Tag Archives: Budget Travel

North Bengal Trip: ভারত-নেপাল সীমান্তে ছবির মতো সুন্দর গ্রাম, গরমের ছুটিতে ডেস্টিনেশন হোক এই পাহাড়ি হ্যামলেট

*গরমের ছুটিতে পাহাড়ে যেতে চাইছেন যাঁরা। তাঁরা চলে আসুন পাহাড়ের একেবারে অচেনা একটি জায়গা গুফাপাতালে। উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্রই এখন পর্যটকে ঠাসা। এই ভিড়ে ঠাসা পাহাড়ে একটু ফাঁকায় ফাঁকায় যাঁরা থাকতে চান তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে উত্তরবঙ্গের একেবারে অচেনা লোকেশন গুফাপাতাল। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমের ছুটিতে পাহাড়ে যেতে চাইছেন যাঁরা। তাঁরা চলে আসুন পাহাড়ের একেবারে অচেনা একটি জায়গা গুফাপাতালে। উত্তরবঙ্গের অধিকাংশ পর্যটনকেন্দ্রই এখন পর্যটকে ঠাসা। এই ভিড়ে ঠাসা পাহাড়ে একটু ফাঁকায় ফাঁকায় যাঁরা থাকতে চান তাঁদের জন্য অপেক্ষা করছে উত্তরবঙ্গের একেবারে অচেনা লোকেশন গুফাপাতাল। প্রতিবেদনঃ অনির্বাণ রায়। সংগৃহীত ছবি।
*ভারত নেপাল সীমান্তের একটি জায়গা এটি। এখানে খুব বেশি থাকার জায়গা নেই। গুটি কয়েক হোমস্টে রয়েছে। নির্জনে ভালবাসার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে রাত কাটানোর দারুন জায়গা এটি। সংগৃহীত ছবি। 
*ভারত নেপাল সীমান্তের একটি জায়গা এটি। এখানে খুব বেশি থাকার জায়গা নেই। গুটি কয়েক হোমস্টে রয়েছে। নির্জনে ভালবাসার মানুষকে সঙ্গে নিয়ে রাত কাটানোর দারুন জায়গা এটি। সংগৃহীত ছবি।
*দার্জিলিং থেকে দূরত্ব খুব বেশি নয়। সেই কারণে পর্যটকদের ভিড় তেমন হয় না। তবে গুফাপাতালে ডোমসে থাকার মতো হোমস্টেও রয়েছে।হোমস্টে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ক্লিয়ার ভিউ পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই তার জন্য আকাশ পরিষ্কার থাকতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*দার্জিলিং থেকে দূরত্ব খুব বেশি নয়। সেই কারণে পর্যটকদের ভিড় তেমন হয় না। তবে গুফাপাতালে ডোমসে থাকার মতো হোমস্টেও রয়েছে।হোমস্টে থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার ক্লিয়ার ভিউ পাওয়া যায়। তবে অবশ্যই তার জন্য আকাশ পরিষ্কার থাকতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
*আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত সবটই উপভোগ করতে পারবেন। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। সেখানে অনায়াসে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো যায়। সবচেয়ে বড় কথা পর্যটকদের ভিড় নেই। একেবারে নিরিবিলিতে কয়েকদিন কাটিয়ে যেতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি। 
*আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার সুর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত সবটই উপভোগ করতে পারবেন। ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম। সেখানে অনায়াসে সারাদিন ঘুরে বেড়ানো যায়। সবচেয়ে বড় কথা পর্যটকদের ভিড় নেই। একেবারে নিরিবিলিতে কয়েকদিন কাটিয়ে যেতে পারবেন। সংগৃহীত ছবি।
*এখানে আসতে হলে শিলিগুড়ি থেকে ঘুম হয়ে আসতে হবে কিংবা মিরিক হয়েও আসা যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*এখানে আসতে হলে শিলিগুড়ি থেকে ঘুম হয়ে আসতে হবে কিংবা মিরিক হয়েও আসা যায়। সংগৃহীত ছবি।
*রাই বলেন, গুফাপাতাল নামের একটা ইতিহাসও রয়েছে। জানা গিয়েছে এখানে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা একটা সময়ে উপাসনা অর্থাৎ ধ্যান করতে আসতেন। নিরিবিলি জায়গা কোলাহল ছিল না। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় গুফাপাতাল। এখন উপাসনা করতে কেউ আসেন না ঠিকই তবে পর্যটকদের বেড়ানোর জায়গা তৈরি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি। 
*রাই বলেন, গুফাপাতাল নামের একটা ইতিহাসও রয়েছে। জানা গিয়েছে এখানে বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা একটা সময়ে উপাসনা অর্থাৎ ধ্যান করতে আসতেন। নিরিবিলি জায়গা কোলাহল ছিল না। সেই থেকে এই জায়গাটির নাম হয় গুফাপাতাল। এখন উপাসনা করতে কেউ আসেন না ঠিকই তবে পর্যটকদের বেড়ানোর জায়গা তৈরি হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*স্থানীয় সরিতা রাই জানান, অত্যন্ত সুন্দর ঘুরতে আসা জায়গায় এটি। একেবারে সীমান্তের এই গ্রামে এলে মন ভাল হবে নিশ্চিত। সংগৃহীত ছবি।
*স্থানীয় সরিতা রাই জানান, অত্যন্ত সুন্দর ঘুরতে আসা জায়গায় এটি। একেবারে সীমান্তের এই গ্রামে এলে মন ভাল হবে নিশ্চিত। সংগৃহীত ছবি।

North Bengal Trip: গরমের ছুটিতে ১০০ টাকায় পাহাড়-জঙ্গল ভ্রমণ! কোথায় থাকবেন, কীভাবে ঘুরবেন? রইল বিস্তারিত

