ডটিকে। তারপর সেখান থেকেই নানা সাইজের কদমা তৈরি করা হয়। এমনকি টেনিস বলের আকৃতির মত থেকে শুরু করে কদমা ফুটবল সাইজের হয়ে থাকে।

আরও পড়ুন: বল ভেবে বোমায় হাত! ডিম-খিচুড়ি আর খাওয়া হল না! হাসপাতালে তিন শিশু

কদমা তৈরির কারিগর জানান, চিনির মিশ্রণটি গাঢ় না হলে কদমা তৈরি করা যায় না। ৪৬৩ বছরের প্রাচীণ ময়নার রাসমেলার কদমা মিষ্টি খুব জনপ্রিয়। প্রতিবছর রাসের সময় পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বিভিন্ন প্রান্তের পাশাপাশি অন্যান্য জেলার লোকজন মূলত কদমা মিষ্টির টানে ময়নার রাসমেলায় ভিড় করে। শুক্রবার থেকে শুরু হচ্ছে রাসমেলা। এখন থেকেই দোকান বাঁধার তোড়জোড় বিভিন্ন দোকানদারদের। ইতিমধ্যেই ময়নার রাস মেলায় বিভিন্ন মিষ্টি দোকানদারদের ব্যস্ততা কদমা তৈরি করতে। এক এক দোকানে চার পাঁচ জন করে দক্ষ কারিগর তৈরি করছে রাস মেলার জনপ্রিয় মিষ্টি কদমা।

আরও পড়ুন: শীতকালে ত্বকে ও চুলে সর্ষের তেল মাখুন! বিশেষজ্ঞের থেকে জানুন ব্যবহারের বিশেষ পদ্ধতি

ময়নার রাস মেলার অন্যতম আকর্ষণ থালার মত বড় বড় বাতাসা ও ফুটবলের মতো কদমা মিষ্টি। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাচীন ও বৃহত্তম রাস মেলা শুধু ময়নাবাসী নয়, জেলার অন্যান্য জায়গার পাশাপাশি পার্শ্ববর্তী পশ্চিম মেদিনীপুরের লোকেরাও সারা বছরের এইকটা দিনটার জন্য অপেক্ষা করে থাকেন। পূর্ব মেদিনীপুর জেলার প্রাচীন মেলা ময়নাগড়ের রাস মেলার প্রস্তুতি তুঙ্গে।

