টক দই (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Dahi-Curd: দুপুরে না রাতে, কখন খাবেন টক দই? জটিল রোগের যম! কীভাবে খাবেন? জানুন সঠিক নিয়ম

গরমে শরীর সুস্থ রাখতে দই খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। সকালের জলখাবারে ওট্‌সের সঙ্গে। কিংবা দুপুরের খাবার খাওয়ার পর টক দই খেলে পেট ঠান্ডা থাকে অনেকটা সময় পর্যন্ত।
গরমে শরীর সুস্থ রাখতে দই খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। সকালের জলখাবারে ওট্‌সের সঙ্গে। কিংবা দুপুরের খাবার খাওয়ার পর টক দই খেলে পেট ঠান্ডা থাকে অনেকটা সময় পর্যন্ত।
চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলেই প্রতি দিন টক দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্ষাকালে বিভিন্ন পেটের সংক্রমণজনিত সমস্যা বাসা বাঁধে শরীরে। দই শরীর রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
চিকিৎসক থেকে পুষ্টিবিদ সকলেই প্রতি দিন টক দই খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। বর্ষাকালে বিভিন্ন পেটের সংক্রমণজনিত সমস্যা বাসা বাঁধে শরীরে। দই শরীর রোগমুক্ত রাখতে সাহায্য করে।
শুধুই নির্দিষ্ট সময় নয়। সারা বছরই ফিট থাকতে ও রোগের ঝুঁকি কমাতে দই খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। দই খাবার কোনও বিশেষ নিয়ম নেই। তবে দুপুরের দিকে দই খাওয়া বেশি ভাল।
শুধুই নির্দিষ্ট সময় নয়। সারা বছরই ফিট থাকতে ও রোগের ঝুঁকি কমাতে দই খাওয়ার প্রয়োজন রয়েছে। দই খাবার কোনও বিশেষ নিয়ম নেই। তবে দুপুরের দিকে দই খাওয়া বেশি ভাল।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান,
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, “দই খেলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে দুপুরের খাবার খাওয়ার পর দই খেলেই মিলবে এই সুফল। টক দই কর্টিসল হরমোনের ক্ষরণ কমিয়ে দেয় ফলে স্থূলতার ঝুঁকি কমে।
রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জোগায় টক দই। শরীর সুস্থ রাখতে তাই দই খাওয়ার সত্যিই কোনও বিকল্প নেই। নিয়ম করে দই খেলে শীতকালীন অনেক রোগের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
রোগের সঙ্গে লড়াই করার শক্তি জোগায় টক দই। শরীর সুস্থ রাখতে তাই দই খাওয়ার সত্যিই কোনও বিকল্প নেই। নিয়ম করে দই খেলে শীতকালীন অনেক রোগের হাত থেকেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
রক্ত চাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে টক দইয়ের জুড়ি নেই। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য টক দই মহৌষধি। মানব দেহের রক্ত চাপের মাত্রা কমাতে টক দই সত্যিই ওষুধের মতো কাজ করে।
রক্ত চাপের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে টক দইয়ের জুড়ি নেই। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের জন্য টক দই মহৌষধি। মানব দেহের রক্ত চাপের মাত্রা কমাতে টক দই সত্যিই ওষুধের মতো কাজ করে।
টক দইয়ে রয়েছে প্রোবায়োটিক উপাদান। এই উপাদান পেটের খেয়াল রাখতে সত্যিই দারুণ উপকারী। টক দইয়ে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান হজমের গোলমাল দূরে রাখে এবং গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি কমায়।
টক দইয়ে রয়েছে প্রোবায়োটিক উপাদান। এই উপাদান পেটের খেয়াল রাখতে সত্যিই দারুণ উপকারী। টক দইয়ে থাকা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান হজমের গোলমাল দূরে রাখে এবং গ্যাস-অম্বলের ঝুঁকি কমায়।