*গরমে নাকাল অবস্থা? উত্তরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় প্রকৃতির স্পর্শ টানছে, এ দিকে আবার পকেটেও টান টান? তা হলে রইল সুখবর। মাত্র ১০০ টাকা থাকলেই হবে উত্তরের তীর্থ ভ্রমণ থেকে জঙ্গল ভ্রমণ। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমে নাকাল অবস্থা? উত্তরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় প্রকৃতির স্পর্শ টানছে, এ দিকে আবার পকেটেও টান টান? তা হলে রইল সুখবর। মাত্র ১০০ টাকা থাকলেই হবে উত্তরের তীর্থ ভ্রমণ থেকে জঙ্গল ভ্রমণ। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমের হাত থেকে বাঁচতে উত্তরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় ছুটে আসছেন অনেকেই। তার ওপর অনেকেই এখনও কাটাচ্ছেন গরমে ছুটি। এই ছুটিতে পকেটের সাধ্য মাথায় রেখে এক্কেবারে স্বল্পখরচের মধ্যে ঘুরতে যেতে কার না ইচ্ছে করে! সংগৃহীত ছবি। 
*গরমের হাত থেকে বাঁচতে উত্তরের ঠান্ডা আবহাওয়ায় ছুটে আসছেন অনেকেই। তার ওপর অনেকেই এখনও কাটাচ্ছেন গরমে ছুটি। এই ছুটিতে পকেটের সাধ্য মাথায় রেখে এক্কেবারে স্বল্পখরচের মধ্যে ঘুরতে যেতে কার না ইচ্ছে করে! সংগৃহীত ছবি। 
*জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে নেমে যে কোনও টোটো বা গাড়ি ধরে সোজা চলে যেতে হবে বৈকুন্ঠপুরের জঙ্গল। সেখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস বিজড়িত ভ্রামরী দেবী মন্দির। জানেন কি, এই মন্দির কিন্ত ৫১ সতী পীঠের অন্যতম একটি পীঠস্থান। মা'য়ের বাম পা পড়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে নেমে যে কোনও টোটো বা গাড়ি ধরে সোজা চলে যেতে হবে বৈকুন্ঠপুরের জঙ্গল। সেখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাহী ইতিহাস বিজড়িত ভ্রামরী দেবী মন্দির। জানেন কি, এই মন্দির কিন্ত ৫১ সতী পীঠের অন্যতম একটি পীঠস্থান। মা’য়ের বাম পা পড়েছে এখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*বর্তমানে আরও সুসজ্জিত করা হয়েছে মন্দিরটি। পাশেই রয়েছে সবুজ গাছগাছালিতে ভরা জঙ্গল। কখনও কখনও গজরাজের দেখাও মেলে এখানে। এই এলাকাতেই রয়েছে বিশাল মা অন্নপূর্ণা দেবী মন্দির। মূলত, পর্যটকদের আকর্ষিত করতেই সেখানে তৈরি হয়েছে বিশাল বড় সুসজ্জিত মা অন্নপূর্ণার মন্দির। সেখানে রোজ নিয়ম করে পুজোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে, রয়েছে প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি। 
*বর্তমানে আরও সুসজ্জিত করা হয়েছে মন্দিরটি। পাশেই রয়েছে সবুজ গাছগাছালিতে ভরা জঙ্গল। কখনও কখনও গজরাজের দেখাও মেলে এখানে। এই এলাকাতেই রয়েছে বিশাল মা অন্নপূর্ণা দেবী মন্দির। মূলত, পর্যটকদের আকর্ষিত করতেই সেখানে তৈরি হয়েছে বিশাল বড় সুসজ্জিত মা অন্নপূর্ণার মন্দির। সেখানে রোজ নিয়ম করে পুজোর ব্যবস্থাও করা হয়েছে, রয়েছে প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থা। সংগৃহীত ছবি। 
*নাম না জানা পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনাও চোখে পড়ে এখানে। একদিকে ঘন জঙ্গল, একদিকে তীর্থ স্থান, পরিযায়ী পাখির আনাগোনা... সব মিলে সুন্দর শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ পর্যটকদের মন জয় করবেই। মন্দিরের পাশেই পর্যটকদের রাত্রিবাস করার জন্য রয়েছে আনন্দ মঠ। সবরকমের সুবন্দোবস্ত রয়েছে সেখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*নাম না জানা পরিযায়ী পাখিদের আনাগোনাও চোখে পড়ে এখানে। একদিকে ঘন জঙ্গল, একদিকে তীর্থ স্থান, পরিযায়ী পাখির আনাগোনা… সব মিলে সুন্দর শান্ত স্নিগ্ধ পরিবেশ পর্যটকদের মন জয় করবেই। মন্দিরের পাশেই পর্যটকদের রাত্রিবাস করার জন্য রয়েছে আনন্দ মঠ। সবরকমের সুবন্দোবস্ত রয়েছে সেখানে। সংগৃহীত ছবি। 
*জলপাইগুড়ির এই জায়গাটির নাম বোদাগঞ্জ। এই স্থান দর্শন করে আপনি আরও কিছু দূর গেলেই যাবেন শিকারপুরের দেবী চৌধুরানী মন্দিরে। ঘন জঙ্গলের মধ্যে থাকা এই মন্দিরেও জুড়ে রয়েছে নানা অজানা ইতিহাস। আর এই সবকিছুর অনুভূতি নেওয়া সম্ভব মাত্র ১০০ টাকায়৷ সংগৃহীত ছবি।
*জলপাইগুড়ির এই জায়গাটির নাম বোদাগঞ্জ। এই স্থান দর্শন করে আপনি আরও কিছু দূর গেলেই যাবেন শিকারপুরের দেবী চৌধুরানী মন্দিরে। ঘন জঙ্গলের মধ্যে থাকা এই মন্দিরেও জুড়ে রয়েছে নানা অজানা ইতিহাস। আর এই সবকিছুর অনুভূতি নেওয়া সম্ভব মাত্র ১০০ টাকায়৷ সংগৃহীত ছবি।

New Travel Destination: গরমে কাহিল? খুব কম খরচে ক’দিন ঘুরে আসুন বেতের জঙ্গলে, নিরিবিলি-ঠান্ডায় প্রাণ জুড়িয়ে যাবে