সৈকত শী

Digha: বদলে গেল দিঘার এই ছবি! এখন সমুদ্র শহরে পা রাখলেই চমকে যাবেন আপনিও

শীত শুরু হয়েছে। দিঘা পর্যটন কেন্দ্রে বাড়ছে ভিড়। উইকএণ্ডে সমুদ্র সৈকতে শীতের মিঠে রোদ উপভোগ করছেন পর্যটকেরা। শীত মরশুমে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিদ্র করতে তারপর প্রশাসন। দিঘাকে সিসিটিভিতে মুড়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শীত শুরু হয়েছে। দিঘা পর্যটন কেন্দে বাড়ছে ভিড়। উইকএণ্ডে সমুদ্র সৈকতে শীতের মিঠে রোদ উপভোগ করছেন পর্যটকেরা। শীত মরশুমে পর্যটকদের নিরাপত্তা নিশ্চিদ্র করতে তারপর প্রশাসন। দিঘাকে সিসিটিভিতে মুড়ে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
দিঘায় পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ও সামগ্রিক নজরদারি জোরদার করতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে দিঘা জুড়ে ৭০টির বেশি সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।
দিঘায় পর্যটকদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ও সামগ্রিক নজরদারি জোরদার করতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে দিঘা জুড়ে ৭০টির বেশি সিসি ক্যামেরা বসানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সৈকতের একটি বড় অংশে সিসি ক্যামেরা বসে গিয়েছে। এবার দিঘা শহরে দিঘা-নন্দকুমার ১১৬বি জাতীয় সড়কের দু'পাশ, দিঘা থানা চত্বর, রেলওয়ে স্টেশন সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে দিঘা সমুদ্র সৈকত সরণি জুড়ে সিসি ক্যামেরা বসেছে আগে। এবার দিঘা শহরে দিঘা-নন্দকুমার ১১৬বি জাতীয় সড়কের দু’পাশ, দিঘা থানা চত্বর ও রেলওয়ে স্টেশন সহ গুরুত্বপূর্ণ স্থানগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হচ্ছে।
অকেজো ও পুরনো সিসি ক্যামেরাগুলি বদলে ফেলা হচ্ছে। অপটিক্যাল ফাইবার কেবলের মাধ্যমে সিসি ক্যামেরাগুলি কাজ করবে।
নতুন অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলের মাধ্যমে সিসি ক্যামেরার বসানোর কাজ শুরু হয়েছে। সেই সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় থাকা অকেজো ও পুরনো সিসি ক্যামেরাগুলি সরিয়ে সেই জায়গায় নতুন সিসি ক্যামেরা স্থাপন করার কাজ চলছে।
সরকারি উদ্যোগে দিঘাকে সাজিয়ে গুছিয়ে তোলার কাজ চলছে। নতুন রূপে দিঘার ব্র্যান্ড ভ্যালু এখন আন্তর্জাতিক মানের। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিঘায় ভিড় বাড়ছে পর্যটকের। কিন্তু দিঘায় এতদিন পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা ছিল না। তাই এই উদ্যোগ নিল প্রশাসন।
সরকারি উদ্যোগে দিঘায় একাধিক প্রকল্পের মাধ্যমে দিঘা কে পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় করে তোলার কাজ চলছে। নতুন রূপে দিঘার ব্র্যান্ড ভ্যালু এখন আন্তর্জাতিক মানের। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দিঘায় পর্যটকের ভিড় বাড়ছে। কিন্তু দিঘায় এতদিন পর্যাপ্ত নিরাপত্তার ব্যবস্থা ছিল না। তাই শীত মৌসুমে এই উদ্যোগ নিল প্রশাসন।
দিঘায় পর্যটকের ভিড় বাড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। এমনকি অপরাধীদের অনেক সময় সহজে দিঘায় হোটেল ও লজ গুলিতে গা ঢাকা দিতে দেখা গিয়েছে। তাই সবকিছু দিক খতিয়ে দেখেই দিঘাকে নিশ্চিদ্র সিসিটিভি নিরাপত্তার মধ্যে আনার উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।
দীঘায় পর্যটকদের বিল বাড়ার পাশাপাশি বিভিন্ন রকমের অপরাধ সংগঠিত হচ্ছে। এমন কি অন্যান্য জায়গায় অপরাধ করে এসে অপরাধীরা দিঘার বিভিন্ন হোটেল ও লজ গুলিতে সহজে আত্মগোপন করছে সিসিটিভি নজরদারির অভাবে। তাই সব কিছু খতিয়ে দেখি দিঘাকে নিশ্চিদ্র সিসিটিভি নিরাপত্তার মধ্যে আনার উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।
পুলিস-প্রশাসনের আধিকারিকদের বক্তব্য, এবার পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। এতে দিঘার নিরাপত্তা ও নজরদারির ব্যবস্থা তো জোরদার হবেই, তাছাড়া অপরাধীদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ কাজে লাগবে। প্রথম দফায় সৈকতের একটি অংশে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ হয়েছে। এরপর ধাপে ধাপে বাকি কাজ হচ্ছে।
পুলিস-প্রশাসনের আধিকারিকদের বক্তব্য, এবার পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। এতে দিঘার নিরাপত্তা ও নজরদারির ব্যবস্থা তো জোরদার হবেই, তাছাড়া অপরাধীদের চিহ্নিত করার ক্ষেত্রে সিসি ক্যামেরার ফুটেজ কাজে লাগবে। প্রথম দফায় সৈকতের একটি অংশে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ হয়েছে। এরপর ধাপে ধাপে বাকি কাজ হচ্ছে।
উন্নয়ন সংস্থার মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক বলেন, দিঘার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। সৈকত এলাকার পুলিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট (ডি অ্যান্ড টি) বিশ্বাস বলেন, 'আগেই উন্নয়ন সংস্থাকে একাধিকবার চিঠি দিয়ে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। সেইমত উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।'
দিঘা শংকরপুর উন্নয়ন পর্ষদের মুখ্য কার্যনির্বাহী আধিকারিক বলেন, দিঘার গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলিতে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ চলছে। সৈকত এলাকার পুলিসের দায়িত্বপ্রাপ্ত ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট (ডি অ্যান্ড টি) বিশ্বাস বলেন, ‘আগেই উন্নয়ন সংস্থাকে একাধিকবার চিঠি দিয়ে এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আবেদন জানানো হয়েছিল। সেইমত উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।’

কোলাঘাটে শ্যুটআউট, সোনা ব্যবসায়ীকে খুন করে লুঠ! কলকাতা-খড়্গপুর জাতীয় সড়ক অবরোধ

