Tag Archives: electricity bill

Ceiling Fan: ফ্যানের স্পিড কমালে কি Electric বিল কম আসে? কোন ‘নম্বরে’ ফ্যান চালালে বিদ্যুৎ খরচ কমে? জেনে নিন বিল বাঁচানোর সুপারহিট ফর্মুলা

হুড়মুড় করে চড়ছে পারা। গ্রীষ্ম ঘরে ঢুকে পড়েছে প্রবলভাবে। এসি-ফ্যান ছাড়া থাকার কোনও সুযোগ নেই প্রায়। আর গরমকাল মানেই সেই দিনরাত মাথার উপর বোঁ বোঁ করে ঘুরছে ফ্যান। তবে এর ফলে ক্রমশ গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল।
হুড়মুড় করে চড়ছে পারা। গ্রীষ্ম ঘরে ঢুকে পড়েছে প্রবলভাবে। এসি-ফ্যান ছাড়া থাকার কোনও সুযোগ নেই প্রায়। আর গরমকাল মানেই সেই দিনরাত মাথার উপর বোঁ বোঁ করে ঘুরছে ফ্যান। তবে এর ফলে ক্রমশ গরমের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়তে থাকে বিদ্যুৎ বিল।
যদিও পাখা বা ফ্যানের গতি কমে গেলে বিদ্যুৎ বিল কম আসবে বলে একটা সাধারণ ধারণা রয়েছে। এ জন্য রেগুলেটর ৫ এর পরিবর্তে ৪ নম্বরে রেখে ফ্যান চালানোর কথা বলা হয় অনেক সময়। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
যদিও পাখা বা ফ্যানের গতি কমে গেলে বিদ্যুৎ বিল কম আসবে বলে একটা সাধারণ ধারণা রয়েছে। এ জন্য রেগুলেটর ৫ এর পরিবর্তে ৪ নম্বরে রেখে ফ্যান চালানোর কথা বলা হয় অনেক সময়। কিন্তু সত্যিই কি তাই?
একটি ফ্যান কতটা বিদ্যুৎ খরচ করবে তা নির্ভর করে তার গতির উপর। কিন্তু আপনি কি জানেন ২ বা ৩ নম্বর ফ্যান চালালে কত বিদ্যুৎ খরচ হয় এবং একই ফ্যান ৪ বা ৫ নম্বরে চালালে কত বিদ্যুৎ খরচ হবে? প্রশ্ন হল, কম সংখ্যায় ফ্যান চালালে বিদ্যুৎ বিল কি কমে যায় আদতে? চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত বাস্তব জেনে নেওয়া যাক।
একটি ফ্যান কতটা বিদ্যুৎ খরচ করবে তা নির্ভর করে তার গতির উপর। কিন্তু আপনি কি জানেন ২ বা ৩ নম্বর ফ্যান চালালে কত বিদ্যুৎ খরচ হয় এবং একই ফ্যান ৪ বা ৫ নম্বরে চালালে কত বিদ্যুৎ খরচ হবে? প্রশ্ন হল, কম সংখ্যায় ফ্যান চালালে বিদ্যুৎ বিল কি কমে যায় আদতে? চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত বাস্তব জেনে নেওয়া যাক।
মনে রাখবেন, যে ফ্যানগুলির সঙ্গে একটি রেগুলেটর এমন থাকে যা ভোল্টেজ হ্রাস করে গতি নিয়ন্ত্রণ করে সেগুলি কিন্তু কোনও ভাবেই বিদ্যুতের খরচ কমায় না। রেগুলেটর ভোল্টেজ কমিয়ে দেয় যাতে আপনার ফ্যান কম শক্তি খরচ করে কিন্তু এটি কোনও ভাবেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে না।
মনে রাখবেন, যে ফ্যানগুলির সঙ্গে একটি রেগুলেটর এমন থাকে যা ভোল্টেজ হ্রাস করে গতি নিয়ন্ত্রণ করে সেগুলি কিন্তু কোনও ভাবেই বিদ্যুতের খরচ কমায় না। রেগুলেটর ভোল্টেজ কমিয়ে দেয় যাতে আপনার ফ্যান কম শক্তি খরচ করে কিন্তু এটি কোনও ভাবেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে না।
নিয়ন্ত্রক শুধুমাত্র একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। অতএব, আপনি যদি মনে করেন যে ২ বা ৩ নম্বরে ফ্যান চালালে কম বিদ্যুৎ খরচ হবে, তবে তা মোটেও এক্ষেত্রে সত্যি নয়। এটি ৫ নম্বর গতির সমান বিদ্যুৎ খরচ করবে।
নিয়ন্ত্রক শুধুমাত্র একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে। অতএব, আপনি যদি মনে করেন যে ২ বা ৩ নম্বরে ফ্যান চালালে কম বিদ্যুৎ খরচ হবে, তবে তা মোটেও এক্ষেত্রে সত্যি নয়। এটি ৫ নম্বর গতির সমান বিদ্যুৎ খরচ করবে।
ফ্যানের গতি কম রাখার পিছনের রেগুলেটর: বাস্তব সত্য হল, রেগুলেটর যেকোনও ফ্যানেরই গতি নিয়ন্ত্রণ করে। এবার এই রেগুলেটরটি কেমন তার ওপর নির্ভর করছে বেশ কয়েকটি বিষয়। বাজারে দুই ধরনের রেগুলেটর পাওয়া যায়। একটি নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটর ফ্যানের গতির পাশাপাশি এর বিদ্যুৎ খরচ নিয়ন্ত্রণ করে।
ফ্যানের গতি কম রাখার পিছনের রেগুলেটর: বাস্তব সত্য হল, রেগুলেটর যেকোনও ফ্যানেরই গতি নিয়ন্ত্রণ করে। এবার এই রেগুলেটরটি কেমন তার ওপর নির্ভর করছে বেশ কয়েকটি বিষয়। বাজারে দুই ধরনের রেগুলেটর পাওয়া যায়। একটি নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটর ফ্যানের গতির পাশাপাশি এর বিদ্যুৎ খরচ নিয়ন্ত্রণ করে।
বলা হয় এই ধরণের রেগুলেটর থাকলে ফ্যানের গতি কম রাখলে বিদ্যুৎ বিল কমে আসবে। অন্যদিকে, অন্য বেশ কিছু ধরণের রেগুলেটরের ক্ষেত্রে কিন্তু কোনও বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। অর্থাৎ, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফ্যানের স্পিড কম রাখুন বা ফ্যানের স্পিড বাড়ান, এতে পাওয়ার বিদ্যুৎ খরচ প্রভাবিত হয় না।
বলা হয় এই ধরণের রেগুলেটর থাকলে ফ্যানের গতি কম রাখলে বিদ্যুৎ বিল কমে আসবে। অন্যদিকে, অন্য বেশ কিছু ধরণের রেগুলেটরের ক্ষেত্রে কিন্তু কোনও বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। অর্থাৎ, সেই ক্ষেত্রে আপনি ফ্যানের স্পিড কম রাখুন বা ফ্যানের স্পিড বাড়ান, এতে পাওয়ার বিদ্যুৎ খরচ প্রভাবিত হয় না।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটর: এগুলি বিশেষ ধরনের নিয়ন্ত্রক, যা বিদ্যুৎ খরচ নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এই রেগুলেটরগুলির আকার সাধারণ রেগুলেটরের চেয়ে বড়।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটর: এগুলি বিশেষ ধরনের নিয়ন্ত্রক, যা বিদ্যুৎ খরচ নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু এই রেগুলেটরগুলির আকার সাধারণ রেগুলেটরের চেয়ে বড়।
এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে একান্তই চাইলে কিন্তু সেই ব্যবহারকারীকে বাড়িতে ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করতে হবে। যদিও জেনে রাখা ভাল এই ধরণের ইলেকট্রিক রেগুলেটরগুলি সাধারণ নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটরের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে একান্তই চাইলে কিন্তু সেই ব্যবহারকারীকে বাড়িতে ইলেকট্রনিক রেগুলেটর ব্যবহার করতে হবে। যদিও জেনে রাখা ভাল এই ধরণের ইলেকট্রিক রেগুলেটরগুলি সাধারণ নিয়ন্ত্রক বা রেগুলেটরের চেয়ে বেশি ব্যয়বহুল।
কোথায় কিনতে পাবেন? ইলেকট্রনিক রেগুলেটর খোলা বাজার থেকে কেনা যায়। এছাড়াও, এটি অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনা যেতে পারে সহজেই। এবার জেনে নিলেন এই গরমে কী ভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে বিল নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।
কোথায় কিনতে পাবেন? ইলেকট্রনিক রেগুলেটর খোলা বাজার থেকে কেনা যায়। এছাড়াও, এটি অ্যামাজন এবং ফ্লিপকার্টের মতো ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম থেকেও কেনা যেতে পারে সহজেই। এবার জেনে নিলেন এই গরমে কী ভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে বিল নিয়ন্ত্রণে রাখবেন।
আজ থেকেই শুরু করুন নতুন নিয়মে ফ্যান চালানো। তবে তার আগে দেখে নিন আপনার বাড়ির সিলিং ফ্যানের রেগুলেটরগুলি কোন ধরণের। প্রয়োজনে ইলেক্ট্রনিক রেগুলেটর আজই কিনে লাগিয়ে নিন।
আজ থেকেই শুরু করুন নতুন নিয়মে ফ্যান চালানো। তবে তার আগে দেখে নিন আপনার বাড়ির সিলিং ফ্যানের রেগুলেটরগুলি কোন ধরণের। প্রয়োজনে ইলেক্ট্রনিক রেগুলেটর আজই কিনে লাগিয়ে নিন।

