বর্তমানে ভারতের প্রায় ৮০% মানুষকে চোখের সমস্যার কারণে চশমা পরতে হয়। এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা কোনও ওষুধ বা অপারেশন ছাড়াই চোখের হাই পাওয়ার কমিয়েছেন। তাঁরা চোখ থেকে চশমা খুলে রেখেছেন। চোখের শক্তি বাড়াতে অনেক যোগাসন নিয়মিত অভ্যাস করা যেতে পারে।

Eye Care Tips: চোখে চশমার পাওয়ার কি কখনও পুরো কমে? কী বলছেন বিশেষজ্ঞ? জানলে চমকে যাবেন!

বর্তমানে ভারতের প্রায় ৮০% মানুষকে চোখের সমস্যার কারণে চশমা পরতে হয়। এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা কোনও ওষুধ বা অপারেশন ছাড়াই চোখের হাই পাওয়ার কমিয়েছেন। তাঁরা চোখ থেকে চশমা খুলে রেখেছেন। চোখের শক্তি বাড়াতে অনেক যোগাসন নিয়মিত অভ্যাস করা যেতে পারে।
বর্তমানে ভারতের প্রায় ৮০% মানুষকে চোখের সমস্যার কারণে চশমা পরতে হয়। এমন অনেক মানুষ আছেন যাঁরা কোনও ওষুধ বা অপারেশন ছাড়াই চোখের হাই পাওয়ার কমিয়েছেন। তাঁরা চোখ থেকে চশমা খুলে রেখেছেন। চোখের শক্তি বাড়াতে অনেক যোগাসন নিয়মিত অভ্যাস করা যেতে পারে।
এর ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। এই কাজগুলি করলে কেউ কখনই চোখের সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। ৬৫ বছর বয়সি বিজয় কুমার সিং এবং ২৮ বছর বয়সি গোড্ডার শচিন কুমার মণ্ডল এই যোগের মাধ্যমে তাঁদের চোখের পাওয়ার ও চশমার সমস্যা সম্পূর্ণ ভাবে কমিয়ে দিয়েছেন।
এর ফলে আমাদের দৃষ্টিশক্তি দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। এই কাজগুলি করলে কেউ কখনই চোখের সমস্যার সম্মুখীন হবেন না। ৬৫ বছর বয়সি বিজয় কুমার সিং এবং ২৮ বছর বয়সি গোড্ডার শচিন কুমার মণ্ডল এই যোগের মাধ্যমে তাঁদের চোখের পাওয়ার ও চশমার সমস্যা সম্পূর্ণ ভাবে কমিয়ে দিয়েছেন।
এই যোগব্যায়াম থেকে অনেক উপকার পেয়েছেন-- গোড্ডার যোগগুরু সতীশ কুমার সিনহা জানিয়েছেন যে, চোখের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক যোগাসন রয়েছে, তবে দুটি প্রধান যোগাসন যার মধ্যে ত্রাতক ব্যায়াম এবং চোখের সূক্ষ্ম প্রাণায়াম করা খুবই উপকারী হবে। নিয়মিত সকালে এটি করলে মাত্র ৩ মাসের মধ্যে এর প্রভাব দেখা দিতে শুরু করবে।
এই যোগব্যায়াম থেকে অনেক উপকার পেয়েছেন– গোড্ডার যোগগুরু সতীশ কুমার সিনহা জানিয়েছেন যে, চোখের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক যোগাসন রয়েছে, তবে দুটি প্রধান যোগাসন যার মধ্যে ত্রাতক ব্যায়াম এবং চোখের সূক্ষ্ম প্রাণায়াম করা খুবই উপকারী হবে। নিয়মিত সকালে এটি করলে মাত্র ৩ মাসের মধ্যে এর প্রভাব দেখা দিতে শুরু করবে।