কোলাঘাট: জাতীয় সড়কের উপরে শ্যুটআউট৷ বাইকে করে এসে সোনার দোকানের মালিককে গুলি করে খুন করে সোনার গয়না এবং নগদ নিয়ে পালাল দুষ্কৃতীরা৷ ঘটনায় তীব্র চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে পূর্ব মেদিনীপুরের কোলাঘাটে৷ ঘটনার প্রতিবাদে কলকাতা থেকে খড়্গপুরগামী ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা৷ ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পাশকুড়া থানার পুলিশ৷

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, এ দিন রাত পৌনে নটা নাগাদ সমীর পাড়িয়া (৩৭) নামে ওই ব্যবসায়ী কোলাঘাটের জিঞাদা বাজারে নিজের দোকান বন্ধ করে বাড়ি ফিরছিলেন৷ সেই সময়ই বাইকে চড়ে সেখানে হাজির হয় তিন দুষ্কৃতী৷ বাইকে থাকা সমীরবাবুর পথ অবরুদ্ধ করে তাঁর থাকা ব্যাগে থাকা সোনার গয়না এবং টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে দুষ্কৃতীরা৷ তখনই ব্যবসায়ীকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় অভিযুক্তরা৷ ওই ব্যবসায়ী গুলিবিদ্ধ হওয়ার পর তাঁর কাছে থাকা সোনার গয়না এবং নগদ লুঠ করে পালায় দুষ্কৃতীরা৷

ব্যবসায়ীর চিৎকার এবং গুলির শব্দ শুনে ছুটে আসেন স্থানীয়রা৷ তাঁরা এসে দেখেন, রক্তাক্ত অবস্থায় জাতীয় সড়কের উপরে পড়ে রয়েছেন সমীরবাবু৷ প্রত্যক্ষদর্শী অন্য কয়েক জনের অবশ্য দাবি, অন্তত তিনটি বাইকে করে এসে দুষ্কৃতীরা ওই ব্যবসায়ীর পথ আটকায়৷

আরও পড়ুন: পেট্রোল পাম্পে এল দুটি বাইক, তুলল মেয়েটিকে! তারপর…হাড়হিম সেই ভিডিও দেখুন!

জানা গিয়েছে, মৃত ব্যবসায়ীর বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার পাঁশকুড়া থানার কোলাঘাটের উত্তর জিঁয়াদা গ্রামে। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ওই ব্যবসায়ীরা৷ এর পরেই ক্ষুব্ধ এলাকার বাসিন্দারা কলকাতা থেকে খড়্গপুরগামী ৬ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা৷

ঘটনার খবর পেয়ে এলাকায় পৌঁছয় পাঁশকুড়া থানার পুলিশ৷ স্থানীয়দের অভিযোগ, সন্ধ্যার পর জাতীয় সড়কের উপরে সেভাবে পুলিশের নজরদারি থাকে না৷ সেই কারণেই এতটা বেপরোয়া হওয়ার সাহস দেখাতে পারল দুষ্কৃতীরা৷

Digha: দিঘার এ কী ছবি! সমুদ্র দেখতে গিয়ে বিপাকে পর্যটকরা, যাওয়ার প্ল্যান থাকলে কিন্তু..