শহরের তীব্র গরমে নাজেহাল হয়ে উঠেছেন। এই ক্লান্তি কাটানোর সেরা উপায় হল কোথাও গিয়ে ঘুরে আসা। ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন।
শহরের তীব্র গরমে নাজেহাল হয়ে উঠেছেন। এই ক্লান্তি কাটানোর সেরা উপায় হল কোথাও গিয়ে ঘুরে আসা। ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন।
প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু-একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার।
প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু-একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার।
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখপূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখপূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।
লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার। দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার। দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।
লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার। শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা।
লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার। শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা।
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, 'এই অসহ্য গরমে এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনও অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুণ মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।'
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, ‘এই অসহ্য গরমে এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনও অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুণ মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।’
লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০-এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে দারুণ সময় কাটছে। দেরি না করে গরমের ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রামে। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০-এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে দারুণ সময় কাটছে। দেরি না করে গরমের ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রামে। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)

Summer Vacation Travel Plan: হাতে লম্বা ছুটি? ঘুরে আসুন এই ৫ জায়গা থেকে, আজীবন স্মৃতি হয়ে থাকবে

দু'দিনের ছুটি পেলেই দিঘা কিংবা পুরী। বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় গন্তব্য। কিন্তু লম্বা ছুটি পেলে? দেশকে জানা না কি বিদেশ ভ্রমণ? নিখুঁত গন্তব্য বাছাই করাটা সহজ কাজ নয় মোটেই।
দু’দিনের ছুটি পেলেই দিঘা কিংবা পুরী। বাঙালির সবচেয়ে প্রিয় গন্তব্য। কিন্তু লম্বা ছুটি পেলে? দেশকে জানা না কি বিদেশ ভ্রমণ? নিখুঁত গন্তব্য বাছাই করাটা সহজ কাজ নয় মোটেই।
তবে যদি কেউ বেড়াতে গিয়ে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং ইতিহাস খুঁজে দেখতে চান, তাহলে এই ৫ জায়গা তাঁদের জন্য আদর্শ।
তবে যদি কেউ বেড়াতে গিয়ে সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সঙ্গে প্রাকৃতিক বিস্ময় এবং ইতিহাস খুঁজে দেখতে চান, তাহলে এই ৫ জায়গা তাঁদের জন্য আদর্শ।
কিয়োটো, জাপান: কিয়োটো প্রাচীন রাজকীয় মন্দির, সবুজ বাগান এবং চিরাচরিত টি সেরিমনি-র জন্য বিখ্যাত। জাপানিরাও ভারতীয়দের মতো অতিথিপরায়ণ। কিয়োটোতে সেটা অনুভব করা যায়। এখানকার ফুশিমি ইনারি মন্দির, আরাশিয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভ এবং মারুয়ামা পার্কের জমকালো চেরি ব্লসম দেখতে হবে।
কিয়োটো, জাপান: কিয়োটো প্রাচীন রাজকীয় মন্দির, সবুজ বাগান এবং চিরাচরিত টি সেরিমনি-র জন্য বিখ্যাত। জাপানিরাও ভারতীয়দের মতো অতিথিপরায়ণ। কিয়োটোতে সেটা অনুভব করা যায়। এখানকার ফুশিমি ইনারি মন্দির, আরাশিয়ামা ব্যাম্বু গ্রোভ এবং মারুয়ামা পার্কের জমকালো চেরি ব্লসম দেখতে হবে।
কেরল, ভারত: কেরলকে ‘ভারতের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের রত্ন’ বলে অভিহিত করেছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ট্রাভেলার। ঝর্না, চা বাগান, তাল গাছে ঘেরা সমুদ্রসৈকত আর জিভে জল আনা খাবার। কী নেই! প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যই কেরলের নামডাক। এখানে এলে মুন্নার পাহাড়ে যেতেই হবে। কোভালাম বা ভারকালের সৌন্দর্যও উপভোগ করতে হবে চেটেপুটে।
কেরল, ভারত: কেরলকে ‘ভারতের দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের রত্ন’ বলে অভিহিত করেছে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ট্রাভেলার। ঝর্না, চা বাগান, তাল গাছে ঘেরা সমুদ্রসৈকত আর জিভে জল আনা খাবার। কী নেই! প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যই কেরলের নামডাক। এখানে এলে মুন্নার পাহাড়ে যেতেই হবে। কোভালাম বা ভারকালের সৌন্দর্যও উপভোগ করতে হবে চেটেপুটে।
আইসল্যান্ড: প্রকৃতি এখানে নিজেকে সাজিয়েছে নিজের মতো। যেন ক্যানভাসে আঁকা বিখ্যাত কোনও চিত্রশিল্পীর ছবি। গলফস জলপ্রপাত তো দেখতেই হবে। আর দেখতে হবে নর্দান লাইটস। আকাশ জুড়ে নেচে বেড়ায় রঙবেরঙের আলো। এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এছাড়া হলগ্রিমস্কির্কজা, ৭৩ মিটার উঁচু টাওয়ার-সহ দেশের বৃহত্তম গির্জা এবং সান ভয়েজার তো রয়েইছে।
আইসল্যান্ড: প্রকৃতি এখানে নিজেকে সাজিয়েছে নিজের মতো। যেন ক্যানভাসে আঁকা বিখ্যাত কোনও চিত্রশিল্পীর ছবি। গলফস জলপ্রপাত তো দেখতেই হবে। আর দেখতে হবে নর্দান লাইটস। আকাশ জুড়ে নেচে বেড়ায় রঙবেরঙের আলো। এ এক অনন্য অভিজ্ঞতা। এছাড়া হলগ্রিমস্কির্কজা, ৭৩ মিটার উঁচু টাওয়ার-সহ দেশের বৃহত্তম গির্জা এবং সান ভয়েজার তো রয়েইছে।
হাম্পি, ভারত: হাম্পি হল বিজয়নগর সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ। ইতিহাস এখানে যেন চুপটি করে বসে রয়েছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আড়মোড়া ভেঙে উঠে দাঁড়াবে। ইউনেস্কো হাম্পিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের মর্যাদা দিয়েছে। পাথরের মন্দির, বিশাল প্রাসাদ এবং পাথরের তৈরি রথ। পাশেই বজরঙ্গবলির জন্মস্থান অঞ্জনেয়া পাহাড়।
হাম্পি, ভারত: হাম্পি হল বিজয়নগর সাম্রাজ্যের ধ্বংসাবশেষ। ইতিহাস এখানে যেন চুপটি করে বসে রয়েছে। কিছুক্ষণের মধ্যেই আড়মোড়া ভেঙে উঠে দাঁড়াবে। ইউনেস্কো হাম্পিকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজের মর্যাদা দিয়েছে। পাথরের মন্দির, বিশাল প্রাসাদ এবং পাথরের তৈরি রথ। পাশেই বজরঙ্গবলির জন্মস্থান অঞ্জনেয়া পাহাড়।
মারাকেচ, মরক্কো: মারাকেচ ‘রেড সিটি’ নামেই পরিচিত। শহর জুড়ে শুধু সরু গলি, তস্য গলি। দ্বাদশ শতাব্দীতে নির্মিত কাউতুবিয়া মসজিদের মুরিশ মিনার এবং সাহারা মরুভূমিতে উটের পিঠে চেপে ভ্রমণ, কানায় কানায় অ্যাডভেঞ্চার। আর মরোক্কান খাবার। না খেলে পস্তাতে হবে।
মারাকেচ, মরক্কো: মারাকেচ ‘রেড সিটি’ নামেই পরিচিত। শহর জুড়ে শুধু সরু গলি, তস্য গলি। দ্বাদশ শতাব্দীতে নির্মিত কাউতুবিয়া মসজিদের মুরিশ মিনার এবং সাহারা মরুভূমিতে উটের পিঠে চেপে ভ্রমণ, কানায় কানায় অ্যাডভেঞ্চার। আর মরোক্কান খাবার। না খেলে পস্তাতে হবে।