Electric Bill Saving Tips: যত ইচ্ছে AC চালান! শুধু মেনে চলুন এই ‘নিয়ম’! হু হু করে কমবে বাড়ির ইলেকট্রিক বিল

এখন বিদ‍্যুত বিল সকলের কাছেই একটি চিন্তার বিষয়। বিদ্যুতের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে গেছে। বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অনেকেই বিপাকে পড়েছেন। দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে বিদ্যুৎ বিল।
এখন বিদ‍্যুত বিল সকলের কাছেই একটি চিন্তার বিষয়। বিদ্যুতের দাম আগের চেয়ে অনেক বেশি হয়ে গেছে। বিদ্যুৎ বিল নিয়ে অনেকেই বিপাকে পড়েছেন। দিন দিন বেড়েই যাচ্ছে বিদ্যুৎ বিল।
এখন সকলের বাড়িতে ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র বেড়ে গেছে। এসি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, ফ‍্যান সবই থাকে। তাই, আগের থেকে বিলও অনেক বেশি হয়।
এখন সকলের বাড়িতে ইলেকট্রনিক জিনিসপত্র বেড়ে গেছে। এসি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, ফ‍্যান সবই থাকে। তাই, আগের থেকে বিলও অনেক বেশি হয়।
১- গরমে দিন-রাত ফ্রিজ চলে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গরমেও ফ্রিজ রোদ যেই দিকে সেই দিক থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে ইলেকট্রিক বিল কিন্তু কম আসবে।
১- গরমে দিন-রাত ফ্রিজ চলে। সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু গরমেও ফ্রিজ রোদ যেই দিকে সেই দিক থেকে সরিয়ে রাখতে পারেন। তাহলে ইলেকট্রিক বিল কিন্তু কম আসবে।
২- রেফ্রিজারেটরে গরম জিনিস রাখবেন না এবং নিয়মিত ফ্রিজ পরিষ্কার করুন। এতে ফ্রিজের কার্যক্ষমতা বাড়বে এবং বিদ্যুৎ খরচ কমবে।
২- রেফ্রিজারেটরে গরম জিনিস রাখবেন না এবং নিয়মিত ফ্রিজ পরিষ্কার করুন। এতে ফ্রিজের কার্যক্ষমতা বাড়বে এবং বিদ্যুৎ খরচ কমবে।
৩- রেফ্রিজারেটরের দরজা খুললেই ভিতরে গরম বাতাস আসে। এ কারণে ফ্রিজকে বেশি কাজ করতে হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। তাই বেশিক্ষণ
৩- রেফ্রিজারেটরের দরজা খুললেই ভিতরে গরম বাতাস আসে। এ কারণে ফ্রিজকে বেশি কাজ করতে হয় এবং বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। তাই বেশিক্ষণ
৪- তরল জিনিস ঢেকে রাখুন। ফ্রিজে রাখা তরল আইটেম আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এই আর্দ্রতা কনডেন্সারের উপরে জমা হয় এবং এর কার্যকারিতা প্রভাবিত করতে পারে। কনডেন্সার ফ্রিজ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তা ইলেক্ট্রিক বাড়াতে সাহায‍্য করে।
৪- তরল জিনিস ঢেকে রাখুন। ফ্রিজে রাখা তরল আইটেম আর্দ্রতা ছেড়ে দেয়। এই আর্দ্রতা কনডেন্সারের উপরে জমা হয় এবং এর কার্যকারিতা প্রভাবিত করতে পারে। কনডেন্সার ফ্রিজ ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। তা ইলেক্ট্রিক বাড়াতে সাহায‍্য করে।

 

৫- ফ্রিজের তাপমাত্রা বেশি রাখলে রেফ্রিজারেটর বেশি কাজ করে। এতে বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। ফ্রিজকে মাঝারি তাপমাত্রায় রাখাই এটিকে ঠান্ডা রাখতে এবং কম বিদ্যুৎ খরচ করার জন্য যথেষ্ট।
৫- ফ্রিজের তাপমাত্রা বেশি রাখলে রেফ্রিজারেটর বেশি কাজ করে। এতে বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যায়। ফ্রিজকে মাঝারি তাপমাত্রায় রাখাই এটিকে ঠান্ডা রাখতে এবং কম বিদ্যুৎ খরচ করার জন্য যথেষ্ট।

 

Farmers Crisis: বিদ্যুতের বিল নিয়ে বিভ্রাট, টাকা দিয়েও অতান্তরে কৃষকরা! ব্যাঘাত চাষের কাজে

পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমান জেলা রাজ্যের শস্য ভাণ্ডার নামে পরিচিত। বিভিন্ন সবজি, ফুল, ফল চাষের পাশাপাশি এই জেলায় ব্যাপক পরিমাণে ধান চাষ হয়। বর্তমানে অনেকে নতুন চাষের সঙ্গে যুক্ত হলেও ধান চাষের পরিমাণ সবথেকে বেশি। পূর্ব বর্ধমানের অন্যতম একটি জায়গা হল পূর্বস্থলী। এই পূর্বস্থলীর বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে পাট চাষ হয়, সবজি চাষ হয়। তবে এখানে এইসকল চাষের পাশাপাশি ধান চাষও হয় বিপুল পরিমাণে। কিন্তু এবার পূর্বস্থলীর সেই ধান চাষিরাই পড়েছেন সমস্যায়।

পূর্ব বর্ধমানের পূর্বস্থলী-২ ব্লকের অন্তর্গত একটি গ্রাম হল কমলনগর। এই কমলনগর গ্রামের ধান চাষিরাই বর্তমানে ব্যাপক সমস্যায় পড়েছেন। ধান চাষের জন্য মূলত জলের প্রয়োজন হয়। সেই কারণে চাষিদের কথা মাথায় রেখে ২০১৬ সালে কমলনগর মৌজায় ‘জল সম্পদ অনুসন্ধান ও উন্নয়ন দফতর’-এর অধীনে নদী জল উত্তোলন প্রকল্প চালু করা হয়। যেখানে দুটি সাবমার্সিবেল থেকে অল্প খরচে চাষের জল পেতেন চাষিরা। কিন্তু প্রায় ৫ বছর ধরে বন্ধ হয়ে পড়ে রয়েছে সেই সাবমার্সিবল। তাই এখন বাধ্য হয়ে বেশি দামে জল কিনে চাষ করতে হচ্ছে তাঁদের।