আবারও বঙ্গোপসাগরের ঘনীভূত ঘূর্ণবাত! দিঘায় সমুদ্র স্নানের নিষেধাজ্ঞা। ভাইফোঁটা পার হতেই বঙ্গের আকাশে দুর্যোগের মেঘ ঘনিয়ে এল। দিঘায় পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি করল প্রশাসন।
আবারও বঙ্গোপসাগরের ঘনীভূত ঘূর্ণবাত! দিঘায় সমুদ্র স্নানের নিষেধাজ্ঞা। ভাইফোঁটা পার হতেই বঙ্গের আকাশে দুর্যোগের মেঘ ঘনিয়ে এল। দিঘায় পর্যটকদের সমুদ্র স্নানে নিষেধাজ্ঞা জারি করল প্রশাসন।
বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত ঘূর্ণবাতের কারণে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ঝড়ো হওয়া ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আকাশ মেঘলা। কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে দিঘা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।
বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত ঘূর্ণবাতের কারণে পশ্চিমবঙ্গের উপকূলবর্তী অঞ্চলে ঝড়ো হওয়া ও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দিঘা সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার আকাশ মেঘলা। কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে দিঘা জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।
ঘূর্ণাবর্তের কারণে সমুদ্র উত্তাল। দিঘায় মাইকিং করে পর্যটকদের সতর্ক করা হচ্ছে। এমনকি মৎস্যজীবীদের সমুদ্র থেকে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ঘূর্ণাবর্তের কারণে সমুদ্র উত্তাল। দিঘায় মাইকিং করে পর্যটকদের সতর্ক করা হচ্ছে। এমনকি মৎস্যজীবীদের সমুদ্র থেকে ফিরে আসার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্তের কারণে দক্ষিণবঙ্গে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের। হাওয়া অফিসের ঘোষণা মতোই বৃহস্পতিবার থেকেই আকাশের মুখ ভার।
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণাবর্তের কারণে দক্ষিণবঙ্গে শনিবার পর্যন্ত বৃষ্টির পূর্বাভাস হাওয়া অফিসের। হাওয়া অফিসের ঘোষণা মতোই বৃহস্পতিবার থেকেই আকাশের মুখ ভার।
উপকূলবর্তী এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। হাওয়া অফিস সূত্রে পাওয়া সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল তা শক্তি বাড়িয়ে আরও গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
উপকূলবর্তী এলাকায় বৃষ্টি হয়েছে। হাওয়া অফিস সূত্রে পাওয়া সর্বশেষ রিপোর্ট অনুযায়ী, দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে যে নিম্নচাপ তৈরি হয়েছিল তা শক্তি বাড়িয়ে আরও গভীর নিম্নচাপে পরিণত হয়েছে।
গভীর নিম্নচাপ এদিন ঘন্টায় ১৩ কিমি বেগে বঙ্গোপসাগরে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়েছে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এদিন অর্থাৎ ১৬ নভেম্বর নিম্নচাপ দিক পরিবর্তন করে উত্তর ও উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে।
গভীর নিম্নচাপ এদিন ঘন্টায় ১৩ কিমি বেগে বঙ্গোপসাগরে উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়েছে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, এদিন অর্থাৎ ১৬ নভেম্বর নিম্নচাপ দিক পরিবর্তন করে উত্তর ও উত্তর পূর্ব দিকে অগ্রসর হবে।
এরপর ওড়িশা উপকূলের উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করবে। এবং ধীরে ধীরে তা উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশ অভিমুখে এগিয়ে যাবে উপকূল দিয়ে। এর প্রভাবে ওড়িশা পশ্চিমবঙ্গ সহ অন্যের উপকূলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এরপর ওড়িশা উপকূলের উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করবে। এবং ধীরে ধীরে তা উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে বাংলাদেশ অভিমুখে এগিয়ে যাবে উপকূল দিয়ে। এর প্রভাবে ওড়িশা পশ্চিমবঙ্গ সহ অন্যের উপকূলে বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এইসঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। এই নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে কিছু কিছু জায়গায়। উপকূল অঞ্চল ও ওড়িশা লাগোয়া জেলাগুলিতে অধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এইসঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। এই নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে কিছু কিছু জায়গায়। উপকূল অঞ্চল ও ওড়িশা লাগোয়া জেলাগুলিতে অধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে রাজ্যে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার পর্যন্ত বৃষ্টি চলবে রাজ্যে। আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আজ বৃহস্পতিবার পূর্ব মেদিনীপুর, উত্তর ২৪ পরগনা এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার দু-একটি জায়গায় ভারী বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার কলকাতা-সহ ৮ জেলা, দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা , হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান এবং নদিয়া জেলাগুলিতে বৃষ্টি হতে পারে।
শুক্রবার কলকাতা-সহ ৮ জেলা, দক্ষিণবঙ্গের কলকাতা , হাওড়া, হুগলি, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান এবং নদিয়া জেলাগুলিতে বৃষ্টি হতে পারে।
এই দুর্যোগ মোকাবিলায় দীঘায় আগাম সতর্কবার্তা জারি করেছে প্রশাসন। শাসনের পক্ষ থেকে দিঘার বিভিন্ন ঘাটে মাইকিং করে প্রচার করছে পুলিশ। এমনকি নুলিয়ারা তৎপর দিঘায় স্নানের ঘাটগুলিতে।
এই দুর্যোগ মোকাবিলায় দীঘায় আগাম সতর্কবার্তা জারি করেছে প্রশাসন। শাসনের পক্ষ থেকে দিঘার বিভিন্ন ঘাটে মাইকিং করে প্রচার করছে পুলিশ। এমনকি নুলিয়ারা তৎপর দিঘায় স্নানের ঘাটগুলিতে।
এইসঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। এই নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে কিছু কিছু জায়গায়। উপকূল অঞ্চল ও ওড়িশা লাগোয়া জেলাগুলিতে অধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এইসঙ্গে ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। এই নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হতে পারে কিছু কিছু জায়গায়। উপকূল অঞ্চল ও ওড়িশা লাগোয়া জেলাগুলিতে অধিক বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে।
এদিন জোয়ারের সময় বহু সংখ্যক পর্যটক সমুদ্র স্নানের সমুদ্র সৈকতে নেমে পড়েন। তাদের সমুদ্র স্নানের থেকে বিরত রাখতে তৎপর নুলিয়ারা। লম্বা ছুটিতে বহু পর্যটক দিঘামুখী। সমুদ্র স্নান করতে না পেরে কার্যত হতাশ!Saikat Shee
এদিন জোয়ারের সময় বহু সংখ্যক পর্যটক সমুদ্র স্নানের সমুদ্র সৈকতে নেমে পড়েন। তাদের সমুদ্র স্নানের থেকে বিরত রাখতে তৎপর নুলিয়ারা। লম্বা ছুটিতে বহু পর্যটক দিঘামুখী। সমুদ্র স্নান করতে না পেরে কার্যত হতাশ!
Saikat Shee

