আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।

Clean Water Tank: ৫ মিনিটে চকমক করবে…! জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের সবচেয়ে সহজ ‘ট্রিক্স’! ছোট্ট কাজেই ম্যাজিক

আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:
জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:
আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।