Tag Archives: water tank

How To Clean Water Tank: বহু বছর পরিষ্কার থাকবে জলের ট্যাঙ্ক! হবে না জীবাণু! করতে হবে ‘ছোট্ট’ কাজ! আপনি থাকবেন রোগমুক্ত

বর্তমানে কম-বেশি সকলের বাড়িতেই জলের ট্যাঙ্ক দেখা যায়। বাড়ির ছাদে থাকে এই জল সংরক্ষণের জায়গা বা ট্যাঙ্ক। পাম্পের সাহায্যে রিজার্ভার থেকে এই জল ট্যাঙ্কে তোলা হয়। যা গৃহস্থ্যের কাজে খুবই প্রয়োজনীয়।
বর্তমানে কম-বেশি সকলের বাড়িতেই জলের ট্যাঙ্ক দেখা যায়। বাড়ির ছাদে থাকে এই জল সংরক্ষণের জায়গা বা ট্যাঙ্ক। পাম্পের সাহায্যে রিজার্ভার থেকে এই জল ট্যাঙ্কে তোলা হয়। যা গৃহস্থ্যের কাজে খুবই প্রয়োজনীয়।
তবে যে ট্যাঙ্কে জল রাখা হচ্ছে তা যদি দিনের পর দিন পরিষ্কার না হয় তাহলে সেই জল ব্যবহারকারীদের স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হতে পারে। জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার না করলে তার ভিতর শৈবাল ও ব্যাকটেরিয়া জমে জলের সঙ্গে মিশে যায়। যে নানা রোগে আক্রান্ত করতে পারে আপনাকে।
তবে যে ট্যাঙ্কে জল রাখা হচ্ছে তা যদি দিনের পর দিন পরিষ্কার না হয় তাহলে সেই জল ব্যবহারকারীদের স্বাস্থ্যজনিত সমস্যা হতে পারে। জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার না করলে তার ভিতর শৈবাল ও ব্যাকটেরিয়া জমে জলের সঙ্গে মিশে যায়। যে নানা রোগে আক্রান্ত করতে পারে আপনাকে।
তাই অনেকেই নির্দিষ্ট সময় ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করে থাকেন। তা না হলে জলে শৈবাল বা পোকামাকড় জন্মাবে। তবে আপনার বাড়ির ট্যাঙ্কের জল সহজেই পরিষ্কার করার জন্য একটি দুর্দান্ত সমাধান রয়েছে। এটি প্রতিদিন আপনার ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার রাখবে।
তাই অনেকেই নির্দিষ্ট সময় ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করে থাকেন। তা না হলে জলে শৈবাল বা পোকামাকড় জন্মাবে। তবে আপনার বাড়ির ট্যাঙ্কের জল সহজেই পরিষ্কার করার জন্য একটি দুর্দান্ত সমাধান রয়েছে। এটি প্রতিদিন আপনার ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার রাখবে।
আপনি যদি এই উপাদানটি ট্যাঙ্কে রাখেন তবে আপনাকে বহু বছর ধরে ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার করতে হবে না। জল এক বা দুই বছরের জন্য কাঁচের মত পরিষ্কার থাকবে। এতে কোনও পোকামাকড় জন্মায় না এবং শৈবালের কোনও চিহ্নও দেখা যায় না।
আপনি যদি এই উপাদানটি ট্যাঙ্কে রাখেন তবে আপনাকে বহু বছর ধরে ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার করতে হবে না। জল এক বা দুই বছরের জন্য কাঁচের মত পরিষ্কার থাকবে। এতে কোনও পোকামাকড় জন্মায় না এবং শৈবালের কোনও চিহ্নও দেখা যায় না।
বেগুনি রঙের ছোট্ট এক টুকরো কাঠ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এটিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ক্ষতিকারক ব্যাকটিরিয়া এবং ছত্রাককে মারতেও সহায়তা করে। তাই জলের ট্যাঙ্কে বেগুনি রঙের কাঠের একটি ছোট টুকরো রাখলে পোকামাকড় বা সবুজ শ্যাওলা জমতে দেয় না।
বেগুনি রঙের ছোট্ট এক টুকরো কাঠ ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এটিতে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এটি ক্ষতিকারক ব্যাকটিরিয়া এবং ছত্রাককে মারতেও সহায়তা করে। তাই জলের ট্যাঙ্কে বেগুনি রঙের কাঠের একটি ছোট টুকরো রাখলে পোকামাকড় বা সবুজ শ্যাওলা জমতে দেয় না।
এখন প্রশ্ন কী এই বেগুনী কাঠ বা কোন গাছের কাঠ এটি? আসলে এটি জাম ফলের গাছেক কাঠ। যাকে আমরা কালো জাম বলে থাকি। এই গাছের বৈশিষ্ট্য হল এই গাছের কাঠ জলে পচে না। তাই প্রাচীনকাল থেকেই নৌকা তৈরিতে এর প্রচলন ছিল।
এখন প্রশ্ন কী এই বেগুনী কাঠ বা কোন গাছের কাঠ এটি? আসলে এটি জাম ফলের গাছেক কাঠ। যাকে আমরা কালো জাম বলে থাকি। এই গাছের বৈশিষ্ট্য হল এই গাছের কাঠ জলে পচে না। তাই প্রাচীনকাল থেকেই নৌকা তৈরিতে এর প্রচলন ছিল।
বাজার থেকে ভালো মানের বেগুনি রঙের এ জাম ফলের গাছ পাবেন। তারপর ভালো করে ধুয়ে জলের ট্যাঙ্কে রাখুন। তবে ট্যাঙ্কটিতে এই কাঠ দেওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে এটি পরিষ্কার রয়েছে। ট্যাঙ্কটিও একবাপ পরিষ্কার করে নিন। তারপর দেখুন আপনার ট্যাঙ্কের জল কত বছর ধরে পরিষ্কার থাকে।
বাজার থেকে ভালো মানের বেগুনি রঙের এ জাম ফলের গাছ পাবেন। তারপর ভালো করে ধুয়ে জলের ট্যাঙ্কে রাখুন। তবে ট্যাঙ্কটিতে এই কাঠ দেওয়ার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে এটি পরিষ্কার রয়েছে। ট্যাঙ্কটিও একবাপ পরিষ্কার করে নিন। তারপর দেখুন আপনার ট্যাঙ্কের জল কত বছর ধরে পরিষ্কার থাকে।
এই ছোট্ট কাজ করতে পারলেই আপনি ঘনঘন ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ )
এই ছোট্ট কাজ করতে পারলেই আপনি ঘনঘন ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকুন। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷ )

How To Clean Water Tank: শ্যাওলা, কীটপতঙ্গের যম, ১০০ বছরেও নষ্ট হবে না ট্যাঙ্কের জল, এই মহৌষধ রাখলেই ঝামেলা থেকে মুক্তি

একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর-অন্তর ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার করতে হয়৷ নয়তো সেখানে শ্যাওলা পড়ে৷ কীটপতঙ্গের বাসা হয়৷ নষ্ট হয়ে যায় জল৷ কিন্তু এমন এক মহৌষধ রয়েছে, যা রাখলে আপনার ট্যাঙ্কের জলকে পরিষ্কার করার কোনও ঝঞ্ধাটই থাকবে না৷ প্রতিদিন সে নিজেই ট্যাঙ্কের জলকে পরিষ্কার করে দেবে৷
একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর-অন্তর ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার করতে হয়৷ নয়তো সেখানে শ্যাওলা পড়ে৷ কীটপতঙ্গের বাসা হয়৷ নষ্ট হয়ে যায় জল৷ কিন্তু এমন এক মহৌষধ রয়েছে, যা রাখলে আপনার ট্যাঙ্কের জলকে পরিষ্কার করার কোনও ঝঞ্ধাটই থাকবে না৷ প্রতিদিন সে নিজেই ট্যাঙ্কের জলকে পরিষ্কার করে দেবে৷
এই বস্তুটি রাখলে এক দু বছর নয়, প্রায় ১০০ বছর ট্যাঙ্কির জল আর পরিষ্কার করতে হবে না৷ জল কাঁচের মতো পরিষ্কার থাকবে৷ কোনও রকম পোকা তো জন্মাবেই না শ্যাওলারও চিহ্ন খুঁজে পাবেন না৷
এই বস্তুটি রাখলে এক দু বছর নয়, প্রায় ১০০ বছর ট্যাঙ্কির জল আর পরিষ্কার করতে হবে না৷ জল কাঁচের মতো পরিষ্কার থাকবে৷ কোনও রকম পোকা তো জন্মাবেই না শ্যাওলারও চিহ্ন খুঁজে পাবেন না৷
এই ম্যজিক বস্তুটি হল জাম কাঠ৷ এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক মেরে ফেলতে সাহায্য করে৷ তাই জলের ট্যাঙ্কে জাম কাঠ রাখলে তাতে কীটপতঙ্গ বা সবুজ শ্যাওলা জমতে বাধা দেয়৷
এই ম্যজিক বস্তুটি হল জাম কাঠ৷ এর মধ্যে ব্যাকটেরিয়াল ও অ্যান্টি ফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে৷ যা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ছত্রাক মেরে ফেলতে সাহায্য করে৷ তাই জলের ট্যাঙ্কে জাম কাঠ রাখলে তাতে কীটপতঙ্গ বা সবুজ শ্যাওলা জমতে বাধা দেয়৷
জাম গাছের বৈশিষ্ট্য হল এই কাঠ জলেতেও পচে যায় না৷ তাই নৌকা তৈরিতে এর ব্যবহার হত প্রাচীন কাল থেকেই আগেকার লোকেদের অনেকেই কুয়োতে এই কাঠ রাখত৷
জাম গাছের বৈশিষ্ট্য হল এই কাঠ জলেতেও পচে যায় না৷ তাই নৌকা তৈরিতে এর ব্যবহার হত প্রাচীন কাল থেকেই আগেকার লোকেদের অনেকেই কুয়োতে এই কাঠ রাখত৷
আপনি বাজার থেকে ভাল মানের একটা জাম কাঠ নিয়ে আসুন, তারপর ভাল করে ধুয়ে জলের ট্যাঙ্কে রেখে দিন৷ খেয়াল করবেন ট্যাঙ্ক যেন আগে থেকে বেশ পরিষ্কার থাকে৷ ব্যাস, তারপর ভুলে যান৷ ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের ঝামেলা থেকে মুক্তি৷
আপনি বাজার থেকে ভাল মানের একটা জাম কাঠ নিয়ে আসুন, তারপর ভাল করে ধুয়ে জলের ট্যাঙ্কে রেখে দিন৷ খেয়াল করবেন ট্যাঙ্ক যেন আগে থেকে বেশ পরিষ্কার থাকে৷ ব্যাস, তারপর ভুলে যান৷ ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের ঝামেলা থেকে মুক্তি৷

Clean Water Tank: ৫ মিনিটে চকমক করবে…! জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের সবচেয়ে সহজ ‘ট্রিক্স’! ছোট্ট কাজেই ম্যাজিক

আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসছে দুর্গাপুজো। আর উৎসবের এই মরশুমের আগে সবাই ঘরের যত্ন নিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। বাড়ি হোক বা ফ্ল্যাট পুজো আসার আগেই যেমন নতুন নতুন পর্দা, বিছানার চাদর কেনার হিড়িক পরে যায় জামাকাপড়ের পাশাপাশি ঠিক তেমনই আবার ঘরদোর পরিষ্কার করে ঝকঝকে তকতকে করে তুলতে উঠে পরে লাগি আমরা। কিন্তু সব পরিষ্কার হলেও জলের ট্যাঙ্ক কিন্তু থেকে যায় সেই শ্যাওলা ধরা ময়লা। কারণ ওই একটা জিনিস পরিষ্কারের কথা ভাবলেই গায়ে জ্বর আসে অনেকেরই।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
আসলে জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা অনেকের জন্য একটি কঠিন কাজ। তবে জলের ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে ভাল ভাবে পরিষ্কার করা জরুরি। কারণ এই জলের থেকেই শরীরে ঢুকতে পারে নানা সংক্রমণ। তাই ট্যাঙ্ক পরিষ্কার প্রয়োজন যাতে এতে ময়লা ও ব্যাকটেরিয়া জমতে না পারে।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
খাওয়া থেকে দৈনন্দিন ব্যবহার। মানুষ ট্যাঙ্কের জল ব্যবহার করেন সব কাজেই। আর সেই ট্যাঙ্কেই ময়লা জমে থাকলে তা রোগের ঝুঁকিও বাড়ায়। কিন্তু ট্যাঙ্ক পরিষ্কার যদি জলের মতোই সহজ হয়? চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একদম সহজ নির্ঝঞ্ঝাট উপায়। কয়েক মিনিটেই চকচক করবে ট্যাঙ্ক।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
ট্যাঙ্ক খালি করুন, ঘরে তৈরি ক্লিনার তৈরি করুন:
জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে, প্রথমে ট্যাঙ্ক থেকে জল বের করে ট্যাঙ্কটি খালি করুন। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভটি আগে খুলুন। ট্যাঙ্কে সামান্য জল থেকে গেলে তোয়ালে দিয়ে তা পরিষ্কার করুন।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর পরে, একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের অভ্যন্তর অংশটি পুরোপুরি পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায় তার জন্য পরিষ্কারের একটি বিশেষ মিশ্রণ তৈরি করতে হবে।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এর জন্য এক বালতি গরম জল নিন এবং এতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিক্যুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন। এইভাবে আপনার পরিষ্কার ফর্মুলাটি ঝটপট প্রস্তুত করে নিন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এবার স্পঞ্জ বা কাপড়ের সাহায্যে ট্যাঙ্কের সব জায়গায় পরিষ্কারের মিশ্রণটি লাগিয়ে ভাল করে ঘষে নিন। ট্যাঙ্কের সমস্ত অংশ পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে পরিষ্কার করতে হবে। এর জন্য, আপনি ওয়াইপারে একটি কাপড় রাখতে পারেন, যাতে আপনি ট্যাঙ্কের ভিতরে না গিয়ে বাইরে থেকে ভিতরের অংশটি পরিষ্কার করতে পারেন।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
এছাড়া ট্যাঙ্কটি পরিষ্কার করতে, আপনি এটির ভিতরে পরিষ্কারের দ্রবণ একটু একটু করে ঢালতে পারেন বা ট্যাঙ্কের আকার মাফিক লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন পরিষ্কার করতে।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
তবে এই পরিষ্কারের কাজটি করার সময় মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে। ট্যাঙ্কের ছোট অংশ পরিষ্কার করতে আপনি একটি নতুন টুথব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার পর ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে তোয়ালে দিয়ে জল বের করে নিন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
রোদে শুকানোর পর ট্যাঙ্ক জল ভরে নিন:
আপনি ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণভাবে পরিষ্কার করার পরে, এটিকে প্রায় ১ ঘণ্টার জন্য খোলা রেখে দিন, যাতে এটি ভাল ভাবে শুকিয়ে যায়। এর পরে, জলের ট্যাঙ্কটির ঢাকা বন্ধ করুন এবং এটি ভর্তি করুন।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।
এইভাবে, আপনার জলের ট্যাঙ্ক মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যেই একদম পরিষ্কার হয়ে যাবে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধির ঝুঁকি কমে যাবে। এই সহজ পদ্ধতিতে আপনি বছরে ২-৩ বার আপনার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন। ট্যাঙ্ক পরিষ্কার রাখলে আপনার স্বাস্থ্য ভাল থাকবে।

Water Tank Cleaning: বর্ষায় ট্যাঙ্কের জলে দুর্গন্ধ! বারবার পরিষ্কার না করে ‘এই’ টিপস জানুন, সুগন্ধে ভরপুর তাজা জল পাবেন ঘরে