East Medinipur News: শীত পড়তেই পোয়া বারো কুমোর পাড়ার,দেদার বিকোচ্ছে পোড়া মাটির টব

নন্দকুমার: শীত পড়ার আগেই খুশির ঢেউ কুমোর পাড়ায়। কারণ শীতের সময় মাটির তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্রের চাহিদা থাকে ভালোই। শীত শুরুর সময় বিক্রি বাড়ে মাটির তৈরি টবের। শীতকালে বহু মানুষ বিভিন্ন ধরনের মরশুমী ফুলের বাগান তৈরি করেন। মূলত ছাদ বাগান বা বাড়ির একটু ফাঁকা জায়গায় ফুলের বাগান তৈরি করতে টবের প্রয়োজন হয়। আর বেশিরভাগ মানুষ বাগানের জন্য মাটির টব পছন্দ করেন। ফলে এই সময় কুমোর পাড়ায় মাটির টব তৈরির ব্যস্ততা চোখে পড়ার মত।

বর্তমান সময়ে সব কিছুরই বিকল্প বেরিয়েছে। একটা সময় মাটির তৈরি বিভিন্ন জিনিস ব্যবহৃত হত দৈনন্দিন কাজে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন ধাতুর পাশাপাশি প্লাস্টিকের নানান জিনিস ব্যবহৃত হয়, নিত্যদিনের প্রয়োজনে। সেই বিকল্পের ছোঁয়া ফুলের বাগান তৈরি করতেও। বাজারে বাগানের জন্য বিভিন্ন সাইজের প্লাস্টিকের টব পাওয়া যায়। প্লাস্টিকের টব দীর্ঘ সময় ব্যবহার করা যায়। প্লাস্টিকের টব মাটির তৈরি টবের প্রতিদ্বন্দ্বী হলেও। ধীরে ধীরে মানুষ আবার মাটির টবে গাছ লাগানোর দিকেই ঝুঁকেছে। এর ফলে শেষ কয়েক বছর মাটির তৈরি টবের চাহিদা বাড়ছে।

আরও পড়ুন: দিঘার এখন অন্য মজা! শুধু সমুদ্র নয়, ঘুরতে গিয়ে মুখে হাসি পর্যটকদের

প্লাস্টিক টবে গাছ লাগানোর চেয়ে বহু মানুষ মাটির তৈরি টব বেছে নেয় বিজ্ঞানসম্মত কারণে। প্লাস্টিক টবের তুলনায় মাটির টবে গাছ লাগালে গাছের বৃদ্ধি সঠিক থাকে। তীব্র গরমে মাটি র টবে গাছের শিকড়ের ক্ষতি হয় না। আবার মাটির টবের গাছ লাগিয়ে অতিরিক্ত জল দিলেও চিন্তা থাকে না। কিন্তু প্লাস্টিক টবে গাছ লাগালে রোদের তাপে দ্রুত উত্তপ্ত হয় টব এমনকি গাছের শিকড়ের ক্ষতি হয়। মাটির টব তাপ নিষ্কাশন করতে পারে। তাই মানুষ বাগান তৈরিতে মাটির টবকে বেছে নেয়।

আরও পড়ুন: ১১ টাকার মাস্টার! শিক্ষার আলো আসছে জীবনে

নন্দকুমার এর দক্ষিণ ধলহরা গ্রামের কুমোর পাড়ায় এখন মাটির টব তৈরির ব্যস্ততা। বিভিন্ন সাইজের টব তৈরি হচ্ছে। ওই পাড়ার এক কুম্ভকার জানান, সারা বছর মাটির টবের চাহিদা থাকলেও মূলত নভেম্বর মাস থেকেই টবের চাহিদা প্রায় দ্বিগুনের চেয়েও বেশি হয়। তাই এই সময়টা মাটির অন্যান্য জিনিসপত্র বাদ দিয়ে শুধুমাত্র টব তৈরি করা হয়। বর্তমানে বিভিন্ন জিনিসপত্র দাম বাড়লে লভ্যাংশ কমলেও চাহিদা থাকায় মাটির টব তৈরিতে রোজগার হচ্ছে ভালোই। ফলে শীতকাল শুরুর আগেই খুশির ঢেউ ওঠে কুম্ভকার পাড়ায়।

সৈকত শী

East Medinipur News: ভাইফোঁটার আগের দিন ভিন্নরূপে ধরা দিলেন জেলাশাসক

পূর্ব মেদিনীপুর: দীপাবলির সময় একেবারে ভিন্নরূপে ধরা দিলেন পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক। একদিকে ১৪ নভেম্বর শিশু দিবস, অন্যদিকে এদিন প্রতিপদ পেরিয়ে দ্বিতীয়া তিথি পড়েছে। তাই মঙ্গলবার বিকেল থেকেই ভাইফোঁটার উৎসবে মেতে উঠেছে বাঙালি। আর এই উৎসব আবহে একেবারে ভিন্নরূপে দেখা গেল জেলাশাসক তানভির আফজলকে। তিনি এদিন থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের মঙ্গল কামনায় তাদের ফোঁটা দেন। তমলুক ভলেন্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি অনুষ্ঠানে এই ছবি উঠে এল।

আরও পড়ুন: ১০৮ নিরামিষ পদ দিয়ে তৈরি গিরি গোবর্ধন পাহাড়! গোবর্ধন উৎসবে বিরল দৃশ্য

কথায় আছে উৎসব সবার। তবুও উৎসবের আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয় অনেকেই। রক্তের মারণ অসুখ থ্যালাসেমিয়া। তাই থ্যালাসেমিয়া আক্রান্তদের কাছে উৎসব যেন কিছুটা ফিকে। কিন্তু তারাই বা উৎসবের আনন্দ থেকে বাদ পড়বে কেন! তাই তমলুক ভলেন্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে এই শিশু দিবস আয়োজন করা হয়। যেখানে দুরারোগ্য ব্যাধি থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত শিশুদের আনন্দ দেওয়াই মূল উদ্দেশ্য ছিল। তাই অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যরা শিশুদের জন্য ভাইফোঁটার আয়োজন করেন। থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত শিশুদের ফোঁটা দিয়ে মঙ্গল কামনা করলেন জেলাশাসক

জেলাশাসক শিশুদের প্রথমে মঙ্গল কামনায় ফোঁটা দেন। তারপর শিশুদের সঙ্গে কেক কেটে শিশু দিবস উদযাপন করেন। পরে তিনি বলেন, থ্যালাসেমিয়া একটি দুরারোগ্য ব্যাধি। এই রোগ রোগের একমাত্র চিকিৎসা ব্লাড ট্রান্সফিউশন। অর্থাৎ রোগীকে নির্দিষ্ট সময় অন্তর অন্তর রক্ত দেওয়া। তার জন্য প্রয়োজন রক্ত। তাই তিনি এই উৎসব আবহে বিভিন্ন ক্লাব বা সংগঠনকে রক্তদান কর্মসূচি জারি রাখার আহ্বান জানান। রক্তদানের একটি নির্দিষ্ট ক্যালেন্ডার তৈরি করে ক্লাব বা সংগঠনগুলি রক্তদান শিবির আয়োজন করে তাহলে জেলায় বিভিন্ন সময়ে রক্তের যোগান স্বাভাবিক থাকবে বলে অভিমত প্রকাশ করেন।

