উৎসব মানেই তো কবজি ডুবিয়ে খানাপিনা। আর বাঙালির সবথেকে বড় উৎসবে জমজমাটি খাওয়াদাওয়া না হলে জমে না কি! আর সেই কথা মাথায় রেখে এই দুর্গাপুজোয় খাবারের ডালি সাজিয়েছে কষে কষা। তাতে থাকবে খাঁটি বাঙালিয়ানার ছোঁয়া।

সর্ষে ইলিশ থেকে মালাই চিংড়ির বিরিয়ানি, এই রেস্তোরাঁয় খাঁটি বাঙালিয়ানার স্বাদে-আস্বাদে পুজোয় জমে উঠবে বাঙালির পেটপুজো

উৎসব মানেই তো কবজি ডুবিয়ে খানাপিনা। আর বাঙালির সবথেকে বড় উৎসবে জমজমাটি খাওয়াদাওয়া না হলে জমে না কি! আর সেই কথা মাথায় রেখে এই দুর্গাপুজোয় খাবারের ডালি সাজিয়েছে কষে কষা। তাতে থাকবে খাঁটি বাঙালিয়ানার ছোঁয়া।
উৎসব মানেই তো কবজি ডুবিয়ে খানাপিনা। আর বাঙালির সবথেকে বড় উৎসবে জমজমাটি খাওয়াদাওয়া না হলে জমে না কি! আর সেই কথা মাথায় রেখে এই দুর্গাপুজোয় খাবারের ডালি সাজিয়েছে কষে কষা। তাতে থাকবে খাঁটি বাঙালিয়ানার ছোঁয়া।
আর কী থাকবে না সেই এলাহি খাবারের পাতে! মাছ, চিকেন এবং মাটন থেকে শুরু করে সব কিছুই থাকবে সেই এলাহি আয়োজনে!

