চরম আর্থিক সঙ্কট...! জলের মতো বেরিয়ে যাবে টাকা, ভুলেও বাড়িতে লাগাবেন না 'এই' গাছ, ঋণে ডুবে যেতে পারেন

Diabetes Control Tips: আয়ুর্বেদের মহৌষধ, ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে কামাল এই পাতা, বাজার থেকে আলাদা করে কিনুন

তেতো খেয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী অনেকেই। খাবার পাতে শুরুতেই নিমপাতা, উচ্ছে কিংবা করলা এসব আমরা খেয়ে থাকি। বিশেষজ্ঞদের মতে, তেতো খাওয়া খুবই ভাল। এমনকী ডায়াবেটিস রোগীদের তেতো খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
তেতো খেয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে বিশ্বাসী অনেকেই। খাবার পাতে শুরুতেই নিমপাতা, উচ্ছে কিংবা করলা এসব আমরা খেয়ে থাকি। বিশেষজ্ঞদের মতে, তেতো খাওয়া খুবই ভাল। এমনকী ডায়াবেটিস রোগীদের তেতো খেলে ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব বলে মনে করেন চিকিৎসকরা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
এদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে শরীরে যে কোনও রোগ শরীরের বাত, পিত্ত এবং কফের সমতা বৃদ্ধি হয়। যে কোনও মানুষের ডায়াবেটিস তার কফের সমতা হারিয়ে ফেললে প্রকাশ পায়।
এদেশে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বিশ্বের মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে শরীরে যে কোনও রোগ শরীরের বাত, পিত্ত এবং কফের সমতা বৃদ্ধি হয়। যে কোনও মানুষের ডায়াবেটিস তার কফের সমতা হারিয়ে ফেললে প্রকাশ পায়।
শরীরের কফ ভাগে সমতা আনে তেতো খাদ্য। যেমন কালমেঘ, উচ্ছে/করলার রস, নিম পাতা/নিমের ছাল, চিরতা/ মেথি ইত্যাদি। সেই কারণেই বলা যায় যে, তেতো খেলে রোগীর সুগার নিয়ন্ত্রণে আসে। করলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
শরীরের কফ ভাগে সমতা আনে তেতো খাদ্য। যেমন কালমেঘ, উচ্ছে/করলার রস, নিম পাতা/নিমের ছাল, চিরতা/ মেথি ইত্যাদি। সেই কারণেই বলা যায় যে, তেতো খেলে রোগীর সুগার নিয়ন্ত্রণে আসে। করলা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী করলা পাতা রস বা এর কোনও তরকারি সুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উপকারী। করলার মতো এর পাতায়ও রয়েছে বিভিন্ন ওষধি গুণ যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। করলা পাতায় সবজিরই মতো আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন, পটাশিয়াম, ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। করলা পাতা হালকা সবুজ এবং লম্বা আকৃতির।
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী করলা পাতা রস বা এর কোনও তরকারি সুগার নিয়ন্ত্রণে বিশেষ উপকারী। করলার মতো এর পাতায়ও রয়েছে বিভিন্ন ওষধি গুণ যা স্বাস্থ্যের জন্য ভাল। করলা পাতায় সবজিরই মতো আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন, পটাশিয়াম, ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ। করলা পাতা হালকা সবুজ এবং লম্বা আকৃতির।
বেঙ্গালুরুর জীবোত্তমা আয়ুর্বেদিক কেন্দ্রের চিকিৎসক শারদ কুলকার্নি করলা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানান, এই পাতাগুলি ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ এবং তাই এগুলি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য চমৎকার পুষ্টি। ক্রনিক কফ, হাঁপানি যাদের আছে তারাও করলার জুস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও শ্বাসযন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে করলা। সর্দি কাশি জনিত সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করে এই পাতা।
বেঙ্গালুরুর জীবোত্তমা আয়ুর্বেদিক কেন্দ্রের চিকিৎসক শারদ কুলকার্নি করলা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানান, এই পাতাগুলি ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ এবং তাই এগুলি সামগ্রিক স্বাস্থ্যের জন্য চমৎকার পুষ্টি। ক্রনিক কফ, হাঁপানি যাদের আছে তারাও করলার জুস খেলে উপকার পাবেন। এছাড়াও শ্বাসযন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে করলা। সর্দি কাশি জনিত সংক্রমণ থেকেও রক্ষা করে এই পাতা।
চিকিৎসকের মতে , করলা পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিসিন এবং পলিপেপটাইড পি রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। করলা পাতার নিয়মিত সেবন করলে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসে, তাই এগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চিকিৎসকের মতে , করলা পাতায় প্রচুর পরিমাণে ভিসিন এবং পলিপেপটাইড পি রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। করলা পাতার নিয়মিত সেবন করলে চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে আসে, তাই এগুলো ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)