সৈকত শী

East Medinipur News: গোমাতা পুজো ও হরিনাম সংকীর্তনে মেতে উঠলেন শুভেন্দু অধিকারী

মেচেদা: রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ইসকন মন্দিরে গোমাতা পুজো ও হরিনাম সংকীর্তনের মেতে উঠলেন। ফিতে কেটে শুধু পুজোর উদ্বোধন নয়, পাশাপাশি ধর্মীয় আচার-আচরণ পালন করতে দেখা যায় তাঁকে। ১৪ নভেম্বর মেচেদার ইসকন মন্দিরে গোমাতা পুজো ও হরিনাম সংকীর্তনে মেতে ওঠেন তিনি।

কৃষি প্রধান দেশে গরু পুজো হয়ে আসছে প্রাচীনকাল থেকে। অঞ্চল ভিত্তিতে বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন নামে এই রীতি পালন করা হয়। কার্তিক মাসের প্রতিপদ তিথিতে এই উৎসব পালিত হয়ে থাকে। গোয়ালে গরু বা মোষকে পুজো করা হয় কার্তিক মাসের  প্রতিপদ তিথিতে। পুজোর উপকরণ হিসেবে ধূপ, সিঁদুর, আতপ চাল, গাওয়া ঘি এবং পিঠে ব্যবহৃত হয়।

মঙ্গলবার দুপুর বারোটা নাগাদ বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মন্দিরে আসেন। মন্দিরের গোশালায় গিয়ে প্রথমে গরু পুজো করেন, তারপর অন্নকূট উৎসবে সামিল হন। আরতি, গোরুর মাথায় তিলক পরানো-সহ গোমাতা পুজোর নানা উপচার পালন করেন তিনি। পাশাপাশি গিরি গোবর্ধন দেবের আরতি করেন । সবশেষে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে দেখা যায় হরিনাম সংকীর্তন-এ মেতে উঠতে।

Saikat Shee

Bhai Dooj 2023: এবারের ভাইফোঁটায় হিট মধুমাখা প্রদীপ মিষ্টি

পূর্ব মেদিনীপুর: রাজ পোহালেই বাংলার ঘরে ঘরে বেজে উঠবে ভাইফোঁটার শঙ্খ। ভাইয়ের মঙ্গল কামনায় যমের দুয়ারে কাঁটা দেবেন দিদি, বোনেরা। অবশ্য অনেকেই মঙ্গলবার রাতে সেরে ফেলবেন ভাইফোঁটা। ফলে মঙ্গলবার সকাল থেকেই ভাই ফোঁটার মিষ্টি কেনার জন্য মিষ্টির দোকানগুলোর বাইরের লম্বা লাইন পড়তে শুরু করেছে। আর এবারের ভাইফোঁটার বাজারে হিট প্রদীপ মিষ্টি।

আরও পড়ুন: হঠাৎ আগুনে জ্বলে উঠল পাটের গুদাম, জ্বলে পুড়ে খাক সবকিছু

মিষ্টি ছাড়া ভাইফোঁটা ভাবাই যায় না। তাই ভাতৃদ্বিতীয়ায় মিষ্টির দোকানগুলোয় আগের দিন থেকে লম্বা লাইন পড়ে যায়। প্রতিবছরই ভাইফোঁটা উপলক্ষে নতুন নতুন মিষ্টি বাজারে নিয়ে আসা হয়। এ বছর ভাইফোঁটার বাজারে অন্যতম হিট প্রদীপের সাইজের মিষ্টি। তমলুকের শহরের পাশাপাশি শহরতলীর দোকানগুলিতেও দেদারে বিকোচ্ছে এই মিষ্টি।

প্রদীপ মাঙ্গলিক অর্থে ব্যবহৃত হয় বিভিন্ন অনুষ্ঠানে। প্রদীপ ছাড়া অনুষ্ঠান বা উৎসব ভাবতেই পারে না সাধারণ মানুষ। তাই ভাতৃদ্বিতীয়ার বাজারে মিষ্টির দোকানে এসে গেছে প্রদীপ। তবে এই প্রদীপ জ্বালানোর জন্য নয়, খাওয়ার জন্য। ক্ষীর, ছানা ও মধু সহযোগে তৈরি প্রদীপ আকৃতির এই মিষ্টি ভাতৃদ্বিতীয়ার মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানকে অন্য পর্যায়ে নিয়ে যাচ্ছে। এ বছর রসগোল্লা, পান্তুয়াকে রীতিমত টেক্কা দিচ্ছে এই নতুন মিষ্টি।