Visa Updates: গরমে বিদেশে বেড়াতে যাচ্ছেন? এই ৫ ভিসা আপডেট সম্পর্কে জানা থাকলে বাড়তি সুবিধা পাবেন

গ্রীষ্মকাল মানেই ‘সামার ভ্যাকেশন’। পায়ের তলায় সরষে দিয়ে বেড়িয়ে পড়ার কাল। এই সময় অনেকেই বিদেশে ঘুরতে যান। কিন্তু নির্ঝঞ্ঝাট যাত্রার জন্য ভিসা নীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকাটা জরুরি। তবেই বেড়াতে গিয়ে সর্বাধিক সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকরা। আসলে ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং আপডেট জানা থাকলে কিছু বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। ২০২৪-এ বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ভিসা আপডেট হয়েছে। প্রত্যেক ভারতীয় পর্যটকদের এই বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত। (Representative Image)
গ্রীষ্মকাল মানেই ‘সামার ভ্যাকেশন’। পায়ের তলায় সরষে দিয়ে বেড়িয়ে পড়ার কাল। এই সময় অনেকেই বিদেশে ঘুরতে যান। কিন্তু নির্ঝঞ্ঝাট যাত্রার জন্য ভিসা নীতি সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকাটা জরুরি। তবেই বেড়াতে গিয়ে সর্বাধিক সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন পর্যটকরা। আসলে ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং আপডেট জানা থাকলে কিছু বাড়তি সুবিধা পাওয়া যায়। ২০২৪-এ বেশ কিছু উল্লেখযোগ্য ভিসা আপডেট হয়েছে। প্রত্যেক ভারতীয় পর্যটকদের এই বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত। (Representative Image)
ভারতীয়দের জন্য ই-ভিসা (E-Visa) চালু করেছে জাপান: ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ই-ভিসা অ্যাপ্লিকেশন চালু করেছে জাপান। জাপান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের উদ্যোগে ভিএফএস গ্লোবাল পরিচালিত এই অ্যাপে পর্যটকরা সমস্ত নথি এবং আবেদন জমা দিতে পারেন।তবে এই অ্যাপে স্বল্পমেয়াদি ভিসা মিলবে, ৯০ দিনের জন্য। ভারতীয় নাগরিক এবং ভারতে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা এখানে আবেদন করতে পারবেন। ই-ভিসা পাসপোর্টে ফিজিক্যাল স্টিকারের পরিবর্তে ইলেকট্রনিকভাবে জারি করা হয়। প্রয়োজনে মোবাইল অন করে দেখাতে হবে। এর পিডিএফ বা মুদ্রিত কপি গ্রহণ করা হবে না।
ভারতীয়দের জন্য ই-ভিসা (E-Visa) চালু করেছে জাপান: ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ই-ভিসা অ্যাপ্লিকেশন চালু করেছে জাপান। জাপান ভিসা অ্যাপ্লিকেশন সেন্টারের উদ্যোগে ভিএফএস গ্লোবাল পরিচালিত এই অ্যাপে পর্যটকরা সমস্ত নথি এবং আবেদন জমা দিতে পারেন।
তবে এই অ্যাপে স্বল্পমেয়াদি ভিসা মিলবে, ৯০ দিনের জন্য। ভারতীয় নাগরিক এবং ভারতে বসবাসকারী বিদেশি নাগরিকরা এখানে আবেদন করতে পারবেন। ই-ভিসা পাসপোর্টে ফিজিক্যাল স্টিকারের পরিবর্তে ইলেকট্রনিকভাবে জারি করা হয়। প্রয়োজনে মোবাইল অন করে দেখাতে হবে। এর পিডিএফ বা মুদ্রিত কপি গ্রহণ করা হবে না।
দুবাই ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করেছে: দুবাই সম্প্রতি ভারতীয় পর্যটকদের জন্য নতুন ভিসা প্রোগ্রাম চালু করেছে। এতে পাঁচ বছরে একাধিকবার প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। পর্যটকরা প্রত্যেক ভিজিটে ৯০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
দুবাই ৫ বছরের মাল্টিপল এন্ট্রি ট্যুরিস্ট ভিসা চালু করেছে: দুবাই সম্প্রতি ভারতীয় পর্যটকদের জন্য নতুন ভিসা প্রোগ্রাম চালু করেছে। এতে পাঁচ বছরে একাধিকবার প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। পর্যটকরা প্রত্যেক ভিজিটে ৯০ দিন পর্যন্ত থাকতে পারবেন।
ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ভিসা ফ্রি ব্যবস্থা চালু রেখেছে থাইল্যান্ড: থাইল্যান্ড সরকার সম্প্রতি ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ভিসা ফ্রি পলিসির ঘোষণা করেছে। ২০২৩-এর ১০ নভেম্বর থেকে ২০২৪-এর ১০ মে পর্যন্ত এই সুবিধা মিলবে। এই সময়ের মধ্যে ভারতীয় পর্যটকরা ভিসা ছাড়াই থাইল্যান্ডে যেতে পারবেন। শুধু তাই নয়, ৩০ দিন থাকতেও পারবেন।
ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ভিসা ফ্রি ব্যবস্থা চালু রেখেছে থাইল্যান্ড: থাইল্যান্ড সরকার সম্প্রতি ভারতীয় পর্যটকদের জন্য ভিসা ফ্রি পলিসির ঘোষণা করেছে। ২০২৩-এর ১০ নভেম্বর থেকে ২০২৪-এর ১০ মে পর্যন্ত এই সুবিধা মিলবে। এই সময়ের মধ্যে ভারতীয় পর্যটকরা ভিসা ছাড়াই থাইল্যান্ডে যেতে পারবেন। শুধু তাই নয়, ৩০ দিন থাকতেও পারবেন।
ভিসা ছাড়াই কেনিয়ায়: শুধু ভারতীয় পর্যটকরাই নয়, বিশ্বের যে কোনও দেশের নাগরিকরা ১ জানুয়ারি থেকে ভিসা ছাড়াই কেনিয়া ঘুরতে পারবেন। পর্যটনকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যেই এই নীতি নিয়ে এসেছে সে দেশের সরকার।
ভিসা ছাড়াই কেনিয়ায়: শুধু ভারতীয় পর্যটকরাই নয়, বিশ্বের যে কোনও দেশের নাগরিকরা ১ জানুয়ারি থেকে ভিসা ছাড়াই কেনিয়া ঘুরতে পারবেন। পর্যটনকে শক্তিশালী করার উদ্দেশ্যেই এই নীতি নিয়ে এসেছে সে দেশের সরকার।
রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়ার শেনজেন ভিসায় প্রবেশাধিকার: রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়া আংশিকভাবে শেনজেন এলাকায় যোগদান করেছে। এর মানে হল, ভারতীয় ভ্রমণকারীরা এখন রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়া থেকে শেনজেন ভিসা পেতে পারেন, ৯০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি মিলবে। (Image: Reuters/Representative)

রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়ার শেনজেন ভিসায় প্রবেশাধিকার: রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়া আংশিকভাবে শেনজেন এলাকায় যোগদান করেছে। এর মানে হল, ভারতীয় ভ্রমণকারীরা এখন রোমানিয়া এবং বুলগেরিয়া থেকে শেনজেন ভিসা পেতে পারেন, ৯০ দিন পর্যন্ত থাকার অনুমতি মিলবে। (Image: Reuters/Representative)

Offbeat Places in North Bengal: গরমের ছুটিতে ঘুরে আসুন অফবিট পানবু থেকে, কম খরচে এই বেড়ানো দীর্ঘদিন মনে থাকবে

কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখতে আপনাকে একবার হলেও যেতে হবে পানবুডারা। পানবু ভিউ পয়েন্টের জন্যই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় পানবুডারা। শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার বা কালিঝোরা হয়ে পৌঁছাতে পারেন পানবুডারা। দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি।
কাঞ্চনজঙ্ঘার ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখতে আপনাকে একবার হলেও যেতে হবে পানবুডারা। পানবু ভিউ পয়েন্টের জন্যই পর্যটকদের কাছে জনপ্রিয় পানবুডারা। শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার বা কালিঝোরা হয়ে পৌঁছাতে পারেন পানবুডারা। দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি।
বছরের সব সময়ই পানবুতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে জানিয়ে রাখি, গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চন চূড়া দেখার সম্ভাবনা খানিকটা কম। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে।
বছরের সব সময়ই পানবুতে আসা যায়। যদিও বেশিরভাগ মানুষ গরমের ছুটিতেই ঘুরতে যায়, তবে জানিয়ে রাখি, গ্রীষ্মকালে আকাশ পরিষ্কার থাকলেও কাঞ্চন চূড়া দেখার সম্ভাবনা খানিকটা কম। কারণ সেই সময় কাঞ্চনজঙ্ঘার কাছাকাছি মেঘের আস্তরণ থাকে।
তবে যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেন না তাদের জন্য এই জায়গাটি দারুণ একটি জায়গা। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি। এমন সুন্দর ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ সত্যি খুব বিরল। কারণ এই একদিকে যেমন ডুয়ার্সের সৌন্দর্য দেখা যায়। ঠিক অন্য দিকে মনমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা।
তবে যারা ভিড়ভাট্টা পছন্দ করেন না তাদের জন্য এই জায়গাটি দারুণ একটি জায়গা। আসলে পাহাড় বা অন্যান্য জায়গা থেকে পানবুর ভিউ একটু অন্যরকম। বলা চলে, এখানকার সৌন্দর্য যেন আরও বেশি। এমন সুন্দর ৩৬০ ডিগ্রি ভিউ সত্যি খুব বিরল। কারণ এই একদিকে যেমন ডুয়ার্সের সৌন্দর্য দেখা যায়। ঠিক অন্য দিকে মনমুগ্ধকর কাঞ্চনজঙ্ঘা।
কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সঙ্গে দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এখানে দুই একটি হোম স্টে রয়েছে।
কালীঝোরা হয়ে আসার পথে রাস্তায় পড়বে তিস্তা। এক অপূর্ব সুন্দর ভিউ পাবেন আপনি। তার সঙ্গে দেখতে পাবেন, সেভকের রেল ব্রিজ আর ঐতিহ্যশালী করোনেশন ব্রিজ। এখানে দুই একটি হোম স্টে রয়েছে।
এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভাল ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোমস্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।
এখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘার খুব ভাল ভিউ পাওয়া যায়‌। এখানে থাকার ব্যবস্থাও খুব সুন্দর। রাস্তাঘাট ভাল হওয়ার সৌজন্যে হোমস্টের দোরগোড়া পর্যন্ত গাড়ি যেতে পারে। রয়েছে ক্যাম্পিংয়ের সুবিধাও।
শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুর দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুডারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার।
শিলিগুড়ি থেকে রম্ভিবাজার হয়ে পানবুর দূরত্ব প্রায় ৭৩ কিমি। তবে কালীঝোরা হয়ে গেলে এই দূরত্ব খানিকটা কম হয়। এখানে শুধু পানবুডারাই নয়, খুব কাছেই রয়েছে ইয়াং মাকুম আর সামথার।
এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন। তাই ছুটির দিনে ঘুরে আসুন মন ভাল করা এই জায়গা। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
এখান থেকে চারখোল, সিঞ্জিদারা, ঝান্ডিদারা, ডেলো, দুরপিনের সৌন্দর্যও চাক্ষুষ করে আসতে পারেন। তাই ছুটির দিনে ঘুরে আসুন মন ভাল করা এই জায়গা। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)