আর‌ও পড়ুন: গাছে পেরেক দিয়ে ভোটের ফ্লেক্স, ব্যানার টাঙানো ঠেকাতে এগিয়ে এলেন ‘ওঁরা’

এই প্রসঙ্গে এক স্থানীয় চাষিবলেন, এখানে জলের জন্য বিঘা প্রতি দেড় হাজার টাকা করে নেওয়া হত। আমরা টাকাও দিতাম। তখন শাসকদলের লোকেরা একটি কমিটি তৈরি করেছিল। তারাই সেই টাকাটা নিত। চাষিরা টাকা দেওয়ার ফলে চাষ হত, দুটো সিজেন চাষও হয়েছিল। কিন্তু তারপরে বিদ্যুৎ দফতর বলছে বিদ্যুৎ বিল না দেওয়ার কারণে আর জল দেওয়া হবে না। বিল দিলে তবেই জল দেওয়া হবে। সেই থেকে এখনও বন্ধ হয়ে পড়ে আছে সাবমার্সিবেল।

তবে চাষিদের দাবি, তাঁরা চাষের জন্য টাকা দিতেন। শাসক দলের নেতৃত্বে একটি স্থানীয় কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটিকেই তাঁরা নিয়মিত টাকা দিতেন। তবে টাকা দেওয়ার কোনও রসিদ নেই চাষিদের কাছে। অন্যদিকে বিদ্যুৎ বিল জমা না পড়ার কারণে বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে বিদ্যুৎ দফতর। সেই থেকে শুধুমাত্র বিল না জমা হওয়ার কারণে আজও বন্ধ রয়েছে এই প্রকল্প। চাষিদের কথায় প্রায় তিন লক্ষ টাকার বিল বাকি রয়েছে কমলনগর এলাকার এই দুটি সাবমার্সিবেলের। আর সেই কারণেই বিদ্যুৎ দফতর কেটেছে বিদ্যুৎ সংযোগ।

আর‌ও পড়ুন: উল্টোদিকে ঘুরছে চাকা, ফ্লেক্স-ব্যানার ফেলে কার্টুন-ছড়ায় ভরছে এই কেন্দ্রের দেওয়াল

সেই সময় থেকে ধান চাষের মরশুমে জল না পেয়ে, অধিক পয়সা খরচ করে জল কিনে চাষ করতে হচ্ছে কমলনগর এলাকার চাষিদের। ফলে ব্যাপক সমস্যার মধ্যে পড়ছেন স্থানীয় তাঁরা। শাসকদলের পঞ্চায়েত সমিতির পূর্ত কর্মাধক্ষ্য ঝন্টু ঘোষ বলেন, চাষিরা বিল মেটায়নি বলেই বিদ্যুৎ দফতর থেকে লাইন কাটা হয়েছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

How to Reduce Electric Bill: টপ সিক্রেট…! একলাফে কমবে ইলেকট্রিক বিল! গরমকালে বাড়িতে ‘ছোট্ট’ কাজ করবে কামাল! বিদ্যুৎ খরচ জাস্ট নামমাত্র

গরমকাল মানেই একদিকে যেমন দাবদাহে জীবন জেরবার। তেমনই চড়চড় করে বাড়তে থাকা ইলেকট্রিক বিলও পকেট ফুঁটো করে দেয় একনিমেষে। একদিকে সারাদিনের হাড় ভাঙা খাটুনির শেষে ঘরে ফিরে একটু জিরোতে গিয়ে ফ্যান এসি না চালালেও নয়, অন্যদিকে আবার ক্রমশ বাড়তে থাকা বিদ্যুৎ বিল মাসের শেষে হাতে ধরায় বিশাল বিদ্যুৎ বিল।
গরমকাল মানেই একদিকে যেমন দাবদাহে জীবন জেরবার। তেমনই চড়চড় করে বাড়তে থাকা ইলেকট্রিক বিলও পকেট ফুঁটো করে দেয় একনিমেষে। একদিকে সারাদিনের হাড় ভাঙা খাটুনির শেষে ঘরে ফিরে একটু জিরোতে গিয়ে ফ্যান এসি না চালালেও নয়, অন্যদিকে আবার ক্রমশ বাড়তে থাকা বিদ্যুৎ বিল মাসের শেষে হাতে ধরায় বিশাল বিদ্যুৎ বিল।
অতিরিক্ত এই বিদ্যুৎ বিল মানুষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে এমন অনেক ছোট ছোট সিক্রেট ফর্মুলা রয়েছে যেগুলি ফলো করলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই কমানো যায়। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সেই বিষয়েই জানাব।
অতিরিক্ত এই বিদ্যুৎ বিল মানুষের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তবে এমন অনেক ছোট ছোট সিক্রেট ফর্মুলা রয়েছে যেগুলি ফলো করলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটাই কমানো যায়। আজকের এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সেই বিষয়েই জানাব।
প্রাচীন যন্ত্রপাতি ও গ্যাজেটের ব্যবহার এড়িয়ে চলা:আপনার বাড়িতে যদি পুরনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি থাকে তাহলে এখনই তা সরিয়ে ফেলুন। কারণ এই ধরণের যন্ত্রপাতিগুলি বৈদ্যুতিক বিল প্রচুর পরিমাণে খরচ করে। এর ফলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। এখন বাজারে শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেট যুক্ত যন্ত্রপাতি চলে এসেছে। সেগুলি ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ অনেকটা সাশ্রয় করা যায়।
প্রাচীন যন্ত্রপাতি ও গ্যাজেটের ব্যবহার এড়িয়ে চলা:
আপনার বাড়িতে যদি পুরনো বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি থাকে তাহলে এখনই তা সরিয়ে ফেলুন। কারণ এই ধরণের যন্ত্রপাতিগুলি বৈদ্যুতিক বিল প্রচুর পরিমাণে খরচ করে। এর ফলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটা বাড়িয়ে দেয়। এখন বাজারে শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেট যুক্ত যন্ত্রপাতি চলে এসেছে। সেগুলি ব্যবহার করলে বিদ্যুৎ অনেকটা সাশ্রয় করা যায়।
বাড়ির ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিগুলির সুইচ অফ রাখা:শুধুমাত্র যেই ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিগুলি ব্যবহার করছেন সেগুলির সুইচ অন রাখা এর বাইরে যখন ঘরের বাইরে যাবেন তখন সেগুলি অবশ্য মনে করে অফ রাখবেন। এমন অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা ঘরের বাইরে গেলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির সুইচগুলি অফ করতে ভুলে যাই।
বাড়ির ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিগুলির সুইচ অফ রাখা:
শুধুমাত্র যেই ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতিগুলি ব্যবহার করছেন সেগুলির সুইচ অন রাখা এর বাইরে যখন ঘরের বাইরে যাবেন তখন সেগুলি অবশ্য মনে করে অফ রাখবেন। এমন অনেক সময় দেখা যায় যে আমরা ঘরের বাইরে গেলে ইলেকট্রিক যন্ত্রপাতির সুইচগুলি অফ করতে ভুলে যাই।
এই ছোট্ট ভুলেই বিদ্যুৎ বিল অনেকটা বেশি চলে আসে। তাই অপ্রয়োজনে ইলেকট্রিক যন্ত্রের সুইচ সব সময় অফ রাখতে ভুলবেন না। এমনকি ফোনের চার্জার বা ল্যাপটপের মত ছোট ছোট ডিভাইসগুলির ক্ষেত্রে একই বিষয় মনে রাখতে হবে।
এই ছোট্ট ভুলেই বিদ্যুৎ বিল অনেকটা বেশি চলে আসে। তাই অপ্রয়োজনে ইলেকট্রিক যন্ত্রের সুইচ সব সময় অফ রাখতে ভুলবেন না। এমনকি ফোনের চার্জার বা ল্যাপটপের মত ছোট ছোট ডিভাইসগুলির ক্ষেত্রে একই বিষয় মনে রাখতে হবে।
আধুনিক বাল্বের ব্যবহারআপনার বাড়িতে যদি এলইডি বাল্বের (LED Bulb) পরিবর্তে অন্য কোনও বাল্ব ব্যবহৃত হয়ে থাকে তাহলে আজই তা পরিবর্তন করুন কারণ বর্তমান সময়ে আধুনিক এলইডি লাইটগুলি অনেকটা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে তাই কিনে আনুন এলইডি আলো।
আধুনিক বাল্বের ব্যবহার
আপনার বাড়িতে যদি এলইডি বাল্বের (LED Bulb) পরিবর্তে অন্য কোনও বাল্ব ব্যবহৃত হয়ে থাকে তাহলে আজই তা পরিবর্তন করুন কারণ বর্তমান সময়ে আধুনিক এলইডি লাইটগুলি অনেকটা বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে তাই কিনে আনুন এলইডি আলো।
অনর্থক বিদ্যুৎ অপচয় না করাখেয়াল রাখবেন যেন আপনার বিদ্যুৎ যেন অনর্থক কাজে ব্যয় না করা হয়। কম্পিউটার ও মোবাইল চার্জারের কাজ হয়ে গেলে তা সব সময় অফ রাখতে ভুলবেন না। এর সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরে থাকা টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে কখনই রাখবেন না।
অনর্থক বিদ্যুৎ অপচয় না করা
খেয়াল রাখবেন যেন আপনার বিদ্যুৎ যেন অনর্থক কাজে ব্যয় না করা হয়। কম্পিউটার ও মোবাইল চার্জারের কাজ হয়ে গেলে তা সব সময় অফ রাখতে ভুলবেন না। এর সঙ্গে সঙ্গে আপনার ঘরে থাকা টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে কখনই রাখবেন না।
এসির সঠিক ব্যবহারগ্রীষ্মকালে বেশি করে এয়ার কন্ডিশনার (Air Conditioner) বা এসি (AC) ব্যবহার করতে হয়। তবে এসি (AC) ব্যবহার করলে যে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে ব্যাপারটা তেমন একেবারেই নয়। আসলে কেবলমাত্র এসির সঠিক ব্যবহার করতে না জানলে এসি থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ অপচয় হয়।
এসির সঠিক ব্যবহার
গ্রীষ্মকালে বেশি করে এয়ার কন্ডিশনার (Air Conditioner) বা এসি (AC) ব্যবহার করতে হয়। তবে এসি (AC) ব্যবহার করলে যে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসে ব্যাপারটা তেমন একেবারেই নয়। আসলে কেবলমাত্র এসির সঠিক ব্যবহার করতে না জানলে এসি থেকে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ অপচয় হয়।
এয়ার কন্ডিশনার মেশিন চালানোর সময় এসিকে যদি ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানো হয় তাহলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটা কম আসে।
এয়ার কন্ডিশনার মেশিন চালানোর সময় এসিকে যদি ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানো হয় তাহলে বিদ্যুৎ বিল অনেকটা কম আসে।