মানুষ প্রায়ই বৃষ্টির সময় ঘর পরিষ্কার করার বিষয়ে চিন্তিত থাকে। ছাদে রাখা ট্যাঙ্কের জলে বর্ষাকালে অনেকেই মাছের মতো আঁশটে গন্ধ পেতে শুরু করে।
মানুষ প্রায়ই বৃষ্টির সময় ঘর পরিষ্কার করার বিষয়ে চিন্তিত থাকে। ছাদে রাখা ট্যাঙ্কের জলে বর্ষাকালে অনেকেই মাছের মতো আঁশটে গন্ধ পেতে শুরু করে।
এমন পরিস্থিতিতে বারবার জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা সহজ কাজ নয়। বৃষ্টিতে শুধু রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুই বেশি জন্মায় না, দুর্গন্ধও বের হতে থাকে।
এমন পরিস্থিতিতে বারবার জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা সহজ কাজ নয়। বৃষ্টিতে শুধু রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ও জীবাণুই বেশি জন্মায় না, দুর্গন্ধও বের হতে থাকে।
শুধু রাস্তাঘাট বা যে কোনও মাঠের অবস্থাই নয়, বৃষ্টির জল ছাদে রাখা জলের ট্যাঙ্কে ঢুকে সমস্যাও সৃষ্টি করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা কিছু টিপস অবলম্বন করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
শুধু রাস্তাঘাট বা যে কোনও মাঠের অবস্থাই নয়, বৃষ্টির জল ছাদে রাখা জলের ট্যাঙ্কে ঢুকে সমস্যাও সৃষ্টি করে। এমন পরিস্থিতিতে আমরা কিছু টিপস অবলম্বন করে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি।
জলের ট্যাঙ্কটি সঠিকভাবে বন্ধ করুন: বৃষ্টির দিনে ট্যাঙ্ক থেকে দুর্গন্ধ রোধ করার জন্য, প্রথম সমাধান হল বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগে জলের ট্যাঙ্কের ঢাকনাটি সঠিকভাবে বন্ধ করা। যাতে বৃষ্টির জল বা কোনও ধরনের দূষণ ট্যাঙ্কে প্রবেশ করতে না পারে। এছাড়া ট্যাঙ্কের জল সরবরাহ পরীক্ষা করুন। কারণ ট্যাঙ্কের ভেতরে জল সরবরাহকারী পাইপের ময়লার কারণেও জল দূষিত হয়।
জলের ট্যাঙ্কটি সঠিকভাবে বন্ধ করুন: বৃষ্টির দিনে ট্যাঙ্ক থেকে দুর্গন্ধ রোধ করার জন্য, প্রথম সমাধান হল বৃষ্টি শুরু হওয়ার আগে জলের ট্যাঙ্কের ঢাকনাটি সঠিকভাবে বন্ধ করা। যাতে বৃষ্টির জল বা কোনও ধরনের দূষণ ট্যাঙ্কে প্রবেশ করতে না পারে। এছাড়া ট্যাঙ্কের জল সরবরাহ পরীক্ষা করুন। কারণ ট্যাঙ্কের ভেতরে জল সরবরাহকারী পাইপের ময়লার কারণেও জল দূষিত হয়।
ক্লোরিন বাজে গন্ধ দূর করবে: বর্ষাকালে বারবার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে অসুবিধা হয়। এ জন্য ক্লোরিন দিয়ে জল থেকে আসা গন্ধ দূর করতে পারেন। আসলে ট্যাঙ্কে মাটির স্তর জমে থাকে যার কারণে মাঝে মাঝে দুর্গন্ধ হতে থাকে। এই মাটির গন্ধ এবং জলে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া দূর করার জন্য ক্লোরিন সবচেয়ে ভাল সমাধান। আপনি ট্যাঙ্কে এর পাউডার বা তরল রাখুন। তারপর ফিল্টার করার পরেই জল ব্যবহার করুন।
ক্লোরিন বাজে গন্ধ দূর করবে: বর্ষাকালে বারবার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে অসুবিধা হয়। এ জন্য ক্লোরিন দিয়ে জল থেকে আসা গন্ধ দূর করতে পারেন। আসলে ট্যাঙ্কে মাটির স্তর জমে থাকে যার কারণে মাঝে মাঝে দুর্গন্ধ হতে থাকে। এই মাটির গন্ধ এবং জলে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়া দূর করার জন্য ক্লোরিন সবচেয়ে ভাল সমাধান। আপনি ট্যাঙ্কে এর পাউডার বা তরল রাখুন। তারপর ফিল্টার করার পরেই জল ব্যবহার করুন।
লেবু ব্যাকটেরিয়া দূর করবে: বর্ষাকালে ট্যাঙ্কে থাকা ব্যাকটেরিয়াগুলিকে দূর করতে আপনি লেবু ব্যবহার করতে পারেন। জলের ট্যাঙ্কে এক বা দুই কাপ লেবুর রস রাখুন। কিছু সময়ের জন্য ঘরের কোনও কল চালু করবেন না। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে লেবুর রস জলে মিশে যাবে এবং ধীরে ধীরে ব্যাকটেরিয়াও কমে যাবে।
লেবু ব্যাকটেরিয়া দূর করবে: বর্ষাকালে ট্যাঙ্কে থাকা ব্যাকটেরিয়াগুলিকে দূর করতে আপনি লেবু ব্যবহার করতে পারেন। জলের ট্যাঙ্কে এক বা দুই কাপ লেবুর রস রাখুন। কিছু সময়ের জন্য ঘরের কোনও কল চালু করবেন না। ফলে অল্প সময়ের মধ্যে লেবুর রস জলে মিশে যাবে এবং ধীরে ধীরে ব্যাকটেরিয়াও কমে যাবে।
মাসে একবার পরিষ্কার করা প্রয়োজন: জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে জলে দুর্গন্ধ হওয়া স্বাভাবিক। অনেকেই অলসতার কারণে মাসের পর মাস ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করেন না। এমন পরিস্থিতিতে ক্লোরিন বা লেবু দিয়েও দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন না। আপনাকে ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে হবে। মাসে অন্তত একবার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করুন যাতে স্তরে জমে থাকা শেওলা সরে যায়।
মাসে একবার পরিষ্কার করা প্রয়োজন: জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার না করার কারণে জলে দুর্গন্ধ হওয়া স্বাভাবিক। অনেকেই অলসতার কারণে মাসের পর মাস ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করেন না। এমন পরিস্থিতিতে ক্লোরিন বা লেবু দিয়েও দুর্গন্ধ দূর করতে পারবেন না। আপনাকে ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে হবে। মাসে অন্তত একবার ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করুন যাতে স্তরে জমে থাকা শেওলা সরে যায়।

Water Tank: বর্ষাকালে ট্যাঙ্কের জলে আঁশটে গন্ধ? সামান্য উপায়েই মিটে যায় সমস্যা, জানেন সমাধান?

