Fake Mustard Oil: প্রতিদিনের ব্যবহারে সর্ষের তেলেও মিশছে ভয়ানক ‘বিষ’! বেছে নেওয়ার সহজ উপায়, সাবধানে খান

বাড়ির রান্নার জন্য নিয়মিত সরষের তেল কিনছেন। বছরের পর বছর হেঁশেল চলছে এই সরষের তেল দিয়েই । তবে বাজারজাত হওয়ার আগে এই তেলের গুণমান কি নিয়মিত যাচাই হচ্ছে।
বাড়ির রান্নার জন্য নিয়মিত সরষের তেল কিনছেন। বছরের পর বছর হেঁশেল চলছে এই সরষের তেল দিয়েই । তবে বাজারজাত হওয়ার আগে এই তেলের গুণমান কি নিয়মিত যাচাই হচ্ছে।
সর্ষের তেল ছাড়া বাঙালির রান্না ঠিক জমে না। সে মাছ ভাজা হোক বা আলু সেদ্ধ মাখা। সরষের তেলের ঝাঁঝ না থাকলে রান্না হয় ফ্যাকাশে। তবে বাজার থেকে কেনা তেলে এখন তেমন ঝাঁঝ থাকে না।
সর্ষের তেল ছাড়া বাঙালির রান্না ঠিক জমে না। সে মাছ ভাজা হোক বা আলু সেদ্ধ মাখা। সরষের তেলের ঝাঁঝ না থাকলে রান্না হয় ফ্যাকাশে। তবে বাজার থেকে কেনা তেলে এখন তেমন ঝাঁঝ থাকে না।
একটা সময় সর্ষের তেলে রান্না হলে চোখ জ্বালা করত। গায়ে সেই তেল মাখলেও চোখে জল আসত। এখন সর্ষের তেলে সেই ঝাঁঝ-গন্ধ কমেছে। ভেজাল তেল বিক্রি নিয়ে উঠছে হাজারো প্রশ্ন।
একটা সময় সর্ষের তেলে রান্না হলে চোখ জ্বালা করত। গায়ে সেই তেল মাখলেও চোখে জল আসত। এখন সর্ষের তেলে সেই ঝাঁঝ-গন্ধ কমেছে। ভেজাল তেল বিক্রি নিয়ে উঠছে হাজারো প্রশ্ন।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসিত শর্মা জানান, রান্নার সরষের তেলে এমন ভেজাল মেশানো হচ্ছে। যা বেশিমাত্রায় পেটে গেলে বিষক্রিয়া হতে বাধ্য। সরষের তেলে বেশিরভাগ মেশানো হচ্ছে ‘টিওসিপি’ (ট্রাই-অর্থো-ক্রেসেল-ফসফেট) নামক এক বিষাক্ত পদার্থ।
অভিজ্ঞ আয়ুর্বেদ চিকিৎসক অসিত শর্মা জানান, রান্নার সরষের তেলে এমন ভেজাল মেশানো হচ্ছে। যা বেশিমাত্রায় পেটে গেলে বিষক্রিয়া হতে বাধ্য। সরষের তেলে বেশিরভাগ মেশানো হচ্ছে ‘টিওসিপি’ (ট্রাই-অর্থো-ক্রেসেল-ফসফেট) নামক এক বিষাক্ত পদার্থ।
এই রাসায়নিক লাগাতার শরীরে ঢুকলে তলপেটে মারাত্মক যন্ত্রণা হবে। খাবার হজম তো হবেই না। উল্টে বমি, পেট খারাপ পর্যন্ত হতে পারে। ভেজাল সর্ষের তেল রক্তে কোলোস্টেরল বাড়িয়ে দেয়।
এই রাসায়নিক লাগাতার শরীরে ঢুকলে তলপেটে মারাত্মক যন্ত্রণা হবে। খাবার হজম তো হবেই না। উল্টে বমি, পেট খারাপ পর্যন্ত হতে পারে। ভেজাল সর্ষের তেল রক্তে কোলোস্টেরল বাড়িয়ে দেয়।
হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ছে এই কারনেই। ভেজাল তেল খেলে লিভার ও কিডনির জটিল রোগ পর্যন্ত হতে পারে। দীর্ঘ দিন ধরে এই তেলের ব্যবহার মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে দ্রুত গতিতে।
হৃদরোগের ঝুঁকিও বাড়ছে এই কারনেই। ভেজাল তেল খেলে লিভার ও কিডনির জটিল রোগ পর্যন্ত হতে পারে। দীর্ঘ দিন ধরে এই তেলের ব্যবহার মৃত্যুও ডেকে আনতে পারে দ্রুত গতিতে।
দুই চা চামচ সর্ষের তেল একটি পাত্রে নিতে হবে। তাতে এক চামচ মাখন দিতে হবে। কিছু ক্ষণ পর যদি দেখা যায় তেলের রং বদলে লাল হয়ে যাচ্ছে। তবে বুঝতে হবে সেই তেলে ভেজাল মেশানো রয়েছে।
দুই চা চামচ সর্ষের তেল একটি পাত্রে নিতে হবে। তাতে এক চামচ মাখন দিতে হবে। কিছু ক্ষণ পর যদি দেখা যায় তেলের রং বদলে লাল হয়ে যাচ্ছে। তবে বুঝতে হবে সেই তেলে ভেজাল মেশানো রয়েছে।