ভারতে ডায়াবেটিস এখন রীতিমতো জলভাত হয়ে উঠেছে। অ্যালোপ্যাথি ওষুধে এই রোগ উপশম না হওয়ায় রোগীরা এখন প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজছেন। প্রকৃতিতে এমন অনেক ভেষজ আছে, যেগুলির রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা মারাত্মক।

Diabetes Control Tips: গাছের ২টি পাতা, অযত্নের আগাছা ডায়াবেটিসের ‘মৃত্যুবাণ’! এভাবে খেলেই নামবে ব্লাড সুগার

ভারতে ডায়াবেটিস এখন রীতিমতো জলভাত হয়ে উঠেছে। অ্যালোপ্যাথি ওষুধে এই রোগ উপশম না হওয়ায় রোগীরা এখন প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজছেন। প্রকৃতিতে এমন অনেক ভেষজ আছে, যেগুলির রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা মারাত্মক।
ভারতে ডায়াবেটিস এখন রীতিমতো জলভাত হয়ে উঠেছে। অ্যালোপ্যাথি ওষুধে এই রোগ উপশম না হওয়ায় রোগীরা এখন প্রাকৃতিক প্রতিকার খুঁজছেন। প্রকৃতিতে এমন অনেক ভেষজ আছে, যেগুলির রোগ নিরাময়ের ক্ষমতা মারাত্মক।
একই ভাবে, ডায়াবেটিস চিকিৎসার জন্য ইনসুলিন গাছ অত্যন্ত উপকারী। এই গাছের পাতা এবং শিকড় ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।বিহারের ঔরঙ্গাবাদে বহু ডায়াবেটিস রোগী নিজেদের বাড়িতেই ইনসুলিন গাছ রোপণ করতে শুরু করেছেন। এই গাছের শিকড় ও পাতা সেবন করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
একই ভাবে, ডায়াবেটিস চিকিৎসার জন্য ইনসুলিন গাছ অত্যন্ত উপকারী। এই গাছের পাতা এবং শিকড় ডায়াবেটিস রোগ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর।
বিহারের ঔরঙ্গাবাদে বহু ডায়াবেটিস রোগী নিজেদের বাড়িতেই ইনসুলিন গাছ রোপণ করতে শুরু করেছেন। এই গাছের শিকড় ও পাতা সেবন করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
কৃষক উপদেষ্টা সুরেন্দ্র কুশওয়াহা গত ৮ বছর ধরে ইনসুলিন চাষ করছেন। তিনি বলেন যে, আজকাল এই গাছের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।সুরেন্দ্র কুশওয়াহা Local 18-কে বলেন যে, একটি ইনসুলিন গাছের দাম ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। আর প্রতিদিন ১০০টিরও বেশি গাছ বিক্রি হচ্ছে। 
ভারতের অনেক রাজ্যের জঙ্গলে এই গাছটি প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া যায় এবং এখন ডাক্তাররাও এই গাছের চাষের পরামর্শ দিচ্ছেন।
কৃষক উপদেষ্টা সুরেন্দ্র কুশওয়াহা গত ৮ বছর ধরে ইনসুলিন চাষ করছেন। তিনি বলেন যে, আজকাল এই গাছের প্রচুর চাহিদা রয়েছে।
সুরেন্দ্র কুশওয়াহা Local 18-কে বলেন যে, একটি ইনসুলিন গাছের দাম ১২০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। আর প্রতিদিন ১০০টিরও বেশি গাছ বিক্রি হচ্ছে।
ভারতের অনেক রাজ্যের জঙ্গলে এই গাছটি প্রাকৃতিক ভাবে পাওয়া যায় এবং এখন ডাক্তাররাও এই গাছের চাষের পরামর্শ দিচ্ছেন।
ইনসুলিন উদ্ভিদকে চেনা যায় এর পাতার বিশেষ গঠন দেখেই। এর পাতার উপরিভাগ মসৃণ এবং নিচের পৃষ্ঠটি রুক্ষ প্রকৃতির হয়। এই গাছের বয়স প্রায় এক বছর এবং এটি ২.৫ মিটার পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে। এর পাতা প্রশস্ত এবং ছুঁচালো।
ইনসুলিন উদ্ভিদকে চেনা যায় এর পাতার বিশেষ গঠন দেখেই। এর পাতার উপরিভাগ মসৃণ এবং নিচের পৃষ্ঠটি রুক্ষ প্রকৃতির হয়। এই গাছের বয়স প্রায় এক বছর এবং এটি ২.৫ মিটার পর্যন্ত দীর্ঘ হতে পারে। এর পাতা প্রশস্ত এবং ছুঁচালো।
এই গাছ রোপণের সেরা হল সময় জুন-জুলাই মাস। কারণ এই গাছটি বর্ষাকালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। তবে শীতকালে তা শুকিয়ে যায়।ইনসুলিন গাছের পাতার স্বাদ কিছুটা টক এবং আঠালো প্রকৃতির। তবে এই গাছটি শুধু ডায়াবেটিসের জন্যই উপকারী নয়, এর মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণও গুরুত্বপূর্ণ।
এই গাছ রোপণের সেরা হল সময় জুন-জুলাই মাস। কারণ এই গাছটি বর্ষাকালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। তবে শীতকালে তা শুকিয়ে যায়।
ইনসুলিন গাছের পাতার স্বাদ কিছুটা টক এবং আঠালো প্রকৃতির। তবে এই গাছটি শুধু ডায়াবেটিসের জন্যই উপকারী নয়, এর মধ্যে থাকা পুষ্টিগুণও গুরুত্বপূর্ণ।
এই উদ্ভিদে রয়েছে ৪৪.৫১% কার্বোহাইড্রেট, ৩১.৬৫% স্টার্চ, ১৪.৪৪% অ্যামাইলোজ, ১৯.২% প্রোটিন এবং ৩.২৫% চর্বি।
এই উদ্ভিদে রয়েছে ৪৪.৫১% কার্বোহাইড্রেট, ৩১.৬৫% স্টার্চ, ১৪.৪৪% অ্যামাইলোজ, ১৯.২% প্রোটিন এবং ৩.২৫% চর্বি।
এছাড়াও এতে ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই-র মতো উপাদান প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
এছাড়াও এতে ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন, ভিটামিন সি, ভিটামিন ই-র মতো উপাদান প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়।
কৃষক উপদেষ্টা সুরেন্দ্র কুশওয়াহার মতে, এই গাছের ফল পিষে জলের সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
কৃষক উপদেষ্টা সুরেন্দ্র কুশওয়াহার মতে, এই গাছের ফল পিষে জলের সঙ্গে মিশিয়ে সেবন করলেও অনেক উপকার পাওয়া যায়।
এটি শুধুমাত্র ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দিতেই সাহায্য করে না, সেই সঙ্গে গ্রীষ্মকালে হিট স্ট্রোকের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।
এটি শুধুমাত্র ডায়াবেটিস থেকে মুক্তি দিতেই সাহায্য করে না, সেই সঙ্গে গ্রীষ্মকালে হিট স্ট্রোকের মতো সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।