বর্ষাকালে জলবাহিত রোগের সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়৷ এছাড়া, জমা জল থেকে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া-সহ নানা রোগের সূত্রপাতও হয়৷ বর্ষাকালে বিশেষ করে বাড়ির জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার করা সম্ভব হয় না৷ যার জেরে বাড়ে সমস্যা৷
বর্ষাকালে জলবাহিত রোগের সংক্রমণ উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে যায়৷ এছাড়া, জমা জল থেকে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া-সহ নানা রোগের সূত্রপাতও হয়৷ বর্ষাকালে বিশেষ করে বাড়ির জলের ট্যাঙ্ক নিয়মিত পরিষ্কার করা সম্ভব হয় না৷ যার জেরে বাড়ে সমস্যা৷
অনেক সময় ট্যাঙ্কের জল থেকে আঁশটে গন্ধও বেরতে শুরু করে৷ ট্যাঙ্ক ঠিকভাবে পরিষ্কার করলেও সেই গন্ধ দূর হয় না৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক, বর্ষাকালে জলের ট্যাঙ্ক থেকে আঁশটে গন্ধ বেরলে, কী করবেন যাতে সেই গন্ধ দূর হয়?
অনেক সময় ট্যাঙ্কের জল থেকে আঁশটে গন্ধও বেরতে শুরু করে৷ ট্যাঙ্ক ঠিকভাবে পরিষ্কার করলেও সেই গন্ধ দূর হয় না৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক, বর্ষাকালে জলের ট্যাঙ্ক থেকে আঁশটে গন্ধ বেরলে, কী করবেন যাতে সেই গন্ধ দূর হয়?
ট্যাঙ্ক দীর্ঘদিন পরিষ্কার না করা হলে, বা ট্যাঙ্কে দীর্ঘসময় জল জমে থাকে, ট্যাঙ্কের জল থেকে দুর্গন্ধ বেরতে শুরু করে। ট্যাঙ্কের ঢাকনা খোলা রাখলে আবার জল নোংরা হয়ে যায়। মশা বংশবৃদ্ধি করে।
ট্যাঙ্ক দীর্ঘদিন পরিষ্কার না করা হলে, বা ট্যাঙ্কে দীর্ঘসময় জল জমে থাকে, ট্যাঙ্কের জল থেকে দুর্গন্ধ বেরতে শুরু করে। ট্যাঙ্কের ঢাকনা খোলা রাখলে আবার জল নোংরা হয়ে যায়। মশা বংশবৃদ্ধি করে।
ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার রাখতে ক্লোরিন ট্যাবলেটের ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কলের মুখে একটি পাতলা কাপড় বেঁধে রাখুন, যাতে পরিষ্কার জল ফিল্টার হয়ে বালতিতে পড়ে। আপনি এটি স্নান, বাসন বা কাপড় ইত্যাদি ধোয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেই জল কখনওই পানীয় হিসাবে ব্যবহার করবেন না৷
ট্যাঙ্কের জল পরিষ্কার রাখতে ক্লোরিন ট্যাবলেটের ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে কলের মুখে একটি পাতলা কাপড় বেঁধে রাখুন, যাতে পরিষ্কার জল ফিল্টার হয়ে বালতিতে পড়ে। আপনি এটি স্নান, বাসন বা কাপড় ইত্যাদি ধোয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। তবে সেই জল কখনওই পানীয় হিসাবে ব্যবহার করবেন না৷
আপনি চাইলে ট্যাঙ্কের দুর্গন্ধযুক্ত এবং নোংরা জলে হাইড্রোজেন পারক্সাইড যোগ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড যোগ করার পরে এক ঘণ্টা ট্যাঙ্ক ওই ভাবেই রেখে দিন। তারপর ঘরের সমস্ত কল খোলা রাখুন কিছুক্ষণ। ধীরে ধীরে ট্যাঙ্ক থেকে সমস্ত জল বেরিয়ে গেলে ট্যাঙ্কটি আরেকবার ভালভাবে পরিষ্কার করুন৷ তারপরে ফের ট্যাঙ্কে জল ভরুন।
আপনি চাইলে ট্যাঙ্কের দুর্গন্ধযুক্ত এবং নোংরা জলে হাইড্রোজেন পারক্সাইড যোগ করতে পারেন। সেক্ষেত্রে, হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড যোগ করার পরে এক ঘণ্টা ট্যাঙ্ক ওই ভাবেই রেখে দিন। তারপর ঘরের সমস্ত কল খোলা রাখুন কিছুক্ষণ। ধীরে ধীরে ট্যাঙ্ক থেকে সমস্ত জল বেরিয়ে গেলে ট্যাঙ্কটি আরেকবার ভালভাবে পরিষ্কার করুন৷ তারপরে ফের ট্যাঙ্কে জল ভরুন।
জলের ট্যাঙ্ক সম্পূর্ণ খালি করে ভালভাবে পরিষ্কার করুন। জমে থাকা শেওলা থাকলে তাও পরিষ্কার করুন। ট্যাঙ্কে বিশুদ্ধ জল ভর্তি হলে কোনও গন্ধ থাকে না।
জলের ট্যাঙ্ক সম্পূর্ণ খালি করে ভালভাবে পরিষ্কার করুন। জমে থাকা শেওলা থাকলে তাও পরিষ্কার করুন। ট্যাঙ্কে বিশুদ্ধ জল ভর্তি হলে কোনও গন্ধ থাকে না।

১ মিনিটেই ঝাঁ চকচকে জলের ট্যাঙ্ক! লোক ডাকতে হবে না…! ঘরোয়া ‘ছোট্ট’ কাজেই কেল্লাফতে! জানুন স্টেপ বাই স্টেপ ‘উপায়’