Reduce Electricity Bill: গরমে যত খুশি এসি, ফ্রিজ, পাখা, টিভি চালান! এই নিয়ম মানলে ইলেকট্রিক বিল আসবে মাত্র কয়েক-শো টাকা!

তাপপ্রবাহে পুড়ছে গোটা রাজ্য! ঘরে বাইরে স্বস্তি নেই কোথাও! এই সময় সব থেকে বেশি চলে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ! আর গরম কাল মানেই কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার ইলেকট্রিক বিল! বিদ্যুতের বিল দিতে ঘাম ছুটে যায়! কিন্তু জানেন কী সহজ কয়েকটি উপায়ে এসি, ফ্যান সারাক্ষণ চালালেও বাড়বে না বিদ্যুতের বিল! photo source collected
তাপপ্রবাহে পুড়ছে গোটা রাজ্য! ঘরে বাইরে স্বস্তি নেই কোথাও! এই সময় সব থেকে বেশি চলে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ! আর গরম কাল মানেই কাঁড়ি কাঁড়ি টাকার ইলেকট্রিক বিল! বিদ্যুতের বিল দিতে ঘাম ছুটে যায়! কিন্তু জানেন কী সহজ কয়েকটি উপায়ে এসি, ফ্যান সারাক্ষণ চালালেও বাড়বে না বিদ্যুতের বিল! photo source collected
প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে যে কোনও বৈদ্যুতিক জিনিস যখন দোকান থেকে কিনবেন তা যেন ফাইভ স্টার দেওয়া যন্ত্র হয়ে! এই সব প্রোডাক্টে বিদ্যুতের বিল কম ওঠে!  photo source collected
প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে যে কোনও বৈদ্যুতিক জিনিস যখন দোকান থেকে কিনবেন তা যেন ফাইভ স্টার দেওয়া যন্ত্র হয়ে! এই সব প্রোডাক্টে বিদ্যুতের বিল কম ওঠে! photo source collected
বাড়ির সব ইলেকট্রনিক জিনিস যেমন এসি, ফ্যান, চিমনি, ওয়াটার মেশিন, ফ্রিজ সব কিছু সার্ভিসিং করাতে হবে সময় মতো! এতে বিদ্যুত কম পোড়ে, সেই সঙ্গে জিনিস বেশি দিন ভাল থাকে!  photo source collected
বাড়ির সব ইলেকট্রনিক জিনিস যেমন এসি, ফ্যান, চিমনি, ওয়াটার মেশিন, ফ্রিজ সব কিছু সার্ভিসিং করাতে হবে সময় মতো! এতে বিদ্যুত কম পোড়ে, সেই সঙ্গে জিনিস বেশি দিন ভাল থাকে! photo source collected
এসি চালানোর সময় মাথায় রাখুন এই বিষয়! এসির তাপমাত্রা সব সময় ২৪ থেকে ২৭-এর মধ্যে রাখুন! এই তাপমাত্রায় রেখে সিলিং ফ্যান চালান। ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে! এসিতে টাইমার সেট করুন! যাতে ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে একটা সময় পর নিজে থেকে এসি বন্ধ হয়ে যায়! টানা এসি চালাবেন না!  photo source collected
এসি চালানোর সময় মাথায় রাখুন এই বিষয়! এসির তাপমাত্রা সব সময় ২৪ থেকে ২৭-এর মধ্যে রাখুন! এই তাপমাত্রায় রেখে সিলিং ফ্যান চালান। ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে! এসিতে টাইমার সেট করুন! যাতে ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে একটা সময় পর নিজে থেকে এসি বন্ধ হয়ে যায়! টানা এসি চালাবেন না! photo source collected
এসি রিমোট দিয়ে বন্ধ করুন! তার পর ইলেকট্রিক সুইচ অর্থাৎ এসির সুইচ অফ করতে হবে! এতেও বিল কম উঠবে!  photo source collected
এসি রিমোট দিয়ে বন্ধ করুন! তার পর ইলেকট্রিক সুইচ অর্থাৎ এসির সুইচ অফ করতে হবে! এতেও বিল কম উঠবে! photo source collected
মোবাইল চার্জ হয়ে গেলে ইলেকট্রিক সুইচ বন্ধ করতে ভুলবেন না! সব সময় সব সুইচ বন্ধ রাখুন। ইন্ডিকেটরের লাইটেও কিন্তু বিল ওঠে। সুইচ বন্ধ থাকলে বিল উঠবে না! photo source collected
মোবাইল চার্জ হয়ে গেলে ইলেকট্রিক সুইচ বন্ধ করতে ভুলবেন না! সব সময় সব সুইচ বন্ধ রাখুন। ইন্ডিকেটরের লাইটেও কিন্তু বিল ওঠে। সুইচ বন্ধ থাকলে বিল উঠবে না! photo source collected
ফ্রিজের ক্ষেত্রে একটা তাপমাত্রা ফিক্সড করে রাখুন। অটো অফ অপশন থাকলে সেটাতে দিয়ে রাখুন। না থাকলে দিনের কিছু সময় ফ্রিজ বন্ধ রাখুন। এতেও কম বিল উঠবে। সেই সঙ্গে ফ্রিজ বেশি দিন ভাল থাকবে!  photo source collected
ফ্রিজের ক্ষেত্রে একটা তাপমাত্রা ফিক্সড করে রাখুন। অটো অফ অপশন থাকলে সেটাতে দিয়ে রাখুন। না থাকলে দিনের কিছু সময় ফ্রিজ বন্ধ রাখুন। এতেও কম বিল উঠবে। সেই সঙ্গে ফ্রিজ বেশি দিন ভাল থাকবে! photo source collected
ফ্যানের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ইলেকট্রনিক্স রেগুলেটর ব্যবহার করুন। তাই দরকার না হলে রেগুলেটর কম করে ফ্যান চালান! এতেও বিল কম উঠবে!  photo source collected
ফ্যানের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ইলেকট্রনিক্স রেগুলেটর ব্যবহার করুন। তাই দরকার না হলে রেগুলেটর কম করে ফ্যান চালান! এতেও বিল কম উঠবে! photo source collected
বাড়িতে নর্মাল টিউব বা বাল্বের বদলে সিএফএল বা এলইডি লাইট ব্যবহার করুন এতেও বিদ্যুতের বিল অনেক কমে যাবে!  photo source collected
বাড়িতে নর্মাল টিউব বা বাল্বের বদলে সিএফএল বা এলইডি লাইট ব্যবহার করুন এতেও বিদ্যুতের বিল অনেক কমে যাবে! photo source collected
টিভির ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় মেনে টিভি দেখুন। রিপিট টেলিকাস্ট বা একাধিক চ্যানেল ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সারাদিন দেখলে চলবে না! সকলে এক সঙ্গে বসে টিভি দেখুন। দেখা হয়ে গেলে সুইচ বন্ধ করে দিন! দেখবেন গরম কালে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ চালিয়েও বিদ্যুতের বিল এক ধাক্কায় অনেকটা কমে যাবে! ভাবতেও পারবেন না! photo source collected
টিভির ক্ষেত্রেও একটা নির্দিষ্ট সময় মেনে টিভি দেখুন। রিপিট টেলিকাস্ট বা একাধিক চ্যানেল ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সারাদিন দেখলে চলবে না! সকলে এক সঙ্গে বসে টিভি দেখুন। দেখা হয়ে গেলে সুইচ বন্ধ করে দিন! দেখবেন গরম কালে এসি, ফ্যান, ফ্রিজ চালিয়েও বিদ্যুতের বিল এক ধাক্কায় অনেকটা কমে যাবে! ভাবতেও পারবেন না! photo source collected