আর কী থাকবে না সেই এলাহি খাবারের পাতে! মাছ, চিকেন এবং মাটন থেকে শুরু করে সব কিছুই থাকবে সেই এলাহি আয়োজনে!
এই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় ১৭ বছর ধরে সফল ভাবে রাজত্ব করছে কষে কষা (Koshe Kosha)। ওই রেস্তোরাঁর তরফে জানানো হয়েছে যে, “পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে আমাদের মোট ১৭টি রেস্তোরাঁ। কারণ সম্প্রতি দুর্গাপুরেও এসে গিয়েছি আমরা। আর সবথেকে বড় কথা হল, পশ্চিমবঙ্গ ছাড়িয়ে বেঙ্গালুরুতেও পৌঁছে গিয়েছি। বেঙ্গালুরুর ইন্দিরানগরে হয়েছে কষে কষার আউটলেট। আর আমাদের রেস্তোরাঁ খোলা থাকবে সকাল ১১টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত। ফলে পরিবার নিয়ে উৎসবের ভূরিভোজের আনন্দে সামিল হতে পারবেন অতিথিরা।”
এই ইন্ডাস্ট্রিতে প্রায় ১৭ বছর ধরে সফল ভাবে রাজত্ব করছে কষে কষা (Koshe Kosha)। ওই রেস্তোরাঁর তরফে জানানো হয়েছে যে, “পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে রয়েছে আমাদের মোট ১৭টি রেস্তোরাঁ। কারণ সম্প্রতি দুর্গাপুরেও এসে গিয়েছি আমরা। আর সবথেকে বড় কথা হল, পশ্চিমবঙ্গ ছাড়িয়ে বেঙ্গালুরুতেও পৌঁছে গিয়েছি। বেঙ্গালুরুর ইন্দিরানগরে হয়েছে কষে কষার আউটলেট। আর আমাদের রেস্তোরাঁ খোলা থাকবে সকাল ১১টা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত। ফলে পরিবার নিয়ে উৎসবের ভূরিভোজের আনন্দে সামিল হতে পারবেন অতিথিরা।”
এমনিতে কষে কষার সিগনেচার ডিশই হল কষা মাংস। তবে এবার থাকতে চলেছে একটা দারুণ চমক। বিশেষ করে যাঁরা সি-ফুড খেতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য। আসলে কষে কষার এ বছরের বিশেষ আকর্ষণ মালাই চিংড়ি বিরিয়ানি। আর কী কী থাকতে চলেছে উৎসবের বিশেষ ভোজে, সেটাই দেখে নেওয়া যাক।
এমনিতে কষে কষার সিগনেচার ডিশই হল কষা মাংস। তবে এবার থাকতে চলেছে একটা দারুণ চমক। বিশেষ করে যাঁরা সি-ফুড খেতে ভালবাসেন, তাঁদের জন্য। আসলে কষে কষার এ বছরের বিশেষ আকর্ষণ মালাই চিংড়ি বিরিয়ানি। আর কী কী থাকতে চলেছে উৎসবের বিশেষ ভোজে, সেটাই দেখে নেওয়া যাক।
উৎসবের মেন্যুতে থাকতে চলেছে মিষ্টি স্বাদের সুগন্ধি বাসন্তী পোলাও। এর পাশাপাশি মালাই চিংড়ির বিরিয়ানি তো থাকছেই! আর থাকবে মুচমুচে ভেটকি ফ্রাই। পোলাও কিংবা বিরিয়ানির সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত দিতে থাকছে ভেটকি পাতুরি, মশলা চিংড়ি, সর্ষে ইলিশ এবং গন্ধরাজ মুরগি। আর এখানকার মূল আকর্ষণ কষা মাংস তো থাকছেই!
উৎসবের মেন্যুতে থাকতে চলেছে মিষ্টি স্বাদের সুগন্ধি বাসন্তী পোলাও। এর পাশাপাশি মালাই চিংড়ির বিরিয়ানি তো থাকছেই! আর থাকবে মুচমুচে ভেটকি ফ্রাই। পোলাও কিংবা বিরিয়ানির সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত দিতে থাকছে ভেটকি পাতুরি, মশলা চিংড়ি, সর্ষে ইলিশ এবং গন্ধরাজ মুরগি। আর এখানকার মূল আকর্ষণ কষা মাংস তো থাকছেই!
খরচ জনপ্রতি ৬৫০-৭৫০ টাকার মধ্যে ৷ এছাড়া গলা ভেজানোর জন্য রয়েছে খাঁটি বাঙালি ধারায় তৈরি আম পোড়ার শরবত।
খরচ জনপ্রতি ৬৫০-৭৫০ টাকার মধ্যে ৷ এছাড়া গলা ভেজানোর জন্য রয়েছে খাঁটি বাঙালি ধারায় তৈরি আম পোড়ার শরবত।
এ সব তো না হয় হল, কিন্তু শেষ পাতে মিষ্টি না থাকলে বাঙালির ভূরিভোজ তো অসম্পূর্ণই থেকে যায়! তাই মিষ্টিমুখের জন্য থাকছে আম দই। তাহলে এ বছরের পুজোয় জমিয়ে খাঁটি বাঙালি খাবার খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে কষে কষা-য়। রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি তৈরি হবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতাও।
এ সব তো না হয় হল, কিন্তু শেষ পাতে মিষ্টি না থাকলে বাঙালির ভূরিভোজ তো অসম্পূর্ণই থেকে যায়! তাই মিষ্টিমুখের জন্য থাকছে আম দই। তাহলে এ বছরের পুজোয় জমিয়ে খাঁটি বাঙালি খাবার খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে কষে কষা-য়। রসনাতৃপ্তির পাশাপাশি তৈরি হবে এক অবিস্মরণীয় অভিজ্ঞতাও।
বাসন্তী পোলাও আর কষা মাংস
বাসন্তী পোলাও আর কষা মাংস