দুর্গাপুরে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভেঙে পড়েছে গাছের ডাল।

Cyclone Remal: রিমল-এর তাণ্ডবে প্রবল বিদ্যুৎ বিভ্রাট, দক্ষিণের এই জেলায় ভয়ঙ্কর কাণ্ড

ঘূর্ণিঝড় রিমল নিয়ে আতঙ্কিত ছিলেন মানুষজন। সতর্ক ছিল প্রশাসন। নেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন সর্তকতামূলক পদক্ষেপ। মানুষজনকে নানাভাবে সাবধান করা হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফলের আগেই। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাব কতটা পড়ল পশ্চিম বর্ধমানে?
ঘূর্ণিঝড় রিমল নিয়ে আতঙ্কিত ছিলেন মানুষজন। সতর্ক ছিল প্রশাসন। নেওয়া হয়েছিল বিভিন্ন সর্তকতামূলক পদক্ষেপ। মানুষজনকে নানাভাবে সাবধান করা হয়েছে ঘূর্ণিঝড়ের ল্যান্ডফলের আগেই। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় রিমলের প্রভাব কতটা পড়ল পশ্চিম বর্ধমানে?
ঘূর্ণিঝড় পশ্চিম বর্ধমান জেলায় খুব বেশি তাণ্ডবের চিহ্ন রাখতে না পারলেও, অল্পবিস্তর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় গাছের ছোট বড় ডাল ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছে। তবে প্রশাসন যেহেতু প্রস্তুত ছিল তাই সেইসব গাছের ভেঙে পড়া ডালগুলি দ্রুততার সঙ্গে পরিষ্কার করা হয়েছে। খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি।
ঘূর্ণিঝড় পশ্চিম বর্ধমান জেলায় খুব বেশি তাণ্ডবের চিহ্ন রাখতে না পারলেও, অল্পবিস্তর ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। দুর্গাপুরের বিভিন্ন জায়গায় গাছের ছোট বড় ডাল ভেঙে পড়তে দেখা গিয়েছে। তবে প্রশাসন যেহেতু প্রস্তুত ছিল তাই সেইসব গাছের ভেঙে পড়া ডালগুলি দ্রুততার সঙ্গে পরিষ্কার করা হয়েছে। খুব বেশি ক্ষয়ক্ষতিও হয়নি।
অন্যদিকে, আসানসোল, রানীগঞ্জ-সহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় সোমবার ভোররাত থেকে বৃষ্টিপাত হতে দেখা গিয়েছে। তবে হাওয়ার গতি খুব বেশি ছিল না। ফলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টির কারণে স্বস্তি পেয়েছেন মানুষজন। কারণ বিগত দুদিনে আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি চরমে উঠেছিল। এই বৃষ্টি সেই ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তি দিয়েছে শহরবাসীকে।
অন্যদিকে, আসানসোল, রানীগঞ্জ-সহ জেলার বিভিন্ন জায়গায় সোমবার ভোররাত থেকে বৃষ্টিপাত হতে দেখা গিয়েছে। তবে হাওয়ার গতি খুব বেশি ছিল না।
ফলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টির কারণে স্বস্তি পেয়েছেন মানুষজন। কারণ বিগত দুদিনে আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি চরমে উঠেছিল। এই বৃষ্টি সেই ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তি দিয়েছে শহরবাসীকে।
ফলে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বৃষ্টির কারণে স্বস্তি পেয়েছেন মানুষজন। কারণ বিগত দুদিনে আর্দ্রতার কারণে অস্বস্তি চরমে উঠেছিল। এই বৃষ্টি সেই ভ্যাপসা গরম থেকে মুক্তি দিয়েছে শহরবাসীকে।
ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের আশঙ্কা অনেকেই করছিলেন। তবে যেহেতু ঝড়ের তান্ডব সেইভাবে দেখা যায়নি, তাই সেই অর্থে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সম্মুখীন হতে হয়নি জেলার মানুষকে। কিন্তু বৃষ্টির কারণে সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনেই অনেকটা ছুটির মেজাজে থেকেছেন জেলার মানুষ।

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের আশঙ্কা অনেকেই করছিলেন। তবে যেহেতু ঝড়ের তান্ডব সেইভাবে দেখা যায়নি, তাই সেই অর্থে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের সম্মুখীন হতে হয়নি জেলার মানুষকে।
কিন্তু বৃষ্টির কারণে সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনেই অনেকটা ছুটির মেজাজে থেকেছেন জেলার মানুষ।
কিন্তু বৃষ্টির কারণে সপ্তাহের প্রথম কাজের দিনেই অনেকটা ছুটির মেজাজে থেকেছেন জেলার মানুষ।