ভারী বৃষ্টিতে ভয়ংকর সুন্দর হয়ে ওঠে, হুহু করে জল বয়ে যায়! জানেন সেই দুর্গাপুর ব্যারেজে কতগুলি লকগেট আছে?

DVC: ভারী বৃষ্টিতে ‘ভয়ঙ্কর সুন্দর’! হুহু করে জল ছাড়া DVC-র কতগুলি লকগেট আছে, জানেন?

দুর্গাপুর ব্যারেজ প্রায় সকলেই দেখেছেন। না দেখলেও এর ভূমিকা সম্পর্কে সবাই সচেতন। বিশেষ করে বর্ষায় দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার খবর বাড়িয়ে দেয় দুশ্চিন্তা। ডিভিসির (DVC) ছাড়া জলে ভেসে বঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এবছরই। কিন্তু দুর্গাপুর ব্যারেজ সম্পর্কে এই তথ্যগুলি আপনার জানা আছে?
দুর্গাপুর ব্যারেজ প্রায় সকলেই দেখেছেন। না দেখলেও এর ভূমিকা সম্পর্কে সবাই সচেতন। বিশেষ করে বর্ষায় দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার খবর বাড়িয়ে দেয় দুশ্চিন্তা। ডিভিসির (DVC) ছাড়া জলে ভেসে বঙ্গে বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে এবছরই। কিন্তু দুর্গাপুর ব্যারেজ সম্পর্কে এই তথ্যগুলি আপনার জানা আছে?
আপনি কি জানেন দুর্গাপুর ব্যারেজে মোট কতগুলি লকগেট রয়েছে? দুর্গাপুরের বিশিষ্ট প্রবীণ শিক্ষক এবং ইতিহাসবিদ সুনীলকুমার ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, স্লুইস সহ ৬৯২ মিটার দীর্ঘ দুর্গাপুর ব্যারেজে রয়েছে মোট ৩৪ টি লকগেট।
আপনি কি জানেন দুর্গাপুর ব্যারেজে মোট কতগুলি লকগেট রয়েছে? দুর্গাপুরের বিশিষ্ট প্রবীণ শিক্ষক এবং ইতিহাসবিদ সুনীলকুমার ভট্টাচার্য জানিয়েছেন, স্লুইস সহ ৬৯২ মিটার দীর্ঘ দুর্গাপুর ব্যারেজে রয়েছে মোট ৩৪ টি লকগেট।
বর্তমানে দুর্গাপুর ব্যারেজের বয়স কত জানেন? স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে তৈরি হয় দুর্গাপুর ব্যারেজ। ১৯৫৩ সালে দুর্গাপুর ব্যারেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৫৫ সালে। অর্থাৎ বর্তমানে দুর্গাপুর ব্যারেজের বয়স ৬৯ বছর।
বর্তমানে দুর্গাপুর ব্যারেজের বয়স কত জানেন? স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে তৈরি হয় দুর্গাপুর ব্যারেজ। ১৯৫৩ সালে দুর্গাপুর ব্যারেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। শেষ হয় ১৯৫৫ সালে। অর্থাৎ বর্তমানে দুর্গাপুর ব্যারেজের বয়স ৬৯ বছর।
কিন্তু কি উদ্দেশ্য নিয়ে দুর্গাপুর ব্যারেজ তৈরি করা হয়েছিল? জানা যায় বাংলার দুঃখ দামোদরকে নিয়ন্ত্রণে আনতে, বাংলার বন্যা পরিস্থিতি রোধ করতে তৈরি হয়েছিল দুর্গাপুর ব্যারেজ। পাশাপাশি দুই বর্ধমান এবং বাঁকুড়ায় সেচের কাজে জল ব্যবহারের জন্য দুর্গাপুর ব্যারেজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
কিন্তু কি উদ্দেশ্য নিয়ে দুর্গাপুর ব্যারেজ তৈরি করা হয়েছিল? জানা যায় বাংলার দুঃখ দামোদরকে নিয়ন্ত্রণে আনতে, বাংলার বন্যা পরিস্থিতি রোধ করতে তৈরি হয়েছিল দুর্গাপুর ব্যারেজ। পাশাপাশি দুই বর্ধমান এবং বাঁকুড়ায় সেচের কাজে জল ব্যবহারের জন্য দুর্গাপুর ব্যারেজের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
দুর্গাপুর ব্যারেজের নির্মাণ কাজ করেছিল দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিভিসি। পরবর্তীকালে ১৯৬৪ সালে দুর্গাপুর ব্যারেজের সেচ ব্যবস্থা এবং সেচখালগুলির মালিকানা হস্তান্তর করা হয় রাজ্য সরকারের হাতে। দুর্গাপুর স্টেশন থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরত্বে পশ্চিম বর্ধমান-বাঁকুড়া সীমান্তে অবস্থিত এই ব্যারেজ।
দুর্গাপুর ব্যারেজের নির্মাণ কাজ করেছিল দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন অর্থাৎ ডিভিসি। পরবর্তীকালে ১৯৬৪ সালে দুর্গাপুর ব্যারেজের সেচ ব্যবস্থা এবং সেচখালগুলির মালিকানা হস্তান্তর করা হয় রাজ্য সরকারের হাতে। দুর্গাপুর স্টেশন থেকে প্রায় সাত কিলোমিটার দূরত্বে পশ্চিম বর্ধমান-বাঁকুড়া সীমান্তে অবস্থিত এই ব্যারেজ।