গরমে বিদ্যুতের বিল নিয়ে চিন্তায়? এক ধাক্কায় কমবে, দরকার শুধু এই ৫ সহজ পদক্ষেপ

আগে মধ্যবিত্তের ঘরে টিভি ও ফ্রিজ ছাড়া অন্য কোনও ভারি যন্ত্রপাতি ছিল না। কিন্তু এখন দেশের অবস্থানের পরিবর্তনের সঙ্গে মধ্যবিত্তের জীবনও দ্রুত বদলাতে শুরু করেছে। এখন যে কোনও বাড়িতেই ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ, এমনকি এয়ার ফ্রায়ার বা টোস্টারের মতো ছোটবড় নানা আকারের উন্নত প্রযুক্তির মেশিন রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এসি এবং শীতকালে গিজার ও রুম হিটারের ব্যবহার তো রয়েছেই।
আগে মধ্যবিত্তের ঘরে টিভি ও ফ্রিজ ছাড়া অন্য কোনও ভারি যন্ত্রপাতি ছিল না। কিন্তু এখন দেশের অবস্থানের পরিবর্তনের সঙ্গে মধ্যবিত্তের জীবনও দ্রুত বদলাতে শুরু করেছে। এখন যে কোনও বাড়িতেই ওয়াশিং মেশিন, মাইক্রোওয়েভ, এমনকি এয়ার ফ্রায়ার বা টোস্টারের মতো ছোটবড় নানা আকারের উন্নত প্রযুক্তির মেশিন রয়েছে। এছাড়া গ্রীষ্মকালে এসি এবং শীতকালে গিজার ও রুম হিটারের ব্যবহার তো রয়েছেই।
আমাদের ঘরে এমন জিনিসের ভিড়ে বিদ্যুৎ বিলও ক্রমাগত বাড়ছে। তবে আর চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রেখেই কিন্তু আমরা বিদ্যুৎ বিলে বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারি।
আমাদের ঘরে এমন জিনিসের ভিড়ে বিদ্যুৎ বিলও ক্রমাগত বাড়ছে। তবে আর চিন্তা করার দরকার নেই। কারণ কিছু ছোট ছোট বিষয় মাথায় রেখেই কিন্তু আমরা বিদ্যুৎ বিলে বড়সড় পরিবর্তন আনতে পারি।
পুরনো যন্ত্রপাতি প্রায়ই বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে এবং আমাদের মাসিক বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেয়। এখন শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেটযুক্ত যন্ত্রপাতি বাজারে আসতে শুরু করেছে যা আমাদের বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে।

পুরনো যন্ত্রপাতি প্রায়ই বেশি বিদ্যুৎ খরচ করে এবং আমাদের মাসিক বিদ্যুতের বিল বাড়িয়ে দেয়। এখন শক্তি সাশ্রয়ী ৫ স্টার রেটযুক্ত যন্ত্রপাতি বাজারে আসতে শুরু করেছে যা আমাদের বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে সাহায্য করে।
সুইচ অফ রাখা: আমরা যখন ঘর থেকে বের হই তখন অনেকেই লাইট এবং ইলেকট্রনিক প্রোডাক্টগুলি সুইচ অফ করতে ভুলে যাই, এমনটা একেবারেই করা যাবে না। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা যায় যে, ফোন চার্জার এবং ল্যাপটপের মতো ছোট ডিভাইসগুলি ব্যবহার না করলেও এগুলিও কিন্তু বিদ্যুৎ বাড়িয়ে দেয়। অতএব, যখন এগুলি ব্যবহার করি না তখন বন্ধ রাখাই ভাল।
সুইচ অফ রাখা: আমরা যখন ঘর থেকে বের হই তখন অনেকেই লাইট এবং ইলেকট্রনিক প্রোডাক্টগুলি সুইচ অফ করতে ভুলে যাই, এমনটা একেবারেই করা যাবে না। প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখা যায় যে, ফোন চার্জার এবং ল্যাপটপের মতো ছোট ডিভাইসগুলি ব্যবহার না করলেও এগুলিও কিন্তু বিদ্যুৎ বাড়িয়ে দেয়। অতএব, যখন এগুলি ব্যবহার করি না তখন বন্ধ রাখাই ভাল।
বাল্ব পরিবর্তন: এলইডি আলোর বাল্বগুলি প্রচলিত বাল্বের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং বেশি সময় আলো দেয়।
বাল্ব পরিবর্তন: এলইডি আলোর বাল্বগুলি প্রচলিত বাল্বের তুলনায় কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে এবং বেশি সময় আলো দেয়।
চার্জার, পিসি বন্ধ রাখা: কম্পিউটারে কাজ করার পর সবসময় পাওয়ার সুইচ বন্ধ করে রাখতে হবে। এছাড়াও মোবাইল চার্জার চালু রাখলেও কিছু বিদ্যুৎ খরচ হয়। পাশাপাশি, টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে একেবারেই রাখা ঠিক নয়।
চার্জার, পিসি বন্ধ রাখা: কম্পিউটারে কাজ করার পর সবসময় পাওয়ার সুইচ বন্ধ করে রাখতে হবে। এছাড়াও মোবাইল চার্জার চালু রাখলেও কিছু বিদ্যুৎ খরচ হয়। পাশাপাশি, টিভিকে স্ট্যান্ডবাই মোডে একেবারেই রাখা ঠিক নয়।
এয়ার কন্ডিশনার সেটিংস: এখন যেহেতু গ্রীষ্মকাল আসছে, তাই অবশ্যই এসির প্রয়োজন হবে এবং কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না যে এসি প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। এমন পরিস্থিতিতে, যদি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হয়, তবে একটি জিনিস আমরা করতে পারি- তা হল এটিকে ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানোর চেষ্টা করা, যাতে এটি মাঝে মাঝে সুইচ অফ হতে থাকে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)
এয়ার কন্ডিশনার সেটিংস: এখন যেহেতু গ্রীষ্মকাল আসছে, তাই অবশ্যই এসির প্রয়োজন হবে এবং কেউই অস্বীকার করতে পারবেন না যে এসি প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। এমন পরিস্থিতিতে, যদি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে হয়, তবে একটি জিনিস আমরা করতে পারি- তা হল এটিকে ২৪ ডিগ্রি অটোমেটিক সেটিংয়ে চালানোর চেষ্টা করা, যাতে এটি মাঝে মাঝে সুইচ অফ হতে থাকে। (Disclaimer: প্রতিবেদনের লেখা তথ্য News18 বাংলার নিজস্ব মত নয় ৷ সঠিক ফল পাওয়ার জন্য বিশেষজ্ঞের সঙ্গে যোগাযোগ করুন ৷)

