তবে এছাড়াও ডার্ক চকলেট খেলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় এবং মস্তিষ্কে অক্সিজেনের সরবরাহ বৃদ্ধি পায়। ডার্ক চকলেটে থাকা ফ্ল্যাভোনল ত্বকের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

Chocolate: চকোলেট-এ জিভে জল? বলুন তো,কে প্রথম আবিষ্কার করেছিল চকোলেট? নামটা শুনলে চোখ কপালে উঠবে

বাচ্চা হোক কী বুড়ো... চকোলেট খেতে কে না ভালবাসে! কিন্তু জানে কি, কে আবিষ্কার করেছিল এই চলোকেট? নামটা শুনলে চোখ কপালে উঠবে।লেখা-- জুলফিকার মোল্যা
বাচ্চা হোক কী বুড়ো… চকোলেট খেতে কে না ভালবাসে! কিন্তু জানে কি, কে আবিষ্কার করেছিল এই চলোকেট? নামটা শুনলে চোখ কপালে উঠবে।
লেখা– জুলফিকার মোল্যা
শুধু আমেরিকাই নয়, ইতালীয় নাবিক ও ঔপনিবেশিক ক্রিস্টোফার কলোম্বাস আবিষ্কার করেছিলেন চকোলেট-ও। আমেরিকা আবিষ্কার করতে গিয়েই  চমকপ্রদ ভাবে আবিষ্কার করে ফেলেন চকোলেট।লেখা-- জুলফিকার মোল্যা
শুধু আমেরিকাই নয়, ইতালীয় নাবিক ও ঔপনিবেশিক ক্রিস্টোফার কলোম্বাস আবিষ্কার করেছিলেন চকোলেট-ও। আমেরিকা আবিষ্কার করতে গিয়েই  চমকপ্রদ ভাবে আবিষ্কার করে ফেলেন চকোলেট।
লেখা– জুলফিকার মোল্যা
আমেরিকায় পৌঁছে কলোম্বাস দেখেন, সে দেশের আদিবাসীরা ক্যাক্যাও নামে একজাতের ফল থেকে সুস্বাদু পানীয় তৈরি করছে। ক্যাক্যাও গাছের ফল থেকে শাঁস বার করে রোদে শুকিয়ে নেয়। তারপর ছেলে-বুড়ো সবাই ওগুলো খায়। এটা দেখে ভারী মজা লাগলো কলোম্বাসের।
আমেরিকায় পৌঁছে কলোম্বাস দেখেন, সে দেশের আদিবাসীরা ক্যাক্যাও নামে একজাতের ফল থেকে সুস্বাদু পানীয় তৈরি করছে। ক্যাক্যাও গাছের ফল থেকে শাঁস বার করে রোদে শুকিয়ে নেয়। তারপর ছেলে-বুড়ো সবাই ওগুলো খায়। এটা দেখে ভারী মজা লাগলো কলোম্বাসের।
তারপর একজন আদিবাসী সর্দার তাঁকেও ক্যাক্যাও গাছের ফলের তৈরি পানীয় পান করালেন। কলোম্বাস দেখলেন পানীয়টি খেতে বেশ। খেলে মনে খুব ফূর্তি হয়, স্বাদটাও অদ্ভুত। শরীরের অবসন্নতা কেটে যায়। কলোম্বাসের মনে ধরে গেল সেই পানীয়।
তারপর একজন আদিবাসী সর্দার তাঁকেও ক্যাক্যাও গাছের ফলের তৈরি পানীয় পান করালেন। কলোম্বাস দেখলেন পানীয়টি খেতে বেশ। খেলে মনে খুব ফূর্তি হয়, স্বাদটাও অদ্ভুত। শরীরের অবসন্নতা কেটে যায়। কলোম্বাসের মনে ধরে গেল সেই পানীয়।
কলোম্বাস যখন দেশে ফিরে এলেন, তখন সঙ্গে করে নিয়ে এলেন অনেকগুলো ক্যাক্যাও ফল। আর ক্যাক্যাও ফল থেকে কেমন করে পানীয় তৈরি করতে হয় সে বিদ্যাটা-ও রপ্ত করে এলেন। তারপর দেশে এসে প্রচার করলেন তাঁর এই নতুন আবিষ্কার।
কলোম্বাস যখন দেশে ফিরে এলেন, তখন সঙ্গে করে নিয়ে এলেন অনেকগুলো ক্যাক্যাও ফল। আর ক্যাক্যাও ফল থেকে কেমন করে পানীয় তৈরি করতে হয় সে বিদ্যাটা-ও রপ্ত করে এলেন। তারপর দেশে এসে প্রচার করলেন তাঁর এই নতুন আবিষ্কার।
এই ক্যাক্যাও গাছের ফল থেকে তৈরি হতে থাকল নানা রকম সুস্বাদু খাবার। ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লসের সময় থেকেই সারা ইউরোপে চকোলেট এবং কোকো দারুন জনপ্রিয়তা লাভ করে ।
এই ক্যাক্যাও গাছের ফল থেকে তৈরি হতে থাকল নানা রকম সুস্বাদু খাবার। ইংল্যান্ডের রাজা দ্বিতীয় চার্লসের সময় থেকেই সারা ইউরোপে চকোলেট এবং কোকো দারুন জনপ্রিয়তা লাভ করে ।
অবশ্য এর সঙ্গে দুধ, চিনি এবং আর-ও অনেক রকমের জিনিসও মিশিয়ে অনেক গবেষণা করে তবেই তৈরি হয়েছে বর্তমানের আধুনিক চকোলেট।

অবশ্য এর সঙ্গে দুধ, চিনি এবং আর-ও অনেক রকমের জিনিসও মিশিয়ে অনেক গবেষণা করে তবেই তৈরি হয়েছে বর্তমানের আধুনিক চকোলেট।