এক মিষ্টি দোকানদারের কথায়, প্রতিবছর‌ই ভাইফোঁটার আগে মিষ্টিতে অভিনবত্ব আনার চেষ্টা করা হয়। মধু মিশ্রিত এই মিষ্টি খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। এটি দেখতে অবিকল প্রদীপের মত। তৈরি করতে সময়ও বেশি লাগে। তাই এই মিষ্টির দাম অন্যান্য মিষ্টির তুলনায় একটু বেশি হয়। জেলার দোকানগুলিতে প্রতি পিস প্রদীপ মিষ্টি ১০ থেকে ১৫ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে।

সৈকত শী

East Medinipur News: বিনা খরচে খাল সংস্কার! রাজ্যে প্রথম ঘটবে এমন কাণ্ড

পূর্ব মেদিনীপুর: বিনা খরচে হবে খাল সংস্কার। রাজ্যের মধ্যে প্রথম এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হল পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। প্রতিবছর বর্ষার সময় জল নিকাশি নিয়ে জেলার বিভিন্ন প্রান্তে মানুষের ক্ষোভ দেখা যায়। মূলত খালগুলি সংস্কারের অভাবে এবং খালপাড়ে গজিয়ে ওঠা অবৈধ নির্মাণ জল নিকাশির পথে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তার ফলেই বর্ষায় স্বাভাবিক বা নিম্নচাপের বৃষ্টির হলেই নিচু এলাকাগুলো দ্রুত জলের তলায় চলে যায়। এই পরিস্থিতি পাল্টাতেই উদ্যোগ নিয়েছে প্রশাসন।

আরও পড়ুন: গাছ থেকে কলার কাঁদি কেটে চুপি চুপি গাড়িতে তুলছিল, পুলিশ দেখেই সব ফেলে চম্পট

সম্প্রতি পূর্ব মেদিনীপুর জেলার বেহাল নিকাশি ব্যবস্থা নিয়ে মানুষের ক্ষোভ চরমে ওঠে। তমলুক, ময়না, পাঁশকুড়া সহ বিভিন্ন এলাকায় জাতীয় সড়ক এবং রাজ্য সড়ক অবরোধ করেন গ্রামবাসীরা। এরপরই জল নিকাশি ব্যবস্থার সমস্যা সমাধান করতে বিশেষ উদ্যোগ নিল প্রশাসন। এই বিষয়ে জেলা প্রশাসনের দিকে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ওয়েস্ট বেঙ্গল মিনারেল ডিস্ট্রিবিউশন অ্যান্ড ট্রেডিং কর্পোরেশন। তাদের মাধ্যমেই পরীক্ষামূলকভাবে তমলুকের শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকের অন্তর্গত রূপনারায়ণ থেকে প্রায় ১৬ কিলোমিটার বিস্তীর্ণ গঙ্গা খালটি পূর্ণাঙ্গ সংস্কারের বিষয়ে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে সংস্কার খরচ যাতে উঠে আসে, অর্থাৎ কোষাগরের উপর যাতে চাপ না পরে তার জন্য এই খাল সংস্কার করে সেখান থেকে যা বালি এবং মাটি উঠবে পুরোটাই টেন্ডার ডেকে বিক্রি করার উদ্যোগ নিয়েছে সেচ দফতর।

এই পুরো প্রক্রিয়াটি সফল করতে ডিপিআর তৈরি করে রাজ্যের কাছে পাঠিয়েছে জেলা সেচ বিভাগ। সেখান থেকেই সবুজ সঙ্কেত আসতেই চুক্তিপত্র শহীদ হয়ে গিয়েছে। সেচ দফতরের এক কর্তা জানিয়েছেন, এতদিন অবধি খাল সংস্কারের ক্ষেত্রে কোটি কোটি টাকা খরচ করতে হচ্ছিল সরকারকেই। বর্তমান পরিস্থিতিতে সমস্ত দিক খতিয়ে দেখে এই পদ্ধতিতে খাল সংস্কার করলে বালি, মাটি বিক্রির টাকায় প্রায় পুরো খরচটাই উঠে আসবে। যার ফলে খাল সংস্কার করার জন্য প্রকৃত অর্থে আলাদা কোনও খরচ হবে না। এই উদ্যোগ রাজ্যের মধ্যে প্রথম বলা যেতে পারে। এটা সফল হলে আগামী দিনে জেলার বাকি খালগুলিকেও দ্রুত এই প্রক্রিয়ায় সংস্কার করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।

সৈকত শী