Travel Tips for Elderly Couple: বয়সকালে ‘বুড়োবুড়ি’ বেড়ানোর প্ল্যান করছেন? এগুলি মাথায় না রাখলে বিপদে পড়বেন! জানুন

ভ্রমণ শরীর এবং মন উভয়কেই তরতাজা করে। তাই ব্যস্ততার মাঝেও ভ্রমণের জন্য কিছুটা সময় বার করে নেওয়া উচিত। এটা অনেকটা থেরাপির মতো কাজ করবে। তবে নিজের বয়সী মানুষজনের সঙ্গে ঘোরার মজাটা আলাদাই। কিন্তু বয়স্ক মানুষদের সঙ্গে ভ্রমণে বেরোনো বেশ কঠিন হতে পারে।
ভ্রমণ শরীর এবং মন উভয়কেই তরতাজা করে। তাই ব্যস্ততার মাঝেও ভ্রমণের জন্য কিছুটা সময় বার করে নেওয়া উচিত। এটা অনেকটা থেরাপির মতো কাজ করবে। তবে নিজের বয়সী মানুষজনের সঙ্গে ঘোরার মজাটা আলাদাই। কিন্তু বয়স্ক মানুষদের সঙ্গে ভ্রমণে বেরোনো বেশ কঠিন হতে পারে।
আসলে ভ্রমণে বেরিয়ে তাঁদের বয়স এবং স্বাস্থ্যজনিত চাহিদার কথাটা মাথায় রাখা আবশ্যক। আর অতিমারীর পর থেকে তো বয়স্ক মানুষদের নিয়ে ভ্রমণ করা বেশ কঠিন হয়ে উঠেছে। কারণ সংক্রমিত কিংবা অসুস্থ হওয়ার ভয়টা থেকেই যায়! তাই দেখে নেওয়া যাক, বয়স্ক মানুষদের নিয়ে সহজে ভ্রমণ করার কিছু টিপস। এতে বেড়ানোটাও অনেক মসৃণ হয়ে যাবে।
আসলে ভ্রমণে বেরিয়ে তাঁদের বয়স এবং স্বাস্থ্যজনিত চাহিদার কথাটা মাথায় রাখা আবশ্যক। আর অতিমারীর পর থেকে তো বয়স্ক মানুষদের নিয়ে ভ্রমণ করা বেশ কঠিন হয়ে উঠেছে। কারণ সংক্রমিত কিংবা অসুস্থ হওয়ার ভয়টা থেকেই যায়! তাই দেখে নেওয়া যাক, বয়স্ক মানুষদের নিয়ে সহজে ভ্রমণ করার কিছু টিপস। এতে বেড়ানোটাও অনেক মসৃণ হয়ে যাবে।
ধৈর্য রাখতে হবে: যা আমাদের জন্য সহজ, তা বয়স্ক মানুষদের জন্য সহজ না-ও হতে পারে, এটা সব সময় মাথায় রাখা আবশ্যক। তাই এক্ষেত্রে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে। ভ্রমণে বয়স্ক মানুষদের নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের সুবিধা-অসুবিধার দিকটাও খতিয়ে দেখতে হবে।
ধৈর্য রাখতে হবে: যা আমাদের জন্য সহজ, তা বয়স্ক মানুষদের জন্য সহজ না-ও হতে পারে, এটা সব সময় মাথায় রাখা আবশ্যক। তাই এক্ষেত্রে প্রচুর ধৈর্য ধরতে হবে। ভ্রমণে বয়স্ক মানুষদের নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে তাঁদের সুবিধা-অসুবিধার দিকটাও খতিয়ে দেখতে হবে।
মেডিক্যাল এমার্জেন্সি: ভ্রমণে বেরোনোর সময় বয়স্ক মানুষদের মেডিক্যাল রিপোর্ট থেকে শুরু করে সার্জারি হলে তার রিপোর্টও ফোনে প্রস্তুত রাখতে হবে। এমনকী রাখতে হবে ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেটও। আর যে সমস্ত ওষুধ প্রতিদিন খাচ্ছেন, সেটাও পর্যাপ্ত পরিমাণে সঙ্গে রাখা আবশ্যক। আর চিকিৎসকের ফোন নম্বরও সঙ্গে রাখা উচিত।
মেডিক্যাল এমার্জেন্সি: ভ্রমণে বেরোনোর সময় বয়স্ক মানুষদের মেডিক্যাল রিপোর্ট থেকে শুরু করে সার্জারি হলে তার রিপোর্টও ফোনে প্রস্তুত রাখতে হবে। এমনকী রাখতে হবে ভ্যাকসিনেশন সার্টিফিকেটও। আর যে সমস্ত ওষুধ প্রতিদিন খাচ্ছেন, সেটাও পর্যাপ্ত পরিমাণে সঙ্গে রাখা আবশ্যক। আর চিকিৎসকের ফোন নম্বরও সঙ্গে রাখা উচিত।
সিট বুকিং: যাঁরা বয়স্ক মানুষদের নিয়ে বিমানে কোথাও ভ্রমণ করছেন, তাঁদের ওয়াশরুমের কাছাকাছি সিট বুক করা উচিত। এতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না। আবার ট্রেনে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে লোয়ার বার্থ বুক করতে হবে।
সিট বুকিং: যাঁরা বয়স্ক মানুষদের নিয়ে বিমানে কোথাও ভ্রমণ করছেন, তাঁদের ওয়াশরুমের কাছাকাছি সিট বুক করা উচিত। এতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন হতে হবে না। আবার ট্রেনে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে লোয়ার বার্থ বুক করতে হবে।
ভ্রমণপথ: এমন ভাবে ঘোরার পরিকল্পনা করতে হবে যাতে বয়স্ক মানুষদের সমস্যা না হয়। এমনকী প্রচুর হাঁটাহাঁটি করতে হবে, এমন জায়গাতে বয়স্ক সদস্যদের নিয়ে না যাওয়াই ভাল। এতে তাঁদের পা এবং হাঁটুতে ব্যথার সমস্যাও হবে না।
ভ্রমণপথ: এমন ভাবে ঘোরার পরিকল্পনা করতে হবে যাতে বয়স্ক মানুষদের সমস্যা না হয়। এমনকী প্রচুর হাঁটাহাঁটি করতে হবে, এমন জায়গাতে বয়স্ক সদস্যদের নিয়ে না যাওয়াই ভাল। এতে তাঁদের পা এবং হাঁটুতে ব্যথার সমস্যাও হবে না।
বয়স: এসি ট্রেন, বিমান কিংবা এসি গাড়িতে ভ্রমণ করার সময় বয়স্ক মানুষদের ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে গরম জামাকাপড় প্যাক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে একটা কম্বলও নেওয়া যেতে পারে। এতে তাঁদের ঠান্ডা লেগে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও কমবে। ফলে ভ্রমণ হবে নির্বিঘ্নে।
বয়স: এসি ট্রেন, বিমান কিংবা এসি গাড়িতে ভ্রমণ করার সময় বয়স্ক মানুষদের ঠান্ডা লাগতে পারে। তাই তাঁদের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে গরম জামাকাপড় প্যাক করে নিতে হবে। সম্ভব হলে একটা কম্বলও নেওয়া যেতে পারে। এতে তাঁদের ঠান্ডা লেগে অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কাও কমবে। ফলে ভ্রমণ হবে নির্বিঘ্নে।