Electricity Bill: বিদ্যুতের বিল জমা দেওয়ার সময় এমন ভুল করছেন না তো? না হলে বড় মাশুল দিতে হবে

বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
বিদ্যুৎ বিল জমা করার সময় এই ভুল করছেন না তো? এমন ভুল করলে কিন্তু বড় মাশুল দিতে হবে। যে কোনওদিন আপনার বাড়ি ডুবে যেতে পারে অন্ধকারে।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
কুলটির এই ঘটনা আপনাকে চোখে আঙুল দিয়ে তা দেখিয়ে দেবে। খুব সহজেই বুঝতে পারবেন এমন ভুল করলে কত বড় সমস্যায় পড়তে পারেন।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
উপভোক্তারা বকেয়া বিদ্যুৎ বিল জমা করেছিলেন।অভিযোগ,জমা দিয়েছিলেন বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের হাতে। কিন্তু নানান অজুহাত দেখিয়ে তাদের হাতে তার রশিদ দেওয়া হয়নি।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
শুধুমাত্র হাতে লিখে দেওয়া হয়েছিল। ফোনেও আসেনি কোনও মেসেজ। তবে গ্রাহকরা টাকা দিলেও সেই টাকা পৌঁছয়নি বিদ্যুৎ দফতরের কাছে। আর তার ফলে বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীরা পৌঁছে যান সে সমস্ত উপভোক্তাদের বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কুলটির নিয়ামতপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঘটনা। সেখানে বেশ কিছু উপভোক্তা অভিযোগ করছেন, বিদ্যুৎ দফতরের কর্মী সুব্রত চ্যাটার্জী এবং দেবাশীষ মাঝির হাতে তারা তাদের বিদ্যুতের বিল তুলে দিয়েছিলেন।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
কিন্তু তাদের হাতে তার রশিদ তুলে দেওয়া হয়নি। আর যখন তাদের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে যাওয়া হয়, তখন তারা আসল ব্যাপার বুঝতে পারেন। বুঝতে পারেন ওই দুই কর্মী তাদের বকেয়া টাকা বিদ্যুৎ দফতরের কাছে জমাই করেননি।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
এই ঘটনার পরেই উপভোক্তারা ওই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সামনে জমা হন। সেখানে গিয়ে রীতিমততারা বিক্ষোভ দেখান। কিন্তু অভিযুক্ত দুই কর্মীর সেখানে দেখা পাওয়া যায়নি। তাতে আরও ক্ষিপ্ত হয়ে যান উপভোক্তারা।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।
ঘটনার খবর পেয়ে নিয়ামতপুর ফাঁড়ির পুলিশ সেখানে আসে। বিদ্যুৎ দফতরের এক কর্মীও মেনে নিয়েছেন, গ্রাহকরা বিল দিলেও তাদের হাতে কোন রশিদ দেওয়া হয়নি। পুলিশ ইতিমধ্যে এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। অন্যদিকে এই ছোট্ট ভুলের মাশুল দিতে হচ্ছে গ্রাহকদের ।

Money Saving Tips: সস্তায় এসির বিল! এসির সেটিং-এ এভাবে বদল, ইলেকট্রিক বিল কমিয়ে আনবে ঝটঝট করে

নামেই বসন্ত৷ ভোরের দিকে আর রাতে দিকে কিছুটা মনোরম আবহাওয়া থাকেও দিনের বাকি সময়টা ভালই গরম থাকছে৷ ফলে, এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে ঘরে ঘরে এসি-র ব্যবহার। না করে উপায়ও নেই। এদিকে, গরম পুরোদমে পড়ে গেলে এসি আরও বেশি বই কম চলবে না। ঠান্ডা হাওয়া তো দেবে, সঙ্গে হাতে ধরিয়ে দেবে বেশ মোটা অঙ্কের এক ইলেকট্রিক বিলও। এখন এই ইলেকট্রিক বলের খরচ যদি এসি চালিয়েও কমাতে হয়, তার উপায় কী?
নামেই বসন্ত৷ ভোরের দিকে আর রাতে দিকে কিছুটা মনোরম আবহাওয়া থাকেও দিনের বাকি সময়টা ভালই গরম থাকছে৷ ফলে, এখন থেকেই শুরু হয়ে গিয়েছে ঘরে ঘরে এসি-র ব্যবহার। না করে উপায়ও নেই। এদিকে, গরম পুরোদমে পড়ে গেলে এসি আরও বেশি বই কম চলবে না। ঠান্ডা হাওয়া তো দেবে, সঙ্গে হাতে ধরিয়ে দেবে বেশ মোটা অঙ্কের এক ইলেকট্রিক বিলও। এখন এই ইলেকট্রিক বলের খরচ যদি এসি চালিয়েও কমাতে হয়, তার উপায় কী?
দরজা, জানলার ফাঁক বোজানোআমাদের অনেকের বাড়িতেই দরজা, জানলায় চিলতে ফাঁক বন্ধ করে দিলেও থেকে যায়, ওগুলো পুরোপুরি সিল করার ব্যবস্থা করতে হবে। না হলে ঘর ঠান্ডা করতে এসি সময় নেবে বেশি, ফলে, ইলেকট্রিক বিলও তখন বাড়বে।
দরজা, জানলার ফাঁক বোজানো
আমাদের অনেকের বাড়িতেই দরজা, জানলায় চিলতে ফাঁক বন্ধ করে দিলেও থেকে যায়, ওগুলো পুরোপুরি সিল করার ব্যবস্থা করতে হবে। না হলে ঘর ঠান্ডা করতে এসি সময় নেবে বেশি, ফলে, ইলেকট্রিক বিলও তখন বাড়বে।
২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কাট অফ রেটকাট অফ মানে সেই সেটিংস যাতে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে এসি আপনাআপনি বন্ধ হয়ে যাবে। ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কাট অফ রেট রাখলে ঘর জলদি ঠান্ডা হবে, হয়ে গেলেই এসি বন্ধ হয়ে যাবে। ঘর গরম হলে আবার চলতে থাকবে। এই মোডে এসি পাওয়ার খরচ কমিয়ে ইলেকট্রিক বিলও হালকা করবে।
২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কাট অফ রেট
কাট অফ মানে সেই সেটিংস যাতে একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরে এসি আপনাআপনি বন্ধ হয়ে যাবে। ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস কাট অফ রেট রাখলে ঘর জলদি ঠান্ডা হবে, হয়ে গেলেই এসি বন্ধ হয়ে যাবে। ঘর গরম হলে আবার চলতে থাকবে। এই মোডে এসি পাওয়ার খরচ কমিয়ে ইলেকট্রিক বিলও হালকা করবে।
টাইমার সেট করারাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময়ে ২-৩ ঘণ্টার টাইমার সেট করে রাখা যাক। এতে ঘুমিয়ে পড়ার পরেও কিছুক্ষণ এসি ঘর ঠান্ডা করে চলবে। ফলে, ঘরে শীতলতার অভাব হবে না। একটু পরে বন্ধও হয়ে যাবে, সারা রাত না চললে ইলেকট্রিক বিলও কম আসবে।
টাইমার সেট করা
রাতে ঘুমোতে যাওয়ার সময়ে ২-৩ ঘণ্টার টাইমার সেট করে রাখা যাক। এতে ঘুমিয়ে পড়ার পরেও কিছুক্ষণ এসি ঘর ঠান্ডা করে চলবে। ফলে, ঘরে শীতলতার অভাব হবে না। একটু পরে বন্ধও হয়ে যাবে, সারা রাত না চললে ইলেকট্রিক বিলও কম আসবে।
এয়ার ফিল্টার সার্ভিসিংএয়ার ফিল্টারগুলি এসি-র ধুলোকে দূরে রাখে যাতে এটি সহজে চলতে পারে। তারা ধুলো আটকায় এবং এসির ভিতরের পরিষ্কার বাতাসকে ঠান্ডা হতে দেয়। প্রতিদিনের ব্যবহারে এই ফিল্টারগুলোয় ধুলোয় জমে যায় এবং এসিকে ভিতরে বাতাস পেতে কঠিন করে তোলে যা প্রায়শই হাই পাওয়ার খরচের দিকে নিয়ে যায় আমাদের। এই ক্ষেত্রে, ফিল্টার পরিষ্কার রাখলে এসি ঠিক ভাবে চলবে, বেশি পাওয়ার খ্যচ করবে না, বিলও কম আসবে। এয়ার ফিল্টার পুরনো হলে সেগুলো তাই বদলে নেওয়াই ভাল।
এয়ার ফিল্টার সার্ভিসিং
এয়ার ফিল্টারগুলি এসি-র ধুলোকে দূরে রাখে যাতে এটি সহজে চলতে পারে। তারা ধুলো আটকায় এবং এসির ভিতরের পরিষ্কার বাতাসকে ঠান্ডা হতে দেয়। প্রতিদিনের ব্যবহারে এই ফিল্টারগুলোয় ধুলোয় জমে যায় এবং এসিকে ভিতরে বাতাস পেতে কঠিন করে তোলে যা প্রায়শই হাই পাওয়ার খরচের দিকে নিয়ে যায় আমাদের। এই ক্ষেত্রে, ফিল্টার পরিষ্কার রাখলে এসি ঠিক ভাবে চলবে, বেশি পাওয়ার খ্যচ করবে না, বিলও কম আসবে। এয়ার ফিল্টার পুরনো হলে সেগুলো তাই বদলে নেওয়াই ভাল।
নিয়মিত অন্য সার্ভিসিংনিয়ম করে এসি সার্ভিসিং করানোও দরকার। এতে কয়েলগুলো সাফ করা হবে, কুল্যান্ট ঠিক মতো কাজ করছে কি না তাও দেখা হবে খতিয়ে। এসি মসৃণ ভাবে চললে বেশি পাওয়ার খরচ হবে না, ইলেকট্রিক বিলও আপসে কম আসবে।
নিয়মিত অন্য সার্ভিসিং
নিয়ম করে এসি সার্ভিসিং করানোও দরকার। এতে কয়েলগুলো সাফ করা হবে, কুল্যান্ট ঠিক মতো কাজ করছে কি না তাও দেখা হবে খতিয়ে। এসি মসৃণ ভাবে চললে বেশি পাওয়ার খরচ হবে না, ইলেকট্রিক বিলও আপসে কম আসবে।