জলের ট্যাঙ্ক নোংরা এবং আঠালো হয়ে গিয়েছে? দুর্গন্ধ টিকতে দিচ্ছে না? এই ৫ সহজ টিপসের সাহায্য নিন, ম্যাজিকের মতো কাজ হবে। কোনও প্লাম্বার বা সাহায্যকারীর প্রয়োজন হবে না।
জলের ট্যাঙ্ক নোংরা এবং আঠালো হয়ে গিয়েছে? দুর্গন্ধ টিকতে দিচ্ছে না? এই ৫ সহজ টিপসের সাহায্য নিন, ম্যাজিকের মতো কাজ হবে। কোনও প্লাম্বার বা সাহায্যকারীর প্রয়োজন হবে না।
ঘর পরিষ্কার করা আমাদের রোজকার রুটিনের একটি অংশ। তাই ঘরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে আমরা সবাই সকাল থেকে রাত কাজ সময় সুযোগ মতো হাত লাগাই। প্রতিটি ছোট-বড় বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দিয়ে আমরা তা পরিষ্কার করি। কিন্তু, প্রায়ই আমরা আমাদের বাড়ির জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে ভুলে যাই।
ঘর পরিষ্কার করা আমাদের রোজকার রুটিনের একটি অংশ। তাই ঘরকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করতে আমরা সবাই সকাল থেকে রাত কাজ সময় সুযোগ মতো হাত লাগাই। প্রতিটি ছোট-বড় বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দিয়ে আমরা তা পরিষ্কার করি। কিন্তু, প্রায়ই আমরা আমাদের বাড়ির জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে ভুলে যাই।
হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের মতো, ছাদে রাখা জলের ট্যাঙ্কটি কিন্তু পরিষ্কার করা খুবই জরুরি। অবশ্য এটি কখনই প্রতিদিন পরিষ্কার করা যাবে না, তবে জলের ট্যাঙ্কটি প্রতি ১-২ মাস পরপর পরিষ্কার করা খুবই প্রয়োজন।
হ্যাঁ, অন্যান্য জিনিসের মতো, ছাদে রাখা জলের ট্যাঙ্কটি কিন্তু পরিষ্কার করা খুবই জরুরি। অবশ্য এটি কখনই প্রতিদিন পরিষ্কার করা যাবে না, তবে জলের ট্যাঙ্কটি প্রতি ১-২ মাস পরপর পরিষ্কার করা খুবই প্রয়োজন।
যদি ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে পরিষ্কার না করা হয় তবে এটি নোংরা এবং চ্যাটচ্যাটে হয়ে যায়। এই কারণে এমনকি ট্যাঙ্ক থেকে আসা জলেও দুর্গন্ধ শুরু হয়।
যদি ট্যাঙ্কটি সময়ে সময়ে পরিষ্কার না করা হয় তবে এটি নোংরা এবং চ্যাটচ্যাটে হয়ে যায়। এই কারণে এমনকি ট্যাঙ্ক থেকে আসা জলেও দুর্গন্ধ শুরু হয়।
অনেক সময় ময়লার কারণে মাঝে মাঝে কল থেকে আসা জল থেকেও দুর্গন্ধ আসতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের একজন প্লাম্বার দরকার।
অনেক সময় ময়লার কারণে মাঝে মাঝে কল থেকে আসা জল থেকেও দুর্গন্ধ আসতে থাকে। এমন পরিস্থিতিতে আমাদের একজন প্লাম্বার দরকার।
কিন্তু, আপনি কি জানেন যে আপনি নিজেই কোনও সাহায্যকারী ছাড়া সহজেই জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন? এর জন্য আপনার কিছু টিপস লাগবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী পদ্ধতিতে সহজেই ঝাঁ চকচকে করে ফেলা যায় জলের ট্যাঙ্ক।
কিন্তু, আপনি কি জানেন যে আপনি নিজেই কোনও সাহায্যকারী ছাড়া সহজেই জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে পারেন? এর জন্য আপনার কিছু টিপস লাগবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী পদ্ধতিতে সহজেই ঝাঁ চকচকে করে ফেলা যায় জলের ট্যাঙ্ক।
নোংরা জল রোগকে প্রকাশ্য আমন্ত্রণ জানায়:সময়মতো ট্যাঙ্ক পরিষ্কার না করলে জলে পলি জমে জমে ময়লা জমে। এই ময়লা আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে বা ত্বকের সংক্রমণের সম্মুখীন হতে হতে পারে এর ফলে। এমন পরিস্থিতিতে সময়ে সময়ে ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা জরুরি।
নোংরা জল রোগকে প্রকাশ্য আমন্ত্রণ জানায়:
সময়মতো ট্যাঙ্ক পরিষ্কার না করলে জলে পলি জমে জমে ময়লা জমে। এই ময়লা আপনাকে অসুস্থ করে তুলতে পারে বা ত্বকের সংক্রমণের সম্মুখীন হতে হতে পারে এর ফলে। এমন পরিস্থিতিতে সময়ে সময়ে ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করা জরুরি।
নোংরা এবং দুর্গন্ধযুক্ত জলের ট্যাঙ্ক কীভাবে পরিষ্কার করবেন: ট্যাঙ্ক খালি করুন: জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে প্রথমে আপনাকে ট্যাঙ্কটি খালি করতে হবে। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভ খুলুন। ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণ খালি করার পর যখন আপনাকে পরিষ্কার করা শুরু করতে হবে।
