ক্রমশ বাড়ছে বিদ্যুতের মাশুল। আর তার প্রভাব অনিবার্য ভাবেই পড়ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনের উপর। গৃহস্থালীর খরচের একটি বড় অংশ এই বিদ্যুতের বিলে যায়। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে ফেলা যায় অনেকখানি। শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন বিদ্যুৎ বিলই কমিয়ে দিতে পারে অনেকখানি। আর এটা শুধু একক ব্যক্তির অর্থ সাশ্রয়ের প্রশ্ন নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও। দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট পদক্ষেপের মধ্যে দিয়েই এটি করা যেতে পারে সহজে। জেনে নেওয়া যাক, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কিছু টিপস—

Electric Bill Reduce: বিদ্যুতের বিল হুড়হুড় করে নামবে অর্ধেকে, আজ থেকে নিয়ম মেনে শুরু করুন এই কাজ

ক্রমশ বাড়ছে বিদ্যুতের মাশুল। আর তার প্রভাব অনিবার্য ভাবেই পড়ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনের উপর। গৃহস্থালীর খরচের একটি বড় অংশ এই বিদ্যুতের বিলে যায়। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে ফেলা যায় অনেকখানি। শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন বিদ্যুৎ বিলই কমিয়ে দিতে পারে অনেকখানি। আর এটা শুধু একক ব্যক্তির অর্থ সাশ্রয়ের প্রশ্ন নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও। দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট পদক্ষেপের মধ্যে দিয়েই এটি করা যেতে পারে সহজে। জেনে নেওয়া যাক, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কিছু টিপস—
ক্রমশ বাড়ছে বিদ্যুতের মাশুল। আর তার প্রভাব অনিবার্য ভাবেই পড়ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনের উপর। গৃহস্থালীর খরচের একটি বড় অংশ এই বিদ্যুতের বিলে যায়। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে ফেলা যায় অনেকখানি। শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন বিদ্যুৎ বিলই কমিয়ে দিতে পারে অনেকখানি। আর এটা শুধু একক ব্যক্তির অর্থ সাশ্রয়ের প্রশ্ন নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও। দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট পদক্ষেপের মধ্যে দিয়েই এটি করা যেতে পারে সহজে। জেনে নেওয়া যাক, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কিছু টিপস—
অ্যাপ্লায়েন্সগুলি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা—টিভি হোক বা এসি, বেশিরভাগ মানুষই শুধু রিমোটের সাহায্যে সেগুলি বন্ধ করে দেন। এটা মোটেও সঠিক পদ্ধতি নয়। যন্ত্রগুলির ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে একেবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া দরকার। নাহলে এসব যন্ত্রপাতি ‘স্ট্যান্ডবাই মোডে’ থেকে যায়, যা বিদ্যুৎ খরচ অব্যাহত রাখে।
অ্যাপ্লায়েন্সগুলি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা—টিভি হোক বা এসি, বেশিরভাগ মানুষই শুধু রিমোটের সাহায্যে সেগুলি বন্ধ করে দেন। এটা মোটেও সঠিক পদ্ধতি নয়। যন্ত্রগুলির ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে একেবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া দরকার। নাহলে এসব যন্ত্রপাতি ‘স্ট্যান্ডবাই মোডে’ থেকে যায়, যা বিদ্যুৎ খরচ অব্যাহত রাখে।
হোম অ্যাপ্লায়েন্সের গুণ—গৃহস্থালীর যে কোনও বৈদ্যুতীন সরঞ্জাম কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই দেখতে হবে ওই বৈদ্যুতীন সরঞ্জামের ৩ বা ৫ তারা রেটিং রয়েছে কিনা। রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ক্ষমতাও তত বেশি হবে।সিলিং ফ্যান কেনার সময় দেখতে হবে তাতে BLDC মোটর রয়েছে কিনা। আবার নন-ইনভার্টা এসি না কিনে ইনভার্টার এসি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ কারণ সেগুলি তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
হোম অ্যাপ্লায়েন্সের গুণ—গৃহস্থালীর যে কোনও বৈদ্যুতীন সরঞ্জাম কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই দেখতে হবে ওই বৈদ্যুতীন সরঞ্জামের ৩ বা ৫ তারা রেটিং রয়েছে কিনা। রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ক্ষমতাও তত বেশি হবে।সিলিং ফ্যান কেনার সময় দেখতে হবে তাতে BLDC মোটর রয়েছে কিনা। আবার নন-ইনভার্টা এসি না কিনে ইনভার্টার এসি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ কারণ সেগুলি তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
তাপমাত্রায় নজর—নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্রগুলিকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই অনেকখানি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। যেমন এসি চালানো প্রয়োজন ২৪ ডিগ্রি। গিজারের তাপমাত্রা রাখা দরকার ৪০-৪৫ ডিগ্রি। ঋতু অনুযায়ী রেফ্রিজারেটরের মোড বদলানো দরকার।
তাপমাত্রায় নজর—নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্রগুলিকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই অনেকখানি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। যেমন এসি চালানো প্রয়োজন ২৪ ডিগ্রি। গিজারের তাপমাত্রা রাখা দরকার ৪০-৪৫ ডিগ্রি। ঋতু অনুযায়ী রেফ্রিজারেটরের মোড বদলানো দরকার।
আলো-পাখা বন্ধ—যখন কোনও ঘরে কাজ হচ্ছে না বা কেউ থাকছেন না, তখন নিশ্চিত করতে হবে সেই ঘরে যেন এসি, পাখা এমনকী আলোও না জ্বলে। তাছাড়া অনেকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে কোথাও যাওয়ার সময়ও এগুলি ভুলে যান। নানা ধরনের বৈদ্যুতীন যন্ত্র চলতেই থাকে। এতে বিদ্যুতের খরচ যেমন বাড়ে, তেমই বাড়ি বিপদের আশঙ্কাও।
আলো-পাখা বন্ধ—যখন কোনও ঘরে কাজ হচ্ছে না বা কেউ থাকছেন না, তখন নিশ্চিত করতে হবে সেই ঘরে যেন এসি, পাখা এমনকী আলোও না জ্বলে। তাছাড়া অনেকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে কোথাও যাওয়ার সময়ও এগুলি ভুলে যান। নানা ধরনের বৈদ্যুতীন যন্ত্র চলতেই থাকে। এতে বিদ্যুতের খরচ যেমন বাড়ে, তেমই বাড়ি বিপদের আশঙ্কাও।
বাল্ব বদল—পুরানো প্রজন্মের বাল্ব প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। বদলে আধুনিক LED বাল্ব লাগানো প্রয়োজন। তাতে খরচ বাঁচবে।
বাল্ব বদল—পুরানো প্রজন্মের বাল্ব প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। বদলে আধুনিক LED বাল্ব লাগানো প্রয়োজন। তাতে খরচ বাঁচবে।