Electric Bill: ফ্যান চালানোর দিন হাজির, রেগুলেটর-এ ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতের বিল কি কম আসে? চমকে যাবেন জানলে

শীতের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে। প্রখর গরমের দিন আসন্ন। বসন্তবেলাতেই বেশ গরম গরম অনুভূতি গোটা বাংলায়। ফলে হাল্কা করে একটু ফ্যান চালাতেই হচ্ছে।
শীতের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে। প্রখর গরমের দিন আসন্ন। বসন্তবেলাতেই বেশ গরম গরম অনুভূতি গোটা বাংলায়। ফলে হাল্কা করে একটু ফ্যান চালাতেই হচ্ছে।
হাল্কা গরমে আস্তে করে পাখা চালিয়ে রাখলে আজকাল আরামই লাগছে। কখনও ভেবেছেন রেগুলেটরে ১-২-৩ এসব নম্বরে পাখা চালালে পাখা তো আস্তে ঘোরে, বিদ্যুৎ ব্যবহার কি কম হয় না বেশি?
হাল্কা গরমে আস্তে করে পাখা চালিয়ে রাখলে আজকাল আরামই লাগছে। কখনও ভেবেছেন রেগুলেটরে ১-২-৩ এসব নম্বরে পাখা চালালে পাখা তো আস্তে ঘোরে, বিদ্যুৎ ব্যবহার কি কম হয় না বেশি?
বিদ্যুৎ ব্যবহার বা ইলেকট্রিক কনজিউমের উপরই কিন্তু নির্ভর করে আপনার ইলেকট্রিক বিল কতটা আসবে। তাই জেনে নিন ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতেই বিল বেশি আসবে না কম?
বিদ্যুৎ ব্যবহার বা ইলেকট্রিক কনজিউমের উপরই কিন্তু নির্ভর করে আপনার ইলেকট্রিক বিল কতটা আসবে। তাই জেনে নিন ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতেই বিল বেশি আসবে না কম?
গ্রীষ্মে এমনিতেই বিদ্যুৎ বেশি খরচ হয়। কিন্তু এই গরমের সময়ই যদি ঘরে লাগানো বৈদ্যুতিন সামগ্রী একটু যত্ন সহকারে চালানো যায়, তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হতেই পারে। এমন মানুষ এদেশে বিরল নন, যাঁরা খরচের ভয়ে খুব কম তাপমাত্রায় এসি চালান না। কিছু কিছু বাড়িতে পাখাও চলে খুব ঢিমে গতিতে। মনে করা হয়, রেগুলেটর নিচের দিকে থাকলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
গ্রীষ্মে এমনিতেই বিদ্যুৎ বেশি খরচ হয়। কিন্তু এই গরমের সময়ই যদি ঘরে লাগানো বৈদ্যুতিন সামগ্রী একটু যত্ন সহকারে চালানো যায়, তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হতেই পারে। এমন মানুষ এদেশে বিরল নন, যাঁরা খরচের ভয়ে খুব কম তাপমাত্রায় এসি চালান না। কিছু কিছু বাড়িতে পাখাও চলে খুব ঢিমে গতিতে। মনে করা হয়, রেগুলেটর নিচের দিকে থাকলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
কিন্তু সত্যিই কি তাই? পাখা যত জোরে ঘুরবে, তত শক্তি খরচ বেশি হবে, একথা সত্যি। আর সেই খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ছোট্ট রেগুলেটরটি। ফলে বলা যেতেই পারে যে পাখার গতির বিদ্যুৎ খরচ কমাতে বা বাড়াতে পারে। কিন্তু, এমন অনেক রেগুলেটর রয়েছে যা বিদ্যুৎ খরচের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। এগুলো শুধুমাত্র পাখার গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
কিন্তু সত্যিই কি তাই? পাখা যত জোরে ঘুরবে, তত শক্তি খরচ বেশি হবে, একথা সত্যি। আর সেই খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ছোট্ট রেগুলেটরটি। ফলে বলা যেতেই পারে যে পাখার গতির বিদ্যুৎ খরচ কমাতে বা বাড়াতে পারে। কিন্তু, এমন অনেক রেগুলেটর রয়েছে যা বিদ্যুৎ খরচের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। এগুলো শুধুমাত্র পাখার গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
ভোল্টেজ কমানোয় সহায়ক রেগুলেটর: সাধারণত যে রেগুলেটরগুলো ব্যবহার করা হয়, তারা পাখা চলার সময় পাখায় কম ভোল্টেজ পাঠাতে এবং তার গতি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। কারণ এই নিয়ন্ত্রক একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।
ভোল্টেজ কমানোয় সহায়ক রেগুলেটর: সাধারণত যে রেগুলেটরগুলো ব্যবহার করা হয়, তারা পাখা চলার সময় পাখায় কম ভোল্টেজ পাঠাতে এবং তার গতি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। কারণ এই নিয়ন্ত্রক একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।
পাখার গতি হ্রাস পেলেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় বলা যায় না। আগে এভাবেই রেগুলেটর ব্যবহার করা হত। কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে রেগুলেটরের মানও বদলেছে। আধুনিক রেগুলেটর কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
পাখার গতি হ্রাস পেলেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় বলা যায় না। আগে এভাবেই রেগুলেটর ব্যবহার করা হত। কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে রেগুলেটরের মানও বদলেছে। আধুনিক রেগুলেটর কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটরে বিদ্যুৎ সাশ্রয় সম্ভব: ইলেকট্রনিক রেগুলেটর এখন বেশি ব্যবহৃত হয় এবং মনে করা হয় যে এগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটরে বিদ্যুৎ সাশ্রয় সম্ভব: ইলেকট্রনিক রেগুলেটর এখন বেশি ব্যবহৃত হয় এবং মনে করা হয় যে এগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
পারে। পাখার সর্বোচ্চ গতি এবং তার সর্বনিম্ন গতির মধ্যে শক্তির পার্থক্য করা সম্ভব এধরনের রেগুলেটর ব্যবহার করে। ফলে বেশ খানিকটা অর্থ সঞ্চয়ও করে ফেলা যায়।
পারে। পাখার সর্বোচ্চ গতি এবং তার সর্বনিম্ন গতির মধ্যে শক্তির পার্থক্য করা সম্ভব এধরনের রেগুলেটর ব্যবহার করে। ফলে বেশ খানিকটা অর্থ সঞ্চয়ও করে ফেলা যায়।

