Earths Poles Are Flipping: তিন লক্ষ বছরে ঘটে একবার! পৃথিবীর দুই মেরু সরছে, সর্বনাশ হওয়ার চিন্তায় আতঙ্কিত বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীর দুই মেরু সাধারণত পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷  পাশাপাশি, এই দুই মেরুর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর স্যাটেলাইট যোগাযোগ থেকে শুরু করে রেডিও সিগন্যাল, মোবাইলের সিগন্যালের ক্ষেত্রেও এটি প্রভাব ফেলে৷ আর তাই নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷
পৃথিবীর দুই মেরু সাধারণত পৃথিবীর ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে৷ পাশাপাশি, এই দুই মেরুর চৌম্বকীয় ক্ষেত্র পৃথিবীর স্যাটেলাইট যোগাযোগ থেকে শুরু করে রেডিও সিগন্যাল, মোবাইলের সিগন্যালের ক্ষেত্রেও এটি প্রভাব ফেলে৷ আর তাই নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন বিজ্ঞানীরা৷
সাধারণত পৃথিবীর ভিতর থেকে আসা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপর অনেককিছু নির্ভর করে৷ পৃথিবীর বাইরের স্তরে যে গলিত লোহা থাকে, সেখান থেকে একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়৷ পাশাপাশি, ক্ষতিকারণ সূর্য বিকিরণ রোধ করতেও সাহায্য করে৷
সাধারণত পৃথিবীর ভিতর থেকে আসা ম্যাগনেটিক ফিল্ডের উপর অনেককিছু নির্ভর করে৷ পৃথিবীর বাইরের স্তরে যে গলিত লোহা থাকে, সেখান থেকে একটি ক্ষেত্র তৈরি হয়৷ পাশাপাশি, ক্ষতিকারণ সূর্য বিকিরণ রোধ করতেও সাহায্য করে৷
তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত ধীরে ধীরে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ বছর ধরে ধীরে ধীরে পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বার দু’য়েক এই ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এই সময়টায় সূর্যের বিকিরণের অতিরিক্ত প্রভাব পৃথিবীতে পড়ে, পৃথিবীর কর্মকাণ্ডের উপর পড়ে৷
তবে এই ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সাধারণত ধীরে ধীরে ২ লক্ষ থেকে ৩ লক্ষ বছর ধরে ধীরে ধীরে পৃথিবীর ম্যাগনেটিক ফিল্ড পরিবর্তিত হয়৷ পৃথিবীর জন্ম থেকে শুরু করে এখনও পর্যন্ত বার দু’য়েক এই ঘটনা ঘটেছে৷ তবে এই সময়টায় সূর্যের বিকিরণের অতিরিক্ত প্রভাব পৃথিবীতে পড়ে, পৃথিবীর কর্মকাণ্ডের উপর পড়ে৷
মনে রাখতে হবে, এটি পৃথিবীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া! এক রাতে এটি ঘটে না, ধীরে ধীরে ঘটে৷ কিন্তু এটির প্রক্রিয়ার সময় পৃথিবীর চারিদিকে থাকা চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে তীব্র প্রভাব পড়ে৷ এর ফলে পৃথিবীর মোবাইল নেটওয়ার্কিং, স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ে৷
মনে রাখতে হবে, এটি পৃথিবীর একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া! এক রাতে এটি ঘটে না, ধীরে ধীরে ঘটে৷ কিন্তু এটির প্রক্রিয়ার সময় পৃথিবীর চারিদিকে থাকা চৌম্বকীয় ক্ষেত্রে তীব্র প্রভাব পড়ে৷ এর ফলে পৃথিবীর মোবাইল নেটওয়ার্কিং, স্যাটেলাইট যোগাযোগ ব্যবস্থায় প্রভাব পড়ে৷
ফলে, এই ঘটনায় একটা সময়ের পর গিয়ে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপুল প্রভাব পড়তে থাকে৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এই মেরু বছরে ১৫ কিলোমিটার গতিতে সরছিল৷ পরবর্তীতে সেই গতি বেড়ে হয়েছে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি বছরে৷ যদিও, এটির ফলে পৃথিবীতে ঠিক কী প্রভাব পড়তে চলেছে, তা বিজ্ঞানীরা এখনও বলতে পারছেন না৷
ফলে, এই ঘটনায় একটা সময়ের পর গিয়ে পৃথিবীর যোগাযোগ ব্যবস্থায় বিপুল প্রভাব পড়তে থাকে৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন, ১৯৯০ সাল পর্যন্ত এই মেরু বছরে ১৫ কিলোমিটার গতিতে সরছিল৷ পরবর্তীতে সেই গতি বেড়ে হয়েছে ৫৫ কিলোমিটার প্রতি বছরে৷ যদিও, এটির ফলে পৃথিবীতে ঠিক কী প্রভাব পড়তে চলেছে, তা বিজ্ঞানীরা এখনও বলতে পারছেন না৷
সাধারণত একটি মেরুর দু’দিক থেকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ধীরে ধীরে সরতে থাকে৷ তখন এটির শক্তি ধীরে-ধীরে কমতে থাকে৷ পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে এটি এগিয়ে এলে সেটি কমে, তার পর আবার মেরুর দিকে ধীরে ধীরে সরতে থাকে যখন, তখন এর শক্তি আবারও আগের মতো বাড়তে থাকে৷
সাধারণত একটি মেরুর দু’দিক থেকে চৌম্বকীয় ক্ষেত্র ধীরে ধীরে সরতে থাকে৷ তখন এটির শক্তি ধীরে-ধীরে কমতে থাকে৷ পৃথিবীর কেন্দ্রের দিকে এটি এগিয়ে এলে সেটি কমে, তার পর আবার মেরুর দিকে ধীরে ধীরে সরতে থাকে যখন, তখন এর শক্তি আবারও আগের মতো বাড়তে থাকে৷