নোংরা এবং দুর্গন্ধযুক্ত জলের ট্যাঙ্ক কীভাবে পরিষ্কার করবেন: ট্যাঙ্ক খালি করুন: জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করতে প্রথমে আপনাকে ট্যাঙ্কটি খালি করতে হবে। এর জন্য আপনি ট্যাঙ্ক বা ট্যাঙ্কের আউটলেট ভালভ খুলুন। ট্যাঙ্কটি সম্পূর্ণ খালি করার পর যখন আপনাকে পরিষ্কার করা শুরু করতে হবে।
জল নিষ্কাশন করার পরে, একটি শুকনো কাপড় দিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ট্যাঙ্কের ভিতরের অংশটি মুছুন। ট্যাঙ্কের আকার ছোট হলে উল্টো করে রাখলে জল একেবারে খালি হয়ে যাবে। শুকানোর পর ট্যাঙ্কটি শুকানোর জন্য ঢাকনাটি কিছুক্ষণ খুলে রেখে দিন।
জল নিষ্কাশন করার পরে, একটি শুকনো কাপড় দিয়ে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে ট্যাঙ্কের ভিতরের অংশটি মুছুন। ট্যাঙ্কের আকার ছোট হলে উল্টো করে রাখলে জল একেবারে খালি হয়ে যাবে। শুকানোর পর ট্যাঙ্কটি শুকানোর জন্য ঢাকনাটি কিছুক্ষণ খুলে রেখে দিন।
প্রথমে এর জন্য একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের ভিতরের অংশ ভালভাবে পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায়।
প্রথমে এর জন্য একটি পরিষ্কার মিশ্রণ তৈরি করুন, যাতে ট্যাঙ্কের ভিতরের অংশ ভালভাবে পরিষ্কার এবং ব্যাকটেরিয়া মুক্ত হয়ে যায়।
পরিষ্কার করার মিশ্রণটি এভাবে তৈরি করুন: পরিষ্কারের মিশ্রণ তৈরি করতে, এক বালতি গরম জল নিন এবং তাতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিকুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন।
পরিষ্কার করার মিশ্রণটি এভাবে তৈরি করুন: পরিষ্কারের মিশ্রণ তৈরি করতে, এক বালতি গরম জল নিন এবং তাতে লন্ড্রি ডিটারজেন্ট পাউডার বা লিকুইড যোগ করুন। এবার এতে ৫-৬ চামচ বেকিং সোডা দিন। এবার এই তিনটি জিনিস ভাল করে মিশিয়ে নিন।
হ্যান্ডেল ব্রাশের ব্যবহার: ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার জন্য, আপনি পরিষ্কারের দ্রবণ যোগ করে ট্যাঙ্কের আকারের মতো লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে।
হ্যান্ডেল ব্রাশের ব্যবহার: ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করার জন্য, আপনি পরিষ্কারের দ্রবণ যোগ করে ট্যাঙ্কের আকারের মতো লম্বা একটি হ্যান্ডেল-সহ ব্রাশ ব্যবহার করতে পারেন। মনে রাখবেন যে স্টিলের ব্রিসলস বা স্টিলের তৈরি স্পঞ্জ দিয়ে ব্রাশ ব্যবহার করবেন না, অন্যথায় প্লাস্টিকের ট্যাঙ্কে আঁচড় লেগে যেতে পারে।
হাইড্রোজেন পারক্সাইড ব্যবহার করুন: হাইড্রোজেন পারক্সাইড একটি চমৎকার ক্লিনিং এজেন্ট যা পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা হয়। প্রথমত, আপনাকে জলের ট্যাঙ্কটি তার আকার অনুসারে প্রায় এক-চতুর্থাংশ জল দিয়ে পূরণ করতে হবে এবং এতে ৫০০ মিলি (বড় জলের ট্যাঙ্কের জন্য) হাইড্রোজেন পারক্সাইড যোগ করতে হবে এবং ২০-৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। অচিরেই পরিষ্কার ঝকঝকে হয়ে যাবে জলের ট্যাঙ্কটি।
হাইড্রোজেন পারক্সাইড ব্যবহার করুন: হাইড্রোজেন পারক্সাইড একটি চমৎকার ক্লিনিং এজেন্ট যা পরিষ্কার করার জন্য বিভিন্ন উপায়ে ব্যবহার করা হয়। প্রথমত, আপনাকে জলের ট্যাঙ্কটি তার আকার অনুসারে প্রায় এক-চতুর্থাংশ জল দিয়ে পূরণ করতে হবে এবং এতে ৫০০ মিলি (বড় জলের ট্যাঙ্কের জন্য) হাইড্রোজেন পারক্সাইড যোগ করতে হবে এবং ২০-৩০ মিনিটের জন্য রেখে দিতে হবে। অচিরেই পরিষ্কার ঝকঝকে হয়ে যাবে জলের ট্যাঙ্কটি।
সতর্কতা : জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পুরো পদ্ধতিতে খেয়াল রাখবেন যেন কোনভাবেই এর ময়লা বা কেমিক্যাল মিশ্রিত জল কোনও গাছপালা, অন্য কোন জলের উৎস, মানুষ, প্রাণীর সংস্পর্শে না আসে। এমনকি ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করাও যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। কাজেই পরিষ্কারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা কাম্য।
সতর্কতা : জলের ট্যাঙ্ক পরিষ্কারের পুরো পদ্ধতিতে খেয়াল রাখবেন যেন কোনভাবেই এর ময়লা বা কেমিক্যাল মিশ্রিত জল কোনও গাছপালা, অন্য কোন জলের উৎস, মানুষ, প্রাণীর সংস্পর্শে না আসে। এমনকি ট্যাঙ্ক পরিষ্কার করাও যথেষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ কাজ। কাজেই পরিষ্কারের সময় সাবধানতা অবলম্বন করা কাম্য।

