অনেকের ধারণা, খাবার খাওয়ায় লাগাম টানলেই ওজন কমানো সহজ হবে। সেই লক্ষ্যপূরণে দিনের অর্ধেক খাবারই বাদ দিয়ে দেন। এতে আদৌ ভাল হয় কি? পুষ্টিবিদদের মতে, পরিমাণে কম খেলেই যে ওজন কমবে, এমন ধারণার কোনও ভিত্তিই নেই। বরং দিনের সঠিক সময়ে সঠিক মাত্রায় খাবার না খেলে তার প্রভাব পড়বে বিপাকহারের উপর। ওজন তো কমবেই না, উল্টে বেড়ে যেতে পারে ডায়াবিটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যা।

Diabetes Control Tips: ভাত খেলেও তরতরিয়ে কমবে ওজন-সুগার থাকবে নিয়ন্ত্রণে! শুধু জানুন কখন খাবেন?

ডায়াবেটিক রোগীদের খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে অনেক যত্ন নিতে হয়। অন্যথা, স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। এই ধরনের রোগীদের বিশেষ করে ভাত থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় ডাক্তারা।

ডায়াবেটিক রোগীদের খাওয়া-দাওয়ার বিষয়ে অনেক যত্ন নিতে হয়। অন্যথা, স্বাস্থ্যের অবনতি হতে পারে। এই ধরনের রোগীদের বিশেষ করে ভাত থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দেওয়া হয় ডাক্তারা।
কিন্তু ভাত প্রিয় বাঙালি গোটা একদিন ভাত ছাড়া ভাবতেই পারে না। তবে উপায় কী? তবে, একজন চিকিৎসকের মতে, ভাত পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়ার দরকার নেই।
কিন্তু ভাত প্রিয় বাঙালি গোটা একদিন ভাত ছাড়া ভাবতেই পারে না। তবে উপায় কী? তবে, একজন চিকিৎসকের মতে, ভাত পুরোপুরি এড়িয়ে যাওয়ার দরকার নেই।
ডায়েটিশিয়ান রেশমি রায় চৌধুরীর কথায়, প্রতিদিনের ডায়েটে ভাত রাখাই যেতে পারে। কিন্তু তা খেতে হবে সঠিক নিয়মে এবং সঠিক সময়।
ডায়েটিশিয়ান রেশমি রায় চৌধুরীর কথায়, প্রতিদিনের ডায়েটে ভাত রাখাই যেতে পারে। কিন্তু তা খেতে হবে সঠিক নিয়মে এবং সঠিক সময়।
তাঁর কথায়, দিনে একবেলা ৩০-৪০গ্রাম চালের ভাত ওজন কমাতে সাহায‍্য করে। এই ৩০-৪০ গ্রাম ভাতে ক‍্যলোরি থাকে ১৫০ থেকে ১৭০ ক‍্যলোরি। তা একদমই ওজন বাড়ায় না বরং শরীর সুস্থ রাখে।
তাঁর কথায়, দিনে একবেলা ৩০-৪০গ্রাম চালের ভাত ওজন কমাতে সাহায‍্য করে। এই ৩০-৪০ গ্রাম ভাতে ক‍্যলোরি থাকে ১৫০ থেকে ১৭০ ক‍্যলোরি। তা একদমই ওজন বাড়ায় না বরং শরীর সুস্থ রাখে।
তিনি বলেন, ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে, যাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচককে স্পাইক করে। তাই, সুগার স্পাইক নিয়ন্ত্রণে ভাতের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার খেতে হবে। যেমন, সবজি, মাছ, চিকেন, স‍্যালাড।
তিনি বলেন, ভাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে, যাতে উচ্চ গ্লাইসেমিক সূচককে স্পাইক করে। তাই, সুগার স্পাইক নিয়ন্ত্রণে ভাতের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন এবং ফাইবার খেতে হবে। যেমন, সবজি, মাছ, চিকেন, স‍্যালাড।
ডায়েটিশিয়ান রেশমি রায় চৌধুরীর কথায়, ভাত খাওয়ার আদর্শ সময় দুপুর বা জিম বা ওয়ার্ক অ‍্যাউট করার পর খাওয়া উচিত। ভাত এমন সময় খাবেন যার পরেও হাঁটাচলা, ঘোরাঘুরি করবেন। তাহলে, ওজন বাড়বে না বরং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
ডায়েটিশিয়ান রেশমি রায় চৌধুরীর কথায়, ভাত খাওয়ার আদর্শ সময় দুপুর বা জিম বা ওয়ার্ক অ‍্যাউট করার পর খাওয়া উচিত। ভাত এমন সময় খাবেন যার পরেও হাঁটাচলা, ঘোরাঘুরি করবেন। তাহলে, ওজন বাড়বে না বরং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)