মুনথুম ভ্যালি 

Monsoon Trip: বৃষ্টিতেই হয়ে ওঠে অপরূপা, বর্ষায় ঘুরে আসুন মুনথুম ভ্যালি! পূর্ণিমার রাত মায়াময়

*পাহাড়ের কোলে মায়াবী এক গ্রাম মুনথুম। এখানে এসে পাহাড়ের নিঝুম, নীরবতায় যেন হারিয়ে যেতে মন চায়। এখানে এলে সারা জীবন একটি আলাদা অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবেন আপনি। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।  
*পাহাড়ের কোলে মায়াবী এক গ্রাম মুনথুম। এখানে এসে পাহাড়ের নিঝুম, নীরবতায় যেন হারিয়ে যেতে মন চায়। এখানে এলে সারা জীবন একটি আলাদা অভিজ্ঞতার সাক্ষী থাকবেন আপনি। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।  
*কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই মুনথুম গ্রাম। মাত্র ১০-১২টি পরিবারকে নিয়ে গড়ে উঠেছে এই পাহাড়ি গ্রাম। সুতরাং, এখানে শহুরে কোলাহল, দূষণ কিছু নেই। আছে শুধুই প্রাকৃতিক শান্তি। সংগৃহীত ছবি।  
*কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত এই মুনথুম গ্রাম। মাত্র ১০-১২টি পরিবারকে নিয়ে গড়ে উঠেছে এই পাহাড়ি গ্রাম। সুতরাং, এখানে শহুরে কোলাহল, দূষণ কিছু নেই। আছে শুধুই প্রাকৃতিক শান্তি। সংগৃহীত ছবি।  
*স্থানীয় ভাষায় ‘মুনথুম’ কথার অর্থ হল ‘চাঁদ কা উজালা’ অর্থাৎ পূর্ণিমা। পূর্ণিমার রাতে সুন্দর দেখায় এই পাহাড়ি গ্রামকে। যদিও এই গ্রাম ঘন সবুজ জঙ্গলে ঘেরা। নিরিবিলি পরিবেশ, পাখির ডাক সব নিয়ে এক অনন্য অভিজ্ঞতা প্রদান করে মুনথুম গ্রাম। সংগৃহীত ছবি।  
*স্থানীয় ভাষায় ‘মুনথুম’ কথার অর্থ হল ‘চাঁদ কা উজালা’ অর্থাৎ পূর্ণিমা। পূর্ণিমার রাতে সুন্দর দেখায় এই পাহাড়ি গ্রামকে। যদিও এই গ্রাম ঘন সবুজ জঙ্গলে ঘেরা। নিরিবিলি পরিবেশ, পাখির ডাক সব নিয়ে এক অনন্য অভিজ্ঞতা প্রদান করে মুনথুম গ্রাম। সংগৃহীত ছবি।  
*শহরের কোলাহল থেকে একদম দূরে একটি নির্জন, নিরিবিলি পরিবেশে এই গ্রামটি অবস্থিত। তবে শুনতে পাবেন নদীর স্রোতের আওয়াজ, জঙ্গলে পাখিদের গান, আর শুনতে পাবেন মৃদু হাওয়া চলাকালীন পাতা নড়ার আওয়াজ। সংগৃহীত ছবি।  
*শহরের কোলাহল থেকে একদম দূরে একটি নির্জন, নিরিবিলি পরিবেশে এই গ্রামটি অবস্থিত। তবে শুনতে পাবেন নদীর স্রোতের আওয়াজ, জঙ্গলে পাখিদের গান, আর শুনতে পাবেন মৃদু হাওয়া চলাকালীন পাতা নড়ার আওয়াজ। সংগৃহীত ছবি।  
*মুনথুমে রাত কাটানোর জন্য হোমস্টের সুবিধা রয়েছে। পাহাড়ের ঢাল তৈরি হয়েছে কটেজগুলো। বাঁশ ও বেত দিয়ে তৈরি কটেজ। চারদিক ঢাকা গাছগাছালিতে। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখার মজাই আলাদা। তাছাড়া মুনথুম গ্রাম থেকে দেখা যায় কালিম্পং শহর। সংগৃহীত ছবি।  
*মুনথুমে রাত কাটানোর জন্য হোমস্টের সুবিধা রয়েছে। পাহাড়ের ঢাল তৈরি হয়েছে কটেজগুলো। বাঁশ ও বেত দিয়ে তৈরি কটেজ। চারদিক ঢাকা গাছগাছালিতে। এখান থেকে সূর্যোদয় দেখার মজাই আলাদা। তাছাড়া মুনথুম গ্রাম থেকে দেখা যায় কালিম্পং শহর। সংগৃহীত ছবি।  
*মুনথুমের খুব কাছেই অবস্থিত পানবুদারা। এই পানবু ভিউ পয়েন্ট থেকে ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার। তার সঙ্গে তিস্তার অপূর্ব দৃশ্য। সংগৃহীত ছবি।  
*মুনথুমের খুব কাছেই অবস্থিত পানবুদারা। এই পানবু ভিউ পয়েন্ট থেকে ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায় কাঞ্চনজঙ্ঘার। তার সঙ্গে তিস্তার অপূর্ব দৃশ্য। সংগৃহীত ছবি।  
*নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে সড়ক পথে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন মুনথুম। শিলিগুড়ি থেকে মুনথুম প্রায় ৮০ কিমি। শেয়ার গাড়ি কিংবা গাড়ি রিজার্ভ করে পৌঁছে যেতে পারেন এই পাহাড়ি গ্রামে। সংগৃহীত ছবি।  
*নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন কিংবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে সড়ক পথে আপনি পৌঁছে যেতে পারেন মুনথুম। শিলিগুড়ি থেকে মুনথুম প্রায় ৮০ কিমি। শেয়ার গাড়ি কিংবা গাড়ি রিজার্ভ করে পৌঁছে যেতে পারেন এই পাহাড়ি গ্রামে। সংগৃহীত ছবি।  
*মুনথুমের কটেজে রাত কাটানোর খরচ থাকা-খাওয়া নিয়ে মাথাপিছু ১৫০০-২০০০ টাকা। সুতরাং, কম খরচে কালিম্পংয়ের বুকে এই অফবিট গ্রামে কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন মুনথুম। সংগৃহীত ছবি।
*মুনথুমের কটেজে রাত কাটানোর খরচ থাকা-খাওয়া নিয়ে মাথাপিছু ১৫০০-২০০০ টাকা। সুতরাং, কম খরচে কালিম্পংয়ের বুকে এই অফবিট গ্রামে কাটাতে চাইলে ঘুরে আসতে পারেন মুনথুম। সংগৃহীত ছবি।