Electric Bill Reduce: বিদ্যুতের বিল হুড়হুড় করে নামবে অর্ধেকে, আজ থেকে নিয়ম মেনে শুরু করুন এই কাজ

ক্রমশ বাড়ছে বিদ্যুতের মাশুল। আর তার প্রভাব অনিবার্য ভাবেই পড়ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনের উপর। গৃহস্থালীর খরচের একটি বড় অংশ এই বিদ্যুতের বিলে যায়। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে ফেলা যায় অনেকখানি। শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন বিদ্যুৎ বিলই কমিয়ে দিতে পারে অনেকখানি। আর এটা শুধু একক ব্যক্তির অর্থ সাশ্রয়ের প্রশ্ন নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও। দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট পদক্ষেপের মধ্যে দিয়েই এটি করা যেতে পারে সহজে। জেনে নেওয়া যাক, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কিছু টিপস—
ক্রমশ বাড়ছে বিদ্যুতের মাশুল। আর তার প্রভাব অনিবার্য ভাবেই পড়ছে সাধারণ মধ্যবিত্ত মানুষের জীবনের উপর। গৃহস্থালীর খরচের একটি বড় অংশ এই বিদ্যুতের বিলে যায়। কিন্তু একটু সতর্ক হলেই বিদ্যুতের খরচ কমিয়ে ফেলা যায় অনেকখানি। শুধুমাত্র ছোট ছোট কিছু পরিবর্তন বিদ্যুৎ বিলই কমিয়ে দিতে পারে অনেকখানি। আর এটা শুধু একক ব্যক্তির অর্থ সাশ্রয়ের প্রশ্ন নয়। বরং এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টিও। দৈনন্দিন জীবনে কিছু ছোট পদক্ষেপের মধ্যে দিয়েই এটি করা যেতে পারে সহজে। জেনে নেওয়া যাক, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের কিছু টিপস—
অ্যাপ্লায়েন্সগুলি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা—টিভি হোক বা এসি, বেশিরভাগ মানুষই শুধু রিমোটের সাহায্যে সেগুলি বন্ধ করে দেন। এটা মোটেও সঠিক পদ্ধতি নয়। যন্ত্রগুলির ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে একেবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া দরকার। নাহলে এসব যন্ত্রপাতি ‘স্ট্যান্ডবাই মোডে’ থেকে যায়, যা বিদ্যুৎ খরচ অব্যাহত রাখে।
অ্যাপ্লায়েন্সগুলি সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করা—টিভি হোক বা এসি, বেশিরভাগ মানুষই শুধু রিমোটের সাহায্যে সেগুলি বন্ধ করে দেন। এটা মোটেও সঠিক পদ্ধতি নয়। যন্ত্রগুলির ব্যবহার শেষ হয়ে গেলে একেবার বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া দরকার। নাহলে এসব যন্ত্রপাতি ‘স্ট্যান্ডবাই মোডে’ থেকে যায়, যা বিদ্যুৎ খরচ অব্যাহত রাখে।
হোম অ্যাপ্লায়েন্সের গুণ—গৃহস্থালীর যে কোনও বৈদ্যুতীন সরঞ্জাম কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই দেখতে হবে ওই বৈদ্যুতীন সরঞ্জামের ৩ বা ৫ তারা রেটিং রয়েছে কিনা। রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ক্ষমতাও তত বেশি হবে।সিলিং ফ্যান কেনার সময় দেখতে হবে তাতে BLDC মোটর রয়েছে কিনা। আবার নন-ইনভার্টা এসি না কিনে ইনভার্টার এসি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ কারণ সেগুলি তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
হোম অ্যাপ্লায়েন্সের গুণ—গৃহস্থালীর যে কোনও বৈদ্যুতীন সরঞ্জাম কেনার সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। প্রথমেই দেখতে হবে ওই বৈদ্যুতীন সরঞ্জামের ৩ বা ৫ তারা রেটিং রয়েছে কিনা। রেটিং যত বেশি হবে, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের ক্ষমতাও তত বেশি হবে।সিলিং ফ্যান কেনার সময় দেখতে হবে তাতে BLDC মোটর রয়েছে কিনা। আবার নন-ইনভার্টা এসি না কিনে ইনভার্টার এসি কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ কারণ সেগুলি তুলনায় বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে।
তাপমাত্রায় নজর—নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্রগুলিকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই অনেকখানি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। যেমন এসি চালানো প্রয়োজন ২৪ ডিগ্রি। গিজারের তাপমাত্রা রাখা দরকার ৪০-৪৫ ডিগ্রি। ঋতু অনুযায়ী রেফ্রিজারেটরের মোড বদলানো দরকার।
তাপমাত্রায় নজর—নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্রগুলিকে সঠিক ভাবে ব্যবহার করতে পারলেই অনেকখানি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। যেমন এসি চালানো প্রয়োজন ২৪ ডিগ্রি। গিজারের তাপমাত্রা রাখা দরকার ৪০-৪৫ ডিগ্রি। ঋতু অনুযায়ী রেফ্রিজারেটরের মোড বদলানো দরকার।
আলো-পাখা বন্ধ—যখন কোনও ঘরে কাজ হচ্ছে না বা কেউ থাকছেন না, তখন নিশ্চিত করতে হবে সেই ঘরে যেন এসি, পাখা এমনকী আলোও না জ্বলে। তাছাড়া অনেকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে কোথাও যাওয়ার সময়ও এগুলি ভুলে যান। নানা ধরনের বৈদ্যুতীন যন্ত্র চলতেই থাকে। এতে বিদ্যুতের খরচ যেমন বাড়ে, তেমই বাড়ি বিপদের আশঙ্কাও।
আলো-পাখা বন্ধ—যখন কোনও ঘরে কাজ হচ্ছে না বা কেউ থাকছেন না, তখন নিশ্চিত করতে হবে সেই ঘরে যেন এসি, পাখা এমনকী আলোও না জ্বলে। তাছাড়া অনেকে বাড়ি থেকে বেরিয়ে কোথাও যাওয়ার সময়ও এগুলি ভুলে যান। নানা ধরনের বৈদ্যুতীন যন্ত্র চলতেই থাকে। এতে বিদ্যুতের খরচ যেমন বাড়ে, তেমই বাড়ি বিপদের আশঙ্কাও।
বাল্ব বদল—পুরানো প্রজন্মের বাল্ব প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। বদলে আধুনিক LED বাল্ব লাগানো প্রয়োজন। তাতে খরচ বাঁচবে।
বাল্ব বদল—পুরানো প্রজন্মের বাল্ব প্রচুর বিদ্যুৎ খরচ করে। বদলে আধুনিক LED বাল্ব লাগানো প্রয়োজন। তাতে খরচ বাঁচবে।