 

 

Summer Tips: ছাদে পুড়ছে জলের ট‍্যাঙ্ক, ট‍্যাপ খুললেই বেরোচ্ছে আগুনের মত গরম জল! ৪ সহজ টিপসেই হবে কনকনে ঠান্ডা

গরম কাল এলেই ট‍্যাপ খুললে বের হচ্ছে গরম জল। বেশিরভাগ সকলেই এই চেনা সমস‍্যায় পড়েছেন। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই জলের ট‍্যাঙ্ক থাকে ছাদে। ঠা ঠা রোদ লেগে আগুন হয়ে ওঠে জল। স্নান করতে গেলেই শুরু হয় অস্বস্তি। তবে, এই অতি পরিচিত সমস‍্যারও খুব সহজ সমাধান রয়েছে।

গরম কাল এলেই ট‍্যাপ খুললে বের হচ্ছে গরম জল। বেশিরভাগ সকলেই এই চেনা সমস‍্যায় পড়েছেন। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই জলের ট‍্যাঙ্ক থাকে ছাদে। ঠা ঠা রোদ লেগে আগুন হয়ে ওঠে জল। স্নান করতে গেলেই শুরু হয় অস্বস্তি। তবে, এই অতি পরিচিত সমস‍্যারও খুব সহজ সমাধান রয়েছে।
প্রবল গরমে একটু জলেই মেলে শান্তি। কিন্তু রোদ পুড়ে আসার পর ট‍্যাপ খুলতেই বেরোতে শুরু করল হু হু করে গরম জল। গ্রীষ্মের এই অস্বস্তিকর সমস‍্যা থেকে মুক্তির উপায়ও খুবই সহজ। এই কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করলেই সূর্যের আলোর যতই তেজ হোক, আপনার বাড়ির ট‍্যাপ থেকে পড়বে কনকনে ঠান্ডা জল।
প্রবল গরমে একটু জলেই মেলে শান্তি। কিন্তু রোদেপুড়ে আসার পর ট‍্যাপ খুলতেই বেরোতে শুরু করল হু হু করে গরম জল। গ্রীষ্মের এই অস্বস্তিকর সমস‍্যা থেকে মুক্তির উপায়ও খুবই সহজ। এই কয়েকটি পদ্ধতি অবলম্বন করলেই সূর্যের আলোর যতই তেজ হোক, আপনার বাড়ির ট‍্যাপ থেকে পড়বে কনকনে ঠান্ডা জল।
ট‍্যাঙ্কে ঢাকা দিয়ে দিন: সূর্যের আলো ট্যাঙ্কের জল গরম করে। তাই সূর্যের আলো যাতে সরাসরি ট‍্যাঙ্কের গায়ে না লাগে সেই ব‍্যবস্থা করুন।
ট‍্যাঙ্কে ঢাকা দিয়ে দিন: সূর্যের আলো ট্যাঙ্কের জল গরম করে। তাই সূর্যের আলো যাতে সরাসরি ট‍্যাঙ্কের গায়ে না লাগে সেই ব‍্যবস্থা করুন।
একটি মোটা কাপড় বা ট‍্যাঙ্ক কভার কিনে ঢেকে দিন ট‍্যাঙ্ক। এটি সূর্যালোককে আটকাবে এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য জলকে ঠান্ডা রাখবে।
একটি মোটা কাপড় বা ট‍্যাঙ্ক কভার কিনে ঢেকে দিন ট‍্যাঙ্ক। এটি সূর্যালোককে আটকাবে এবং দীর্ঘ সময়ের জন্য জলকে ঠান্ডা রাখবে।
ট্যাঙ্কের বাইরের দিকে চুন বা মাটির একটি স্তর প্রয়োগ করুন। ট‍্যাঙ্কের গায়ের এই আবরন সরাসরি সূর্যালোক আসতে দেয় না। ফলে জলকে ঠান্ডা রাখে।
ট্যাঙ্কের বাইরের দিকে চুন বা মাটির একটি স্তর প্রয়োগ করুন। ট‍্যাঙ্কের গায়ের এই আবরন সরাসরি সূর্যালোক আসতে দেয় না। ফলে জলকে ঠান্ডা রাখে।
মাটির কলসি বা বোতল এমনিতেই জল ঠান্ডা রাখে। ট‍্যাঙ্কের গায়ে মাটি লাগানো থাকলে তা আপনা থেকেই জলকে খানিকটা ঠান্ডা রাখবে।
মাটির কলসি বা বোতল এমনিতেই জল ঠান্ডা রাখে। ট‍্যাঙ্কের গায়ে মাটি লাগানো থাকলে তা আপনা থেকেই জলকে খানিকটা ঠান্ডা রাখবে।
গরমে সাদা রঙের পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ সাদা রং সূর্যের রশ্মি শোষণ করে না। ঠিক একই উপায়ে ঠান্ডা রাখা যেতে পারে জলও।
গরমে সাদা রঙের পোশাক পরার পরামর্শ দেওয়া হয়। কারণ সাদা রং সূর্যের রশ্মি শোষণ করে না। ঠিক একই উপায়ে ঠান্ডা রাখা যেতে পারে জলও।
ট‍্যাঙ্কের গায়ে সাদা রং করে দিন। সাদা রং মাখানো থাকলে সরাসরি সূর্যরশ্মি ট‍্যাঙ্কে প্রবেশ করতে পারবে না। উপরন্তু সাদা রঙের কারণে তাপও অনেকটাই কম হবে।

ট‍্যাঙ্কের গায়ে সাদা রং করে দিন। সাদা রং মাখানো থাকলে সরাসরি সূর্যরশ্মি ট‍্যাঙ্কে প্রবেশ করতে পারবে না। উপরন্তু সাদা রঙের কারণে তাপও অনেকটাই কম হবে।

Rejected Water Tank: আক্ষরিক অর্থেই বিপদ মাথায় নিয়ে বসবাস

হাওড়া: আতঙ্কের নাম জল ট্যাঙ্ক। গোটা পরিবারের ঘুম কেড়েছে মাথার উপরে থাকা পরিত্যক্ত জলের ট্যাঙ্ক। প্রায় ৪০ ফুট উচ্চতার এই জলের ট্যাঙ্কের নিচে আছে একটি টালির ছাউনির বাড়ি, সেই বাড়িতে বসবাস করছে একটি গোটা পরিবার। দীর্ঘদিনের পুরানো এই জলের ট্যাঙ্ক যেকোনও মুহূর্তে ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা। আর তাহলেই ভয়ঙ্কর বিপদে পড়তে পারে গোটা পরিবার।

ঝড়-বৃষ্টি হলেই চিন্তা বাড়ে, প্রতিবেশীর বাড়িতে আশ্রয় নিতে হয় ওই ট্যাঙ্ক সংলগ্ন পরিবারের সদস্যদের। রয়েছে একটি রাস্তা। যে রাস্তা দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য মানুষ যাতায়াত করেন। সেই দিক থেকে আতঙ্কে পথ চলতি মানুষজন‌ও।

আর‌ও পড়ুন: নীলের ব্রত পালনে মন্দিরে মন্দিরে পুণ্যার্থীদের ভিড়

মৌরীগ্রাম রেল স্টেশন সংলগ্ন লোহার জলের ট্যাঙ্কটি জরাজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। উচ্চতা প্রায় ৪০ ফুটেরও বেশি। গত বছর বর্ধমান রেল স্টেশনে জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে পড়ার স্মৃতি আজও টাটকা। এই ট্যাঙ্ক থেকে মাঝে মধ্যেই লোহার চাঙড় ভেঙে পড়ছে। কখন যে হুড়মুড়িয়ে গোটা জলের ট্যাঙ্কটিই ভেঙে পড়বে কে জানে! লোহার পিলারের অবস্থা খুবই খারাপ। জং লেগে সরু হয়ে গেছে।

এই জলের ট্যাঙ্কটি সরানোর দাবিতে রেল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় বিধায়ক বিভিন্ন জায়গায় দরবার করেও সুরাহা মেলেনি। ফলে বিপদ মাথায় নিয়েই বাঁচতে হচ্ছে। সামনেই কালবৈশাখীর মরশুম আসছে। তখন কী হবে কে জানে!

রাকেশ মাইতি