ত্রাতক ব্যায়াম-- এই অনুশীলনে, একটি অন্ধকার ঘরে দীর্ঘক্ষণ একটি প্রদীপের আলোর দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে এবং মাথা না নাড়িয়ে, কেবল আমাদের প্রদীপের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে। এতে আমাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে। প্রায় ১০ মিনিটের জন্য প্রতিদিন এই ব্যায়ামটি করা প্রয়োজন।
ত্রাতক ব্যায়াম– এই অনুশীলনে, একটি অন্ধকার ঘরে দীর্ঘক্ষণ একটি প্রদীপের আলোর দিকে তাকিয়ে থাকতে হবে এবং মাথা না নাড়িয়ে, কেবল আমাদের প্রদীপের দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে। এতে আমাদের দৃষ্টিশক্তি উন্নত হবে। প্রায় ১০ মিনিটের জন্য প্রতিদিন এই ব্যায়ামটি করা প্রয়োজন।
চোখের সূক্ষ্ম প্রাণায়াম-- এই অনুশীলনে, আমাদের উভয় হাতের বুড়ো আঙুলের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে এবং আমাদের হাতটি বাম থেকে ডানে এবং ডান থেকে বামে ঘোরাতে হবে এবং এই সময়, আমাদের মাথা নড়াচড়া করা যাবে না, আমাদের দৃষ্টি প্রায় ১০ মিনিট ধরে রাখতে হবে এবং কাজটি ১৫ বার করলে চোখের উপকার হবে।
চোখের সূক্ষ্ম প্রাণায়াম– এই অনুশীলনে, আমাদের উভয় হাতের বুড়ো আঙুলের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে হবে এবং আমাদের হাতটি বাম থেকে ডানে এবং ডান থেকে বামে ঘোরাতে হবে এবং এই সময়, আমাদের মাথা নড়াচড়া করা যাবে না, আমাদের দৃষ্টি প্রায় ১০ মিনিট ধরে রাখতে হবে এবং কাজটি ১৫ বার করলে চোখের উপকার হবে।
গোড্ডা থেকে অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী বিজয় কুমার সিং লোকাল18-কে বলেন যে, তিনি গত ১৪ বছর ধরে একটানা ব্যায়াম করছেন। চোখের সমস্যা এবং বয়সজনিত অনেক রোগ ব্যায়ামের কারণে আজ সেরে গিয়েছে। বৃদ্ধ বয়সেও তাঁকে যুবক বলে মনে হয়।
গোড্ডা থেকে অবসরপ্রাপ্ত চাকরিজীবী বিজয় কুমার সিং লোকাল18-কে বলেন যে, তিনি গত ১৪ বছর ধরে একটানা ব্যায়াম করছেন। চোখের সমস্যা এবং বয়সজনিত অনেক রোগ ব্যায়ামের কারণে আজ সেরে গিয়েছে। বৃদ্ধ বয়সেও তাঁকে যুবক বলে মনে হয়।
চোখের সমস্যা দূর হয়েছে-- গোড্ডার শচিন কুমার জানান, কলেজের দিনগুলো থেকেই তাঁর দেখতে খুব কষ্ট হত। এরপর চিকিৎসক তাঁকে হাই পাওয়ারের চশমা দেন। এরপর তাঁকে এই বিষয়ে পরামর্শ দেন কলেজের যোগগুরু। ত্রাতক ব্যায়াম করার পর মাত্র এক বছরেই তাঁর চোখ পুরোপুরি সেরে যায়।
চোখের সমস্যা দূর হয়েছে– গোড্ডার শচিন কুমার জানান, কলেজের দিনগুলো থেকেই তাঁর দেখতে খুব কষ্ট হত। এরপর চিকিৎসক তাঁকে হাই পাওয়ারের চশমা দেন। এরপর তাঁকে এই বিষয়ে পরামর্শ দেন কলেজের যোগগুরু। ত্রাতক ব্যায়াম করার পর মাত্র এক বছরেই তাঁর চোখ পুরোপুরি সেরে যায়।