প্রতিকী ছবি (ছবি সৌজন্য - ইন্টারনেট)

Diabetes: ওষুধ খেয়েও সুগার কমছে না? ভরসা রাখুন এই ঘরোয়া টোটকায়, ডায়াবেটিস কাবু হবেই

 ইদানীং ঘরে-ঘরে ডায়াবেটিসের সমস্যা। কম বয়সীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ রোগে
ইদানীং ঘরে-ঘরে ডায়াবেটিসের সমস্যা। কম বয়সীরাও আক্রান্ত হচ্ছেন এই মারণ রোগে।
 ডায়বেটিসে অনেকেই রোজ সুগারের ওষুধ খান। কিন্তু তারপরেও রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করতে থাকে।
ডায়বেটিসে অনেকেই রোজ সুগারের ওষুধ খান। কিন্তু তারপরেও রক্তে শর্করার মাত্রা ওঠানামা করতে থাকে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, ডায়বেটিসের সমস্যা থাকলে ওষুধ খাওয়ায় পাশাপশি বেশ কিছু ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করতে পারেন। এতে উপকার মিলবে নিশ্চিত ভাবে।
আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসীম শর্মা জানান, ডায়বেটিসের সমস্যা থাকলে ওষুধ খাওয়ায় পাশাপশি বেশ কিছু ঘরোয়া টোটকা ব্যবহার করতে পারেন। এতে উপকার মিলবে নিশ্চিত ভাবে।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে দারুন ভাবে কার্যকর নিমপাতা। নিম পাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ডায়াবেটিক উপাদান যা ব্লাশ সুগারের মাত্রা কমায়।
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ রাখতে দারুন ভাবে কার্যকর নিমপাতা। নিম পাতার মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি ডায়াবেটিক উপাদান যা ব্লাশ সুগারের মাত্রা কমায়।
সুগারের রোগীদের জন্য চিনির বদলে কার্যকরী উপাদান হতে পারে রান্না ঘরের এই মশলা। ডায়াবেটিসের রোগীরা দারচিনিগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন শরীরে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে তুলতে।
সুগারের রোগীদের জন্য চিনির বদলে কার্যকরী উপাদান হতে পারে রান্না ঘরের এই মশলা। ডায়াবেটিসের রোগীরা দারচিনিগুঁড়ো ব্যবহার করতে পারেন শরীরে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে তুলতে।
রোজকার ডায়েটে অবশ্যই রাখতে পারেন হলুদ। এই ভেষজ উপাদান শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কাঁচা হলুদ কিংবা হলুদের গুঁড়ো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
রোজকার ডায়েটে অবশ্যই রাখতে পারেন হলুদ। এই ভেষজ উপাদান শরীরের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। পাশাপাশি কাঁচা হলুদ কিংবা হলুদের গুঁড়ো রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখে।
রোজ সকালে মেথি ভেজানো জল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। মেথি ভেজানো জলে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা রক্তের সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে ।
রোজ সকালে মেথি ভেজানো জল খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। মেথি ভেজানো জলে অতিরিক্ত পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায় যা রক্তের সুগারকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
আমলকির মধ্যে থাকা ভিটামিন সি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। এটি অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা সচল রেখে শরীরের মধ্যে ইনসুলিনের উৎপাদন সচল রাখে। ফলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।
আমলকির মধ্যে থাকা ভিটামিন সি রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। এটি অগ্ন্যাশয়ের কার্যকারিতা সচল রেখে শরীরের মধ্যে ইনসুলিনের উৎপাদন সচল রাখে। ফলে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে।