কিজম গ্রাম 

Weekend Trip: দার্জিলিংয়ের পাশে বসে সিকিম দর্শন! এমন সুযোগ শুধু এখানেই মেলে, এই বর্ষায় ডেস্টিনেশন কিজম

*দার্জিলিংয়ের থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেকের দূরে অবস্থিত কিজম গ্রাম। দার্জিলিং শহরের মতো ভিড় এখানে নেই। আপনি যদি ছুটির দিনগুলো একটি শান্ত-নিরিবিলিতে কাটাতে চান, তাহলে এখানে চলে যেতেই পারেন।
*দার্জিলিংয়ের থেকে মাত্র ঘণ্টাখানেকের দূরে অবস্থিত কিজম গ্রাম। দার্জিলিং শহরের মতো ভিড় এখানে নেই। আপনি যদি ছুটির দিনগুলো একটি শান্ত-নিরিবিলিতে কাটাতে চান, তাহলে এখানে চলে যেতেই পারেন।
কাঞ্চনজঙ্ঘার লোভে কিজম গ্রামে না যাওয়াই ভাল। খুব একটা পরিষ্কার ভিউ পাওয়া যায় না কিজমের কোলে বসে। তবে, আশেপাশের তুষারাবৃত শৃঙ্গগুলো ভালই চোখে পড়ে। কিজম গ্রামে বসে যা দেখা যায়, তা হল সিকিমকে।
“কাঞ্চনজঙ্ঘার লোভে কিজম গ্রামে না যাওয়াই ভাল। খুব একটা পরিষ্কার ভিউ পাওয়া যায় না কিজমের কোলে বসে। তবে, আশেপাশের তুষারাবৃত শৃঙ্গগুলো ভালই চোখে পড়ে। কিজম গ্রামে বসে যা দেখা যায়, তা হল সিকিমকে।।
*পশ্চিমবঙ্গের কোলে বসে এভাবে সিকিমকে দেখার মজা কিজম ছাড়া খুঁজে পাওয়া কঠিন। এমনকী কিজমে বসে সিকিমের রাস্তার গাড়ি চলাচলও চোখে পড়ে। আর এই সিকিম ও কিজমের মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে রঙ্গীত নদী।
*পশ্চিমবঙ্গের কোলে বসে এভাবে সিকিমকে দেখার মজা কিজম ছাড়া খুঁজে পাওয়া কঠিন। এমনকী কিজমে বসে সিকিমের রাস্তার গাড়ি চলাচলও চোখে পড়ে। আর এই সিকিম ও কিজমের মাঝ দিয়ে বয়ে গিয়েছে রঙ্গীত নদী।
*দার্জিলিংয়ে এই গ্রামের অন্যতম আকর্ষণ হল নেজি মনেস্ট্রি নামের একটি প্রাচীন গুম্ফা। এটি ১৯৬০ সাল নাগাদ তৈরি হয়েছিল। শোনা যায়, এই কাঠের গুম্ফাটি নাকি তেন্দুক রাজার প্রাসাদ ছিল। ভেতরটা প্রাকৃতিক রঙ দিয়ে কারুকার্য করা। এছাড়াও তেন্দুক রাজার বংশধর অ্যান্ড্রুর তৈরি করা কার্মি ফার্ম হোমস্টেও এখানেই রয়েছে।
*দার্জিলিংয়ে এই গ্রামের অন্যতম আকর্ষণ হল নেজি মনেস্ট্রি নামের একটি প্রাচীন গুম্ফা। এটি ১৯৬০ সাল নাগাদ তৈরি হয়েছিল। শোনা যায়, এই কাঠের গুম্ফাটি নাকি তেন্দুক রাজার প্রাসাদ ছিল। ভেতরটা প্রাকৃতিক রঙ দিয়ে কারুকার্য করা। এছাড়াও তেন্দুক রাজার বংশধর অ্যান্ড্রুর তৈরি করা কার্মি ফার্ম হোমস্টেও এখানেই রয়েছে।
*কীভাবে যাবেন? কিজম থেকে দার্জিলিংয়ের দূরত্ব মাত্র ৩০ কিমি। আপনি যদি চান বিজনবাড়ি থেকে গাড়ি শেয়ার করে এখানে যেতে পারেন। এছাড়া শিলিগুড়ি অথবা দার্জিলিং থেকে আসলে আপনি প্রাইভেট গাড়ি পেয়ে যাবেন।
*কীভাবে যাবেন? কিজম থেকে দার্জিলিংয়ের দূরত্ব মাত্র ৩০ কিমি। আপনি যদি চান বিজনবাড়ি থেকে গাড়ি শেয়ার করে এখানে যেতে পারেন। এছাড়া শিলিগুড়ি অথবা দার্জিলিং থেকে আসলে আপনি প্রাইভেট গাড়ি পেয়ে যাবেন।
*কোথায় থাকবেন? কিজমে যেমন যাতায়াতের অসুবিধা নেই, তেমনই থাকা খাওয়ারও কোনও সমস্যা নেই। এখানে বিভিন্ন ধরণের হোমস্টে রয়েছে। খুব স্বল্প খরচে সেখানে থাকতে পারেন আপনি। জানা গিয়েছে, থাকা খাওয়া নিয়ে এই হোমস্টেগুলিতে দৈনিক মাথাপিছু ১২০০-১৫০০ টাকা লাগে।
*কোথায় থাকবেন? কিজমে যেমন যাতায়াতের অসুবিধা নেই, তেমনই থাকা খাওয়ারও কোনও সমস্যা নেই। এখানে বিভিন্ন ধরণের হোমস্টে রয়েছে। খুব স্বল্প খরচে সেখানে থাকতে পারেন আপনি। জানা গিয়েছে, থাকা খাওয়া নিয়ে এই হোমস্টেগুলিতে দৈনিক মাথাপিছু ১২০০-১৫০০ টাকা লাগে।