Travel Tips: রঙের উৎসবে গন্তব্য হোক সুন্দর এই দ্বীপ! খরচও কম, দারুণ সময় কাটবে

চারিদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সৈকত। বঙ্গোপসাগরের জলরাশির মধ্যে সবুজ ছোট্ট একটি দ্বীপ হল মৌসুনি দ্বীপ। সেই দ্বীপে নিজেকে রাঙিয়ে নিতে রঙের উৎসবে আপনার গন্তব্য হোক মৌসুনি দ্বীপ।
চারিদিকে দিগন্ত বিস্তৃত সৈকত। বঙ্গোপসাগরের জলরাশির মধ্যে সবুজ ছোট্ট একটি দ্বীপ হল মৌসুনি দ্বীপ। সেই দ্বীপে নিজেকে রাঙিয়ে নিতে রঙের উৎসবে আপনার গন্তব্য হোক মৌসুনি দ্বীপ।
সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে গত কয়েক বছরে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দ্বীপ। দ্বীপে এখনও গড়ে ওঠেনি কংক্রিটের যাত্রী আবাস। এখানে রয়েছে টেন্ট পরিষেবা।
সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে গত কয়েক বছরে পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দ্বীপ। দ্বীপে এখনও গড়ে ওঠেনি কংক্রিটের যাত্রী আবাস। এখানে রয়েছে টেন্ট পরিষেবা।
এইসব টেন্টে হোলি বা দোলযাত্রা উপলক্ষে একাধিক বিশেষ ব্যবস্থা থাকছে। রঙের উৎসবে রঙিন হয়ে ওঠে এই জায়গা। সমুদ্রের পাড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মাটির কটেজ।
এইসব টেন্টে হোলি বা দোলযাত্রা উপলক্ষে একাধিক বিশেষ ব্যবস্থা থাকছে। রঙের উৎসবে রঙিন হয়ে ওঠে এই জায়গা। সমুদ্রের পাড়ে রয়েছে বেশ কয়েকটি মাটির কটেজ।
এলাকার প্রচলিত খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের নানা পদ পাবেন এখানে। মৌসুনী দ্বীপ কলকাতা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দ্বীপটি বেশ নিরিবিলি।
এলাকার প্রচলিত খাবার এবং সামুদ্রিক মাছের নানা পদ পাবেন এখানে। মৌসুনী দ্বীপ কলকাতা থেকে প্রায় ১২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দ্বীপটি বেশ নিরিবিলি।
মৌসুনী দ্বীপে রয়েছে একাধিক পকেট ফ্রেন্ডলি ক্যাম্প। ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে চারবেলা খাওয়া এবং তাঁবুতে থাকার সুব্যবস্থা রয়েছে।
মৌসুনী দ্বীপে রয়েছে একাধিক পকেট ফ্রেন্ডলি ক্যাম্প। ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকার মধ্যে চারবেলা খাওয়া এবং তাঁবুতে থাকার সুব্যবস্থা রয়েছে।
সমুদ্রের ধারে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা এখানকার ইউএসপি। সমুদ্রতটে সঙ্গীকে নিয়ে হেঁটে বেড়ান কিংবা নৌকাবিহারে যান আপনার দিন এখানে ভাল কাটবেই।
সমুদ্রের ধারে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা এখানকার ইউএসপি। সমুদ্রতটে সঙ্গীকে নিয়ে হেঁটে বেড়ান কিংবা নৌকাবিহারে যান আপনার দিন এখানে ভাল কাটবেই।

Offbeat Travel in North Bengal: উত্তরবঙ্গের এই গ্রামে অচেনা পাখি আর দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়ের শোভা, নতুন ঠিকানা হোক অফবিট মাইরুং গাঁও

হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
হোমস্টের জানালা খুললেই সুবিশাল হিমালয়ান রেঞ্জ! সপ্তাহান্তে ঘুরে আসুন এই পাহাড়ি গ্রামে।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
নির্জন নিরিবিলিতে রূপের ডালি নিয়ে বসে রয়েছে ছোট্ট পাহাড়ি গ্রাম মাইরুং গাঁও। কালিম্পং শহর থেকে মাত্র ১৫ কিমি দূরে। একেবারে চোখ জুড়ানো ট্যুরিস্ট স্পট । নেওড়া ভ্যালি ন্যাশানাল পার্ক দিয়ে ঘেরা পাহাড়ি গ্রাম।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
যারা পাখির ছবি তুলতে ভালবাসেন তাঁদের জন্য এই মাইরুং গাঁও একেবারে স্বর্গরাজ্য। হোমস্টের জানালা খুললেই দিগন্ত বিস্তৃত পাহাড়। পাখির ডাকে ঘুম ভাঙবে ভোরবেলা। জানালা খুলে বাইরে তাকিয়ে দেখুন। মেঘ সরলেই সামনেই হিমালয়ের রেঞ্জ দেখে মন ভাল হয়ে যায় সকলের।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
গ্রামের অনেক ছোট ছোট হোম স্টে রয়েছে। ক্যাম্প ফায়ারের ব্যবস্থাও রয়েছে হোমস্টে গুলির সামনে। পাহাড়ি নির্জনতাকে যদি প্রকৃত অর্থেই অনুভব করতে চান তবে মাইরুং গাঁওয়ের কোনও বিকল্প নেই।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এই গ্রামে তেমন লোকজনের আনাগোনা নেই। তাই এটিকে এখনও ভার্জিন অফবিট ডেস্টিনেশন হিসাবেই মনে করা হয়। মাত্র ৮ কিমি দূরেই আলগারা। আসার পথে চোখে পড়বে ফুটে আছে রডোডেনড্রন। এখান থেকে আপনি আলগারা, ইচ্ছেগাঁও, রামধুরাতেও যেতে পারবেন।
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
এনজেপি অথবা বাগডোগরা বিমানবন্দর থেকে গাড়ি ভাড়া করে সোজা চলে যেতে পারেন মাইরুং গাঁও। না হলে কম পয়সায় বাসে চলে যান কালিম্পং। সেখান থেকে শেয়ার কারে আপনার গন্তব্য মাইরুং গাঁও। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)

Travel Plan: ভালবাসার দিনে প্রেমিকার সঙ্গে একান্তে কাটাতে চান? যুগলদের ঠিকানা হোক এই গ্রাম

কালিম্পংয়ের কাছেই ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম ঝাণ্ডি। গুটি কয়েক বাড়ি। তার প্রায় অধিকাংশ বাড়িতেই রয়েছে হোম স্টে। ঝাণ্ডির সঙ্গে অন্য আর পাঁচটা পাহাড়ি গ্রামের ফারাক করে দেয় কাঞ্জনজঙ্ঘা আর নেওড়াভ্যালির সুবিশাল রেঞ্জ। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
কালিম্পংয়ের কাছেই ছোট্ট একটা পাহাড়ি গ্রাম ঝাণ্ডি। গুটি কয়েক বাড়ি। তার প্রায় অধিকাংশ বাড়িতেই রয়েছে হোম স্টে। ঝাণ্ডির সঙ্গে অন্য আর পাঁচটা পাহাড়ি গ্রামের ফারাক করে দেয় কাঞ্জনজঙ্ঘা আর নেওড়াভ্যালির সুবিশাল রেঞ্জ। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)
আকাশ পরিষ্কার থাকলে ডুয়ার্স এবং তরাই একসঙ্গে দেখা যায়। পাহাড় এবং সমতলের একসঙ্গে একটা ভিউ পাওয়া যায় এই ঝাণ্ডি থেকে। একসঙ্গে ঝাণ্ডির সৌন্দর্য দিনে এবং রাতে দুই রকম।
আকাশ পরিষ্কার থাকলে ডুয়ার্স এবং তরাই একসঙ্গে দেখা যায়। পাহাড় এবং সমতলের একসঙ্গে একটা ভিউ পাওয়া যায় এই ঝাণ্ডি থেকে। একসঙ্গে ঝাণ্ডির সৌন্দর্য দিনে এবং রাতে দুই রকম।
দিনের বেলায় যেমন কাঞ্জনজঙ্ঘার সুবিশাল রেঞ্জ আর নেওড়াভ্যালির একটা রোমাঞ্চকর ভিউ পাওয়া যায়। তেমনই তরাই এবং ডুয়ার্সের একটা ভিউ এখানে পাওয়া যায়।
দিনের বেলায় যেমন কাঞ্জনজঙ্ঘার সুবিশাল রেঞ্জ আর নেওড়াভ্যালির একটা রোমাঞ্চকর ভিউ পাওয়া যায়। তেমনই তরাই এবং ডুয়ার্সের একটা ভিউ এখানে পাওয়া যায়।
হোম স্টের ঘরে বসেই দেখা যায় সেই রোমাঞ্চকর ভিউ। আবার প্রয়োজনে যেতে পারেন ভিউ পয়েন্টে। সেখানে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের ভিউ পাওয়া যায়। ঝাণ্ডি থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য অসাধারণ। ভিউ পয়েন্ট থেকে দেখা যায়।
হোম স্টের ঘরে বসেই দেখা যায় সেই রোমাঞ্চকর ভিউ। আবার প্রয়োজনে যেতে পারেন ভিউ পয়েন্টে। সেখানে সূর্যোদয় এবং সূর্যাস্তের ভিউ পাওয়া যায়। ঝাণ্ডি থেকে সূর্যাস্তের দৃশ্য অসাধারণ। ভিউ পয়েন্ট থেকে দেখা যায়।
সূর্যাস্তের পরে ঝুপ করে সন্ধে নেমে যায় এখানে। তারপরে ঝাণ্ডি যেন আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। রাতের অন্ধকারে ঝাণ্ডি যেন আরও মোহময়ী হয়ে ওঠে।
সূর্যাস্তের পরে ঝুপ করে সন্ধে নেমে যায় এখানে। তারপরে ঝাণ্ডি যেন আরও সুন্দর হয়ে ওঠে। রাতের অন্ধকারে ঝাণ্ডি যেন আরও মোহময়ী হয়ে ওঠে।
ঝাণ্ডি যেতে হলে আগে কালিম্পংয়ে আসতে হবে। সেখান থেকে গাড়িতে আসতে হবে। ঝাণ্ডিতে একটু আগে থেকে বুকিং করিয়ে নেওয়া ভাল। (রিপোর্টার-- অনির্বাণ রায়)
ঝাণ্ডি যেতে হলে আগে কালিম্পংয়ে আসতে হবে। সেখান থেকে গাড়িতে আসতে হবে। ঝাণ্ডিতে একটু আগে থেকে বুকিং করিয়ে নেওয়া ভাল। (রিপোর্টার– অনির্বাণ রায়)